Connect with us

আইন-বিচার

পাহাড়ের নিচে যেভাবে আত্মগোপনে ছিলেন আনার হত্যার আসামিরা

Avatar of author

Published

on

ভারতের কলকাতায় ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যায় খাগড়াছড়ির পাহাড়ি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে মোস্তাফিজ ও ফয়সাল গাজী নামে দুই আসামিকে।

বুধবার (২৬ জুন) খাড়াছড়িতে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় আনার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন অর রশিদ।

হারুন অর রশীদ বলেন, সীতাকুণ্ড পাহাড়ের নিচেই একটি পাতাল কালীমন্দির রয়েছে। সেখানে ফয়সাল ও মোস্তাফিজ গিয়ে অন্য নাম ধারণ করেন। তাদের একজন নাম ধারণ করেন পলাশ রায়, আরেকজন শিমুল রায়। দুই নাম ধারণ করে তারা সেখানে হিন্দু সেজে কালীমন্দিরে থাকতেন। সেখানে বলেছেন, আমরা মাকে বেশি ভালোবাসি। আমরা কালি মন্দির ছাড়া থাকতে পারি না। ছদ্মবেশ ধারণ করে তারা এখানে ২৩ দিনের মতো ছিলেন।

হারুন অর রশীদ আরও বলেন, ইন্ডিয়া থেকে কাজ সম্পন্ন (আনারকে হত্যা) করে তারা ১৯ মে দেশে ফিরে আসেন। ১৯ তারিখ রাতেই তারা শাহীনের সঙ্গে কথা বলেন। তাদের দুজনকে খরচের জন্য মাত্র ৩০ হাজার টাকা দেয়া হয়। সীতাকুণ্ড উপজেলার পাতাল কালীমন্দির এলাকা তারা আগে থেকেই চিনতেন। সেজন্য সেখানে গিয়ে ভিন্ন পরিচয়ে আত্মগোপনে থাকা শুরু করেন।

হারুন বলেন, এ ঘটনার তদন্তে আমাদের অনেক টিম কাজ করে। কখনো তথ্য পাওয়া যেত, তারা সমুদ্রে রয়েছে। কখনো পাহাড়ে আছে বলে তথ্য পাওয়া যেত। বাঁচার জন্য (গ্রেপ্তার এড়ানো) তারা বিভিন্ন জায়গায় আপ্রাণ চেষ্টা করে গেছেন। আগেই বলেছিলাম, পাহাড়ে থাকুক আর পাতালে থাকুক, তাদের আমরা ধরে আনব। এমপি আনার হত্যায় যে সাতজন ব্যক্তি কিলিং মিশনে অংশ নিয়েছিলেন, তার মধ্যে শিমুল ভূঁইয়ার পর এরা দ্বিতীয় ও তৃতীয় ব্যক্তি। হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয়া সাতজনই ভারত-নেপাল ও বাংলাদেশে গ্রেপ্তার হয়েছেন।

Advertisement

হারুন অর রশীদ আরও বলেন, এখন আমাদের কাজ হচ্ছে, বাকি যারা মাস্টারমাইন্ড হিসেবে কাজ করেছেন; অর্থনৈতিকভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করেছেন, বিভিন্ন বিষয়ে হেল্প করেছেন, আমরা মনে করি এখন তাদের গ্রেপ্তার করতে হবে। ইতোমধ্যে আমার ১৬৪ ধারার জবানবন্দির ভিত্তিতে মিন্টু ও বাবুকে গ্রেপ্তার করেছি। এ নিয়ে মোট নয়জন গ্রেপ্তার হয়েছে। সামনে আমাদের মূল কাজ হলো মাস্টারমাইন্ডকে গ্রেপ্তার করা।

এএম/

 

Advertisement

আইন-বিচার

নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান

Published

on

আইনজীবী-মো.-আসাদুজ্জামান

রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান।

বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাকে এ নিয়োগ দেন।

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয় আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামানকে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ প্রদান করলেন।’

উল্লেখ্য, আ.লীগ সরকারের পতনের পর পদত্যাগ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। বুধবার (০৭ আগস্ট) রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। তার স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মো. আসাদুজ্জামান।

Advertisement

২০২০ সালের ৮ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এ এম আমিন উদ্দিনকে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন। এর আগে তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর

Published

on

অতিরিক্ত-অ্যাটর্নি-জেনারেল-এস-এম-মুনীর

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর। বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন।

পদত্যাগ করার বিষয়টি এস এম মুনীর নিজেই গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও আরেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মো. মোরসেদ পদত্যাগ করেন।

২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক এবং জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম মুনীরকে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।

প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার চূড়ান্ত আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেশত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। গেলো ৫ আগস্ট দুপুর আড়াইটায় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টার তাকে নিয়ে ভারতের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ সময় তার সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানা ছিলেন। ভারতে যাওয়ার আগে রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র দেন শেখ হাসিনা।

Advertisement

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বড় বড় পদে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। আবার অনেকেই স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করছেন।

 

এসি//

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণের সেই ভাস্কর্যটি উপড়ে ফেলা হয়েছে

Published

on

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে হাইকোর্ট এনেক্স ভবনের সামনে থাকা গ্রিক দেবী থেমিসের ভাস্কর্যটি ভাঙচুরের পর উপড়ে ফেলা হয়েছে।তবে কে বা কারা ভাস্কর্যটি ভেঙেছে তা জানা যায়নি।

বুধবার (৭ আগস্ট) দুপুরে ভাস্কর্যটি মাটিতে পরে থাকতে দেখা যায়। এর আগে,গেলো মঙ্গলবার সকালে ইস্পাতের তৈরি ভাস্কর্যটির হাত ও দাঁড়িপাল্লা ধরে থাকা হাত ভাঙা অবস্থায় দেখা গিয়েছিলো।

সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একাধিক কর্মকর্তা জানান, গ্রিক দেবী থেমিসের আদলে ন্যায়বিচারের প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। তবে কে বা কারা এটি করেছেন, তা তাদের জানা নেই।

এর আগে ২০১৬ সালের ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশের মূল ফটকের বরাবর থাকা লিলি ফোয়ারায় প্রথমে ভাস্কর্যটি বসানো হয়। হেফাজতসহ কয়েকটি ইসলামি সংগঠনের দাবির মুখে ২০১৭ সালের মে মাসে ভাস্কর্যটি সরিয়ে এনেক্স ভবনের সামনে স্থাপন করা হয়।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it