Connect with us

বিএনপি

আওয়ামী লীগ এখন ভাঙা কলসি: রিজভী

Avatar of author

Published

on

রিজভী

টিনের বাক্সে যদি মুড়ি না থাকে তাহলে সেই টিন ঝনঝন করে বেশি, তেমনি আওয়ামী লীগ এখন শূন্য মুড়ির টিন। এই কারণে আওয়ামী লীগের নেতারা ঝনঝন করে কথা বলছে। বলেছেন বিএন‌পির সি‌নিয়র যুগ্ম মহাস‌চিব রুহুল কবির রিজভী।

সোমবার (৬ এ‌প্রিল) জাতীয় প্রেসক্লা‌বের সাম‌নে এক মানববন্ধ‌নে তি‌নি এসব কথা ব‌লেন।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খুব বকবক করছে, বেশি কথা বলছে, মনে হচ্ছে বিএনপির জন্য ওনার খুব মায়া কান্না। বিএনপির ভাবনায় উনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। মুরগির বাচ্চার জন্য চিল যেমন মায়া কান্না করে ওবায়দুল কাদেরের কান্নাও সে রকম। তিনি (ওবায়দুল কাদের) মাঝে মাঝে আওয়াজ দেন বিএনপি নাকি দুর্বল হয়ে গেছে, বিএনপি ক্লান্ত, হতাশ, বিদেশ চলে যাচ্ছেন। তারা যে ভিতর থেকে ধ্বসে গেছে, ভেঙ্গে গেছে এটা চাপা দেয়ার জন্যই তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, জনগণের সাথে বারবার বিশ্বাসঘাতকতা করা, জনগণের মালিকানা ছিনিয়ে নেয়া, এ কারণে তাদের জনসমর্থন নেই। কয়েকজন সুবিধাবাদী লোক, কয়েকজন ঋণ খেলাপি, কয়েকজন বাজার সিন্ডিকেটের লোক আওয়ামী লীগকে ঘিরে আছে। এরা তো গণশত্রু, যারা বাজার সিন্ডিকেট করে দ্রব্যের দাম বাড়ায়, যারা ব্যাংক লুটপাট করে টাকা বিদেশে পাচার করে। তাদের সাথে তো দেশের জনগণ থাকে না। তারাই যদি এই সরকার এবং শেখ হাসিনার সাথে থাকে তাহলে তো শেখ হাসিনা জনগণের সমর্থন পাবে না।

‌রিজভী বলেন, জনগণের সমর্থন পাবে না বলে তারা এখন ফাফা বুলি মারে। টিনের বক্সে যদি মুড়ি না থাকে তাহলে সেই টিন ঝনঝন করে বেশি, তেমনি আওয়ামী লীগ এখন শূন্য মুড়ির টিন। এই কারণে আওয়ামী লীগের নেতারা ঝনঝন করে কথা বলছে।

Advertisement

তিনি আরও ব‌লেন, প্রতিদিনই জিনিসপত্র দাম বাড়ছে। মানুষ তিন বেলা খেতে পায় না। আজ মায়ের গর্ভ থেকে যে শিশুটা জন্মগ্রহণ করছে তার ঋণ হচ্ছে এক লাখ টাকারও বেশি। তারপরও তিনি (শেখ হাসিনা) ঋণ নিতে চাচ্ছেন।

উপজেলা নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে বিএনপি’র মুখপাত্র বলেন, শেখ হাসিনা আবার একটি ডামি নির্বাচন করতে যাচ্ছে। এই নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়-স্বজন যাতে না দাঁড়ায় সেই জন্য কেন্দ্র থেকে নিষেধ করেছে। তারপরও মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়-স্বজনরা দাঁড়িয়েছে এবং তারা বলছে প্রধানমন্ত্রীর তো ২০/২৫ জন আত্মীয়-স্বজন আছে। তারা যদি দাঁড়াতে পারে তাহলে আমরা বাদ যাব কেন। এই নির্বাচনে জনগণ তো যাবেই না। এবং অন্য কেউ চান্স পাবে না। কারণ অধিকাংশই আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রীর আত্মীয়-স্বজন এবং ব্যবসায়ীরা নমিনেশন কিনছে।

তিনি বলেন, দলের সংকট হলে তারা তো থাকবে না কিন্তু তারাই এখন দখল করে আছে। ওবায়দুল কাদের আপনার দল যে শূন্য মুড়ির টিন হয়ে গেছে ওইটা আগে ভরেন তারপরে বিএনপির কথা বলুন। বিএনপি দুর্বল নাকি হতাশ এটা তো টের পান প্রতি মুহূর্তে। বিএনপিকে মোকাবিলা করার সাহস আওয়ামী লীগের নাই এইজন্য পুলিশ দিয়ে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় জনগণকে দমন করে জনগণের গলায় রশি দিয়ে আজ কথা বলছেন।

ওবায়দুল কাদেরের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ভাঙা কলসি বাজে বেশি। আপনাদের আওয়ামী লীগ ভাঙা কলসি। তাই আপনারা বাজছেন বেশি করে। জনগণকে যা দেখিয়েছেন, যা বলেছেন সব মিথ্যা। ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, পদ্মাসেতু দেখান এইবার বাজেটে লক্ষ কোটি টাকার ঋণ চাচ্ছেন কেন? যৌবনকে আরামে থাকতে দিচ্ছেন না কেন? জনগণের গলায় পাড়া দিয়ে বিদ্যুতের বিল, গ্যাসের বিল, পানির বিল বাড়াচ্ছেন কেন?  আজ দেশে গণতন্ত্রের শাসন নেই বলে, বৈধ সংসদ নেই বলে শেখ হাসিনা জনগণের টুটি চেপে ধরে বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি থেকে বেশি বিল নিচ্ছেন, ট্যাক্স নিচ্ছেন।

বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, আমাদের অসুস্থ নেত্রী গণতন্ত্রের প্রতীক, গণতন্ত্রের মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বন্দী করে রাখা হয়েছে একেবারে সাজানো মামলায়। এমনকি তার উন্নত চিকিৎসার সুযোগও দেয়া হচ্ছে না। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে বিদেশে রাখা হয়েছে। তারপরও তিনি এদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায়, জনগণকে তার মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য তিনি কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বলেছেন আমার ক্ষমতার দরকার নাই। জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরে আসুক।

Advertisement

তিনি বলেন, যারা শেখ হাসিনার পক্ষে ও অস্ত্র ধরছেন, ইতিহাসের পাতায় তাদের নাম মীরজাফর হিসেবে লেখা থাকবে। আর যারা গণতন্ত্রের পক্ষে কাজ করছেন, জেলে যাচ্ছে নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন তারা সিরাজউদ্দৌলার মতো দেশপ্রেমিক হিসেবে ইতিহাসের পাতায় নাম লেখা থাকবে।

ঢাকা মহানগর দ‌ক্ষি‌ণ সেচ্ছা‌সেবক দ‌লের সা‌বেক সধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম নো‌মা‌নের সভাপ‌তি‌ত্বে মানববন্ধ‌নে আরও বক্তব্য রা‌খেন বিএন‌পির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, সহ অর্থ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, ছাত্রদ‌লের সাধারণ সম্পাদক না‌সির উ‌দ্দিন না‌সির, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ডাক্তার জাহিদুল কবির, সাদরুজ্জামান, যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতা মেহবুব মাসুম শান্ত প্রমুখ।

 

এসি//

Advertisement
Advertisement

বিএনপি

অন্তর্বর্তী সরকারকে অভিনন্দন জানালেন তারেক রহমান

Published

on

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপাসন তারেক রহমান

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের জন্য অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার সহযোগী উপদেষ্টাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপাসন তারেক রহমান। বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) দিবাগত রাত ১২টা ১২ মিনিটে নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ অভিনন্দন জানান।

অভিনন্দন বার্তায় তারেক রহমান লিখেছেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের জন্য অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার সহযোগী উপদেষ্টাদের অভিনন্দন। যদি পেছনে ফিরে তাকাই গেলো ১৬ বছর ধরে শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনামলে বাংলাদেশের মানুষ ব্যাপক অধিকার লঙ্ঘন ও অবিচারের সম্মুখীন হওয়ার পর এই মুহুর্তটি এসেছে। আমাদের সাহসী ছাত্র-শিক্ষক, কর্মী, রিকশাচালক থেকে শুরু করে গৃহিণী, সাধারণ নাগরিক এবং রাজনৈতিক কর্মী- সমস্ত গণতন্ত্রপ্রেমী মানুষ ব্যাপকভাবে কোটা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছে

তিনি বলেন, এই বিক্ষোভ শুধু কোটা সংস্কার নিয়ে নয়, নজিরবিহীন দুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, বেকারত্ব, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা দমন-পীড়ন এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ অবস্থান। আওয়ামী লীগের শাসনামলে অন্যায়ের মাত্রা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছিল।

নতুন সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশার কথা তুলে ধরে বিএনপির এই নেতা বলেন, সেই শাসনের পতনের সাথে সাথে বাংলাদেশের জনগণ অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের কাছে সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য স্বাধীনভাবে ভোটাধিকারের প্রত্যাশা করে যেন তারা তাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাতে পারে।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবেশে বিএনপির অবস্থা তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, বিএনপি একটি পাবলিক ম্যান্ডেটসহ একটি নির্বাচিত সরকার গঠন এবং জনগণের সেবা করে একটি জবাবদিহিমূলক সংসদ, জনগণের অধিকার ও স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার এবং এর ফলে আইনের শাসন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠাকে সমর্থন করে।

Advertisement

উল্লেখ্য, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ১৭ জনকে নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়েছে। বঙ্গভবনের দরবার হলে বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে শপথ নিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারা। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে প্রথমে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে শপথ পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন। এরপর বাকি ১৬ উপদেষ্টার মধ্যে ১৩ জন শপথ পাঠ করেন। ঢাকার বাইরে থাকায় তিন উপদেষ্টা ফারুক-ই-আযম, বিধান রঞ্জন রায় এবং সুপ্রদীপ চাকমা শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি।

সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়া অন্যান্য উপদেষ্টারা হলেন- ১. সালেহ উদ্দিন আহমেদ ২. ড. আসিফ নজরুল ৩. আদিলুর রহমান খান ৪. হাসান আরিফ ৫. তৌহিদ হোসেন ৬. সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান ৭. মো. নাহিদ ইসলাম ৮. আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ৯. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন ১০. সুপ্রদীপ চাকমা ১১. ফরিদা আখতার ১২. বিধান রঞ্জন রায় ১৩. আ.ফ.ম খালিদ হাসান ১৪. নুরজাহান বেগম ১৫. শারমিন মুরশিদ ১৬. ফারুকী আযম।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

ছাত্র-জনতার সমর্থনেই ড. ইউনূসকে সরকারের প্রধান করা হয়েছে: ফখরুল

Published

on

ছাত্র-জনতার সমর্থনেই ড. ইউনূসকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নিতে যাওয়া নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশে চলমান সহিংসতা ও সংকট কেটে যাবে। বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে আহত নেতাকর্মীদের দেখতে রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় আবেগপ্লুত মির্জা ফখরুল বলেন, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহতদের যে দৃশ্য দেখেছি তা সহ্য করার মতো না।

নতুন সরকার দেশে দ্রুত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করবে আশা প্রকাশ করে ফখরুল বলেন, অর্থনীতিকে সচল রাখার দ্রুত উদ্যোগ নিবে সরকার। অন্তবর্তীকালীন সরকার দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করার কথা জানান তিনি।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ছাত্র ও আমাদের মনোনীত ব্যক্তি ড. ইউনূস। তার সফল নেতৃত্বে চলমান সহিংসতা ও সংকট কেটে যাবে বলে বিশ্বাস করি।

Advertisement

 

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

নির্বাচন আয়োজনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহায়তা করবে বিএনপি : ফখরুল

Published

on

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এসময়ে নির্বাচন আয়োজনে এ সরকরারকে বিএনপি পূর্ণ সহযোগিতা করবে বলেও জানান তিনি।

বুধবার (৭ আগস্ট) বিকেলে নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত সমাবেশে এ দাবি জানান তিনি।

রাষ্ট্রপতির কাছে দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো বিলম্ব না করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করুন। এই সরকার যারা হবেন, তারা তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন করবেন; সেই ব্যবস্থা তারা করবেন এবং এর জন্য পূর্ণ সহযোগিতা বিএনপি তাকে দেবে।

বিএনপি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে মহাসচিব বলেন,  আওয়ামী লীগ সরকারকে পদত্যাগ করে পালিয়ে যেতে হয়েছে। এ বিজয় ছাত্রদের, এ বিজয় আপনাদের। যে বিজয় অর্জিত হয়েছে, এটাকে রক্ষা করতে সবাই সচেতন থাকবেন। চক্রান্তকারীরা নতুন করে চক্রান্ত করতে পারে। তারা বিজয়কে বিলিয়ে দিতে পারে চক্রান্তের মধ্য দিয়ে। সেই সুযোগ যেন তাদের না দেয়া হয়। যারা এসব করছে তারা দেশের শক্র। এরা কোনো আন্দোলনকারী হতে পারে না।

হামলা বা ভাঙচুর হচ্ছে তারা বিএনপির লোক নয় দাবি করে তিনি আরও বলেন, যারা আজকে বিভিন্ন এলাকায়, বিভিন্ন শহরে বন্দরে ভাঙচুর করছে, লুটপাট করছে তারা কেউ বিএনপির লোক নয়। তারা ছাত্রদের কেউ না। তারা দুর্বৃত্ত, দুষ্কৃতকারী। এটা তাদেরই লোক যারা এদেশে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করতে চায়। সজাগ থাকবেন, সাবধান থাকবেন। বার বার বিজয় ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। এ বিজয় যেন ছিনিয়ে নিতে না পারে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, সমাবেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও দলটির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it