Connect with us

লাইফস্টাইল

চিনাবাদাম না কি কাঠবাদামের পুষ্টিগুণ বেশি…

Avatar of author

Published

on

চিনাবাদাম , কাঠবাদাম

বাড়িতে বাদাম ভেজে রাখার উপায় নেই। ঘুরতে-ফিরতে মুখে পুরে নেয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। আবার অফিস থেকে বেরিয়ে দুপুর-বিকেল নাগাদ ১০ টাকার বাদাম ভাজা খেতে খেতে টিএসসি চত্বরে ঢুঁ মারতে ভালবাসেন অনেকেই। রাস্তার এগরোল, চাউমিন, মোমো না খেয়ে সস্তায় পুষ্টিকর খাবার বলতে শুকনো খোলায় ভাজা বাদাম অনেকেরই প্রিয়।

আবার স্বাস্থ্য সচেতন যারা, তাদের কাছে কাঠবাদামের গ্রহণযোগ্যতা বেশি। সকালে উঠে নিয়মিত ভেজানো কাঠবাদাম খেলে রক্তে ‘খারাপ’ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। হাড়ের জোর বাড়িয়ে তুলতেও সাহায্য করে এই বাদাম। তবে সকলের পক্ষে এই বাদাম কেনা সম্ভব নয়।

বাজারে বিভিন্ন মানের কাঠবাদাম পাওয়া যায়। কোনওটি মিষ্টি, কোনওটি আবার সামান্য কষা। পুষ্টিগুণের দিক থেকে সবচেয়ে ভাল ক্যালিফোর্নিয়ার কাঠবাদাম। অবশ্য কাশ্মীরের দেশি মামরা বাদামও কিন্তু যথেষ্ট উপকারী। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই বাদাম ১০০ শতাংশ কোলেস্টেরল মুক্ত। আসুন জেনে নেই পুষ্টিগুণের দিক থেকে কোন বাদামটি ভাল-

প্রোটিন

দু’ধরনের বাদামেই যথেষ্ট পরিমাণে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন মজুত রয়েছে। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, ১০০ গ্রাম চিনাবাদামে প্রোটিনের পরিমাণ ২৫ গ্রাম। অন্য দিকে, ওই একই পরিমাণ কাঠবাদাম থেকে প্রোটিন পাওয়া যায় ২১ গ্রামের মতো।

Advertisement

ভিটামিন

চিনাবাদামে ‘নায়াসিন’, ‘ফোলেট’ এবং ‘থায়ামিন’-এর মতো ‘বি ভিটামিন’-এর পরিমাণ অনেক বেশি। যা আমাদের স্নায়বিক কাজকর্ম সচল রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি, কাঠবাদামে রয়েছে ভিটামিন ই। যা ত্বক, চুল ভাল রাখার পাশাপাশি প্রতিরোধ ব্যবস্থাও উন্নত করতে সাহায্য করে।

ফ্যাট

দু’ধরনের বাদামেই মোনোআনস্যাচুরেটেড এবং পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে। যা হার্ট ভাল রাখতে সাহায্য করে।

খনিজ

Advertisement

ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়ামের মতো খনিজ দুই রকম বাদামেই রয়েছে। এই খনিজগুলি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। দেহের পেশির গঠন এবং কর্মকাণ্ডের জন্যও দায়ী খনিজ।

অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট

কালো আঙুরের মধ্যে ‘রেসভিরেট্রল’ নামক যে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট রয়েছে, সেই একই যৌগ রয়েছে চিনাবাদামে। কালো আঙুরের দাম, চিনাবাদামের তুলনায় অনেকটাই বেশি। অন্য দিকে, কাঠবাদামে রয়েছে ফ্ল্যাভোনয়েড্‌স, যা হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। ‘অক্সিডেটিভ স্ট্রেস’ও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

