Connect with us

খুলনা

আবারও উৎপাদনে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র

Avatar of author

Published

on

রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র

আবারও শুরু হয়েছে রামপাল কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন। বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টার পর উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হয়।

বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ডিজিএম আনোয়ারুল আজিম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, বুধবার রাত ১১টার পরপরই রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন আবার শুরু হয়েছে। এর আগে এ নিয়ে কয়েকদিনের টানা স্টার্টআপ প্রক্রিয়া চলে। টেকনিক্যাল নানা প্রক্রিয়া শেষে বুধবার রাতেই তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুর পাশাপাশি চাহিদানুযায়ী উৎপাদিত বিদ্যুৎ সরবরাহ জাতীয় গ্রিডেও করা হয়েছে।

আনোয়ারুল আজিম বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত এ কেন্দ্রের শেডে ৩০ থেকে ৩৩ হাজার মেট্রিক টন কয়লা মজুত রয়েছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রটির ফুল লোডে প্রতিদিন সাড়ে চার থেকে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন কয়লা প্রয়োজন। মজুত কয়লা দিয়ে তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চলতে থাকার মধ্যেই আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ইন্দোনেশিয়া থেকে ৫০-৫১ হাজার টন কয়লা নিয়ে একটি জাহাজ মোংলা বন্দরের ফেয়ারওয়েতে আসার সিডিউল রয়েছে।

কয়লা সংকটে গেলো ১৪ জানুয়ারি রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে যায়। এরপর গেলো ৮ ফেব্রুয়ারি ইন্দোনেশিয়া থেকে ৩৩ হাজার মেট্রিক টন কয়লা আসার পর সেই জ্বালানি সংকটের কিছুটা নিরসন হয়।

Advertisement

মূলত রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের মধ্যে ৬৬০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট পরীক্ষামূলক গেলো আগস্টে চালু হয়। এরপর ডিসেম্বরে পুরোপুরি চালু হলে উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ শুরু হয়। আর বাকি ৬৬০ মেগাওয়াটের দ্বিতীয় ইউনিটের আগামী জুন-জুলাইয়ে উৎপাদনে যাওয়ার কথা রয়েছে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

খুলনা

কুষ্টিয়া কারাগার থেকে পালাল অর্ধশতাধিক আসামি

Published

on

কুষ্টিয়া জেলা কারাগার থেকে অন্তত অর্ধশতাধিক আসামি পালিয়েছে গেছেন বলে জানা গেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শতাধিক রাউন্ড গুলি ছোড়েন কারারক্ষীরা। এ ঘটনায় অন্তত ১৫ জন কারারক্ষী আহত হয়েছেন।

বুধবার (৭ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে এই ঘটনার পর সেনাসদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন।

তবে জেলা প্রশাসক এহেতেশাম রেজা গণমাধ্যমে বলছেন, ১২-১৩ জনের মতো আসামি পালিয়েছেন। পলাতকদের তালিকা করার পর বিস্তারিত জানানো যাবে।

কারা সূত্রে জানা গেছে, কুষ্টিয়া বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী জামিন পান। দুপুর আড়াইটার দিকে বের হওয়ার কথা ছিল। তাদের সঙ্গে বের হতে হট্টগোল শুরু করেন কারাবন্দীরা। এ সময় কারারক্ষীরাও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুলি চালান। তবে এর আগেই অর্ধশত আসামি পালিয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

কুষ্টিয়া কারাগারের জেলার আবু মুসা গণমাধ্যমে জানান, কারাগার থেকে ঠিক কত জন কয়েদি পালিয়ে গেছে তা সঠিক হিসাব জানা যায়নি।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

মাগুরায় ছাত্রদল নেতা নিহত, আহত ১০

Published

on

কোটা সংস্কারের দাবিতে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে অসহযোগ আন্দোলনের প্রথম দিনে মাগুরা শহরের ঢাকা রোড়ে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় জেলা শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান রাব্বী নিহত হয়েছেন। এছাড়াও আহত হয়েছেন পুলিশের তিন সদস্যসহ ১০ জন।

রোববার সকাল ১১টার দিকে এ সংঘর্ষে ঘটে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সকাল ১১টার দিকে পারনান্দুয়ালী এলাকা থেকে বিএনপি একটি মিছিল নিয়ে শহরে ঢুকতে গেলে পুলিশি বাধার সম্মুখিন হয়। ঘটনাস্থলে বিএনপি নেতাকর্মীরা পুলিশের ওপর ইট পাটকেট নিক্ষেপ করে। এ সময় পুলিশ তাদের ধাওয়া করে রাবার বুলেট নিক্ষেপ ও গুলি করলে জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মেহেদেী হাসান রাব্বী নিহত হন।

জেলা শাখা ছাত্রদলের সভাপতি আব্দুর রহিম গণমাধ্যমকে জানান, ‘রাব্বি পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছে। তার বুকে গুলি লেগেছে।’

মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আমর প্রশাদ বিশ্বাস জানান, আহত তিন পুলিশ সদস্যসহ ১০ জনকে মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

Advertisement

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

 কনস্টেবল সুমন হত্যায় মামলা, অজ্ঞাত পরিচয়ে আসামি ১২০০

Published

on

খুলনায়-কনস্টেবল-সুমন-হত্যায়-মামলা

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় খুলনায় পুলিশ কনস্টেবল সুমন ঘরামী হত্যার ঘটনায় অজ্ঞাত পরিচয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।

লবণচরা থানার এসআই মোস্তফা সাকলাইন বাদী হয়ে শুক্রবার (২ আগস্ট) রাতে লবণচরা থানায় মামলাটি করেন। মামলায় অজ্ঞাত পরিচয় ১ হাজার ২০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় এখনও কেউ গ্রেপ্তার নেই বলে জানান লবণচরা থানার ওসি মমতাজুল হক।

এছাড়া কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে শুক্রবার বিকেলে ভাঙচুর ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে খুলনা সদর ও সোনাডাঙ্গা থানায় আলাদা দুটি মামলা হয়েছে।

নিহত সুমন ঘরামীর বাড়ি বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলায়। স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন নগরীর বয়রা এলাকায়। তিনি খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সোনাডাঙ্গা জোনের সহকারী কমিশনার সৌমেন বিশ্বাসের দেহরক্ষী ছিলেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় খুলনার মোহাম্মদনগর এলাকায় পিটুনিতে নিহত হন তিনি। সমুনের স্ত্রী মিতু বিশ্বাস। তাদের ৬ বছর বয়সি স্নিগ্ধা নামে এক মেয়ে রয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের উদ্ধৃত্তি দিয় পুলিশ জানায়, বিকেলে খুলনায় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত এ সংঘর্ষ চলে। সন্ধ্যার পরে আবার সোনাডাঙ্গা এলাকায় সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশের একটি গাড়িতে আগুন দেয় বিক্ষোভকারীরা।

Advertisement

সংঘর্ষের এ ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল সুমন গুরুতর আহত হন। পরে রাতে খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। জানা গেছে, এ ঘটনায় আহত হয়েছেন পুলিশের আরও ৩০ সদস্য।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it