Connect with us

আইন-বিচার

আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’র প্রতিষ্ঠাতা ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার

Avatar of author

Published

on

আল-কায়েদার অন্যতম শীর্ষ নেতা ইজাজ আহমেদ কারগিল পাকিস্তানে ড্রোন হামলায় নিহত হন। তার স্ত্রী ছিলেন নাজনিন সুলতানা। সংগঠনের সিদ্ধান্তে ইজাজ কারগিলের স্ত্রীকে বিয়ে করেন ‘জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’র প্রতিষ্ঠাতা শামিন মাহফুজ। এটি তার দ্বিতীয় বিয়ে।গেলো শুক্রবার রাতে রাজধানীর ডেমরা থেকে নতুন জঙ্গি সংগঠন ‘শারক্বীয়া’র প্রতিষ্ঠাতা শামিন মাহফুজ ও তার স্ত্রী নাজনিন সুলতানাকে গ্রেপ্তার করেন সিটিটিসি।

শনিবার (২৪ জুন) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলেন এসব তথ্য জানান সিটিটিসি প্রধান মো. আসাদুজ্জামান।

আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেনের সহযোগী ছিলেন এজাজ আহমেদ কারগিল। তিনি বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের জঙ্গি কার্যক্রম মনিটরিং করতেন।

সিটিটিসি প্রধান মো. আসাদুজ্জামান বলেন, সংগঠনের সিদ্ধান্তে নাজনিনকে বিয়ে করেন শামিন মাহফুজ। তিনি (নাজনিন) নতুন জঙ্গি সংগঠনের নারী দাওয়াতি শাখার দায়িত্বে ছিলেন। তার সঙ্গে সংগঠনের অন্য সদস্যদের স্ত্রীরাও দাওয়াতি কার্যক্রমে ছিলেন।

সিটিটিসি প্রধান বলেন, যারা হিজরত করেছিল পাহাড়ে তাদের প্রায় সবাইকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে দুয়েকজন বাকি থাকতে পারে।

Advertisement

এতোদিন শামিন মাহফুজ কোথায় ছিলেন জানতে চাইলে আসাদুজ্জামান বলেন, তিনি পাহাড়ে ছিলেন কিনা জানি না। তিনি ঢাকাতে আসতেছেন এমন তথ্য আমাদের কাছে ছিল। এরপরই গতরাতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার কাছ থেকে অস্ত্র, বিস্ফোরক পেয়েছি। ২০১১ সালে যখন গ্রেপ্তার হন, তখনও ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস—আইইডিসহ গ্রেপ্তার হন। তিনি আইইডি বিশেষজ্ঞ।

তাকে গ্রেপ্তারের সময় পুলিশ কোনো প্রতিরোধের শিকার হয়েছে কিনা— এমন প্রশ্নে সিটিটিসি প্রধান বলেন, না আমরা এমন কোনো প্রতিরোধের শিকার হইনি। তারা দুজন (স্বামী-স্ত্রী) ছিলেন। আমাদের অফিসাররা অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে তাদের নিষ্কৃয় করেছে।

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আইন-বিচার

নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান

Published

on

আইনজীবী-মো.-আসাদুজ্জামান

রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান।

বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাকে এ নিয়োগ দেন।

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয় আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামানকে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ প্রদান করলেন।’

উল্লেখ্য, আ.লীগ সরকারের পতনের পর পদত্যাগ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। বুধবার (০৭ আগস্ট) রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। তার স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মো. আসাদুজ্জামান।

Advertisement

২০২০ সালের ৮ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এ এম আমিন উদ্দিনকে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন। এর আগে তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর

Published

on

অতিরিক্ত-অ্যাটর্নি-জেনারেল-এস-এম-মুনীর

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর। বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন।

পদত্যাগ করার বিষয়টি এস এম মুনীর নিজেই গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও আরেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মো. মোরসেদ পদত্যাগ করেন।

২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক এবং জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম মুনীরকে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।

প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার চূড়ান্ত আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেশত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। গেলো ৫ আগস্ট দুপুর আড়াইটায় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টার তাকে নিয়ে ভারতের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ সময় তার সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানা ছিলেন। ভারতে যাওয়ার আগে রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র দেন শেখ হাসিনা।

Advertisement

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বড় বড় পদে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। আবার অনেকেই স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করছেন।

 

এসি//

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণের সেই ভাস্কর্যটি উপড়ে ফেলা হয়েছে

Published

on

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে হাইকোর্ট এনেক্স ভবনের সামনে থাকা গ্রিক দেবী থেমিসের ভাস্কর্যটি ভাঙচুরের পর উপড়ে ফেলা হয়েছে।তবে কে বা কারা ভাস্কর্যটি ভেঙেছে তা জানা যায়নি।

বুধবার (৭ আগস্ট) দুপুরে ভাস্কর্যটি মাটিতে পরে থাকতে দেখা যায়। এর আগে,গেলো মঙ্গলবার সকালে ইস্পাতের তৈরি ভাস্কর্যটির হাত ও দাঁড়িপাল্লা ধরে থাকা হাত ভাঙা অবস্থায় দেখা গিয়েছিলো।

সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একাধিক কর্মকর্তা জানান, গ্রিক দেবী থেমিসের আদলে ন্যায়বিচারের প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। তবে কে বা কারা এটি করেছেন, তা তাদের জানা নেই।

এর আগে ২০১৬ সালের ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশের মূল ফটকের বরাবর থাকা লিলি ফোয়ারায় প্রথমে ভাস্কর্যটি বসানো হয়। হেফাজতসহ কয়েকটি ইসলামি সংগঠনের দাবির মুখে ২০১৭ সালের মে মাসে ভাস্কর্যটি সরিয়ে এনেক্স ভবনের সামনে স্থাপন করা হয়।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it