লাইফস্টাইল
ইসবগুলের উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম
কোষ্ঠকাঠিন্য বা কষা পায়খানা হওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই ইসবগুলের ভুসি খেয়ে থাকেন। এর বাইরেও নানা স্বাস্থ্যগত উপকারিতা রয়েছে খাদ্যটির।
বাংলাদেশে অনেকের কাছে পরিচিত ইসবগুলের গুণাগুণ ও খাওয়ার নিয়ম এক ভিডিওতে তুলে ধরেছেন ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান ও পুষ্টিবিদ তামান্না চৌধুরী। তার মুখের বিষয় পরামর্শগুলো তুলে ধরা হলো পাঠকদের সামনে।
ইসবগুল কী
ইসবগুল বা ইসপাগুলা হাস্ক আসলে সিলিয়াম হিসেবে পরিচিত বাইরের দেশে এবং এ সিলিয়াম আসলে একটি সিড (বীজ) থেকে আসে এবং যেটি দুটি ফরমে (ধরন) পাওয়া যেতে পারে। একটি হচ্ছে হাস্ক (তুষ বা ভুসি), আরেকটি হচ্ছে পাউডার (গুঁড়া)। অর্থাৎ ইসপাগুলা হাস্ক বা ইসবগুল যখন হাস্ক ফরমে খাচ্ছেন, বাজার থেকে যেটি নরমালি নিয়ে আসেন, সেটি আসলে অর্গানিক (প্রক্রিয়াজাতকৃত নয়)। কারণ এটি আসলে জাস্ট ক্লিনিং প্রসেস করা হয় এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে শুকিয়ে এটিকে জাস্ট জারে ভরা হয়।
দ্বিতীয়টি হচ্ছে পাউডার ফরমে যেটি, সেটি আসলে কমার্শিয়ালি (বাণিজ্যিকভাবে) তৈরি হয়ে থাকে। যেহেতু কমার্শিয়ালি তৈরি হয়, স্বাভাবিকভাবেই তার মধ্যে কিছুটা কালার অ্যাডেড হয়, ফ্লেভার অ্যাড হয় এবং ডায়েট সুইটনারের কিছু ইনগ্রেডিয়েন্টস (উপাদান) থাকে, সেগুলো অ্যাড হয়ে থাকে।
ইসবগুলের বেশ কিছু স্বাস্থ্যগত উপকারিতার কথা তুলে ধরেছেন তামান্না চৌধুরী।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা
ইসবগুল আমরা সাধারণত যে কনসেপ্ট থেকে খেয়ে থাকি, এটি একটা সলিউঅ্যাবল ফাইবার (আঁশ), যা আসলে লেক্সিটিভের কাজ করে। অর্থাৎ কনস্টিপেশন (কোষ্ঠকাঠিন্য) ঠিক করতে ইসবগুল সাহায্য করে। কেননা ইসবগুল বা এই হাস্ক বা পাউডার যেই ফরমেই আপনি খান না কেন, লেক্সিটিভ প্রোপারটিজের কারণে এটি পানির সাথে ফরমেশন করে ইন্টেস্টাইন থেকে বাওয়েল মুভমেন্টকে স্মুথ (অন্ত্র থেকে মল বের হয়ে আসা সহজ) করে, যার ফলে কনস্টিপেশন প্রিভেন্ট (কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ) হয় এবং যখন কনস্টিপেশন প্রিভেন্ট হয়, তখন যাদের পাইলস বা অ্যানাল ফিশারের প্রবলেম থাকে, সেটাও কিন্তু অনেকটা প্রিভেনশন হয়। তাই যারা শুধু পায়খানার সমস্যায় ভুগছেন, কনস্টিপেশনে আছেন, তাদের জন্য এটি একটি এক্সিলেন্ট খাদ্য উপাদান।
পাতলা পায়খানা দূরে সহায়তা করতে পারে
কিছু কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে, লুজ মোশনের (পাতলা পায়খানা) ক্ষেত্রেও ইসবগুলের দারুণ ব্যবহার হয়েছে। কীভাবে? একটা এগজাম্পল দিচ্ছি। যারা ক্যানসার প্যাশেন্ট (রোগী), কেমোথেরাপি নিচ্ছেন, তাদের কিন্তু মেডিক্যাশন (ওষুধ সেবন) বা কেমোর কারণে লুজ মোশন হয়ে থাকে। দেখা গেছে, ইসবগুল পানিটাকে, লুজ ওয়াটারের মোশনটাকে ফরম করতে সাহায্য করে। যেহেতু তার স্টুল ফরমেশনের (মল তৈরি হওয়ার) জন্য পর্যাপ্ত পানির প্রয়োজন হয়, তখন কনসিস্ট্যান্সিটা অনেকটা উন্নত হয়। তাই কিছু কিছু ডায়রিয়ায় ডক্টরের পরামর্শে কিন্তু আপনি ইসবগুল খেতে পারেন।
