লাইফস্টাইল
গুরুত্বপূর্ণ কিছু অফিস এটিকেট মেনে চলুন
এটিকেট এর বাংলা অর্থ হচ্ছে শিষ্টাচার। সঠিক শিষ্টাচার আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রেই জরুরি। আর পেশাগত জীবনে এটি অত্যাবশ্যকীয়। আজকের আলোচনাটি অফিস এটিকেট নিয়ে। অর্থাৎ অফিস বা পেশাগত জীবনে আমাদের যে শিষ্টাচারগুলো মেনে চলা উচিত যা আমাদের আরও বেশি ব্যক্তিত্বসম্পন্ন করে তুলবে তা নিয়েই।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু অফিস এটিকেট
অফিসে ঢুকেই শুভেচ্ছা বা সালাম বিনিময়
অফিসে প্রবেশ করে যদি কলিগদের উদ্দ্যেশ্যে নিজ ধর্ম অনুযায়ী ‘সালাম-নমষ্কার’ দিয়ে দিন শুরু করেন অথবা ‘শুভ সকাল’, ‘শুভ বিকেল’ ইত্যাদি শুভেচ্ছা বিনিময় করেন, সুন্দর একটি হাসি দিয়ে তবে সবার সঙ্গে আপনার সম্পর্কটা থাকবে সুন্দর। সহকর্মীদের হালকা খোঁজ খবর নিতে হবে, এতে সবার সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি হবে। সবাই একজন জেন্টল পার্সন হিসেবেই চিনবে। সবার সঙ্গে কথা শুরুর আগে হালকা সৌজন্যতা কলিগদের আরও বেশি কম্ফোর্ট করবে কনভারসেশন স্টার্ট করতে।
অফিসের সহকর্মীদের সঙ্গে কনভারসেশন শুরু করুন
একে অন্যের সঙ্গে হালকা কথাবার্তা বা কনভারসেশন শুধু কলিগদের সঙ্গে সম্পর্ককে সুন্দরই করে না বরং একজনকে অন্যজনের প্রতি সহজ করে তোলে। এর ফলে অফিসের যেকোনো কাজ একসঙ্গে করতে সহজ হয়। আপনি ভদ্রভাবে তাদের খোঁজ খবর নিন অথবা দেশ ও দেশের বাইরে যেকোনো সমসাময়িক বিষয় নিয়ে তাদের সঙ্গে হালকা আলাপ আলোচনার মাধ্যমে কনভারসেশন শুরু করতে পারেন। এতে অপর পাশের ব্যক্তিও আর অপরিচিত থাকবে না। সহকর্মীরাও কাজ করতে কম্ফোর্ট ফিল করবে।
অন্যের প্রতি সম্মান ও সহানুভূতি প্রকাশ করুন
অফিসে কাজকর্ম বা কথাবার্তা ও আচার আচরণে অন্যের প্রতি সম্মানপ্রদর্শন ও সহানুভূতিশীল হোন। অন্যকে যতটুক সম্ভব সাহায্য সহযোগিতা করা, টিম ওয়ার্কগুলোতে মনোযোগী ও অন্য টিম মেম্বারদের প্রতি যত্নবান হোন। কনভারসেশনে ‘প্লিজ’, ধন্যবাদ বা থ্যাংকিউ, স্যরি বা দুঃখিত, এক্সকিউজ মি ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করুন যখন যেমন প্রয়োজন।
কর্মক্ষেত্রে থাকাকালীন মোবাইল সবসময় সাইলেন্ট রাখুন
অফিসে মোবাইলের নোটিফিকেশন, টেক্সট রিং, কল রিং ইত্যাদি অপর সহকর্মীদের বিরক্ত করতে পারে। মোবাইলের সাউন্ড অন্যের কাজের মনোযোগ নস্ট করতে পারে। তাই অফিসে বা যেকোনো কর্মক্ষেত্রে, কাজের সময় ও মিটিংএ সবসময় মোবাইল সাইলেন্ট বা ভাইব্রেটিং মুডে রাখুন।
সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন
প্রতিদিন গোসল করা, পরিষ্কার জামা-জুতা পরিধান সহ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা প্রতিটি মানুষের জন্য অবশ্য করনীয়। অপরিষ্কার ব্যক্তি কারও প্রিয় হতে পারে না, তাদের কেউ সুনজরে দেখে না। আর অপরিষ্কার থাকলে নিজেরও বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। খেয়াল রাখুন পরিধেয় জামা কাপড়, মোজা, জুতা সেই সঙ্গে মুখ ও শরীর থেকে যেনো কোনো প্রকার বিকট গন্ধ না আসে। তাছাড়া অফিসে আপনার নিজের ডেক্সটিও সবসময় গুছিয়ে রাখুন। অফিসে আপনার ব্যবহৃত যেকোনো জিনিস পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
