Connect with us

ঢালিউড

সালমান শাহ এক বিস্ময়ের নাম

Avatar of author

Published

on

মাত্র তিন বছরে ঢাকাই সিনেমাকে বিস্মিত করেছিলেন, জনপ্রিয়তার নতুন মাপকাঠিতে পরিণত হয়েছিলেন সালমান শাহ। সেই ‘স্বপ্নের নায়ক’কে এমন সহসা হারিয়ে ফেলে নিঃসন্দেহে স্তব্ধ হয়ে পড়েছিল ইন্ডাস্ট্রি। তাই সালমান শাহ যেন ঢালিউডপ্রেমীদের জন্য আক্ষেপেরও নাম।

বাংলা সিনেমার উজ্জ্বল নক্ষত্র, ক্ষণজন্মা চিত্রনায়ক মোহাম্মদ শাহরিয়ার (ইমন) ওরফে সালমান শাহ’র মৃত্যুর ২৭ বছর আজ। এত বছর পরও কালজয়ী এ নায়ক এখনো সমানভাবে আলোচিত, জনপ্রিয় ও প্রাসঙ্গিক।

অপমৃত্যু নাকি হত্যাকাণ্ড, এখনো রয়েছে ধোঁয়াশা। তিনি আত্মহত্যা করেছেন- এই মর্মে কয়েকবার তদন্ত সংস্থা তাদের প্রতিবেদনও দাখিল করেছে আদালতে। যদিও তার পরিবার অর্থাৎ মা নীলা চৌধুরী এখনো সালমানের মৃত্যুকে আত্মহত্যা মানতে নারাজ। তার মতে খুন হয়েছেন এ নায়ক। সিনেমা জগতে মাত্র তিন বছরের ক্যারিয়ারে জনপ্রিয়তার শীর্ষস্থান দখল করেছিলেন তিনি।

জীবদ্দশায় মাত্র ২৭টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি। ১৯৯৩ সালে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমার মাধ্যমে ঢালিউডে পা রাখেন প্রয়াত এ অভিনেতা।

তার উল্ল্যেখযোগ্য আরও কিছু সিনেমা হলো ‘অন্তরে অন্তরে’, ‘দেনমোহর’, ‘বিক্ষোভ’, ‘মায়ের অধিকার’, ‘সত্যের মৃত্যু নাই’, ‘আনন্দ অশ্রু’, ‘সুজন সখি’, ‘স্বপ্নের ঠিকানা’ ও ‘স্বপ্নের পৃথিবী’। ১৯৭১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর সিলেটের দাড়িয়াপাড়ায় অবস্থিত নানাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন সালমান শাহ। তার পারিবারিক নাম শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন। বাবা কমর উদ্দিন চৌধুরী ও মা নীলা চৌধুরী। দুই ভাইয়ের মধ্যে সালমান বড় ছিলেন। ছোটবেলায় তিনি ছিলেন কণ্ঠশিল্পী। ইমন নামে অভিনয় জীবন শুরু হয় বিটিভিতে শিশুশিল্পী হিসেবে।

Advertisement

১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার ইস্কাটনে নিজ বাসায় ফ্যানের সঙ্গে তার ঝুলন্ত মরদেহ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় প্রথমে অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করেন সালমান শাহ’র বাবা কমরউদ্দিন আহমদ চৌধুরী। পরে ১৯৯৭ সালের ২৪ জুলাই অভিযোগটি হত্যা মামলায় রূপান্তর করার আবেদন করা হয়। এরপর সিআইডি, বিচারবিভাগীয় তদন্ত ও পিবিআইয়ের তদন্তে উঠে আসে হত্যা নয়, আত্মহত্যা করেছেন সালমান শাহ।

তবে বিষয়টি মানতে নারাজ সালমানের মা। মামলাটির বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে সালমান শাহ’র মা নীলা চৌধুরী বলেন, সালমান কোনোভাবেই আত্মহত্যা করেনি, তাকে হত্যা করা হয়েছে। তাকে হত্যার পেছনে তার স্ত্রী সামিরা, আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ফিল্মের আরও অনেকে জড়িত রয়েছে। সালমান শাহ খারাপ হলে তাকে মানুষ এতদিন মনে রাখত না। আমি ছেলে হত্যার বিচার আগেও চেয়েছি, এখনো চাইছি। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ছেলে হত্যার বিচার চেয়েই যাব।