আইবিএস চিকিৎসায় কাজে আসতে পারে
আইবিএস চিকিৎসাতেও কিন্তু ইসবগুলের ভালো ব্যবহার হয়। দেখা যাচ্ছে আইবিএসে যারা ভুগছেন তাদের অল্টারড হয়। রেগুলার পায়খানাটা কখনও কনস্টিপেশন (কষা) হচ্ছে, কখনও লুজ (পাতলা) হচ্ছে একটু। তাই তাদের ক্ষেত্রেও অনেক সময় ডাক্তাররা সিলিয়াম হাস্ক বা পাউডার বা ইসবগুলের পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করতে পারে
অনেক স্টাডিতে দেখা গেছে যে, ডায়াবেটিসকে ম্যানেজ করতে ইসবগুল সাহায্য করে। কেননা এটি গ্লাইসেমিক ইনডেস্ককে কন্ট্রোল করতে পারে। অর্থাৎ হঠাৎ করে সুগার বেড়ে যাওয়াটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, যার ফলে আমরা অনেক সময় ডায়েটিশিয়ান হিসেবে ডায়াবেটিক প্যাশেন্টরা যদি খুব আবদার করেন যে আমি একটু ফ্রুট জুস কীভাবে খেতে পারি মাঝে মাঝে? তখন আমরা তাকে পরামর্শ দিয়ি থাকি যে, যদি কোনো ফ্রুট জুস আপনার খুব শখ হয়, খেতেই হয়, তাহলে তার সাথে অবশ্যই এক চামচ ইসবগুল মিক্স করে নেন। কেননা এটাতে ওই ফ্রুট জুসের গ্লাইসেমিক ইনডেক্সটাকে ইমপ্রুভ করা সম্ভব, তবে এটা অবশ্যই প্রতি সময়ে প্র্যাকটিসের জন্য কিন্তু নয়।
রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক হতে পারে
রক্তে ব্যাড (ক্ষতিকর) কোলেস্টেরল কমাতে কিন্তু ইসবগুল সাহায্য করে। যেহেতু এটা হাস্ক, এটাতে ফাইবার (আঁশ) রয়েছে এবং এটা যেহেতু বাওয়েল প্রসেসটাকে (মল বের হওয়ার প্রক্রিয়া) ঠিক রাখে, অবশ্যই এটি গুড কোলেস্টেরলকে বাড়িয়ে ব্যাড কোলেস্টেরলকে কমাতে সাহায্য করে, যার ফলে হার্ট ডিজিজ প্রিভেনশনের ক্ষেত্রেও ইসবগুলের পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে
ওয়েট রিডাকশনের (ওজন কমানো) ক্ষেত্রে আমরা ডায়েটিশিয়ানরা কিছু সময়ের জন্য ওয়েট ম্যানেজমেন্টের ডায়েটে যখন থাকবেন, তখন আসলে ইসবগুল হেল্প করে। কেননা ওয়েট রিডাকশন মানে হচ্ছে ক্যালোরি কন্ট্রোল, যেখানে আপনাকে অনেক খাবারটা একটু পরিমাণে কমিয়ে ফেলতে হয়, যার ফলে ফাইবারের চাহিদা পূরণে এবং রেগুলার যাতে আপনার ডায়েট করার কারণে কনস্টিপেশন প্রবলেম না হয়, সেই জন্য কিন্তু ইসবগুল আমরা পরামর্শ দিয়ে থাকি।
খাওয়ার সঠিক নিয়ম
ইসবগুল আপনি পাউডার বা হাস্ক যেভাবেই খান না কেন, বেশ কিছু জার্নালে বলা হয়েছে পাঁচ থেকে ১০ গ্রাম পর্যন্ত। অর্থাৎ এক থেকে দুই চা চামচ পর্যন্ত সারা দিনে রেকমেন্ডেশন (পরামর্শ) রয়েছে, তবে এটি অবশ্যই ডক্টরের পরামর্শে হতে হবে।
যারা ডক্টরের পরামর্শ ছাড়া খাচ্ছেন, তাদের জন্য ফাইভ গ্রাম বা এক চা চামচই যথেষ্ট এবং নিয়ম হচ্ছে আপনাকে ২৪০ এমএল (মিলিলিটার) ওয়াটার, অর্থাৎ বড় এক গ্লাস পানির মধ্যে খুব ভালো করে মিলিয়ে এটি খেতে হয়। এটি (পানির সঙ্গে) মিলানোর সঙ্গে সঙ্গে আপনাকে খেতে হবে। কোনোভাবেই মিলিয়ে রেখে দেয়া যাবে না। কারণ এই ইসবগুল পানির সঙ্গে গিয়েই কিন্তু আপনার ইনটেস্টাইনে (অন্ত্র) বাওয়েলের সঙ্গে কাজ করবে। তাই অবশ্যই এটি স্ট্যাট ডোজ (প্রস্তুতের পরপরই গ্রহণ) হিসেবে খাবেন এবং ২৪০ এমএল পানির মধ্যে এক চামচ ইসবগুল আপনারা খাবেন। যাদের দুই চামচ খাওয়ার রেকমেন্ডেশন আছে, দিনে দুইবার খেতে পারেন।