জামা কাপড় পরিধানে সচেতন থাকুন
অফিস বা কর্মক্ষেত্রে অবশ্যই মার্জিত, মানানসই, সিম্পল ও কম্ফোর্টেবল জামা পরিধান করা উচিত। কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত ডিজাইন যুক্ত কাপড় পরিধান, অতিরিক্ত গহনা ও কড়া পারফিউম ব্যবহার করা উচিত নয়। আপনাকে যেনো দৃষ্টিকটু না দেখায় এমন কাপড় ও ফ্যাশন মেইনটেইন করতে হবে। জামা কাপড় হবে শালীন ও মানানসই। অফিসে চাকচিক্যময় সামগ্রী ব্যবহারে সচেতন হোন।
সময়মতো কর্মক্ষেত্রে উপস্থিত থাকুন
যেকোনো কর্মক্ষেত্রে সবসময় একদম সঠিক টাইমে উপস্থিত হোন। সময়ানুবর্তিতা মানুষের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক যা মানুষকে করে তোলে উন্নত ব্যক্তিত্বের অধিকারী। কর্মক্ষেত্রে কখনই লেইট করে ঢোকা উচিত নয়, এতে করে যেমন আপনি সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করতে হিমশিম খাবেন তেমনি অন্যান্য কলিগ এর বিরক্তির কারণও হয়ে উঠবেন। আপনার সার্ভিস নিয়ে সহকর্মী, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা অসন্তোষ প্রকাশ করবে, যা কর্মক্ষেত্রে প্রভাব ফেলবে। তাই বলা হয় সময়ানুবর্তিতা মানুষকে উন্নত বেশিষ্ট্যের অধিকারী করে তুলে। সুতরাং সবসময় চেস্টা করবেন যেনো সঠিক সময়ে উপস্থিত হতে পারেন অফিসে অথবা যেকোনো কর্মক্ষেত্রে।
অসুস্থ অবস্থায় কর্মক্ষেত্রে আসবেন না
হাঁচি, কাশি, চোখের সমস্যা বা যেকোনো ধরনের ছোঁয়াচে রোগ হলে অফিসে না আসাই বেশি যুক্তিযুক্ত। কেননা এতে অফিসের পরিবেশ বিপর্যস্ত হতে পারে। ছোঁয়াচে রোগ দ্বারা সুস্থ মানুষও অসুস্থ হয়ে পড়ুক এমনটি কারোরই কাম্য নয়। তাই অসুস্থ থাকা স্বত্তেও কাজটি গুরুত্বপূর্ণ হলে বাসায় বসে সেই কাজগুলো করুন অনথ্যায় অসুস্থতার দিনগুলোতে ভালোভাবে বিশ্রাম নিন।
খাবার ব্রেক টাইমে বা কর্মক্ষেত্রের বাইরে গিয়ে গ্রহন করুন
অনেকেরই অভ্যাস থাকে কাজ করতে করতে নিজের ডেস্কে বসেই খাবার খাওয়ার। তারা আশেপাশের কিছু খেয়ালই করেন না এবং একমনে নিজের খাবার গ্রহণ করতে থাকেন। কিন্তু খাবার খাওয়ার শব্দ ও খাবারের ঘ্রাণে অন্য সহকর্মীদের মনোযোগে সমস্যা হয়ে থাকে। এছাড়াও ব্রেক টাইম ছাড়া এভাবে সকলের মধ্যে খাবার গ্রহন খুবই দৃষ্টিকটু। খাদ্য গ্রহনের দিকে অন্য একজন ক্ষুধার্ত ব্যক্তির বারংবার নজর যাবে এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং হয় ব্রেক টাইমে বা ব্রেক রুমে গিয়ে খাবার গ্রহণ করুন অথবা কর্মক্ষেত্রের বাইরে গিয়ে খাবার গ্রহণ করুন।
কাজের সময় অন্যদের বিরক্ত না করুন
অনেকেরই অভ্যাস হচ্ছে কাজ করতে করতে কথা বলা, এতে তারা হয়তো কথা বলার পাশাপাশি কাজটিও খুব ভালোভাবে করতে পারেন কিন্তু অপররাও কি তাই পারেন? কথার শব্দে এবং অন্য সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য তাদের নিজেদের ও অন্যান্য সকলেরই মনোযোগ বিঘ্নিত হচ্ছে, অনেকেই হয়তো সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে পারছেন না। সুতরাং নিজের সুবিধা বা ভালোলাগা যেনো অন্যের সমস্যার কারণ না হয়। সবাই চায় শান্ত পরিবেশে কাজ করতে আর কখনই সেটি নষ্ট করা উচিত নয়।
সুন্দর আচার আচরণ মেনটেইন করুন
সকলের সঙ্গে ভালো, ভদ্র ব্যবহার ও সুন্দর আচার আচরণ করুন। আপনার কোনো প্রকার বডি ল্যাংগুয়েজ যেনো কাওকে অস্বস্তিতে ফেলে না দেয় বা বিরক্তির কারণ না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন। সকলের সাথে মার্জিত আচরণ করুন। মনে রাখবেন ব্যবহারই কিন্তু আপনার পরিচায়ক।
আশা করছি এই গুরুত্বপূর্ণ অফিস এটিকেট গুলো আপনার সঠিক ব্যক্তিত্বসম্পন্ন করে তুলতে সাহায্য করবে। তাই কর্মক্ষেত্রে বা যেকোনো জায়গায়ই এটিকেট বজায় রেখে চলুন। এতে করে কাজ করার পরিবেশ সুন্দর থাকবে, সবাই প্রশংসা করবে এবং আপনাকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
কেএস/
পরামর্শ
মুখে ঘা দূর করতে মেনে চলুন ৫ উপায়
খাওয়া দাওয়ার সময় বা কথা বলার সময়ে মুখে ঘা হলে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। এই সমস্যা দীর্ঘদিন সহ্য না করাই উত্তম। এই সমস্যা কিন্তু একসময় মুখে আলসারেরও লক্ষণ হতে পারে। মুখের আলসারকে সামান্য ঘা ভেবে অবহেলা করলেই বিপদে পড়বেন। কোষ্ঠকাঠিন্য, হরমোন জনিত সমস্যার কারণে মুখের ভিতরে আলসার হতে পারে। অনেকে আবার ব্রেসেস পড়েন, তাঁদেরও মাঝেমাঝে এই সমস্যা হয়। শরীরে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি, আয়রন, জিঙ্ক, ফোলেটের ঘাটতির কারণেও মুখের ঘা থেকে আলসার হতে পারে।
মুখে ঘা হলে কিছুদিনের জন্য ঝাল, টক জাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। না হলে মুখে জ্বালা অনুভূত হবে। মুখে ঘা হলে মুক্তি পেতে পারেন ৫ উপায়ে ।
১) মুখের ঘা কমাতে হালকা গরম পানিতে সামান্য লবন মিশিয়ে কুলকুচি করুন। এতে আরাম পাবেন। দিনে তিন থেকে চার বার করলে ব্যথা ও ঘা দুটোই কমে আসবে।
২) ঘায়ের জায়গায় সামান্য মধু লাগিয়ে রাখতে পারেন, ভালো উপকার পাবেন। কয়েক ঘণ্টা অন্তর অন্তর মধু লাগালে সুফল পাবেন।
৩) ঘায়ের জায়গায় বিশুদ্ধ নারিকেল তেল লাগিয়ে রাখলেও বেশ আরাম পাবেন।
৪) যে কোনও ঘায়ের জন্য ভালো প্রাকৃতিক ঔষধ হতে পারে হলুদ। মুখে যে জায়গায় ঘা হয়েছে, সেই স্থানে হলুদ বাটা লাগিয়ে রাখতে পারেন। কিছু দিন ব্যবহার করলেই ঘায়ের তীব্র জ্বালা-যন্ত্রণা কমে আসবে।
৫) বেকিং সোডা ঘা সারাতে দারুণ উপকারী একটি জিনিস। এক কাপ পানিতে এক চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে কুলকুচি করলে ঘা কমে যাবে। এছাড়া বেকিং সোডার সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে একটা ঘন পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। সেই পেস্ট ক্ষতস্থানে লাগিয়ে রাখলেও বেশ উপকার পেতে পারেন।
জেডএস/
লাইফস্টাইল
জুতো-মোজার দুর্গন্ধ দূর হবে যেভাবে
এসে গেছে বৃষ্টির দিন। দিনভর ঘ্যানঘ্যানে বৃষ্টিতে বাড়ি থেকে বের হওয়াই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ। বাড়ি থেকে বেরিয়েই কাকভেজাহয়ে অফিসে যাচ্ছে মানুষ। জুতো থেকে মোজা, সব ভিজে একেবারে চুপচুপে। সেই জুতো-মোজা পরেই সারাদিন কাটিয়ে দেয়া।
সবশেষে ঘরে পৌছে জুতো খুলতেই বিকট গন্ধ! এই পরিস্থিতির সম্মুখীন অনেকেই হচ্ছেন নিশ্চয়ই? এই সমস্যা দূর করতে ঘরোয়া কিছু টিপসে খুব সহজেই দূর করতে পারবেন জুতো, মোজার এই বাজে গন্ধ।
আসুন জেনে নেই তাহলে –
১. ছোট্ট একটি কাপড়ে অল্প পরিমাণ বেকিং সোডা নিয়ে ছোট পুটলি বানিয়ে মোজার মধ্যে রেখে দিন। দেখবেন মোজা থেকে দুর্গন্ধ দূর হবে।
২. ন্যাপথোলিন গুঁড়ো করে নিয়ে ট্যালকম পাউডারের সঙ্গে তা মিশিয়ে জুতোর মধ্যে ছড়িয়ে দিন। দেখবেন জুতোয় আর দুর্গন্ধ হচ্ছে না।
৩. বাড়িতে ফিরেই ভিজে জুতো ভালো করে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিন। তারপর জুতোর মধ্যে কিছু পরিমাণ বেকিং সোডা ছিটিয়ে দিন।
পরের দিন জুতোর ভিতর ভালো করে মুছে ফেলুন। দেখবেন গন্ধ দূর হয়েছে।
৪. জুতোর মধ্যে এক টুকরো ফেব্রিক সফটনার সিট রেখে দিন রাতে। পরদিন সেটি বের করে জুতো পরুন। বাজে গন্ধ একেবারে দূর হয়ে যাবে।
৫. বাড়িতে ফিরে জুতো ধুয়ে হেয়ার ড্রায়ার চালিয়ে হালকা শুকিয়ে নিন। এবার এক টুকরো কাপড় বা তুলো লবঙ্গ তেলে ভিজিয়ে জুতোর মধ্যে রেখে দিন সারারাত। জুতোর দুর্গন্ধ দূর হবে।
৬. ফুটন্ত জলে টি ব্যাগ ফেলে রাখুন ২ মিনিট। টি ব্যাগ ঠাণ্ডা হলে জুতোর মধ্যে রেখে দিন। এক ঘণ্টা পর তা সরিয়ে জুতোর ভেতরের অংশ ভাল করে মুছে নিন। দুর্গন্ধের পাশাপাশি দূর হবে তাতে থাকা ব্যাকটেরিয়াও।
জেডএস//
রেসিপি
ম্যাংগো পুডিং তৈরির রেসিপি
আমের সিজনে অনেকেই আমের পাল্প ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করেন। সেই ম্যাংগো পাল্প দিয়েই ম্যাংগো পুডিং বানানো যাবে। আর আমের সিজনে তো ফ্রেশ আমই ব্যবহার করতে পারবেন। ছোট বাচ্চাদের জন্য এটি বেশ হেলদি একটি ডেজার্ট আইটেম। মাত্র ৪টি উপাদান দিয়েই ইয়াম্মি ইয়াম্মি ম্যাংগো পুডিং বানিয়ে নেয়া যায়। চলুন দেরি না করে রেসিপিটি জেনে নেই এখনই।
উপকরণ
ঘন দুধ- ১ কাপ
চিনি- স্বাদ অনুযায়ী ( আমি হাফ কাপ দেই )
আম- ২টি
ডিম- ২টি
ম্যাংগো পুডিং তৈরির পুরো প্রণালী
১. প্রথমে আম ছোট ছোট করে কেটে নিন। দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করুন এবং ঠাণ্ডা করে নিন।
২. এবার ব্লেন্ডার জগে আম, চিনি, দুধ ও ডিম সবকিছু দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন।
৩) মিশ্রণটি মোটামুটি ঘন ও থকথকে হবে। যদি বেশি ঘন হয়ে যায়, লিকুইড দুধ মিশিয়ে নিতে হবে।
৪. এবার একটি স্টিলের টিফিন বক্সে পুডিংয়ের মিশ্রণ ঢেলে নিতে হবে।
৫. বড় সসপ্যানে পানি ফুটতে দিন। এবার একটি স্ট্যান্ড প্যানে সেট করে তার উপর স্টিলের টিফিন বক্সটি রাখুন।
৬. বাটির ঢাকনা ভালোভাবে আটকাবেন এবং পানি যেন ভেতরে না যেতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
৭. চুলার আঁচ মিডিয়াম রাখুন, ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে চেক করুন পুডিং জমেছে কি না।
৮. পুডিং জমে গেলে চুলা নিভিয়ে দিন। এরপর রুম টেম্পারেচারে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে।
ব্যস, আমের পুডিং বানানো হয় গেলো! চাইলে ফ্রিজে রেখে ম্যাংগো পুডিং ভালোভাবে সেট করে নিতে পারেন। সেট হয়ে গেলে টিফিন বক্স থেকে পুডিংটি একটি প্লেটে সাবধানে উল্টিয়ে ঢেলে নিন। এবার ছুরি দিয়ে পিস পিস করে কেটে সার্ভ করুন। আর এটি ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা খেতে কিন্তু বেশি মজা লাগে। সব উপকরণগুলো বাসাতে থাকলে আজই বানিয়ে নিন দারুন মজাদার ডেজার্টটি।
জেএইচ