Connect with us

টুকিটাকি

বিশ্বের সবচেয়ে দামি ৫ ব্যাগ কোনগুলি, দাম জানলে অবাক হবেন

Avatar of author

Published

on

অনেকই বিলাসবহুল জিনিসের শখ থাকে। কেউ ভালোবাসেন দামি ঘড়ি, কারও বা পছন্দের জিনিস জুতো অথবা কারও শখ থাকে দামি ব্যাগের। তেমনি সব বয়সের নারীর কাছে পছন্দের জিনিস হচ্ছে হাতব্যাগ। ভালো লাগার জন্য কেউ কেউ পছন্দের হাতব্যাগ সংগ্রহ করে রাখেন। কিন্তু জানেন কি, বিশ্বের সবচেয়ে দামি হাতব্যাগের দাম কত?

বিশ্বের সবথেকে দামি ৫ হাতব্যাগ

অনেক নারীরই হাতব্যাগ সংগ্রহে রাখার স্বভাব রয়েছে। অনেকেই লাক্সারি হাতব্যাগ সম্পর্কে রীতিমতো পড়াশোনা করে নিজেকে ‘আপডেট’ রাখতে পছন্দ করেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বের সবচেয়ে দামি ব্যাগ বদলে যায়। রমি টিসার অফিশিয়াল ওয়েবসাইট অনুসারে দেখে নেয়া যাক বিশ্বের সবচেয়ে দামি পাঁচ হাতব্যাগ এবং জেনে নেওয়া যাক এগুলির সম্পর্কে।

বিশ্বের সবচেয়ে দামি ব্যাগ: ডেবি উইন্যাম ব্যাগ

ডিম আকৃতির হওয়ায় ডেবি উইন্যাম এগ ব্যাগ নামেও এটি পরিচিত। ডেবি উইন্যাম মূলত একজন ব্রিটিশ কেক আর্টিস্ট, দুবাইয়ের ধনীদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে দামি দামি লাক্সারি জিনিসপত্রের ডিজাইন করে। ব্যাগটি বানানোর জন্য অত্যন্ত ধনী এক নারী ডেবিকে নিজের সংগ্রহ থেকে ৪০ হাজার ডলারের দুটি কানের দুল, ৮ হাজার ছোট ছোট হীরার টুকরা, ৩টি পিঙ্ক ডায়মন্ড, ২টি সাদা ডায়মন্ড, প্লাটিনাম ও ২৪ ক্যারেট সোনা দেন।

Advertisement

ইমু পাখির নীল ডিম থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ব্যাগটির ডিজাইন করা হয়েছে। ভেতরের দিকটা তৈরি হয়েছে আরমেজের সিল্কের স্কার্ফ দিয়ে। এসব উপকরণের দাম, ডিজাইন খরচ, মজুরি—সব মিলিয়ে ব্যাগটির দাম ধরা হয় ৬.৭ মিলিয়ন ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। ২০১৯ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী এটিই বিশ্বের সবচেয়ে দামি ব্যাগ।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Debbie wingham (@debbie_wingham)

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দামি ব্যাগ: মুয়াওয়াড ১০০১ নাইটস ডায়মন্ড পার্স

Advertisement

আমিরাতি লাক্সারি গুডস কোম্পানির যে পাঁচ পণ্য দামের কারণে গিনেস বুক অব রেকর্ডসে নাম তুলেছে, তার একটি এই ব্যাগ। হৃদয় আকৃতির এই ব্যাগ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১৮ ক্যারেট সোনা, ১০৫টি হলুদ হিরে, ৫৬টি গোলাপি হিরে ও ৪ হাজার ৩৫৬টি বিবর্ণ হিরে। ব্যাগটি তৈরিতে সময় লেগেছে ৮ হাজার ৮০০ ঘণ্টা। এই ব্যাগ মাত্র একটিই তৈরি করা হয়েছে। ২০১১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত এটিই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে দামি ব্যাগ। ব্যাগটির দাম দেড় মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দামি ব্যাগ: আরমেজ বারকিন ব্যাগ

এটির নকশা করেছে জাপানি ডিজাইনার জিনজা তানাকা। ব্যাগটির সারা শরীরে ২ হাজার হিরে ব্যবহার করা হয়েছে। মাঝখানে রয়েছে ১৮ ক্যারেটের চকচকে আলো–ছড়ানো একটা হিরে। চাইলে এটি ব্রচ হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে। এটি দিয়ে নেকলেস বা অন্য কোনো গয়নাও বানিয়ে নিতে পারবেন। ব্যাগটির দাম ১.৫ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

চতুর্থ সর্বোচ্চ দামি ব্যাগ: আরমেজ চেইনড অ্যাঙ্কর ব্যাগ

প্যারিসভিত্তিক লাক্সারি ব্র্যান্ড আরমেজের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দামি ব্যাগ। এই ব্যাগের চেইনে ১ হাজার ১৬০ টুকরো ছোট ছোট হিরে ব্যবহার করা হয়েছে। ডিজাইন করেছেন ৬৭ বছর বয়সী বিশ্বখ্যাত ফ্যাশন ডিজাইনার পিঁয়ে আরডি। এ রকম ব্যাগ তৈরি হয়েছে মাত্র ৪টি। হুক আকৃতির এই ব্যাগের দাম ১.৪ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা।

Advertisement

পঞ্চম সর্বোচ্চ দামি ব্যাগ: নিলোটিকাস ক্রোকোডাইল হিমালয় বারকিন ব্যাগ

নীল নদের বিশেষ কুমিরের চামড়া থেকে তৈরি এই ব্যাগ। দাম ৩ লাখ ৭৯ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪১ লাখ ৭০ হাজার টাকা। এই চামড়ার স্বাভাবিক রং ধরে রাখার জন্য একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় সুদীর্ঘ সময় ধরে শুকোতে হয়। এই ব্যাগের বাইরের ডিজাইন বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু পর্বতশৃঙ্গ হিমালয়ের ল্যান্ডস্কেপ থেকে অনুপ্রাণিত।

Advertisement

টুকিটাকি

বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ২ বছর ধরে তরুণীকে ধর্ষণ

Published

on

তরুণীকে একাধিক বার ধর্ষণের অভিযোগে রোববার মুম্বাইয়ের যোগেশ্বরী থেকে ২৮ বছরের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঠাণে পুলিশের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অভিযুক্তের নাম রিয়াসাত ইলিয়াস কুরেশি। গেলো দু’বছর ধরে এক তরুণীকে লাগাতার ধর্ষণ করেছে সে।

অভিযুক্ত ও নির্যাতিতা দু’জনেই ঠাণের বাসিন্দা। ২০২১ সালে বছর ২৪-এর ওই তরুণীর সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতায় ইলিয়াস। কিছু দিনেই বন্ধুত্ব গড়ায় প্রেমে। এর পর বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে চলতি বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত ওই তরুণীর সঙ্গে একাধিক বার শারীরিক সম্পর্ক করে সে। একবার ওই তরুণীকে গর্ভপাত করাতেও বাধ্য করা হয়।

কিন্তু এ বছর তরুণী বিয়ের কথা তুলতেই বেঁকে বসে সে। এর পরেই ইলিয়াসের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে একাধিক বার ধর্ষণের অভিযোগ এনেছেন ওই তরুণী।

রাবোড়ি থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অভিযুক্ত পেশায় এক জন দর্জি। নিজের দোকান রয়েছে তার। ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের পর বিয়েতে রাজি না হওয়াতে তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনেছেন এক মহিলা। অভিযোগের ভিত্তিতে ওই যুবককে রবিবার গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

বরের বাবা পালিয়ে গেলেন কনের মাকে নিয়ে

Published

on

যুগলের বিয়ের আগে বরের বাবা পালিয়ে গেলেন কনের মাকে নিয়ে। অনেক খুঁজেও তাদের হদিস মিলল না। অগত্যা পুলিশের দ্বারস্থ হয় পরিবার।

ঘটনাটি ভারতের উত্তরপ্রদেশের কাসগঞ্চ জেলার। অভিযোগ, মাস দুয়েক আগে যুগলের বাগ্‌দান পর্ব সারা হয়েছিল। বাকি ছিল বিয়ের অনুষ্ঠান। তারই তোড়জোড় চলছিল। কিন্তু বিয়ের কিছু দিন আগে হঠাৎই উধাও হয়ে যান বরের বাবা। ওই একই সময় থেকে খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না কনের মায়েরও। দুই পরিবার এ নিয়ে বিভ্রান্ত হয়। নানা জায়গায় দু’জনের খোঁজ করা হয়। কী থেকে কী হয়েছে, কারও সে সম্পর্কে কোনও ধারণাই ছিল না।

প্রায় এক মাস ধরে দু’জনের খোঁজ করে পরিবার। এরপর বাধ্য হয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হন কনের বাবা। তার অভিযোগ, তার স্ত্রীকে নিয়ে পালিয়ে গিয়েছেন তার হবু জামাইয়ের বাবা। অভিযোগের ভিত্তিতে এফআইআর করেছে পুলিশ। তাতে অভিযুক্তের নাম শাকিল বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তার নিজেরই ১০ সন্তান। এ ছাড়া, ওই মহিলার আরও ছয় সন্তান রয়েছে। মোট ১৬ সন্তান রেখে তারা পালিয়েছেন।

কনের বাবা থানায় জানিয়েছেন, গেলো ৩ জুন থেকে তার স্ত্রী নিখোঁজ। একই সময় থেকে পাওয়া যাচ্ছে না হবু জামাইয়ের বাবাকেও। তিনি মহিলাকে নিয়ে পালিয়ে গেছেন বলে ধারণা অভিযোগকারীর।

তদন্তে নেমে প্রাথমিক ভাবে পুলিশের অনুমান, দু’জন স্বেচ্ছায় একে অপরের সঙ্গে বাড়ি ছেড়েছেন। তবে বিশদে জানার চেষ্টা চলছে। পুলিশ মনে করছে, যুগলের বাগ্‌দানের পর থেকেই বরের বাবা এবং কনের মা নিজেদের মধ্যে কথা বলা শুরু করেন। গোপনে তারা একে অপরের সঙ্গে কথা বলতেন। ক্রমে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এর পরেই দু’জন পালানোর সিদ্ধান্ত নেন।

Advertisement

স্থানীয় স্টেশন হাউস অফিসার বিনোদ কুমার বলেছেন, ‘অভিযুক্তের বিরুদ্ধে গেলো ১১ জুলাই ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৬৬ ধারা অনুযায়ী অপহরণের মামলা রুজু করা হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে আমাদের অনুমান, মহিলা নিজের ইচ্ছাতেই পালিয়েছেন। তবু পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। বিষয়টি স্বেচ্ছায় না হয়ে থাকলে ওঁকে ফিরিয়ে আনা হবে।’

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

স্বামীর গায়ের রং কালো, তাই বাপের বাড়ি চলে গেলেন স্ত্রী

Published

on

স্বামীর গায়ের রং কালো হওয়ায় শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে চলে গেলেন স্ত্রী! বিয়ের কয়েক মাসের মধ্যেই স্ত্রী বাপের বাড়িতে চলে গেছেন বলে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন যুবক। তার অভিযোগ, সদ্যোজাত সন্তানকে ফেলে বাপের বাড়ি চলে গেছেন স্ত্রী। আর ফিরতে চাইছেন না। চলে যাওয়ার কারণ হিসাবে স্বামীর গায়ের রংকে দুষছেন তিনি। অন্যদিকে, অভিযুক্ত মহিলাও স্বামীর বিরুদ্ধে হেনস্থার অভিযোগ নিয়ে পাল্টা পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন।

ঘটনাটি ভারতের মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রের। ২৪ বছর বয়সি যুবক পুলিশকে জানিয়েছেন, ১৪ মাস আগে তার বিয়ে হয়েছে। কিছু দিন আগে তার স্ত্রী এক কন্যা সন্তানের জন্মও দিয়েছেন। এর পরেই সন্তানকে ফেলে বাড়ি ছেড়ে চলে গেছেন তিনি। কিছু দিন পর বাপের বাড়ি থেকে যুবক স্ত্রীকে নিয়ে আসতে গিয়েছিলেন। কিন্তু মহিলা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, স্বামীর গায়ের রং কালো হওয়ায় তার সঙ্গে ঘর করতে চান না।

এই পরিস্থিতিতে মধ্যপ্রদেশ পুলিশ আপাতত আগামী শনিবার দম্পতিকে থানায় তলব করেছে। পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, প্রাথমিক ভাবে দু’জনের সঙ্গে কথা বলে আলোচনার মাধ্যমে গোলমাল মিটিয়ে ফেলার চেষ্টা করা হবে। তাতেও যদি মিটমাট না হয়, তবে অভিযোগ অনুযায়ী পদক্ষেপ করবে পুলিশ।

গোয়ালিয়রের ভিকি ফ্যাক্টরি এলাকার বাসিন্দা ওই যুবক জানিয়েছেন, বিয়ের পর থেকেই তার গায়ের রং নিয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছিলেন স্ত্রী। এ নিয়ে দু’জনের মধ্যে একাধিক বার ঝামেলাও হয়েছিল। কিছু দিন আগে সন্তান জন্ম দওয়ার পরেই স্ত্রী বাড়ি ছেড়ে চলে যান। যদিও মহিলা তার স্বামীর বিরুদ্ধে থানায় যে অভিযোগ দায়ের করেছেন, তাতে বলা হয়েছে, স্বামী তার উপর অত্যাচার করেন। সেই কারণেই তিনি বাড়ি ছেড়েছেন।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it