Connect with us

দক্ষিণ আমেরিকা

দ্য মেইলের বিরুদ্ধে মামলায় জিতেছেন মেগান

Published

on

ব্রিটিশ সংবাদপত্র দ্য মেইলের বিরুদ্ধে প্রাইভেসি মামলায় জিতেছেন ব্রিটেনের প্রিন্স হ্যারির স্ত্রী মেগান মার্কেল। তার এই জয়ের খবর রোববার পত্রিকার প্রথম পাতায় ছাপানোর আদেশ দিয়েছেন লন্ডন হাই কোর্টের একজন বিচারপতি।

দ্য মেইল জানায়, মেগান তার বাবাকে লেখা পাঁচ পাতার একটি চিঠির কিছু অংশ ছাপিয়ে দিয়েছিল দ্য মেইল। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন মেগান। এতে কাজ না হওয়ায় প্রাইভেসি সুরক্ষার আইনে মামলা করেন তিনি।

মামলার রায়ে বিচারপতি মার্ক ওয়ারবি বলেন, বাবাকে লেখা মেগানের চিঠি ছাপিয়ে পত্রিকাটি স্পষ্টত রাজপরিবারের গোপনীয়তা এবং মেগানের কপিরাইটের অধিকার লঙ্ঘন করেছে।

২০১৮ সালে ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের নাতি প্রিন্স হ্যারির সঙ্গে মেগানের বিয়ে হয়। বিয়েতে তাঁর বাবা উপস্থিত ছিলেন না। ওই সময় মেগান তার বাবা টমাস মার্কেলকে ঐ চিঠি লেখেন। শুক্রবার বিচারপতি

মেইল পত্রিকাকে আদেশ দিয়ে বিচারপতি ওয়ারবি বলেন, রোববার পত্রিকাটিকে অবশ্যই তাদের প্রথম পাতায় এ খবর প্রকাশ করতে হবে। মামলার রায় নিয়ে বিবৃতি দিতে হবে ভেতরের পাতায়। এছাড়া মেইলের অনলাইন ভার্সনে মেগানের জয়ের খবর এক সপ্তাহ প্রচার করতে হবে।

Advertisement

মামলার খরচ হিসেবে পত্রিকাটির কাছে ১৫ লাখ পাউন্ডের বেশি ক্ষতিপূরণ দাবি করেছিল মেগানের আইনজীবীরা। তবে পত্রিকাটিকে সাড়ে চার লাখ পাউন্ড ক্ষতিপূরণ দিতে বলেছেন বিচারক। শুনানিতে মেইল পত্রিকার আইনজীবীরা বিচারকের কাছে রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি চাইলে তা বাতিল করে দেন তিনি। তবে বিচারক বলেন, চাইলে সরাসরি আপিল কোর্টে আবেদন করতে পারে তারা। যদিও সেখানে মামলার রায় পরিবর্তন হওয়ার কোনো কারণ দেখতে পাচ্ছি না।

এদিকে, সম্প্রতি হ্যারি ও মেগানের সাক্ষাত্কার নিয়েছেন অপরাহ উইনফ্রে। তা শোনার জন্য অপেক্ষায় আছে পুরো বিশ্ব। সাক্ষাত্কারটি যুক্তরাষ্ট্রের সিবিএস চ্যানেলে রোববার ও ব্রিটেনের ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনে সোমবার প্রচারিত হওয়ার কথা রয়েছে। সাক্ষাত্কারটির ৩০ সেকেন্ডের একটি টিজার ক্লিপ প্রচার করেছে সিবিএস। সেখানে দেখা গেছে, উইনফ্রে ডাচেসের কাছে জানতে চাইছেন, আপনি আজ সত্য প্রকাশ করলে রাজপ্রাসাদের পক্ষ থেকে কেমন প্রতিক্রিয়া জানানো হবে বলে মনে করেন? জবাবে মেগান বলেন, আমি জানি না তারা কীভাবে প্রত্যাশা করে আমরা চুপ থাকব, যখন আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা রটনাকে চিরস্থায়ী রূপ দিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে রাজপরিবার ও তাদের কর্মীরা। মেগান আরো বলেন, কোনো কিছু হারানোর ঝুঁকির কথা জিজ্ঞেস করলে বলব, এরই মধ্যে অনেক কিছু হারিয়ে ফেলেছি।

এর আগে হ্যারির সাক্ষাত্কারের কিছু অংশ প্রচার করেছিল সিবিএস। সেখানে হ্যারি বলেন, মায়ের মতো একই পরিণতির আতঙ্ক তাকেও তাড়া করে বেড়াতো।

 

এসএন

Advertisement
Advertisement

দক্ষিণ আমেরিকা

ভেনেজুয়েলার ‘বিতর্কিত নির্বাচনে’ মাদুরো জয়ী

Published

on

ভেনেজুয়েলার ‘বিতর্কিত’ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন সমাজতান্ত্রিক পিএসইউভি পার্টির নেতা নিকোলাস মাদুরো।

দেশটির ন্যাশনাল ইলেক্টোরাল কাউন্সিলের (সিএনই) প্রধান ও মাদুরোর ঘনিষ্ঠ মিত্র এলভিস আমরোসো জানিয়েছেন, ৮০ শতাংশ ভোট গণনার পর দেখা গেছে- মাদুরো ৫১ দশমিক ২ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিরোধী জোটের প্রার্থী এডমান্ডো গঞ্জালেজ উরুতিয়া পেয়েছেন ৪৪ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ ভোট।

এদিকে, ভোট গণনায় ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ এনে ফলাফলকে চ্যালেঞ্জ করার কথা জানিয়েছে মাদুরোর মূল প্রতিদ্বন্দী অ্যাডমুন্ড গঞ্জালেজ।

নির্বাচনের আগে হওয়া প্রায় সব জনমত জরিপে এগিয়ে ছিলেন গঞ্জালেজ। তবে যে কোনো উপায়ে মাদুরো ক্ষমতা ধরে রাখবেন বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন মাদুরো।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে গতকাল রোববার লাতিন আমেরিকার দেশটিতে ভোট হয়। দেশটিতে গেলো ১১ বছর ধরে ক্ষমতায় আছেন মাদুরো। গতকালের নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় তিনি তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন।

Advertisement

২৫ বছর ধরে দেশটির ক্ষমতায় রয়েছে মাদুরোর দল। তার মধ্যে টানা ১১ বছর ধরে প্রেসিডেন্ট হিসেবে রয়েছেন মাদুরো। বলা হচ্ছিল এবারের নির্বাচনে তিনি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বেন। কারণ তার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাডমুন্ড গঞ্জালেজ এবার ব্যাপক সমর্থন টানতে পেরেছিলেন।

ভোট গণনা উপলক্ষে বিরোধী জোট কেন্দ্রগুলোতে হাজারো পর্যবেক্ষক নিয়োগ করে। জোটের এক মুখপাত্র অভিযোগ করে বলেন, অনেক ভোটকেন্দ্র থেকে তাঁদের পর্যবেক্ষকদের বের করে দেয়া হয়েছে।

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ না হওয়ার অভিযোগে ২০১৮ সালের নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছিল বিরোধীরা। এবারের নির্বাচনেও ব্যাপক কারচুপির আশঙ্কা করে আসছিল তারা।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দক্ষিণ আমেরিকা

আমেরিকায় এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই : বাইডেন

Published

on

প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমাবেশে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে সাবেক এই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট কানে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এরপরই এই হামলার বিষয়ে কঠোর নিন্দা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

তিনি বলেছেন, আমেরিকায় এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। এমনকি এই ধরনের হামলা ক্ষমা করা করা যায় না বলেও জানিয়েছেন তিনি।

রোববার (১৪ জুলাই) এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

শনিবার (১৩ জুলাই) পিটসবার্গ থেকে প্রায় ৩০ মাইল (৫০ কিলোমিটার) উত্তরে পেনসিলভানিয়ার বাটলারে নির্বাচনী প্রচারণার সমাবেশে গুলিবিদ্ধ হন রিপাবলিকানের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই ঘটনায় সন্দেহভাজন হামলাকারী ও ট্রাম্পের এক সমর্থক নিহত হয়েছেন।

একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেছেন, ট্রাম্প মঞ্চে ওঠার কিছুক্ষণ পরেই পাশের একটি ভবনের ছাদে ওঠেন সন্দেহভাজন হামলাকারী। তার হাতে একটি রাইফেল ছিল।

Advertisement

প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, ‘আমেরিকাতে এই ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। এটি অসুস্থ, এটি অসুস্থ (হামলা)।’

মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘পেনসিলভেনিয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমাবেশে গুলি চালানোর বিষয়ে আমাকে ব্রিফ করা হয়েছে। আমি কৃতজ্ঞ যে তিনি নিরাপদে ও ভালো আছেন।’

জো বাইডেন বলেন, ‘আমি তার (ট্রাম্প) জন্য এবং তার পরিবারের জন্য ও সমাবেশে যারা ছিলেন তাদের জন্য প্রার্থনা করছি। আমরা আরও তথ্যের জন্য অপেক্ষা করছি।

তিনি বলেন, আমি নিশ্চিত করতে চাই, আমাদের কাছে সমস্ত তথ্য আছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এজেন্সিগুলো গুলিবর্ষণের এই ঘটনায় তদন্তে কাজ করছে।

বাইডেন বলেন, পেনসিলভেনিয়ায় সহিংস এই হামলার ঘটনায় ‘সবাইকে নিন্দা করতে হবে।’

Advertisement

গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ট্রাম্পকে লক্ষ্য করেই এ হামলা চালানো হয়েছিল এবং এটি ছিল গুপ্তহত্যার প্রচেষ্টা।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দক্ষিণ আমেরিকা

নির্বাচনী জনসভায় সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গুলিবিদ্ধ

Published

on

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে। পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের বাটলারে এক নির্বাচনী জনসভায় বক্তৃতা দেয়ার সময় হামলার শিকার হন তিনি। একেবারে তার কানে গুলি লেগেছে। তবে এতে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেছেন এই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট। খবর বিবিসির।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, স্থানীয় সময় শনিবার একটি সমাবেশে ট্রাম্পকে লক্ষ্য করে এই হামলা হয়। ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তাকে লক্ষ্য করে ‘একটি গুলি করা হয়েছে যা আমার ডান কানের ওপরের অংশে বিদ্ধ হয়েছে।’

রোববার (১৪ জুলাই) এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমটি।

এরপরই প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, আমাদের দেশে যে এমন হামলার ঘটনা ঘটতে পারে তা অবিশ্বাস্য।

সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেয়া এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, ‘এটা অবিশ্বাস্য যে আমাদের দেশে এ রকম একটি ঘটনা ঘটেছে। হামলাকারী সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি। হামলাকারী নিহত হয়েছেন।’ পোস্টের শেষে ট্রাম্প বলেন, ‘ঈশ্বর আমেরিকার মঙ্গল করুন!’

Advertisement

হামলার পরপরই তিনি মাটিতে পড়ে যান। এসময় তার মুখমণ্ডলে রক্ত দেখা গেছে। এই ঘটনার পর পরই সিক্রেট সার্ভিসের সদস্যরা হামলাকারীকে গুলি করলে তিনি নিহত হন। এছাড়া আরও দুজন এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন বলে সিক্রেট সার্ভিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

র‌্যালিতে উপস্থিত একজন প্রত্যক্ষদর্শী বিবিসিকে বলেন, গুলির শব্দ শোনার পর তারা একজন রাইফেলধারীকে ছাদে হামাগুড়ি দিতে দেখেছেন।

স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে ট্রাম্পের ওপর হামলা হয়। পেনসিলভানিয়ায় এক নির্বাচনী প্রচারে এ ঘটনা ঘটে। হামলাকারীর গুলিতে আহত হয়েছেন ট্রাম্প। তবে তা গুরুতর নয়।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it