Connect with us

খুলনা

মোংলায় ভিড়লো রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লার জাহাজ

Avatar of author

Published

on

মোংলা, কয়লার জাহাজ

মোংলা বন্দরে ভিড়েছে ইন্দোনেশিয়া থেকে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের আমদানি করা কয়লা নিয়ে আসা জাহাজ এম ভি বসুন্ধরা ইমপ্রেস।

রোববার (১৩ আগস্ট) বেলা পৌনে ১১টার দিকে কয়লাবাহী এ জাহাজটি বন্দরের পশুর চ্যানেলের হাড়বাড়িয়ার ১২ নম্বর অ্যাংকোরেজে ভিড়েছে। ফলে কয়লা সংকটে বন্ধ থাকা রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি শিগগির ফের উৎপাদনে যাচ্ছে।

জাহাজটির স্থানীয় শিপিং এজেন্ট টগি শিপিং অ্যান্ড লজিস্টিক লিমিটেডের খুলনার সহকারী ব্যবস্থাপক খন্দকার রিয়াজুল হক বলেন, রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ৪৯ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে গেলো ২৪ জুলাই ইন্দোনেশিয়া থেকে ছেড়ে আসে এম ভি বসুন্ধরা ইমপ্রেস। এরপর গেলো ৫ আগস্ট জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছালে সেখানে ১৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা খালাস করে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে আনা হয়। বাকি ৩১ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে জাহাজটি রোববার মোংলা বন্দরের হাড়বাড়িয়ায় এসে পৌঁছেছে। সেখান থেকে লাইটারেজে করে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে নেয়া হবে এ কয়লা।

রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. আনোয়ার উল আজিম বলেন, রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য আমদানি করা কয়লা রোববার মোংলা বন্দরে পৌঁছেছে। এখন সেখান থেকে কয়লা খালাস ও পরিবহন করে বিদ্যুৎ কেন্দ্রে আনা হচ্ছে। এর আগে গেলো ৫ আগস্ট চট্টগ্রাম বন্দরে খালাস হওয়া ১৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লার পুরোটাই এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে এসে পৌঁছেছে। তবে সম্পূর্ণ কয়লা কেন্দ্রে এসে পৌঁছানোর দুই-একদিনের মধ্যেই ফের বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে।

১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তি সমৃদ্ধ রামপাল মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্টের ৬৬০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনে যায় গেলো বছরের ১৭ ডিসেম্বর। এরপর কয়লা সংকটের কারণে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি কয়েক দফায় বন্ধ থাকে।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

খুলনা

কুষ্টিয়া কারাগার থেকে পালাল অর্ধশতাধিক আসামি

Published

on

কুষ্টিয়া জেলা কারাগার থেকে অন্তত অর্ধশতাধিক আসামি পালিয়েছে গেছেন বলে জানা গেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শতাধিক রাউন্ড গুলি ছোড়েন কারারক্ষীরা। এ ঘটনায় অন্তত ১৫ জন কারারক্ষী আহত হয়েছেন।

বুধবার (৭ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে এই ঘটনার পর সেনাসদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন।

তবে জেলা প্রশাসক এহেতেশাম রেজা গণমাধ্যমে বলছেন, ১২-১৩ জনের মতো আসামি পালিয়েছেন। পলাতকদের তালিকা করার পর বিস্তারিত জানানো যাবে।

কারা সূত্রে জানা গেছে, কুষ্টিয়া বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী জামিন পান। দুপুর আড়াইটার দিকে বের হওয়ার কথা ছিল। তাদের সঙ্গে বের হতে হট্টগোল শুরু করেন কারাবন্দীরা। এ সময় কারারক্ষীরাও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুলি চালান। তবে এর আগেই অর্ধশত আসামি পালিয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

কুষ্টিয়া কারাগারের জেলার আবু মুসা গণমাধ্যমে জানান, কারাগার থেকে ঠিক কত জন কয়েদি পালিয়ে গেছে তা সঠিক হিসাব জানা যায়নি।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

মাগুরায় ছাত্রদল নেতা নিহত, আহত ১০

Published

on

কোটা সংস্কারের দাবিতে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে অসহযোগ আন্দোলনের প্রথম দিনে মাগুরা শহরের ঢাকা রোড়ে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় জেলা শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান রাব্বী নিহত হয়েছেন। এছাড়াও আহত হয়েছেন পুলিশের তিন সদস্যসহ ১০ জন।

রোববার সকাল ১১টার দিকে এ সংঘর্ষে ঘটে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সকাল ১১টার দিকে পারনান্দুয়ালী এলাকা থেকে বিএনপি একটি মিছিল নিয়ে শহরে ঢুকতে গেলে পুলিশি বাধার সম্মুখিন হয়। ঘটনাস্থলে বিএনপি নেতাকর্মীরা পুলিশের ওপর ইট পাটকেট নিক্ষেপ করে। এ সময় পুলিশ তাদের ধাওয়া করে রাবার বুলেট নিক্ষেপ ও গুলি করলে জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মেহেদেী হাসান রাব্বী নিহত হন।

জেলা শাখা ছাত্রদলের সভাপতি আব্দুর রহিম গণমাধ্যমকে জানান, ‘রাব্বি পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছে। তার বুকে গুলি লেগেছে।’

মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আমর প্রশাদ বিশ্বাস জানান, আহত তিন পুলিশ সদস্যসহ ১০ জনকে মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

Advertisement

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

 কনস্টেবল সুমন হত্যায় মামলা, অজ্ঞাত পরিচয়ে আসামি ১২০০

Published

on

খুলনায়-কনস্টেবল-সুমন-হত্যায়-মামলা

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় খুলনায় পুলিশ কনস্টেবল সুমন ঘরামী হত্যার ঘটনায় অজ্ঞাত পরিচয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।

লবণচরা থানার এসআই মোস্তফা সাকলাইন বাদী হয়ে শুক্রবার (২ আগস্ট) রাতে লবণচরা থানায় মামলাটি করেন। মামলায় অজ্ঞাত পরিচয় ১ হাজার ২০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় এখনও কেউ গ্রেপ্তার নেই বলে জানান লবণচরা থানার ওসি মমতাজুল হক।

এছাড়া কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে শুক্রবার বিকেলে ভাঙচুর ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে খুলনা সদর ও সোনাডাঙ্গা থানায় আলাদা দুটি মামলা হয়েছে।

নিহত সুমন ঘরামীর বাড়ি বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলায়। স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন নগরীর বয়রা এলাকায়। তিনি খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সোনাডাঙ্গা জোনের সহকারী কমিশনার সৌমেন বিশ্বাসের দেহরক্ষী ছিলেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় খুলনার মোহাম্মদনগর এলাকায় পিটুনিতে নিহত হন তিনি। সমুনের স্ত্রী মিতু বিশ্বাস। তাদের ৬ বছর বয়সি স্নিগ্ধা নামে এক মেয়ে রয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের উদ্ধৃত্তি দিয় পুলিশ জানায়, বিকেলে খুলনায় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত এ সংঘর্ষ চলে। সন্ধ্যার পরে আবার সোনাডাঙ্গা এলাকায় সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশের একটি গাড়িতে আগুন দেয় বিক্ষোভকারীরা।

Advertisement

সংঘর্ষের এ ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল সুমন গুরুতর আহত হন। পরে রাতে খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। জানা গেছে, এ ঘটনায় আহত হয়েছেন পুলিশের আরও ৩০ সদস্য।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it