অন্যান্য
২০২৪ সালে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৬ দশমিক ০ শতাংশ
২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হওয়া ২০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৬তম অবস্থানে থাকবে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের অক্টোবরে প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুকের ওপর ভিত্তি করে এমন পূর্বাভাস দিয়েছে কানাডাভিত্তিক ভিজ্যুয়াল ক্যাপিটালিস্ট নামের একটি ওয়েবসাইট। এতে বলা হয়েছে, আগামী বছর বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৬ দশমিক ০ শতাংশ।
ওয়েবসাইটটিতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে বেশিরভাগ এশিয়া ও সাব-সাহারান আফ্রিকা অঞ্চলে। বিশ্বের দ্রুততম প্রবৃদ্ধি এই দুটি অঞ্চলেই। আগামী বছর বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির গড় ২ দশমিক ৯ শতাংশ হতে পারে।
দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির তালিকায় প্রথমেই রয়েছে ম্যাকাও এসএআর, জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে ২৭ দশমিক ২ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে গায়ানা, প্রবৃদ্ধি হতে পারে ২৬ দশমিক ৬ শতাংশ। এরপর যথাক্রমে রয়েছে, পালাউ (১২.৪ শতাংশ), নাইজার (১১.১ শতাংশ), সেনেগাল (৮.৮ শতাংশ), লিবিয়া (৭.৫ শতাংশ), রুয়ান্ডা (৭.০ শতাংশ), আইভরি কোস্ট (৬.৬ শতাংশ), বুরকিনা ফাসো (৬.৪ শতাংশ) ও বেনিন (৬.৩ শতাংশ)।
তালিকায় ১১তম স্থানে রয়েছে ভারত। দেশটির প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস হলো ৬ দশমিক ৩ শতাংশ। এরপর রয়েছে গাম্বিয়া (৬.২ শতাংশ), ইথিওপিয়া (৬.২ শতাংশ), কম্বোডিয়া (৬.১ শতাংশ), তাঞ্জানিয়া (৬.১ শতাংশ)।
১৬তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। এরপর রয়েছে জিবুতি (৬.০ শতাংশ), বুরুন্ডি (৬.০ শতাংশ), ফিলিপাইন (৫.৯ শতাংশ) ও ভিয়েতনাম (৫.৮ শতাংশ)।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইএমএফ বাংলাদেশের ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস, আগের ৫.৫ শতাংশ থেকে সংশোধন করে ৬ শতাংশ করেছে। বাংলাদেশ সরকার ২০২৪ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ৭.৫ শতাংশ।
অন্যান্য
শিক্ষকদের আন্দোলনের কোনো যুক্তি নেই: অর্থমন্ত্রী
সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলন অযৌক্তিক। শিক্ষকদের আন্দোলনের কোনো যুক্তি খুঁজে পাচ্ছি না। বললেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে অর্থমন্ত্রীর অফিস কক্ষে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) দক্ষিণ, মধ্য ও পশ্চিম এশিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট ইয়াংমিং ইয়ংয়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেনম প্রত্যাশার চেয়ে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক বেশি সহায়তা করছে।
এদিকে প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে দ্বিতীয় দিনের মতো অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন একাডেমিক কাজ করতে আসা শিক্ষার্থীরা।
আজ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ বিভাগেই খোলা হয়নি তালা। বন্ধ রয়েছে ক্লাস-পরীক্ষাসহ সব একাডেমিক কার্যক্রম। একই অবস্থা প্রশাসনিক ভবনেও। কিছু কিছু কক্ষের দরজা খোলা হলেও বন্ধ রয়েছে কার্যক্রম। ফলে জরুরি কাজে মার্কশিট, সার্টিফিকেট ইত্যাদি তুলতে আসা শিক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
গেলো ২৫ থেকে ২৭ জুন তিনদিনের অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করেন শাবি শিক্ষকরা। দাবি আদায় না হওয়ায় গেলো ৩০ জুন পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করেন এবং ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেন শিক্ষকরা। একই দাবি আদায়ে তিনদিনের কর্মবিরতির ঘোষণা দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
টিআর/
অন্যান্য
এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম ৩ টাকা কমেছে। ১২ কেজির দাম ১ হাজার ৩৬৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। এই দাম মে মাসের তুলনায় জুনে ৩০ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৩৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) বিকেল ৩ টায় এক মাসের জন্য এলপিজির এই নতুন দাম ঘোষণা করা হয়।
এর আগে এক বিজ্ঞপ্তিতে এতে বলা হয়, সৌদি আরামকো ঘোষিত চলতি মাসের সৌদি সিপি অনুযায়ী চলতি (জুলাই) মাসের জন্য ভোক্তা পর্যায়ে বেসরকারি এলপিজির দাম সমন্বয় সম্পর্কে বিইআরসির নির্দেশনা ঘোষণা করা হবে।
বিইআরসি চেয়ারম্যান মো. নূরুল আমিন জানান, ১২ কেজির এলপিজির দাম ১ হাজার ৩৬৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৩৬৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে টানা ৮ মাস বাড়ার পর গেলো এপ্রিল মাসে কমেছিলো এলপি গ্যাসের দাম। সেই ধারাবাহিকতায় গেলো মে ও জুন মাসেও কমে এলপিজির দাম।
টিআর/
অন্যান্য
এলপিজির দাম কমছে নাকি বাড়ছে, জানা যাবে আজ
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম জুলাই মাসে বাড়ছে নাকি কমছে, তা জানা যাবে আজ। মঙ্গলবার (২ জুলাই) এক মাসের জন্য এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা করা হবে।
সোমবার (১ জুলাই) বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, এ দিন বিকেল ৩টায় সৌদি আরামকো ঘোষিত চলতি মাসের সৌদি সিপি অনুযায়ী চলতি (জুলাই) মাসের জন্য ভোক্তা পর্যায়ে বেসরকারি এলপিজির দাম সমন্বয় সম্পর্কে বিইআরসির নির্দেশনা ঘোষণা করা হবে।
এর আগে কয়েক দফায় বাড়ানো হয় এলিজির দাম। পরে গত ৩ এপ্রিল ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজির সিলিন্ডারে মূল্য ৪০ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ হাজার ৪৪২ টাকা। এরপর ২ মে আরও ৪৯ টাকা কমিয়ে কমিয়ে ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম ধরা হয় ১ হাজার ৩৯৩ টাকা। সবশেষ গত ৩ জুন ৩০ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৩৬৩ টাকা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন।
টিআর/