জাতীয়
সেরা করদাতা ‘ট্যাক্স কার্ড’ পেলেন যারা
সেরা করদাতা হিসেবে ২০২২-২৩ করবর্ষে ট্যাক্স কার্ড পেল ১৪১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে ৭৬ ব্যক্তি, ৫৪ প্রতিষ্ঠান ও ১১টি অন্যান্য ক্যাটাগরিতে এসব ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা সনদ ও কর কার্ড তুলে দেয়া হয়।
বুধবার (২০ ডিসেম্বর) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এই জাতীয় ট্যাক্স কার্ড ও সম্মাননা প্রদান করে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার।
যেসব ব্যক্তি-কোম্পানি সেরা করদাতা হয়েছে-
বীর মুক্তিযোদ্ধা: এ মতিন চৌধুরী, মো. নাসির উদ্দিন মৃধা, ডা. মো. আমজাদ হোসেন, মো. জয়নাল আবেদীন ও লেফটেন্যান্ট জেনারেল আবু সালেহ মো. নাসিম (অব.)।
প্রতিবন্ধী: আকরাম মাহমুদ, ডা. মো. মামুনুর রশিদ ও মো. শাহজাহাল।
নারী: আনোয়ারা হোসেন, শাহনাজ রহমান, নিলুফার ফেরদৌস, মিতুলী মাহবুব ও ডা. শায়লা আফ্রিন খন্দকার।
তরুণ (৪০ বছর বয়সের নিচে): আহমেদ আরিফ বিল্লাহ, মো. শাহেদ শাহরিয়ার, সারদিন আহমেদ অন্তু, নাসিরুদ্দিন আকতার রশীদ ও শ্রী রাকেশ কুমার।
ব্যবসায়ী: কাউস মিয়া, গাজী গোলাম মোর্তজা, এস এম আশরাফুল আলম, এস এম শামছুল আলম ও এসএম মাহবুবুল আলম।
বেতনভোগী: মোহাম্মদ ইউসুফ, রুবাইয়াৎ ফারজানা হোসেন, হোসনে আরা হোসেন, লায়লা হোসেন ও এম এ হায়দার হোসেন।
চিকিৎসক: ডা. জাহাঙ্গীর কবির, অধ্যাপক ডা. একেএম ফজলুল হক, অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, ডা. এন এ এম মোমেনুজ্জামান ও ডা. লুৎফুল চৌধুরী।
সাংবাদিক: ফরিদুর রেজা, মাহফুজ আনাম, মতিউর রহমান, শাইখ সিরাজ ও মোহাম্মদ আবদুল খালেক।
আইনজীবী: ঢাকা দক্ষিণের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, আহসানুল করিম, তৌসিফা আফতাব, ব্যারিস্টার নিহাদ কবির ও কাজী মোহাম্মদ তানজীবুল আলম।
প্রকৌশলী: মো.আতিকুর রহমান, মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও এ এইচ এম জহিরুল হক
স্থপতি: মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ, মো. রফিক আজম, খান মোহাম্মদ মুস্তাফা খলীদ।
নতুন করদাতা: রায়ান মাইকেল ওট, মো. আলী নুর, মো. রফিকুল ইসলাম, জারা জেরিন জামান, আনতারা জাইমা ও মোহাম্মদ আমিনুল হক।
খেলোয়াড়: সাকিব আল হাসান, মোহাম্মদ মাহমুদ উল্লাহ ও তামিম ইকবাল খান।
অভিনেতা-অভিনেত্রী: মাহফুজ আহমেদ, ফরিদা আকতার ববিতা, মো. সিয়াম আহমেদ।
শিল্পী (গায়ক-গায়িকা): তাহসান রহমান খান, এস ডি রুবেল, মমতাজ বেগম।
ব্যাংকিং ক্যাটাগরি: ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক- বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ, ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি, ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড ও ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি।
অ-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান: ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড, আইডিএলসি ফাইন্যান্স লিমিটেড, ডিবিএইচ ফাইন্যান্স লিমিটেড, বাংলাদেশ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফাইন্যান্স ও ফান্ড লিমিটেড।
জ্বালানি: তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিসন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড, পেট্রোম্যাক্স রিফাইনারি লিমিটেড ও শেভরন বাংলাদেশ ব্লক থার্টিন অ্যান্ড ফর্টিন লিমিটেড।
খাদ্য ও আনুষঙ্গিক: প্রাণ ডেইরি লিমিটেড, নেসলে বাংলাদেশ পিএলসি ও অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
প্রকৌশল: বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেড, বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড ও বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি লিমিটেড।
টেলিকমিউনিকেশন: গ্রামীণফোন লিমিটেড।
পাট শিল্প: আকিজ জুট মিলস, আইয়ান জুট মিলস লিমিটেড ও পপুলার জুট এক্সচেঞ্জ লিমিটেড।
স্পিনিং ও টেক্সটাইল: স্কয়ার টেক্সটাইলস পিএলসি, কোটস বাংলাদেশ লিমিটেড, বাদশা টেক্সটাইলস লিমিটেড, এন. জেড. টেক্সটাইল লিমিটেড, কামাল ইয়ার্ন লিমিটেড, এ সি এস টেক্সটাইল লিমিটেড ও ফখরুদ্দীন টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড।
ওষুধ ও রসায়ন: স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড ও কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার লিমিটেড।
প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া: মিডিয়া স্টার লিমিটেড, ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেড, সময় মিডিয়া লিমিটেড ও টাইমস মিডিয়া লিমিটেড।
রিয়েল এস্টেট: স্বদেশ প্রপার্টিজ, শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড ও এডব্লিউআর ডেভেলপমেন্টস বিডি (লিমিটেড)।
তৈরি পোশাক: ইউনিভার্সেল জিনস লিমিটেড, রিফাত গার্মেন্টস লিমিটেড, ইয়াংওয়ান হাইটেক স্পোর্টসওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, স্কয়ার ফ্যাশনস, নাইস ডেনিম মিলস লিমিটেড, ফকির ডেনিম মিলস লিমিটেড ও তিতাস স্পোর্টসওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
চামড়া শিল্প: বাটা সু কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেড, অ্যালায়েন্স লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ও এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড।
অন্যান্য: ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড, সাধারণ বীমা করপোরেশন, আমেরিকান লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড।
‘অন্যান্য করদাতা’ পর্যায়ে-
ফার্ম: মেসার্স এস. এন করপোরেশন, মেসার্স মো. জামিল ইকবাল, ওয়ালটন প্লাজা ও মেসার্স ছালেহ আহাম্মদ।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ: বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ।
ব্যক্তি সংঘ: সেনা কল্যাণ সংস্থা ও বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মচারী সমবায় ঋণদান সমিতি লিমিটেড।
অন্যান্য: আশা, ব্যুরো বাংলাদেশ, ব্র্যাক ও সামওয়ান-মীর আক্তার জয়েন্ট ভেঞ্চার।
গেজেটে এবার বিশেষ শ্রেণিভুক্ত করা হয়েছে ‘সিনিয়র সিটিজেন’। এ ক্যাটাগরিতে ট্যাক্স কার্ড পাচ্ছেন পাঁচজন। তারা হলেন নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজী, খাজা তাজমহল, ডা. মোস্তাফিজুর রহমান, ফজলুর রহমান ও আব্দুল মুক্তাদির।
কর কার্ডধারীরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় সুবিধা ও অগ্রাধিকার পাবেন। যেমন বিমানবন্দরে সিআইপি লাউঞ্জ ব্যবহার, তারকা হোটেলসহ সব আবাসিক হোটেলে বুকিং, নিজে, স্ত্রী বা স্বামীর ও নির্ভরশীল সন্তানের জন্য সরকারি হাসপাতালের কেবিন, আকাশ-রেল-নৌপথে সরকারি যানবাহনের টিকিট এবং জাতীয়, সিটি করপোরেশন, পৌরসভাসহ স্থানীয় সরকার আয়োজিত অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ। কর কার্ডের মেয়াদ হবে এক বছরের।
এএম/
জাতীয়
শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানালেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা
শপথ নেয়ার পরের দিন ভাষা শহীদদের স্মরণে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা।
শুক্রবার (৯ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৩ জন উপদেষ্টা নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এর আগে, সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ও অন্য উপদেষ্টারা।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি এক নতুন বাংলাদেশ উপহার দেওয়ার অঙ্গীকার করেন।
আই/এ
জাতীয়
উপদেষ্টা পরিষদকে অভিনন্দন জানালেন জাসদ
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল—জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস এবং অন্য উপদেষ্টাদেরকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন
বৃহস্পতিবার ( ৮ আগস্ট ) রাতে দলের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ অভিনন্দন জানান তারা।
বিবৃতিতে জানানো হয়, “অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করার পর দেশে আর একটিও প্রাণহানি, হামলা ও সম্পদ ধ্বংসের ঘটনা যেন না ঘটে তা নিশ্চিত হবে।”
বিবৃতিতে আরও বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতিসহ সংবিধানকে সমুন্নত রেখে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সাথে আলোচনা করে সরকারের কর্ম পরিকল্পনার রূপরেখা দ্রুত প্রকাশ করে বিদ্যমান অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতা প্রশমিত করবেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রাথমিক ও প্রধান কাজ হিসেবে অনতিবিলম্বে দেশে আইনশৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার এবং জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে জনজীবনে স্বাভাবিকতা ও শান্তি ফিরিয়ে আনতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।
জাসদ নেতৃবৃন্দ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শিক্ষার্থী, সাধারণ মানুষ, সাংবাদিক পুলিশ বাহিনীর সদস্যসহ প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
জাসদ জোর দাবি জানান, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পূর্ববর্তী সরকারের পদত্যাগের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে চলমান বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যসহ পেশাজীবী ও হিন্দু ও আহমদীয়াসহ ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ও হত্যা করা, মন্দিরসহ ধর্মীয় স্থাপনায় হামলা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কার্যালয়ে ও নেতাকর্মীদের বাসাবাড়িতে হামলা-হত্যা-নির্যাতন, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও ঘরবাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ, সংসদ ভবন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও গণভবনসহ বিভিন্ন সরকারি স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন-বঙ্গবন্ধু জাদুঘরে হামলা, লুটপাট, জ্বালিয়ে ছারখার, দেশের বিভিন্ন স্থানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য, সাত বীরশ্রেষ্ঠর ভাস্কর্যসহ ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ও ম্যুরাল ভেঙে ফেলা এবং কুমিল্লার বীরচন্দ্র পাঠাগার, সুনামগঞ্জের ঐতিহ্য জাদুঘর, কুড়িগ্রামের উত্তরবঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, ময়মনসিংহের ঐতিহাসিক শশীলজের ভেনাস ভাস্কর্য ভেঙে ফেলাসহ অগনিত শিল্পকর্ম ভেঙে ফেলার সব অপরাধ কাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত দায়ী ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার।
জেডএস/
জাতীয়
তদবির থেকে বিরত থাকুন, দেশগঠনে পরামর্শ দিন : আসিফ মাহমুদ
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয়েছে ১৭ সদস্যের অন্তবর্তীকালীন সরকার। এ উপদেষ্টা পরিষদে স্থান পেয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুইজন প্রতিনিধি। এদের একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আসিফ মাহমুদ। তিনি উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেয়ার পর ঘনিষ্ঠজনদের নিজেদের সুবিধার জন্য কোনো আবদার কিংবা তদবির করতে বারণ করেছেন। বরং দেশগঠনে কোনো পরামর্শ থাকলে দেয়ার অনুরোধ করেছেন।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্ট করে এ অনুরোধ করেন।
পোস্টে এই তরুণ উপদেষ্টা লিখেছেন, ব্যক্তিগত লাভের আশায় আবদার, তদবির করা থেকে বিরত থাকুন। এতে করে আমার সাথে আপনার সম্পর্ক নষ্ট হতে পারে। দেশগঠনে পরামর্শ থাকলে জানাবেন।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ১৭ জনকে নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। প্রধান উপদেষ্টা ও অন্য উপদেষ্টাদের শপথ পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ঢাকার বাইরে থাকায় তিন উপদেষ্টা ফারুক-ই-আযম, বিধান রঞ্জন রায় এবং সুপ্রদীপ চাকমা শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি।
সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়া অন্যান্য উপদেষ্টারা হলেন- ১. সালেহ উদ্দিন আহমেদ ২. ড. আসিফ নজরুল ৩. আদিলুর রহমান খান ৪. হাসান আরিফ ৫. তৌহিদ হোসেন ৬. সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান ৭. মো. নাহিদ ইসলাম ৮. আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ৯. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন ১০. সুপ্রদীপ চাকমা ১১. ফরিদা আখতার ১২. বিধান রঞ্জন রায় ১৩. আ.ফ.ম খালিদ হাসান ১৪. নুরজাহান বেগম ১৫. শারমিন মুরশিদ ১৬. ফারুক-ই-আযম।
জেএইচ