লাইফস্টাইল
কিডনি সমস্যায় যা খাবেন…
বেঁচে থাকার জন্য খাবার জরুরি। তাই বলে যা পাবেন তাই খাবেন, এটা কিন্তু ঠিক নয়। বুদ্ধি করে সঠিক খাবার খাওয়ার মধ্যেও আছে বিশেষ আর্ট। এটা যারা জানেন ও মানেন তারা সুস্থতার সঙ্গে যাপনও করেন। বিশেষত, কিছু অসুখ রয়েছে যেগুলির ক্ষেত্রে বাকিদের মতো স্বাভাবিক খাওয়া-দাওয়া করা যায় না। এর মধ্যে প্রথমেই রয়েছে কিডনির অসুখ। এক্ষেত্রে সঠিক ডায়েট থেরাপির মতো কাজ করে। শুধুমাত্র অসুখ করলেই নয়, আগাম সতর্কতাতেও পুষ্টির একটা ভূমিকা রয়েছে। তবে, কিডনির অসুখ কার কোন পর্যায়ে রয়েছে তার উপরে নির্ভর করবে একজন কী খাবেন, কী খাবেন না।
প্রথমেই লবণ বর্জন করুন
কিডনি ডিজিজ প্রাথমিক পর্যায়ে থাকলেও প্রথমেই কাঁচা লবণ খাওয়া ছাড়ুন। অনেকে মনে করেন, লবণের পরিবর্তে রকসল্ট বা সন্ধক লবণ খেলে হয়তো ক্ষতি কম হয়। তা কিন্তু একেবারেই নয়।
যেকোনও ধরনের কাঁচা লবণই কিডনির রোগীদের জন্য মারাত্মক হতে পারে। সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দেয় ফাস্টফুড বা প্রসেসড ফুড, পাঁপড়, আচার ইত্যাদি যেগুলিতে লবণের মাত্রা বা সোডিয়াম বেশি, তা কিডনির জন্য একেবারেই ভাল নয়। সেই সঙ্গে আপনার ওজন কমানো দরকার কিনা বা ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ওপর নির্ভর করবে ভাতের পরিমাণ।
অ্যাডভান্সড সিকেডি রোগীদের প্রোটিন পুরো বাদ নয়
কিডনির অসুখে সিকেডির তৃতীয় পর্যায় থেকে পঞ্চম পর্যায়, ডায়ালিসিস শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত আমরা অ্যাডভান্সড সিকেডি বলতে পারি। অনেকে মনে করেন, কিডনির অসুখ মানেই প্রোটিন বাদ দিতে হবে। এ ধারণা বদলের সময় এসেছে। প্রোটিন পুরোপুরি বন্ধ করলে শরীরের প্রাত্যহিক ক্ষয় পূরণ হবে না উলটে কমে যাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং কাজ করার স্ফূর্তি। অ্যানিমাল প্রোটিন খেতে হবে, তবে সীমিত মাত্রায়, কিছু বর্জন করে। আমিষাশী হলে মাছ, ডিমের সাদা অংশ এবং সপ্তাহে ১-২ দিন মুরগির মাংস খেতে হবে। সঙ্গে সল্প পরিমাণে দুগ্ধজাত প্রোটিন অর্থাৎ দুধ, ছানা অথবা টকদই খাওয়া উচিত। নিরামিষাশীরা দুগ্ধজাতীয় ও সোয়াবিনজাত খাবার থেকে প্রোটিন পেতে পারেন।
তবে আমিষাশিদের জন্য ডাল, মটন, পর্ক বা বিফ বারণ থাকবে। স্বাভাবিক প্রোটিনের পরিমান নির্দিষ্ট হবে ০.৬ থেকে ০.৮ গ্রাম প্রতি কেজি ওজন হিসেবে।
আর একটা ব্যাপার হল একজন মানুষ কতটা ক্যালোরি ইনটেক করছেন সেটাও খেয়াল রাখা দরকার। যারা বসে কাজ করেন তাদের ক্যালোরি শরীরে বেশি প্রবেশ করলে মুশকিল। সে তুলনায় যাদের পরিশ্রম বেশি তাদের একটু বেশি ক্যালোরি গেলেও ক্ষতি নেই। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ যার পরিশ্রম কম তার প্রাত্যহিক ১৬০০ ক্যালোরি দরকার। অর্থাৎ ৩০-৩৫ ক্যালোরি প্রতি কেজি শরীরের ওজনে। সঠিক ক্যালোরি কিডনির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ফ্যাট অল্প পরিমাণে
খাদ্যের মাধ্যমে খারাপ ফ্যাট শরীরে প্রবেশ করলে তা সমস্যা তৈরি করে। কিন্তু কিছু ভাল ফ্যাটও রয়েছে যেগুলি আমাদের ভাল থাকতে দরকার। তবে খাদ্যাভ্যাসে ডালডা, চর্বি, বাটার, মার্জারিন রাখা যাবে না।
কিন্তু রান্নায় অল্প মাত্রায় সানফ্লাওয়ার অয়েল, ভেজিটেবল অয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে তেলে ভাজা এড়িয়ে চলুন।
পটাশিয়াম বুঝে খান
খাদ্যে উপস্থিত পটাশিয়াম শরীরের অনেক কিছুর জন্যই প্রয়োজন। তবে যাদের উচ্চরক্তচাপ ও কিডনির সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য পটাশিয়ামে নিয়ন্ত্রণ দরকার। কারণ শরীর থেকে পটাশিয়াম বের করার মূল রাস্তা হল কিডনি। যখনই কিডনি বিকল হয় তখনই পটাশিয়াম আর পরিস্রুত হতে পারে না। তখন শরীরেই তা বাড়তে থাকে। কিছু ওষুধ রয়েছে যেগুলি কিডনির অসুখে খুবই উপকারী, কিন্তু সেইসব ওষুধগুলি শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু সেই ওষুধ খুবই প্রয়োজনীয়। তাই ওষুধ শুরু হলে কিডনি রোগীদের পটাশিয়াম নিয়ন্ত্রিত খাবার খেতে বলা হয়। এতে পটাশিয়ামের মাত্রা কিছুটা হলেও ব্যালান্স হয়। পটাশিয়াম নিয়ন্ত্রণ করতে নিয়মিত সবজি দু’বার করে ফুটন্ত পানিতে ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে নিয়ে তারপর রান্না করা উচিত। এতে পটাশিয়াম বেরিয়ে যায়। কিডনির উপরে চাপ পড়ে না।
শত্রু কামরাঙা ও ক্যালশিয়াম ট্যাবলেট
কিডনি দিয়েই শরীরের যাবতীয় ধাতু-অধাতুর পরিস্রুতি ঘটে। এই ভারসাম্য নষ্ট হলেই কিডনিতে পাথরের প্রবণতা বাড়তে পারে। মূলত ক্যালশিয়াম আর ইউরিক অ্যাসিড পাথর জমার অন্যতম উপাদান। ক্যালশিয়াম অক্সালেটের সঙ্গে মিশে ক্রিস্টাল হয়ে জমা হয়। তা মূত্রনালির মুখে ছোট ছোট পাথরের আকারে জমে পথ আটকায়। সাধারণত যে যে খাবার ক্যালশিয়ামের উৎস যেমন দুধ বা দুগ্ধজাতীয় খাবার সেগুলি খেলে অতটাও ক্ষতি হয় না। কিন্তু এর বদলে ভিটামিন সি, ডি বা ক্যালশিয়ামের ঘাটতি মেটাতে মুঠো মুঠো ট্যাবলেট পাথরের সমস্যাকে বাড়িয়ে দেয়।
কিডনির জন্য আরও একটি বিপজ্জনক জিনিস হল কামরাঙা। এই ফলে অক্সালেট বেশি থাকে। ফলে এটি বেশি খেলে পাথর জমে মূত্রনালির মুখ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সেই কারণে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বাড়তে থাকে। এছাড়া রেডমিট খেলে ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধি পায়। এগুলি সবই পরোক্ষভাবে কিডনিতে স্টোনের সমস্যা ডেকে আনে। প্রসেসড চিজ বা পিৎজায় যে চিজ দেওয়া থাকে তাও কিডনির জন্য অস্বাস্থ্যকর।
যা খাবেন ও খাবেন না
পাথরের সমস্যায় প্রথম ওষুধ বা প্রতিষেধক হল পানি। ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে ও কিডনিতে পাথর হওয়া আটকাতে প্রচুর পানিপান প্রয়োজন। সবজির মধ্যে বিট, পালং শাক, আলু, অ্যাভকাডো, কলাতে অক্সালেটের মাত্রা বেশি থাকে। পরিবর্তে আপেল, পেয়ারা, নাশপাতি, তরমুজ, পাকা পেপে, জামরুল খেতে পারেন। তবে এটাও মনে রাখতে হবে, কিডনির কিছু সমস্যায় অতিরিক্ত পানি পান করা যায় না। বিশেষত ডায়ালিসিস চললে সেক্ষেত্রে লবণ ও পানিপানে নিয়ন্ত্রণ দরকার। এছাড়া ডায়ালিসিস চলাকালীন রোগীর ডায়েটে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকা দরকার। তবে রেটমিট চলবে না। মাছ, ডিম ও চিকেনের সঙ্গে কিছুটা দুগ্ধজাত খাবার চলতে পারে।
সূত্র: হেলথ লাইন
পরামর্শ
মুখে ঘা দূর করতে মেনে চলুন ৫ উপায়
খাওয়া দাওয়ার সময় বা কথা বলার সময়ে মুখে ঘা হলে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। এই সমস্যা দীর্ঘদিন সহ্য না করাই উত্তম। এই সমস্যা কিন্তু একসময় মুখে আলসারেরও লক্ষণ হতে পারে। মুখের আলসারকে সামান্য ঘা ভেবে অবহেলা করলেই বিপদে পড়বেন। কোষ্ঠকাঠিন্য, হরমোন জনিত সমস্যার কারণে মুখের ভিতরে আলসার হতে পারে। অনেকে আবার ব্রেসেস পড়েন, তাঁদেরও মাঝেমাঝে এই সমস্যা হয়। শরীরে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি, আয়রন, জিঙ্ক, ফোলেটের ঘাটতির কারণেও মুখের ঘা থেকে আলসার হতে পারে।
মুখে ঘা হলে কিছুদিনের জন্য ঝাল, টক জাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। না হলে মুখে জ্বালা অনুভূত হবে। মুখে ঘা হলে মুক্তি পেতে পারেন ৫ উপায়ে ।
১) মুখের ঘা কমাতে হালকা গরম পানিতে সামান্য লবন মিশিয়ে কুলকুচি করুন। এতে আরাম পাবেন। দিনে তিন থেকে চার বার করলে ব্যথা ও ঘা দুটোই কমে আসবে।
২) ঘায়ের জায়গায় সামান্য মধু লাগিয়ে রাখতে পারেন, ভালো উপকার পাবেন। কয়েক ঘণ্টা অন্তর অন্তর মধু লাগালে সুফল পাবেন।
৩) ঘায়ের জায়গায় বিশুদ্ধ নারিকেল তেল লাগিয়ে রাখলেও বেশ আরাম পাবেন।
৪) যে কোনও ঘায়ের জন্য ভালো প্রাকৃতিক ঔষধ হতে পারে হলুদ। মুখে যে জায়গায় ঘা হয়েছে, সেই স্থানে হলুদ বাটা লাগিয়ে রাখতে পারেন। কিছু দিন ব্যবহার করলেই ঘায়ের তীব্র জ্বালা-যন্ত্রণা কমে আসবে।
৫) বেকিং সোডা ঘা সারাতে দারুণ উপকারী একটি জিনিস। এক কাপ পানিতে এক চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে কুলকুচি করলে ঘা কমে যাবে। এছাড়া বেকিং সোডার সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে একটা ঘন পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। সেই পেস্ট ক্ষতস্থানে লাগিয়ে রাখলেও বেশ উপকার পেতে পারেন।
জেডএস/
লাইফস্টাইল
জুতো-মোজার দুর্গন্ধ দূর হবে যেভাবে
এসে গেছে বৃষ্টির দিন। দিনভর ঘ্যানঘ্যানে বৃষ্টিতে বাড়ি থেকে বের হওয়াই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ। বাড়ি থেকে বেরিয়েই কাকভেজাহয়ে অফিসে যাচ্ছে মানুষ। জুতো থেকে মোজা, সব ভিজে একেবারে চুপচুপে। সেই জুতো-মোজা পরেই সারাদিন কাটিয়ে দেয়া।
সবশেষে ঘরে পৌছে জুতো খুলতেই বিকট গন্ধ! এই পরিস্থিতির সম্মুখীন অনেকেই হচ্ছেন নিশ্চয়ই? এই সমস্যা দূর করতে ঘরোয়া কিছু টিপসে খুব সহজেই দূর করতে পারবেন জুতো, মোজার এই বাজে গন্ধ।
আসুন জেনে নেই তাহলে –
১. ছোট্ট একটি কাপড়ে অল্প পরিমাণ বেকিং সোডা নিয়ে ছোট পুটলি বানিয়ে মোজার মধ্যে রেখে দিন। দেখবেন মোজা থেকে দুর্গন্ধ দূর হবে।
২. ন্যাপথোলিন গুঁড়ো করে নিয়ে ট্যালকম পাউডারের সঙ্গে তা মিশিয়ে জুতোর মধ্যে ছড়িয়ে দিন। দেখবেন জুতোয় আর দুর্গন্ধ হচ্ছে না।