তিনি বলেন, ছেলে হত্যার পর থেকে আমরা আইনি লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। আমার স্বামী বিচার চেয়ে মামলা করেছিলেন। তিনি বিচার দেখে যেতে পারেননি। আমি মরে গেলেও এ মামলা চলবে। ন্যায়বিচার না পাওয়া পর্যন্ত আমার লড়াই চলবে।

প্রসঙ্গত, সালমান শাহ’র মৃত্যুর পর তার বাবা অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করেছিলেন। পরে তিনি ওই মামলাটিকে হত্যা মামলায় রূপান্তরের আবেদন জানালে অপমৃত্যু মামলার সঙ্গে হত্যাকাণ্ডের অভিযোগের বিষয়টি একসঙ্গে তদন্ত করতে সিআইডিকে নির্দেশ দেন আদালত। ১৯৯৭ সালের ৩ নভেম্বর এ মামলায় আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয় সিআইডি। প্রতিবেদনে সালমান শাহ’র মৃত্যুকে আত্মহত্যা বলে উল্লেখ করা হয়। ওই বছরের ২৫ নভেম্বর ঢাকার সিএমএম আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন গৃহীত হয়। সে সময় সিআইডির প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে তার বাবা কমরউদ্দিন আহমদ চৌধুরী রিভিশন মামলা দায়ের করেন।

২০০৩ সালের ১৯ মে মামলাটি বিচারবিভাগীয় তদন্তে পাঠান আদালত। এরপর প্রায় ১১ বছর মামলাটি বিচার বিভাগীয় তদন্তে ছিল। ২০১৪ সালের ৩ আগস্ট ঢাকার সিএমএম আদালতের বিচারক বিকাশ কুমার সাহার কাছে বিচার বিভাগীয় তদন্তের প্রতিবেদন দাখিল করেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইমদাদুল হক। এ প্রতিবেদনেও সালমান শাহ’র মৃত্যুকে অপমৃত্যু হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

Advertisement

২০১৪ সালের ২১ ডিসেম্বর সালমান শাহ’র মা নীলা চৌধুরী ছেলের মৃত্যুতে বিচারবিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান এবং ওই প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দেওয়ার আবেদন করেন। ২০১৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি নীলা চৌধুরী ঢাকা মহানগর হাকিম জাহাঙ্গীর হোসেনের আদালতে বিচারবিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদনের বিষয়ে নারাজি আবেদন দাখিল করেন। নারাজি আবেদনে উল্লেখ করা হয়, আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ১১ জন তার ছেলে সালমান শাহ’র হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকতে পারেন।

এরপর মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। তবে র‌্যাবের তদন্তের আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ২০১৬ সালের ১৯ এপ্রিল মহানগর দায়রা জজ আদালতে একটি রিভিশন মামলা করে। ২০১৬ সালের ২১ আগস্ট ঢাকার বিশেষ জজ ৬-এর বিচারক ইমরুল কায়েস রাষ্ট্রপক্ষের রিভিশনটি মঞ্জুর করেন এবং র‌্যাবকে মামলাটি আর তদন্ত না করার আদেশ দেন। এরপর মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই)।

সর্বশেষ ২০২০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিবিআইর পরিদর্শক সিরাজুল ইসলাম ৬০০ পৃষ্ঠার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এর একদিন আগে ২৪ ফেব্রুয়ারি আলোচিত এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলন করেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদার।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ‘সালমান শাহ হত্যাকাণ্ডের শিকার হননি, পারিবারিক কলহের জেরে তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন।’ পরের বছর ২০২১ সালের ৩১ অক্টোবর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দাখিল করা চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে মামলাটি খারিজ করে দেন আদালত। এ খারিজের বিরুদ্ধে সালমান শাহ’র মায়ের আইনজীবী ফারুক আহমেদ রিভিশন মামলা দায়ের করেন। এরপর ২০২২ সালের ১২ জুন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত রিভিশনটি গ্রহণ করেন। আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর রিভিশনের শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে।

এ বিষয়ে মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী ফারুক আহাম্মদ বলেন, এ মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে মামলাটি খারিজ করে দেন আদালত। আমরা ওই আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন মামলা করেছিলাম, যা আদালত বিচারের জন্য গ্রহণ করে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নথি তলব করেন। আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর এ বিষয়ে শুনানি হবে। রিভিশন গ্রহণ হলে আমরা নিম্ন আদালতে তদন্ত চেয়ে আবার শুনানি করব। আশা করছি, আমরা ন্যায়বিচার পাব।

Advertisement

সালমান শাহ’র মামা আলমগীর কুমকুম বলেন, পিবিআই সালমান শাহ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিলের আগেই সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়ে দিয়েছে। মূলত হত্যা মামলাটি হালকা করার উদ্দেশ্যে এমন করা হয়েছে, যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। দীর্ঘদিন ধরে চলা এ মামলার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে আমরা ন্যায়বিচার চাই।

জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) তাপস কুমার পাল বলেন, দীর্ঘসময় ধরে চলা এ মামলায় প্রয়াত চিত্রনায়ক সালমান শাহ আত্মহত্যা করেছেন উল্লেখ করে ২০২০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিবিআই চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। ২০২১ সালের ৩১ অক্টোবর পিবিআইয়ের দাখিল করা চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে মামলাটি খারিজ করে দেন আদালত। এরপর বাদীপক্ষ রিভিশন মামলা দায়ের করেন। আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর এ বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য রয়েছে। আমরা চাই, মামলাটি দ্রুত চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি হোক।

Advertisement

ঢালিউড

পুলিশকে ফুল-চকলেট দিয়ে বরণ করে নিন: ফারুকী

Published

on

গেল ৫ আগস্ট দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর ঢাকার থানাগুলো পুলিশ শূন্য হয়ে পড়েছে। ফলে দেশজুড়ে বিভিন্ন স্থানে নিরাপত্তা হুমকি দেখা দিয়েছে। হামলা, অপরাধ, সহিংসতার পরিমাণও বেড়েছে। এমন অবস্থায় সকল পুলিশ সদস্যদের বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার মধ্যে নিজ নিজ ইউনিটে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশের নবনিযুক্ত আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম।

পুলিশ সদস্যরা যেন নিজ নিজ কর্মস্থলে যোগ দিয়ে সুন্দর পরিবেশে আবারও কাজে ফিরতে পারেন, সেজন্য সাধারণ মানুষের প্রতি কিছু আহ্বান জানিয়েছেন দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১২ টায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এই নির্মাতা লিখেছেন, ‘আশা করি আজ-কালকের মধ্যে পুলিশ ভাই-বোনেরা কাজে যোগ দিবে। নতুন দিনের নতুন পুলিশ হবে তারা এই আশা আমাদের।’

এরপর সাধারণ মানুষ ও শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য ফারুকী লেখেন, ‘আমরা কি একটা কাজ করতে পারি? রাস্তায় কর্মরত পুলিশ দেখলে তাদের সাথে একটু হাসি বিনিময় করতে পারি? পারলে একটু মোলাকাত? একটা ফুল? অথবা চকলেট? ’ কিছু অসৎ পুলিশ কর্মকর্তার জন্য গোটা পুলিশ ইউনিট দোষী হয়েছে। তাদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কার সৃষ্টি হয়েছে। এমনটা উল্লেখ করে ফারুকী লেখেন, ‘আমি সাধারন কিছু পুলিশের ইন্টারভিউ দেখছিলাম। তারা নিজেরাই ফ্যাসিস্টদের ক্ষমতালিপ্সার কাছে অসহায় ছিলো, কিছু খারাপ অফিসার কিভাবে তাদের ব্যবহার করেছে, তাদের পরিবার পরিজন কতটা অনিরাপদ এবং বিব্রত- এইসব বলতে বলতে কেঁদে দিচ্ছিলো কয়েকজন পুলিশ সদস্য! ‘

এই নির্মাতা আরও উল্লেখ করেন, ‘তারা শুধু একটা দাবিই জানাচ্ছিলো- আর কখনো দলীয় পুলিশ হতে চায় না। তারা মর্যাদার সাথে রাষ্ট্রের কর্মচারী হতে চায়!’

Advertisement

সবশেষ পুলিশ বাহিনীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে এই নির্মাতা লেখেন, ‘ক্যান উই গিভ দেম সাম কমফোর্ট? জাস্ট সো দে ফিল দে আর ওয়ান অফ আস?’

সরকার পতনের পর সোমবার (৫ আগস্ট) বিকেল থেকে দেশের অনেক থানায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটতে থাকে। পুড়িয়ে দেওয়া হয় থানা-পুলিশের কাজে ব্যবহৃত গাড়ি। অনেক জায়গায় অস্ত্রসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম ও নথি লুট হয়। এরপর রাজধানীসহ সারাদেশে পুলিশি ব্যবস্থা প্রায় ভেঙে পড়ে।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

এফডিসির নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিলীপ কুমার বণিক

Published

on

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফডিসি) নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হিসেবে যোগ দিয়েছেন অতিরিক্ত সচিব দিলীপ কুমার বণিক। দীর্ঘদিন ধরে সংস্থাটির এমডির দায়িত্বে থাকা নুজহাত ইয়াসমিনের স্থলাভিষিক্ত হলেন তিনি।

তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত শিল্পনির্দেশক ও বিএফডিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা হিমাদ্রি বড়ুয়া।

সাবেক এমডির বিরুদ্ধে শুরু থেকেই নানা অভিযোগ ছিল। তাকে দায়িত্ব থেকে সরাতে নানা সময় বিএফডিসির কর্মচারীরা ও সংশ্লিষ্ট ১৭টি সংগঠন আন্দোলনও করেছিল। তবে কোনো কারণেই সরানো যাচ্ছিল না তাকে। এবার সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গেই দায়িত্ব থেকে তাকে বিদায় করা হলো।

দিলীপ কুমার বণিক ৭ আগস্ট বিএফডিসি কার্যালয়ে যোগদান করেছেন বলেও জানান বিএফডিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা হিমাদ্রি বড়ুয়া।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

হঠাৎ অসুস্থ পরীমনি, নিজেই গেলেন হাসপাতালে!

Published

on

হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমনি। চিকিৎসার জন্য রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালেও যান। জানা গেছে, ভার্টিগোর সমস্যায় ভুগছেন অভিনেত্রী। ফেসবুকে হাসপাতালের সামনে নিজের একটি ছবি পোস্ট করে এই তথ্য জানিয়েছেন পরী নিজেই।

ছবিতে দেখা যাচ্ছে, চোখে রোদচশমা, মাস্কে মুখ ঢেকে হাসপাতালের সামনে সেলফি তুলছেন পরীমনি। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘পৃথিবীর কত কিছু আমাকে ছেড়ে চলে যায়। শুধু রয়ে গেল আমার এই ভার্টিগো আর এই হাসপাতাল!’ লেখার সঙ্গে শান্ত মুখের একটি ইমোজিও জুড়েছেন।  পরীমনির ক্যাপশন থেকেই স্পষ্ট বহুদিন ধরেই ভার্টিগো সমস্যায় ভুগছেন তিনি।

তবে ক্যাপশনের শেষে ইঙ্গিত কাদের দিকে বা কার দিকে সেটা স্পর্শ করেননি তিনি। এদিকে ছাত্র আন্দোলন নিয়ে বেশ সরব ছিলেন এই চিত্রনায়িকা। পোস্ট দিয়েছেন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে।

মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে পরীমনি অভিনীত টলিউড ছবি ‘ফেলুবকশি’। যেখানে তার বিপরীতে দেখা যাবে অভিনেতা সোহম চক্রবর্তীকে।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it