সূত্র: হেলথ লাইন

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

পরামর্শ

মুখে ঘা দূর করতে মেনে চলুন ৫ উপায়

Published

on

খাওয়া দাওয়ার সময় বা কথা বলার সময়ে মুখে ঘা হলে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। এই সমস্যা দীর্ঘদিন সহ্য না করাই উত্তম। এই সমস্যা কিন্তু একসময় মুখে আলসারেরও লক্ষণ হতে পারে। মুখের আলসারকে সামান্য ঘা ভেবে অবহেলা করলেই বিপদে পড়বেন। কোষ্ঠকাঠিন্য, হরমোন জনিত সমস্যার কারণে মুখের ভিতরে আলসার হতে পারে। অনেকে আবার ব্রেসেস পড়েন, তাঁদেরও মাঝেমাঝে এই সমস্যা হয়। শরীরে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি, আয়রন, জিঙ্ক, ফোলেটের ঘাটতির কারণেও মুখের ঘা থেকে আলসার হতে পারে।

মুখে ঘা হলে কিছুদিনের জন্য ঝাল, টক জাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। না হলে মুখে জ্বালা অনুভূত হবে। মুখে ঘা হলে মুক্তি পেতে পারেন ৫ উপায়ে ।

১) মুখের ঘা কমাতে হালকা গরম পানিতে সামান্য লবন মিশিয়ে কুলকুচি করুন। এতে আরাম পাবেন। দিনে তিন থেকে চার বার করলে ব্যথা ও ঘা দুটোই কমে আসবে।

২) ঘায়ের জায়গায় সামান্য মধু লাগিয়ে রাখতে পারেন, ভালো উপকার পাবেন। কয়েক ঘণ্টা অন্তর অন্তর মধু লাগালে সুফল পাবেন।

৩) ঘায়ের জায়গায় বিশুদ্ধ নারিকেল তেল লাগিয়ে রাখলেও বেশ আরাম পাবেন।

Advertisement

৪) যে কোনও ঘায়ের জন্য ভালো প্রাকৃতিক ঔষধ হতে পারে হলুদ। মুখে যে জায়গায় ঘা হয়েছে, সেই স্থানে হলুদ বাটা লাগিয়ে রাখতে পারেন। কিছু দিন ব্যবহার করলেই ঘায়ের তীব্র জ্বালা-যন্ত্রণা কমে আসবে।

৫) বেকিং সোডা ঘা সারাতে দারুণ উপকারী একটি জিনিস। এক কাপ পানিতে এক চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে কুলকুচি করলে ঘা কমে যাবে। এছাড়া বেকিং সোডার সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে একটা ঘন পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। সেই পেস্ট ক্ষতস্থানে লাগিয়ে রাখলেও বেশ উপকার পেতে পারেন।

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

জুতো-মোজার দুর্গন্ধ দূর হবে যেভাবে

Published

on

এসে গেছে বৃষ্টির দিন। দিনভর ঘ্যানঘ্যানে বৃষ্টিতে বাড়ি থেকে বের হওয়াই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ।  বাড়ি থেকে বেরিয়েই কাকভেজাহয়ে অফিসে যাচ্ছে মানুষ। জুতো থেকে মোজা, সব ভিজে একেবারে চুপচুপে। সেই জুতো-মোজা পরেই সারাদিন কাটিয়ে দেয়া।

সবশেষে ঘরে পৌছে জুতো খুলতেই বিকট গন্ধ! এই পরিস্থিতির সম্মুখীন অনেকেই হচ্ছেন নিশ্চয়ই?  এই সমস্যা দূর করতে ঘরোয়া কিছু টিপসে খুব সহজেই দূর করতে পারবেন জুতো, মোজার এই বাজে গন্ধ।

আসুন জেনে নেই তাহলে –

১. ছোট্ট একটি কাপড়ে অল্প পরিমাণ বেকিং সোডা নিয়ে ছোট পুটলি বানিয়ে মোজার মধ্যে রেখে দিন। দেখবেন মোজা থেকে দুর্গন্ধ দূর হবে।

২. ন্যাপথোলিন গুঁড়ো করে নিয়ে ট্যালকম পাউডারের সঙ্গে তা মিশিয়ে জুতোর মধ্যে ছড়িয়ে দিন। দেখবেন জুতোয় আর দুর্গন্ধ হচ্ছে না।

Advertisement

৩. বাড়িতে ফিরেই ভিজে জুতো ভালো করে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিন। তারপর জুতোর মধ্যে কিছু পরিমাণ বেকিং সোডা ছিটিয়ে দিন।

পরের দিন জুতোর ভিতর ভালো করে মুছে ফেলুন। দেখবেন গন্ধ দূর হয়েছে।

৪. জুতোর মধ্যে এক টুকরো ফেব্রিক সফটনার সিট রেখে দিন রাতে। পরদিন সেটি বের করে জুতো পরুন। বাজে গন্ধ একেবারে দূর হয়ে যাবে।

৫. বাড়িতে ফিরে জুতো ধুয়ে হেয়ার ড্রায়ার চালিয়ে হালকা শুকিয়ে নিন। এবার এক টুকরো কাপড় বা তুলো লবঙ্গ তেলে ভিজিয়ে জুতোর মধ্যে রেখে দিন সারারাত। জুতোর দুর্গন্ধ দূর হবে।

৬. ফুটন্ত জলে টি ব্যাগ ফেলে রাখুন ২ মিনিট। টি ব্যাগ ঠাণ্ডা হলে জুতোর মধ্যে রেখে দিন। এক ঘণ্টা পর তা সরিয়ে জুতোর ভেতরের অংশ ভাল করে মুছে নিন। দুর্গন্ধের পাশাপাশি দূর হবে তাতে থাকা ব্যাকটেরিয়াও।

Advertisement

জেডএস//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রেসিপি

ম্যাংগো পুডিং তৈরির রেসিপি

Published

on

প্রতিকী ছবি

আমের সিজনে অনেকেই আমের পাল্প ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করেন। সেই ম্যাংগো পাল্প দিয়েই ম্যাংগো পুডিং বানানো যাবে। আর আমের সিজনে তো ফ্রেশ আমই ব্যবহার করতে পারবেন। ছোট বাচ্চাদের জন্য এটি বেশ হেলদি একটি ডেজার্ট আইটেম। মাত্র ৪টি উপাদান দিয়েই ইয়াম্মি ইয়াম্মি ম্যাংগো পুডিং বানিয়ে নেয়া যায়। চলুন দেরি না করে রেসিপিটি জেনে নেই এখনই।

উপকরণ

ঘন দুধ- ১ কাপ

চিনি- স্বাদ অনুযায়ী ( আমি হাফ কাপ দেই )

আম- ২টি

Advertisement

ডিম- ২টি

ম্যাংগো পুডিং তৈরির পুরো প্রণালী

১. প্রথমে আম ছোট ছোট করে কেটে নিন। দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করুন এবং ঠাণ্ডা করে নিন।

২. এবার ব্লেন্ডার জগে আম, চিনি, দুধ ও ডিম সবকিছু দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন।

৩) মিশ্রণটি মোটামুটি ঘন ও থকথকে হবে। যদি বেশি ঘন হয়ে যায়, লিকুইড দুধ মিশিয়ে নিতে হবে।

Advertisement

৪. এবার একটি স্টিলের টিফিন বক্সে পুডিংয়ের মিশ্রণ ঢেলে নিতে হবে।

৫. বড় সসপ্যানে পানি ফুটতে দিন। এবার একটি স্ট্যান্ড প্যানে সেট করে তার উপর স্টিলের টিফিন বক্সটি রাখুন।

৬. বাটির ঢাকনা ভালোভাবে আটকাবেন এবং পানি যেন ভেতরে না যেতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

৭. চুলার আঁচ মিডিয়াম রাখুন, ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে চেক করুন পুডিং জমেছে কি না।

৮. পুডিং জমে গেলে চুলা নিভিয়ে দিন। এরপর রুম টেম্পারেচারে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে।

Advertisement

ব্যস, আমের পুডিং বানানো হয় গেলো! চাইলে ফ্রিজে রেখে ম্যাংগো পুডিং ভালোভাবে সেট করে নিতে পারেন। সেট হয়ে গেলে টিফিন বক্স থেকে পুডিংটি একটি প্লেটে সাবধানে উল্টিয়ে ঢেলে নিন। এবার ছুরি দিয়ে পিস পিস করে কেটে সার্ভ করুন। আর এটি ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা খেতে কিন্তু বেশি মজা লাগে। সব উপকরণগুলো বাসাতে থাকলে আজই বানিয়ে নিন দারুন মজাদার ডেজার্টটি।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it