৩. বাড়িতে ফিরেই ভিজে জুতো ভালো করে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিন। তারপর জুতোর মধ্যে কিছু পরিমাণ বেকিং সোডা ছিটিয়ে দিন।
পরের দিন জুতোর ভিতর ভালো করে মুছে ফেলুন। দেখবেন গন্ধ দূর হয়েছে।
৪. জুতোর মধ্যে এক টুকরো ফেব্রিক সফটনার সিট রেখে দিন রাতে। পরদিন সেটি বের করে জুতো পরুন। বাজে গন্ধ একেবারে দূর হয়ে যাবে।
৫. বাড়িতে ফিরে জুতো ধুয়ে হেয়ার ড্রায়ার চালিয়ে হালকা শুকিয়ে নিন। এবার এক টুকরো কাপড় বা তুলো লবঙ্গ তেলে ভিজিয়ে জুতোর মধ্যে রেখে দিন সারারাত। জুতোর দুর্গন্ধ দূর হবে।
৬. ফুটন্ত জলে টি ব্যাগ ফেলে রাখুন ২ মিনিট। টি ব্যাগ ঠাণ্ডা হলে জুতোর মধ্যে রেখে দিন। এক ঘণ্টা পর তা সরিয়ে জুতোর ভেতরের অংশ ভাল করে মুছে নিন। দুর্গন্ধের পাশাপাশি দূর হবে তাতে থাকা ব্যাকটেরিয়াও।
জেডএস//
রেসিপি
ম্যাংগো পুডিং তৈরির রেসিপি
আমের সিজনে অনেকেই আমের পাল্প ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করেন। সেই ম্যাংগো পাল্প দিয়েই ম্যাংগো পুডিং বানানো যাবে। আর আমের সিজনে তো ফ্রেশ আমই ব্যবহার করতে পারবেন। ছোট বাচ্চাদের জন্য এটি বেশ হেলদি একটি ডেজার্ট আইটেম। মাত্র ৪টি উপাদান দিয়েই ইয়াম্মি ইয়াম্মি ম্যাংগো পুডিং বানিয়ে নেয়া যায়। চলুন দেরি না করে রেসিপিটি জেনে নেই এখনই।
উপকরণ
ঘন দুধ- ১ কাপ
চিনি- স্বাদ অনুযায়ী ( আমি হাফ কাপ দেই )
আম- ২টি
ডিম- ২টি
ম্যাংগো পুডিং তৈরির পুরো প্রণালী
১. প্রথমে আম ছোট ছোট করে কেটে নিন। দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করুন এবং ঠাণ্ডা করে নিন।
২. এবার ব্লেন্ডার জগে আম, চিনি, দুধ ও ডিম সবকিছু দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন।
৩) মিশ্রণটি মোটামুটি ঘন ও থকথকে হবে। যদি বেশি ঘন হয়ে যায়, লিকুইড দুধ মিশিয়ে নিতে হবে।
৪. এবার একটি স্টিলের টিফিন বক্সে পুডিংয়ের মিশ্রণ ঢেলে নিতে হবে।
৫. বড় সসপ্যানে পানি ফুটতে দিন। এবার একটি স্ট্যান্ড প্যানে সেট করে তার উপর স্টিলের টিফিন বক্সটি রাখুন।
৬. বাটির ঢাকনা ভালোভাবে আটকাবেন এবং পানি যেন ভেতরে না যেতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
৭. চুলার আঁচ মিডিয়াম রাখুন, ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে চেক করুন পুডিং জমেছে কি না।
৮. পুডিং জমে গেলে চুলা নিভিয়ে দিন। এরপর রুম টেম্পারেচারে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে।
ব্যস, আমের পুডিং বানানো হয় গেলো! চাইলে ফ্রিজে রেখে ম্যাংগো পুডিং ভালোভাবে সেট করে নিতে পারেন। সেট হয়ে গেলে টিফিন বক্স থেকে পুডিংটি একটি প্লেটে সাবধানে উল্টিয়ে ঢেলে নিন। এবার ছুরি দিয়ে পিস পিস করে কেটে সার্ভ করুন। আর এটি ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা খেতে কিন্তু বেশি মজা লাগে। সব উপকরণগুলো বাসাতে থাকলে আজই বানিয়ে নিন দারুন মজাদার ডেজার্টটি।
জেএইচ
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন