Connect with us

লাইফস্টাইল

এই শাক পাতে রাখলে ‘রোগব্যাধি’ আর কাছে ঘেঁষবে না

Avatar of author

Published

on

লেটুস পাতা

প্রকৃতির অকৃত্রিম ভালোবাসা রয়েছে আমাদের উপর। তাই তো আমাদের হাতের কাছেই সাজানো রয়েছে এমন কিছু উপকারী প্রাকৃতিক উপাদান যা কিনা শরীরকে সুস্থ-সবল রাখার কাজে সিদ্ধহস্ত। আর এমনই এক অত্যন্ত উপকারী শাক হল লেটুস।

পুষ্টিবিজ্ঞানীদের কথায়, এ শাকে শরীরের প্রয়োজনীয় একাধিক ভিটামিন ও খনিজ মজুত রয়েছে। এমনকী লেটুসে আছে ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভাণ্ডার। তাই নিয়মিত এ শাক খেলে যে একাধিক রোগের ফাঁদ এড়িয়ে চলা সম্ভব হবে, তা তো বলাই বাহুল্য!

সুতরাং সুস্থ-সবল জীবনযাপন করার ইচ্ছে থাকলে এ প্রতিবেদন থেকে লেটুসের একাধিক চমকে দেয়া গুণাগুণ সম্পর্কে জেনে নিন।

 হাড় হবে শক্তিশালী​

আজকাল কম বয়সেই অনেকে হাড়ের ক্ষয়জনিত সমস্যার খপ্পরে পড়ছেন। আর একবার এই সমস্যার ফাঁদে পড়লে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতেও বেগ পেতে হয়। তাই বিপদ ঘটার আগেই হাড়ের স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিতে হবে। আর এই কাজে আপনার সঙ্গী হতে পারে লেটুস। কারণ এই শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে যা কিনা অস্থির জোর বাড়ানোর কাজে সিদ্ধহস্ত। তাই সারাজীবন হেঁটে-চলে বেড়ানোর উচ্ছে থাকলে যত দ্রুত সম্ভব এই শাককে ডায়েটে জায়গা করে দিন।

পানির অভাব মিটবে​

আমাদের মধ্যে অনেকেই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করেন না। আর এই কারণেই তারা ডিহাইড্রেশনের মতো জটিল অসুখের ফাঁদে পড়েন। তবে ভালো খবর হল, কম পরিমাণে পানি পান করা এ ব্যক্তিদের কাছে আর্শীর্বাদ স্বরূপ হল লেটুস শাক। কারণ এ শাকের প্রায় ৯৫ শতাংশই পানি। তাই রোজ এ শাকের পদ চেখে দেখলে যে দেহে জলের ঘাটতি মিটে যাবে, তা তো বলাই বাহুল্য! সুতরাং নিয়মিত ডিহাইড্রেশনের কবলে পড়তে হলে যত দ্রুত সম্ভব এ শাকের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে নিন।

Advertisement

চোখের হাল ফিরবে​

কম্পিউটার, মোবাইলের মতো গ্যাজেটের স্ক্রিনের দিকে সারাদিন তাকিয়ে কম বয়সেই চোখের বারোটা বেজে যাচ্ছে। তাই দৃষ্টিশক্তি বাড়ানোর ইচ্ছে থাকলে এইসব গ্যাজেট ব্যবহারের সময় কমানোর পাশাপাশি লেটুস শাকের বিভিন্ন পদ পাতে রাখার চেষ্টা করুন। কারণ এ শাকে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ, যা কিনা চোখের হাল ফেরানোর কাজে সিদ্ধহস্ত। এমনকী নিয়মিত এ শাক খেলে ছানির খপ্পরে পড়ার আশঙ্কাও কমবে। তাই রোজের পাতে এ শাককে জায়গা করে দিতে ভুলবেন না যেন!

ঘুম
শান্তিতে নিদ্রা যেতে পারবেন

​অনেকেরই রাতে দুই চোখের পাতা এক হতে চায় না। আপনিও কি সেই দলেরই সদস্য নাকি? উত্তর হ্যাঁ হলে যত দ্রুত সম্ভব লেটুসের সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতিয়ে নেয়ার পরামর্শ দিচ্ছে ওয়েবমেড। কারণ এ শাকে রয়েছে এমন কিছু উপাদান যা অনিদ্রার সমস্যা কাটাতে সাহায্য করবে। তাই ইনসোমনিয়ায় আক্রান্ত রোগীর ডায়েটে লেটুসের পদ থাকাটা মাস্ট।

নিপাত যাবে​ পেটের সমস্যা

নিয়মিত গ্যাস, অ্যাসিডিটির মতো সমস্যায় ভুগতে হলে আজ থেকেই লেটুস খাওয়া শুরু করে দিন। কারণ এ শাকে রয়েছে অত্যন্ত উপকারী ফাইবারের ভাণ্ডার যা কিনা পেটের ছুটকো সমস্যা থেকে আপনাকে চিরতরে মুক্তি দিতে পারে। এমনকী কোষ্ঠ পরিষ্কার করার কাজেও এ শাকের জুড়ি মেলা ভার। তাই যত দ্রুত সম্ভব এ শাককে ডায়েটে জায়গা করে দিতেই হবে।

Advertisement

পরামর্শ

মুখে ঘা দূর করতে মেনে চলুন ৫ উপায়

Published

on

খাওয়া দাওয়ার সময় বা কথা বলার সময়ে মুখে ঘা হলে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। এই সমস্যা দীর্ঘদিন সহ্য না করাই উত্তম। এই সমস্যা কিন্তু একসময় মুখে আলসারেরও লক্ষণ হতে পারে। মুখের আলসারকে সামান্য ঘা ভেবে অবহেলা করলেই বিপদে পড়বেন। কোষ্ঠকাঠিন্য, হরমোন জনিত সমস্যার কারণে মুখের ভিতরে আলসার হতে পারে। অনেকে আবার ব্রেসেস পড়েন, তাঁদেরও মাঝেমাঝে এই সমস্যা হয়। শরীরে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি, আয়রন, জিঙ্ক, ফোলেটের ঘাটতির কারণেও মুখের ঘা থেকে আলসার হতে পারে।

মুখে ঘা হলে কিছুদিনের জন্য ঝাল, টক জাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। না হলে মুখে জ্বালা অনুভূত হবে। মুখে ঘা হলে মুক্তি পেতে পারেন ৫ উপায়ে ।

১) মুখের ঘা কমাতে হালকা গরম পানিতে সামান্য লবন মিশিয়ে কুলকুচি করুন। এতে আরাম পাবেন। দিনে তিন থেকে চার বার করলে ব্যথা ও ঘা দুটোই কমে আসবে।

২) ঘায়ের জায়গায় সামান্য মধু লাগিয়ে রাখতে পারেন, ভালো উপকার পাবেন। কয়েক ঘণ্টা অন্তর অন্তর মধু লাগালে সুফল পাবেন।

৩) ঘায়ের জায়গায় বিশুদ্ধ নারিকেল তেল লাগিয়ে রাখলেও বেশ আরাম পাবেন।

Advertisement

৪) যে কোনও ঘায়ের জন্য ভালো প্রাকৃতিক ঔষধ হতে পারে হলুদ। মুখে যে জায়গায় ঘা হয়েছে, সেই স্থানে হলুদ বাটা লাগিয়ে রাখতে পারেন। কিছু দিন ব্যবহার করলেই ঘায়ের তীব্র জ্বালা-যন্ত্রণা কমে আসবে।

৫) বেকিং সোডা ঘা সারাতে দারুণ উপকারী একটি জিনিস। এক কাপ পানিতে এক চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে কুলকুচি করলে ঘা কমে যাবে। এছাড়া বেকিং সোডার সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে একটা ঘন পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। সেই পেস্ট ক্ষতস্থানে লাগিয়ে রাখলেও বেশ উপকার পেতে পারেন।

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

জুতো-মোজার দুর্গন্ধ দূর হবে যেভাবে

Published

on

এসে গেছে বৃষ্টির দিন। দিনভর ঘ্যানঘ্যানে বৃষ্টিতে বাড়ি থেকে বের হওয়াই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ।  বাড়ি থেকে বেরিয়েই কাকভেজাহয়ে অফিসে যাচ্ছে মানুষ। জুতো থেকে মোজা, সব ভিজে একেবারে চুপচুপে। সেই জুতো-মোজা পরেই সারাদিন কাটিয়ে দেয়া।

সবশেষে ঘরে পৌছে জুতো খুলতেই বিকট গন্ধ! এই পরিস্থিতির সম্মুখীন অনেকেই হচ্ছেন নিশ্চয়ই?  এই সমস্যা দূর করতে ঘরোয়া কিছু টিপসে খুব সহজেই দূর করতে পারবেন জুতো, মোজার এই বাজে গন্ধ।

আসুন জেনে নেই তাহলে –

১. ছোট্ট একটি কাপড়ে অল্প পরিমাণ বেকিং সোডা নিয়ে ছোট পুটলি বানিয়ে মোজার মধ্যে রেখে দিন। দেখবেন মোজা থেকে দুর্গন্ধ দূর হবে।

২. ন্যাপথোলিন গুঁড়ো করে নিয়ে ট্যালকম পাউডারের সঙ্গে তা মিশিয়ে জুতোর মধ্যে ছড়িয়ে দিন। দেখবেন জুতোয় আর দুর্গন্ধ হচ্ছে না।

Advertisement

৩. বাড়িতে ফিরেই ভিজে জুতো ভালো করে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিন। তারপর জুতোর মধ্যে কিছু পরিমাণ বেকিং সোডা ছিটিয়ে দিন।

পরের দিন জুতোর ভিতর ভালো করে মুছে ফেলুন। দেখবেন গন্ধ দূর হয়েছে।

৪. জুতোর মধ্যে এক টুকরো ফেব্রিক সফটনার সিট রেখে দিন রাতে। পরদিন সেটি বের করে জুতো পরুন। বাজে গন্ধ একেবারে দূর হয়ে যাবে।

৫. বাড়িতে ফিরে জুতো ধুয়ে হেয়ার ড্রায়ার চালিয়ে হালকা শুকিয়ে নিন। এবার এক টুকরো কাপড় বা তুলো লবঙ্গ তেলে ভিজিয়ে জুতোর মধ্যে রেখে দিন সারারাত। জুতোর দুর্গন্ধ দূর হবে।

৬. ফুটন্ত জলে টি ব্যাগ ফেলে রাখুন ২ মিনিট। টি ব্যাগ ঠাণ্ডা হলে জুতোর মধ্যে রেখে দিন। এক ঘণ্টা পর তা সরিয়ে জুতোর ভেতরের অংশ ভাল করে মুছে নিন। দুর্গন্ধের পাশাপাশি দূর হবে তাতে থাকা ব্যাকটেরিয়াও।

Advertisement

জেডএস//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রেসিপি

ম্যাংগো পুডিং তৈরির রেসিপি

Published

on

প্রতিকী ছবি

আমের সিজনে অনেকেই আমের পাল্প ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করেন। সেই ম্যাংগো পাল্প দিয়েই ম্যাংগো পুডিং বানানো যাবে। আর আমের সিজনে তো ফ্রেশ আমই ব্যবহার করতে পারবেন। ছোট বাচ্চাদের জন্য এটি বেশ হেলদি একটি ডেজার্ট আইটেম। মাত্র ৪টি উপাদান দিয়েই ইয়াম্মি ইয়াম্মি ম্যাংগো পুডিং বানিয়ে নেয়া যায়। চলুন দেরি না করে রেসিপিটি জেনে নেই এখনই।

উপকরণ

ঘন দুধ- ১ কাপ

চিনি- স্বাদ অনুযায়ী ( আমি হাফ কাপ দেই )

আম- ২টি

Advertisement

ডিম- ২টি

ম্যাংগো পুডিং তৈরির পুরো প্রণালী

১. প্রথমে আম ছোট ছোট করে কেটে নিন। দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করুন এবং ঠাণ্ডা করে নিন।

২. এবার ব্লেন্ডার জগে আম, চিনি, দুধ ও ডিম সবকিছু দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন।

৩) মিশ্রণটি মোটামুটি ঘন ও থকথকে হবে। যদি বেশি ঘন হয়ে যায়, লিকুইড দুধ মিশিয়ে নিতে হবে।

Advertisement

৪. এবার একটি স্টিলের টিফিন বক্সে পুডিংয়ের মিশ্রণ ঢেলে নিতে হবে।

৫. বড় সসপ্যানে পানি ফুটতে দিন। এবার একটি স্ট্যান্ড প্যানে সেট করে তার উপর স্টিলের টিফিন বক্সটি রাখুন।

৬. বাটির ঢাকনা ভালোভাবে আটকাবেন এবং পানি যেন ভেতরে না যেতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

৭. চুলার আঁচ মিডিয়াম রাখুন, ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে চেক করুন পুডিং জমেছে কি না।

৮. পুডিং জমে গেলে চুলা নিভিয়ে দিন। এরপর রুম টেম্পারেচারে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে।

Advertisement

ব্যস, আমের পুডিং বানানো হয় গেলো! চাইলে ফ্রিজে রেখে ম্যাংগো পুডিং ভালোভাবে সেট করে নিতে পারেন। সেট হয়ে গেলে টিফিন বক্স থেকে পুডিংটি একটি প্লেটে সাবধানে উল্টিয়ে ঢেলে নিন। এবার ছুরি দিয়ে পিস পিস করে কেটে সার্ভ করুন। আর এটি ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা খেতে কিন্তু বেশি মজা লাগে। সব উপকরণগুলো বাসাতে থাকলে আজই বানিয়ে নিন দারুন মজাদার ডেজার্টটি।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it