পরামর্শ
মুখে ঘা দূর করতে মেনে চলুন ৫ উপায়
খাওয়া দাওয়ার সময় বা কথা বলার সময়ে মুখে ঘা হলে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। এই সমস্যা দীর্ঘদিন সহ্য না করাই উত্তম। এই সমস্যা কিন্তু একসময় মুখে আলসারেরও লক্ষণ হতে পারে। মুখের আলসারকে সামান্য ঘা ভেবে অবহেলা করলেই বিপদে পড়বেন। কোষ্ঠকাঠিন্য, হরমোন জনিত সমস্যার কারণে মুখের ভিতরে আলসার হতে পারে। অনেকে আবার ব্রেসেস পড়েন, তাঁদেরও মাঝেমাঝে এই সমস্যা হয়। শরীরে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি, আয়রন, জিঙ্ক, ফোলেটের ঘাটতির কারণেও মুখের ঘা থেকে আলসার হতে পারে।
মুখে ঘা হলে কিছুদিনের জন্য ঝাল, টক জাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। না হলে মুখে জ্বালা অনুভূত হবে। মুখে ঘা হলে মুক্তি পেতে পারেন ৫ উপায়ে ।
১) মুখের ঘা কমাতে হালকা গরম পানিতে সামান্য লবন মিশিয়ে কুলকুচি করুন। এতে আরাম পাবেন। দিনে তিন থেকে চার বার করলে ব্যথা ও ঘা দুটোই কমে আসবে।
২) ঘায়ের জায়গায় সামান্য মধু লাগিয়ে রাখতে পারেন, ভালো উপকার পাবেন। কয়েক ঘণ্টা অন্তর অন্তর মধু লাগালে সুফল পাবেন।
৩) ঘায়ের জায়গায় বিশুদ্ধ নারিকেল তেল লাগিয়ে রাখলেও বেশ আরাম পাবেন।
৪) যে কোনও ঘায়ের জন্য ভালো প্রাকৃতিক ঔষধ হতে পারে হলুদ। মুখে যে জায়গায় ঘা হয়েছে, সেই স্থানে হলুদ বাটা লাগিয়ে রাখতে পারেন। কিছু দিন ব্যবহার করলেই ঘায়ের তীব্র জ্বালা-যন্ত্রণা কমে আসবে।
৫) বেকিং সোডা ঘা সারাতে দারুণ উপকারী একটি জিনিস। এক কাপ পানিতে এক চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে কুলকুচি করলে ঘা কমে যাবে। এছাড়া বেকিং সোডার সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে একটা ঘন পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। সেই পেস্ট ক্ষতস্থানে লাগিয়ে রাখলেও বেশ উপকার পেতে পারেন।
জেডএস/
লাইফস্টাইল
জুতো-মোজার দুর্গন্ধ দূর হবে যেভাবে
এসে গেছে বৃষ্টির দিন। দিনভর ঘ্যানঘ্যানে বৃষ্টিতে বাড়ি থেকে বের হওয়াই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ। বাড়ি থেকে বেরিয়েই কাকভেজাহয়ে অফিসে যাচ্ছে মানুষ। জুতো থেকে মোজা, সব ভিজে একেবারে চুপচুপে। সেই জুতো-মোজা পরেই সারাদিন কাটিয়ে দেয়া।
সবশেষে ঘরে পৌছে জুতো খুলতেই বিকট গন্ধ! এই পরিস্থিতির সম্মুখীন অনেকেই হচ্ছেন নিশ্চয়ই? এই সমস্যা দূর করতে ঘরোয়া কিছু টিপসে খুব সহজেই দূর করতে পারবেন জুতো, মোজার এই বাজে গন্ধ।
আসুন জেনে নেই তাহলে –
১. ছোট্ট একটি কাপড়ে অল্প পরিমাণ বেকিং সোডা নিয়ে ছোট পুটলি বানিয়ে মোজার মধ্যে রেখে দিন। দেখবেন মোজা থেকে দুর্গন্ধ দূর হবে।
২. ন্যাপথোলিন গুঁড়ো করে নিয়ে ট্যালকম পাউডারের সঙ্গে তা মিশিয়ে জুতোর মধ্যে ছড়িয়ে দিন। দেখবেন জুতোয় আর দুর্গন্ধ হচ্ছে না।
৩. বাড়িতে ফিরেই ভিজে জুতো ভালো করে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিন। তারপর জুতোর মধ্যে কিছু পরিমাণ বেকিং সোডা ছিটিয়ে দিন।
পরের দিন জুতোর ভিতর ভালো করে মুছে ফেলুন। দেখবেন গন্ধ দূর হয়েছে।
৪. জুতোর মধ্যে এক টুকরো ফেব্রিক সফটনার সিট রেখে দিন রাতে। পরদিন সেটি বের করে জুতো পরুন। বাজে গন্ধ একেবারে দূর হয়ে যাবে।
৫. বাড়িতে ফিরে জুতো ধুয়ে হেয়ার ড্রায়ার চালিয়ে হালকা শুকিয়ে নিন। এবার এক টুকরো কাপড় বা তুলো লবঙ্গ তেলে ভিজিয়ে জুতোর মধ্যে রেখে দিন সারারাত। জুতোর দুর্গন্ধ দূর হবে।
৬. ফুটন্ত জলে টি ব্যাগ ফেলে রাখুন ২ মিনিট। টি ব্যাগ ঠাণ্ডা হলে জুতোর মধ্যে রেখে দিন। এক ঘণ্টা পর তা সরিয়ে জুতোর ভেতরের অংশ ভাল করে মুছে নিন। দুর্গন্ধের পাশাপাশি দূর হবে তাতে থাকা ব্যাকটেরিয়াও।
জেডএস//
রেসিপি
ম্যাংগো পুডিং তৈরির রেসিপি
আমের সিজনে অনেকেই আমের পাল্প ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করেন। সেই ম্যাংগো পাল্প দিয়েই ম্যাংগো পুডিং বানানো যাবে। আর আমের সিজনে তো ফ্রেশ আমই ব্যবহার করতে পারবেন। ছোট বাচ্চাদের জন্য এটি বেশ হেলদি একটি ডেজার্ট আইটেম। মাত্র ৪টি উপাদান দিয়েই ইয়াম্মি ইয়াম্মি ম্যাংগো পুডিং বানিয়ে নেয়া যায়। চলুন দেরি না করে রেসিপিটি জেনে নেই এখনই।
উপকরণ
ঘন দুধ- ১ কাপ
চিনি- স্বাদ অনুযায়ী ( আমি হাফ কাপ দেই )
আম- ২টি
ডিম- ২টি
ম্যাংগো পুডিং তৈরির পুরো প্রণালী
১. প্রথমে আম ছোট ছোট করে কেটে নিন। দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করুন এবং ঠাণ্ডা করে নিন।
২. এবার ব্লেন্ডার জগে আম, চিনি, দুধ ও ডিম সবকিছু দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন।
৩) মিশ্রণটি মোটামুটি ঘন ও থকথকে হবে। যদি বেশি ঘন হয়ে যায়, লিকুইড দুধ মিশিয়ে নিতে হবে।
৪. এবার একটি স্টিলের টিফিন বক্সে পুডিংয়ের মিশ্রণ ঢেলে নিতে হবে।
৫. বড় সসপ্যানে পানি ফুটতে দিন। এবার একটি স্ট্যান্ড প্যানে সেট করে তার উপর স্টিলের টিফিন বক্সটি রাখুন।
৬. বাটির ঢাকনা ভালোভাবে আটকাবেন এবং পানি যেন ভেতরে না যেতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
৭. চুলার আঁচ মিডিয়াম রাখুন, ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে চেক করুন পুডিং জমেছে কি না।
৮. পুডিং জমে গেলে চুলা নিভিয়ে দিন। এরপর রুম টেম্পারেচারে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে।
ব্যস, আমের পুডিং বানানো হয় গেলো! চাইলে ফ্রিজে রেখে ম্যাংগো পুডিং ভালোভাবে সেট করে নিতে পারেন। সেট হয়ে গেলে টিফিন বক্স থেকে পুডিংটি একটি প্লেটে সাবধানে উল্টিয়ে ঢেলে নিন। এবার ছুরি দিয়ে পিস পিস করে কেটে সার্ভ করুন। আর এটি ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা খেতে কিন্তু বেশি মজা লাগে। সব উপকরণগুলো বাসাতে থাকলে আজই বানিয়ে নিন দারুন মজাদার ডেজার্টটি।
জেএইচ
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন