আন্তর্জাতিক
যুক্তরাষ্ট্রে মাইনাস ৪৫ ডিগ্রিতে নামতে পারে তাপমাত্রা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বড় অংশ জুড়ে শীতের ঝড় ও বরফের বাতাস এবং ভারী তুষারপাতের ফলে জনজীবন ব্যাহত হচ্ছে। এ ঘটনায় হাজার হাজার মানুষ বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। ঝড়ের পর সপ্তাহান্তে তীব্র ঠান্ডা পড়তে পারে। পাশাপাশি এ সময় কিছু কিছু এলাকায় তাপমাত্রা মাইনাস ৫০ ফারেনহাইট (-৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস) এর কাছাকাছি নামতে পারে। জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর।
শনিবার (১৩ জানুয়ারি) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয় , লোয়া রাজ্যে তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ১৪। রাজ্যটিতে প্রায় ১০ ইঞ্চি (২৫ দশমিক ৪ সে.মি.) তুষার জমে গেছে। সেখানে সোমবার (১৫ জানুয়ারি) শুরু হতে যাওয়া ২০২৪ সালের নির্বাচনী কার্যক্রমের প্রচারণা স্থগিত করা হয়েছে। পূর্বাভাসকারীরা একে ‘জীবন-হুমকিপূর্ণ শীতের আবহাওয়া’ বলে অভিহিত করেছেন।
ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিস (এনডাব্লিউএস) প্রায় প্রতিটি রাজ্যে আবহাওয়ার সতর্কতা জারি করেছে। শনিবার (১৩ জানুয়ারি) পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে তুষারপাতের পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। যার ফলে প্রায় ৭০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ শীতকালীন আবহাওয়ার সতর্কতার আওতায় রয়েছে।
ফ্লাইট-ট্র্যাকিং পরিষেবা ফ্লাইটএয়োয়ার বলছে, আবহাওয়ার আই অবস্থার কারণে শুক্রবার পর্যন্ত দুই হাজারেরও বেশি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। যার বেশিরভাগ শিকাগো থেকে উড়ে যাওয়ার জন্য নির্ধারিত ছিল। শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ২ লাখ মানুষ বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে। যাদের মধ্যে মিশিগান এবং উইসকনসিন সবচেয়ে বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এনডব্লিউএস-এর আবহাওয়াবিদ ব্রায়ান হার্লি বিবিসিকে বলেন, পূর্ব লোয়া, উত্তর ইলিনয় এবং দক্ষিণ উইসকনসিনসহ মধ্য-পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে ইতোমধ্যে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৬-১০ ইঞ্চি তুষার জমে গেছে।
শুক্রবার লোয়া ককসেসের আগে সপ্তাহান্তে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচারাভিযানসহ চারটি ব্যক্তিগত প্রচারণা অনুষ্ঠানের মধ্যে তিনটি বাতিল করা হয়েছে। নিকি হ্যালি এবং রন ডিস্যান্টিসসহ অন্যান্য প্রার্থীদেরও রাজ্যের এমন আবহাওয়ার কারণে প্রচারণার অনুষ্ঠানগুলো বাতিল করতে হয়েছে।
আবহাওয়া দপ্তর শনিবার এলাকাটির জন্য আরও তুষারপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে। গ্রেট লেকের কাছে মিশিগানের উপরের অংশে দুই ফুট তুষারপাত হতে পারে বলে জানিয়েছে তারা।
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ তুষারপাত, মাইনাস ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামতে পারে তাপমাত্রা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বড় অংশ জুড়ে শীতের ঝড় ও বরফের বাতাস এবং ভারী তুষারপাতের ফলে জনজীবন ব্যাহত হচ্ছে। এ ঘটনায় হাজার হাজার মানুষ বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। আবহাওয়া দপ্তর বলছে, ঝড়ের পর সপ্তাহান্তে তীব্র ঠান্ডা পড়তে পারে। পাশাপাশি এ সময় কিছু কিছু এলাকায় তাপমাত্রা মাইনাস ৫০ ফারেনহাইট (-৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস) এর কাছাকাছি নামতে পারে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি বলছে, শনিবার (১৩ জানুয়ারি) লোয়া রাজ্যে তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ১৪। রাজ্যটিতে প্রায় ১০ ইঞ্চি (২৫ দশমিক ৪ সে.মি.) তুষার জমে গেছে। সেখানে সোমবার (১৫ জানুয়ারি) শুরু হতে যাওয়া ২০২৪ সালের নির্বাচনী কার্যক্রমের প্রচারণা স্থগিত করা হয়েছে৷ পূর্বাভাসকারীরা একে ‘জীবন-হুমকিপূর্ণ শীতের আবহাওয়া’ বলে অভিহিত করেছেন।
ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিস (এনডাব্লিউএস) প্রায় প্রতিটি রাজ্যে আবহাওয়ার সতর্কতা জারি করেছে। শনিবার (১৩ জানুয়ারি) পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে তুষারপাতের পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। যার ফলে প্রায় ৭০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ শীতকালীন আবহাওয়ার সতর্কতার আওতায় রয়েছে।
ফ্লাইট-ট্র্যাকিং পরিষেবা ফ্লাইটএয়োয়ার বলছে, আবহাওয়ার আই অবস্থার কারণে শুক্রবার পর্যন্ত দুই হাজারেরও বেশি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। যার বেশিরভাগ শিকাগো থেকে উড়ে যাওয়ার জন্য নির্ধারিত ছিল। শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ২ লাখ মানুষ বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে। যাদের মধ্যে মিশিগান এবং উইসকনসিন সবচেয়ে বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এনডব্লিউএস-এর আবহাওয়াবিদ ব্রায়ান হার্লি বিবিসিকে বলেছেন, পূর্ব লোয়া, উত্তর ইলিনয় এবং দক্ষিণ উইসকনসিনসহ মধ্য-পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে ইতোমধ্যে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৬-১০ ইঞ্চি তুষার জমে গেছে।
শুক্রবার লোয়া ককসেসের আগে সপ্তাহান্তে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচারাভিযানসহ চারটি ব্যক্তিগত প্রচারণা অনুষ্ঠানের মধ্যে তিনটি বাতিল করা হয়েছে। নিকি হ্যালি এবং রন ডিস্যান্টিসসহ অন্যান্য প্রার্থীদেরও রাজ্যের এমন আবহাওয়ার কারণে প্রচারণার অনুষ্ঠানগুলো বাতিল করতে হয়েছে।
আবহাওয়া দপ্তর শনিবার এলাকাটির জন্য আরও তুষারপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে। গ্রেট লেকের কাছে মিশিগানের উপরের অংশে দুই ফুট তুষারপাত হতে পারে বলে জানিয়েছে তারা।
আন্তর্জাতিক
যুক্তরাষ্ট্র অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত : মার্কিন মুখপাত্র
অন্তর্বর্তী সরকার এবং ড. ইউনূসের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত। অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশের জনগণের জন্য গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে বলে জানিয়েছেন, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের শপথ নেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে মিলার বলেন, বাংলাদেশের জন্য আজ একটি শুভ দিন। নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ইউনূস সবেমাত্র বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্র এ সরকারকে অভিননন্দ জানিয়েছে কি না এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ ডি’অ্যাফেয়ার্স আজ শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং তারা সাম্প্রতিক সহিংসতা বন্ধের জন্য ড. ইউনুসের আহ্বানকে স্বাগত জানাচ্ছেন।
প্রসঙ্গত, এসময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের যোগাযোগ হয়েছে বলেও জানান ম্যাথিউ মিলার। তবে কোন বিষয়ে যোগাযোগ হয়েছে তিনি সে বিষয়ে বিস্তারিত বলেন নি।
আই/এ
এশিয়া
জাপানে ৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
জাপানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় এলাকায় রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৪৩ মিনিটের দিকে পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রধান দ্বীপ কিয়ুশুর মিয়াজাকি অঞ্চলে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে।
জাপানের আবহাওয়া সংস্থার (জেএমএ) বরাত দিয়ে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম এনএইচকে ওয়ার্ল্ড এ তথ্য জানিয়েছে।
খবরে বলা হয়েছে, ভূমিকম্পের পর দেশটিতে সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মিয়াজাকিতে সমুদ্রের ঢেউ ইতোমধ্যে ৫০ সেন্টিমিটারে পৌঁছেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি কিংবা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে দেশটির মন্ত্রিপরিষদের মুখ্য সচিব ইয়োশিমাসা হায়াশি গণমাধ্যমকে বলেন, ভূমিকম্পের পর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্ল্যান্টগুলোতে কোনো ধরনের অস্বাভাবিক ঘটনা দেখা যায়নি। সরকার ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছে।
প্রসঙ্গত, জাপানে ভূমিকম্পের ঘটনা একেবারে সাধারণ। বিশ্বে ৬ বা তার চেয়ে বেশি মাত্রার ভূমিকম্পের প্রায় এক-পঞ্চমাংশই এদেশে ঘটে থাকে।
এর আগে, ২০১১ সালের ১১ মার্চ দেশটির উত্তর-পূর্ব উপকূলে ৯ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। যেটি ছিলো জাপানের ইতিহাসে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প। ওই সময় ভূমিকম্পের পর দেশটিতে বিশাল সুনামি আঘাত হানে।
সূত্র: রয়টার্স
জিএমএম/
আন্তর্জাতিক
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে জনগণের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিতে হবে: যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের পরিস্থিতির উন্নয়নের ব্যাপারটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যেনো গণতন্ত্র, আইন ও বাংলাদেশি জনগণের আকাঙ্খা পূরণ করে-এমনটাই চাইছে যুক্তরাষ্ট্র।
স্থানীয় সময় বুধবার (৭ আগস্ট) ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে যুক্তরাষ্ট্রে এমনটাই আশা করে বলে জানিয়েছেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। এদিন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ইরাকের এক সাংবাদিক জানতে চান, ‘বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে তার বা অন্যদের সঙ্গে আপনাদের যোগাযোগ হয়েছি কী? বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা পরিস্থিতিকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?’
জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমরা এখনও যোগাযোগ করেনি। আমরা বাংলাদেশের পরিস্থিতির উন্নয়ন পর্যবেক্ষণ অব্যাহত রাখছি এবং আমরা এরইমধ্যে দেখেছি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করি তার নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদি শান্তি ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আপনি নিশ্চয়ই মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলতে শুনেছেন যে. অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যে সিদ্ধান্ত নেবে তা যেনো গণতান্ত্রিক নীতিমালাকে, আইনের শাসন এবং সিদ্ধান্তে বাংলাদেশি জনগণের ইচ্ছা প্রতিফলিত হয়।
এসময় যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারী একটি প্রশ্ন করেন। তার প্রশ্নটি ছিল, আপনি কি জানেন যে স্বৈরশাসক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র ভার্জিনিয়ায় অবস্থান করে নতুন সরকারকে হুমকি দিচ্ছেন, সহিংসতা উসকে দিচ্ছেন? তিনি সাবেক স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন যিনি বাংলাদেশে ইন্টারনেট বন্ধ করে দিয়েছিলেন। দয়াকরে তার ব্যাপারে আপনার মন্তব্য জানাবেন কী?’
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘একজন সাধারণ নাগরিকের বিবৃতি নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই। আমি এরইমধ্যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কথা বলেছি এবং আমরা দেখতে চাই এই সরকার কী পদক্ষেপ নিয়ে এগিয়ে যায়।
এসময় মুশফিকুল ফজল আনসারী আরও জানতে চান, ‘দেশের শান্তি প্রতিষ্ঠায় এবং একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে প্রত্যাশা নিয়ে আপনার কী মন্তব্য?
জবাবে ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেটের মুখপাত্র বলেন, শনের প্রশ্নের উত্তরে আমি যেমনটি বলেছি – অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যখন কোনো সিদ্ধান্ত নেয়, আমরা দেখতে চাই ওই সিদ্ধান্তে যেনো গণতান্ত্রিক নীতি মেনে চলা হয় এবং জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ওই ব্রিফিংয়ে ফিলিস্তিনের গাজা, দক্ষিণ আমেরিকার ভেনিজুয়েলা, ইরাক ও ইরানের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়।
এমআর//