বাংলাদেশ
নাটকীয় মোড়ে মৃত্যু রহস্য উদ্ঘাটন
রংপুরের পীরগাছায় একটি অজ্ঞাত হত্যার রহস্য উন্মোচন করেছে পুলিশ। টানা সাত দিনের প্রচেষ্টায় নানান প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে কীভাবে একটি অজ্ঞাত হত্যার রহস্য উদঘাটন সম্ভব হয়েছে, সে বিষয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন রংপুর জেলার সহকারী পুলিশ সুপার (‘সি’ সার্কেল) আশরাফুল আলম পলাশ।
জানা যায়, রংপুরের পীরগাছায় গেলো ২৫ জুলাই মাটি খুঁড়ে অজ্ঞাত এক তরুণীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তালুক ঈশাদ নয়াটারি গ্রাম থেকে উদ্ধার হওয়া মরদেহটি শুরুতে অজ্ঞাত পরিচয়ের হলেও পরে নাম-পরিচয় শনাক্ত হয়।
নিহতের নাম লিপি বেগম (২৫)। তিনি একই উপজেলার অনন্তরাম বড়বাড়ী গ্রামের রফিকুল ইসলামের মেয়ে। তিনি ঢাকায় থাকতেন এবং মাঝে-মধ্যে গ্রামের বাড়িতে আসতেন। ঘটনার কিছু দিন আগে (ঈদুল আজহার সময়ে) ঢাকা থেকে একেবারে চলে আসেন। এরপর গেলো ২৫ জুলাই সোমবার বাড়ি থেকে প্রায় ছয় কিলোমিটার দূরে একটি খেতে পুঁতে রাখা মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ওই তরুণীর বাবা রফিকুল ইসলাম মরদেহ শনাক্তের পর নিজে বাদী হয়ে পীরগাছা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
অজ্ঞাত এই হত্যার লোমহর্ষক রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ। যে বাবা নিজেই বাদী হয়ে মেয়ে হত্যার বিচার দাবি করে মামলা করেছিলেন, পুলিশের তদন্তে এখন তিনিই আসামি। ঘটনার দীর্ঘ সাতদিন পর হত্যার নেপথ্যের কারণ উন্মোচন করেন রংপুর জেলা পুলিশ।
গেলো সোমবার (১ আগস্ট) দিবাগত রাত ১২টা ১৮ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের আইডিতে একটি পোস্ট দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, আলহামদুলিল্লাহ, টানা ৭ দিনের পরিশ্রম স্বার্থক। সাথে তিনটি ছবিসহ একটি পোস্ট দিয়েছেন রংপুর জেলা সহকারী পুলিশ সুপার (‘সি’ সার্কেল) আশরাফুল আলম পলাশ। ফেসবুকে দেওয়া তার পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো।
গত সপ্তাহের কথা। বউকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে গিয়েছি, এমন সময় খবর এলো পীরগাছায় ধানখেতে পুঁতে রাখা একটি অজ্ঞাতনামা অর্ধগলিত তরুণীর মরদেহ পাওয়া গেছে। বাধ্য হয়ে অসুস্থ স্ত্রীকে রেখেই পীরগাছার উদ্দেশে রওনা হলাম।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি মরদেহ অনেকটা পচে গেছে, দুর্গন্ধে চারপাশ ভারী হয়ে গেছে। কিন্তু পুলিশের কাজ এসব নিয়েই। সবাই যখন লাশের গন্ধে দূরে নাক সিটকায়, তখন আমরা মরদেহ'র কাছে গিয়ে আলামত খুঁজি, মৃত্যুর কারণ খুঁজি।
যাই হোক ইতোমধ্যে সিআইডির টিম এসেছে। সিআইডির টিমের সহায়তায় আঙুলের ছাপ নেওয়ার চেষ্টা করেও ছাপ নেওয়া গেল না। চ্যালেঞ্জ হলো ভিকটিমের পরিচয় শনাক্ত করা। স্থানীয় সোর্স, মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সহায়তায় কিছুক্ষণের মধ্যেই মরদেহের পরিচিতি মিলল। বিভিন্ন আলামত মিলিয়ে আমরা আইডেন্টিটি কনফার্ম করলাম। এবার খুনের কারণ ও রহস্য উদঘাটনের পালা।
তরুণীর বাবা বাদী হয়ে মামলা করলেন। একেবারেই ক্লুলেস মামলা। আত্মীয়-স্বজন কেউই মৃত্যুর কোনো কারণ বলতে পারলেন না। তবে পুলিশের কাজ হলো ক্লু খুঁজে বেড়ানো। ঘটনাস্থলের আশপাশে পানি ও কাঁদা, একেবারে ধানখেত। সেই কাঁদা মাটিতে পুলিশের টিম ভাগ হয়ে গরু খোঁজা শুরু করলেন। এভাবে চারপাশ ঘুরে একটু দূরে একটা ক্লু পাওয়া গেল। এবার সেই ক্লু নিয়ে আগানোর পালা। কিন্তু এই ক্লু দুই দিকে যায়, তাই দুটি প্ল্যান তৈরি করা হলো।
তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় টানা দুদিন ‘প্ল্যান এ’ এক্সিকিউট করা হলো। কিন্তু রেজাল্ট এলো নেগেটিভ। তবে সেখান থেকে বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলল। সেগুলো ‘প্ল্যান বি’ কে স্ট্রং সাপোর্ট দিলো। কিন্তু প্ল্যান বি অনেক সেনসেটিভ, হুট করেই সেদিকে এগোনো যায় না।
তিনি লিখেছেন, কিছু দিন আগে তিস্তা নদীর পাশে এক আত্মীয়ের বাসায় বেড়াতে গিয়ে জাল দিয়ে মাছ ধরা শিখেছিলাম। জাল ফেলে চুপচাপ থাকতে হয়, মাছের ঝাঁক এলেই হ্যাচকা টানে ওপরে জাল তুলতে হয়। এক্ষেত্রে টাইমিং একটা অনেক বড় ফ্যাক্ট। আমরাও ‘প্ল্যান বি’র জন্য জাল বিছিয়ে রেখেছি। শুধু অপেক্ষার পালা কখন সে ভুল করে জালে পা দেয়। টিম পীরগাছা ও ডিবির সদস্যদের নিয়ে যৌথভাবে লেগে আছি এই অপেক্ষায়। খুব সেনসেটিভ কেস, সিনিয়র স্যাররা ক্লোজ মনিটর করছেন, গাইডলাইন দিচ্ছেন। আর আমরা মাঠে।
খুনি জালের আশপাশে হাঁটে, কিন্তু ধরা দেয় না। আমরাও হাল ছাড়ি না। আকাশে মেঘ ডাকে, বৃষ্টি হয়, বজ্রপাত হয়, এমনকি ভূমিকম্পও হয়, তবু আমরা অপেক্ষায় থাকি। দুই একবার জাল ফসকেও যায়। চিন্তায় কপালে ভাঁজ পড়ে, আবার জাল বিছানো হয়। অবশেষে আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। জালে ধরা দেয় খুনি। চলে নিবিড় জিজ্ঞাবাসাদ। মুখ খোলেন খুনি। বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য। খুনির দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে উদ্ধার হয় আলামত। ইতোমধ্যে বেশ কিছু পারিপার্শ্বিক এভিডেন্সও কালেক্ট করা হয়। সব মিলে আদালতে পাঠানো হলে সেখানে খুনি স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়।
আমরাও মানুষ। পেশার খাতিরে হয়তো আমাদের এমন ট্র্যাজেডির অংশ হতে হয়, তবে আমাদেরও কষ্ট হয়। তাই এমন খুন আর খুনির গল্প আর শুনতে চাই না, আপনাদেরও শোনাতে চাই না।
ধন্যবাদ টিম পীরগাছা ও টিম ডিবিকে টানা ৭ দিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে এরকম একটি ক্লুলেস চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন, আলামত উদ্ধার, আসামি গ্রেপ্তার ও আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ডের জন্য। ধন্যবাদ এসপি স্যার ও আলফা-২ স্যারকে সারাক্ষণ মনিটরিং করার জন্য, প্রেরণা দেওয়ার জন্য ও গাইডলাইন দেওয়ার জন্য। বিশেষ কৃতজ্ঞতা মা ও স্ত্রীকে, যাদের অসুস্থতা থাকা সত্ত্বেও পাশে থাকতে পারিনি, কিন্তু এরপরও সাপোর্ট দিয়ে গেছে নিরন্তর।
এএসপি আশরাফুল আলম পলাশ বলেন, মেয়ের অসামাজিক কার্যকলাপে অতিষ্ঠ হয়ে তাকে খুন করে লাশ পুঁতে রাখেন বাবা রফিকুল। মে বিবাহ বিচ্ছেদের পর অস্বাভাবিক জীবন শুরু করে। নেশা ও অসামাজিক কার্যকলাপে জড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে গ্রামে অনেক সালিস ও বিচার হয়। সর্বশেষ গত ঈদুল আজহায় মেয়ে ঢাকা থেকে বাড়িতে এলে রফিকুল জানতে পারে, মেয়ে অন্তঃসত্ত্বা।
মেয়ের অসামাজিক কাজে অতিষ্ঠ হয়ে এই কাজ করেছেন বলে আদালতে স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বাবা। বিচারক সবকিছু শুনে রফিকুলকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বিআ
জাতীয়
শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানালেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা
শপথ নেয়ার পরের দিন ভাষা শহীদদের স্মরণে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা।
শুক্রবার (৯ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৩ জন উপদেষ্টা নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এর আগে, সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ও অন্য উপদেষ্টারা।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি এক নতুন বাংলাদেশ উপহার দেওয়ার অঙ্গীকার করেন।
আই/এ
জাতীয়
উপদেষ্টা পরিষদকে অভিনন্দন জানালেন জাসদ
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল—জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস এবং অন্য উপদেষ্টাদেরকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন
বৃহস্পতিবার ( ৮ আগস্ট ) রাতে দলের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ অভিনন্দন জানান তারা।
বিবৃতিতে জানানো হয়, “অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করার পর দেশে আর একটিও প্রাণহানি, হামলা ও সম্পদ ধ্বংসের ঘটনা যেন না ঘটে তা নিশ্চিত হবে।”
বিবৃতিতে আরও বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতিসহ সংবিধানকে সমুন্নত রেখে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সাথে আলোচনা করে সরকারের কর্ম পরিকল্পনার রূপরেখা দ্রুত প্রকাশ করে বিদ্যমান অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতা প্রশমিত করবেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রাথমিক ও প্রধান কাজ হিসেবে অনতিবিলম্বে দেশে আইনশৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার এবং জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে জনজীবনে স্বাভাবিকতা ও শান্তি ফিরিয়ে আনতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।
জাসদ নেতৃবৃন্দ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শিক্ষার্থী, সাধারণ মানুষ, সাংবাদিক পুলিশ বাহিনীর সদস্যসহ প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
জাসদ জোর দাবি জানান, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পূর্ববর্তী সরকারের পদত্যাগের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে চলমান বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যসহ পেশাজীবী ও হিন্দু ও আহমদীয়াসহ ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ও হত্যা করা, মন্দিরসহ ধর্মীয় স্থাপনায় হামলা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কার্যালয়ে ও নেতাকর্মীদের বাসাবাড়িতে হামলা-হত্যা-নির্যাতন, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও ঘরবাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ, সংসদ ভবন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও গণভবনসহ বিভিন্ন সরকারি স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন-বঙ্গবন্ধু জাদুঘরে হামলা, লুটপাট, জ্বালিয়ে ছারখার, দেশের বিভিন্ন স্থানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য, সাত বীরশ্রেষ্ঠর ভাস্কর্যসহ ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ও ম্যুরাল ভেঙে ফেলা এবং কুমিল্লার বীরচন্দ্র পাঠাগার, সুনামগঞ্জের ঐতিহ্য জাদুঘর, কুড়িগ্রামের উত্তরবঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, ময়মনসিংহের ঐতিহাসিক শশীলজের ভেনাস ভাস্কর্য ভেঙে ফেলাসহ অগনিত শিল্পকর্ম ভেঙে ফেলার সব অপরাধ কাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত দায়ী ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার।
জেডএস/
জাতীয়
তদবির থেকে বিরত থাকুন, দেশগঠনে পরামর্শ দিন : আসিফ মাহমুদ
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয়েছে ১৭ সদস্যের অন্তবর্তীকালীন সরকার। এ উপদেষ্টা পরিষদে স্থান পেয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুইজন প্রতিনিধি। এদের একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আসিফ মাহমুদ। তিনি উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেয়ার পর ঘনিষ্ঠজনদের নিজেদের সুবিধার জন্য কোনো আবদার কিংবা তদবির করতে বারণ করেছেন। বরং দেশগঠনে কোনো পরামর্শ থাকলে দেয়ার অনুরোধ করেছেন।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্ট করে এ অনুরোধ করেন।
পোস্টে এই তরুণ উপদেষ্টা লিখেছেন, ব্যক্তিগত লাভের আশায় আবদার, তদবির করা থেকে বিরত থাকুন। এতে করে আমার সাথে আপনার সম্পর্ক নষ্ট হতে পারে। দেশগঠনে পরামর্শ থাকলে জানাবেন।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ১৭ জনকে নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। প্রধান উপদেষ্টা ও অন্য উপদেষ্টাদের শপথ পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ঢাকার বাইরে থাকায় তিন উপদেষ্টা ফারুক-ই-আযম, বিধান রঞ্জন রায় এবং সুপ্রদীপ চাকমা শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি।
সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়া অন্যান্য উপদেষ্টারা হলেন- ১. সালেহ উদ্দিন আহমেদ ২. ড. আসিফ নজরুল ৩. আদিলুর রহমান খান ৪. হাসান আরিফ ৫. তৌহিদ হোসেন ৬. সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান ৭. মো. নাহিদ ইসলাম ৮. আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ৯. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন ১০. সুপ্রদীপ চাকমা ১১. ফরিদা আখতার ১২. বিধান রঞ্জন রায় ১৩. আ.ফ.ম খালিদ হাসান ১৪. নুরজাহান বেগম ১৫. শারমিন মুরশিদ ১৬. ফারুক-ই-আযম।
জেএইচ