পরামর্শ
শিশুর মাঝে ইতিবাচক ধারণা তৈরিতে বাবা-মা যা করবেন
স্বাভাবিক সামাজিকীকরণ, বন্ধুর অভাব আর কর্মজীবী বাবা মায়ের সঙ্গে দূরত্ব-সবমিলিয়ে শিশুর মাঝে পজিটিভ ইমেজ বা ইতিবাচক ধারণা তৈরিতে কিংবা বিভিন্ন পরিস্থিতিতে উপযুক্ত আচরণের মত বিষয়গুলো এখন অনেক বেশি প্রশ্নবিদ্ধ। সব কিছুর ভিড়ে সবচেয়ে বেশি নিঃসঙ্গতায় ভুগছে নতুন প্রজন্মের শিশুরা।
তবে একদম নিরাশ হওয়ার কিছু নেই। সাধারণ কিছু চর্চার মাধ্যমে শিশুর মাঝে পজিটিভ ইমেজ তৈরি করা সম্ভব। তবে এ ক্ষেত্রে বাবা-মায়ের ভূমিকাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। চলুন জেনে নেই এ বিষয়ে-
১. নিজের মাঝে পজিটিভিটি আনুন
কোন সন্দেহ নেই, শিশুরা অনুকরণপ্রিয়। শিশুদের মাঝে যে অভ্যাস গড়ে ওঠে তার প্রায় সবকিছুর জন্য দায়ী শিশুর চারপাশের বড়রাই। বড়রা ফোনের প্রতি যতবেশি মনোযোগ দেয়, শিশুরাও ঠিক ততটাই মনোযোগ দেয়। ক্রিস্টোফার উইলার্ডের মতে, এমন হলে সবার আগে নিজের মাঝে পরিবর্তন আনতে হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা খাবার টেবিলে ফোন থেকে যত বেশি দূরে থাকবো কিংবা যতবেশি নিজের প্রতি সময় দেয়া শুরু করবো, কিংবা যখনই শিশুদের প্রতি নিজেদের ভালোবাসা প্রকাশ করতে পারবো, তখন তারাও আমাদের মতোই আচরণ প্রদর্শন শুরু করবে।’
সরাসরি নিষেধের পরিবর্তে তাদের সঙ্গে পজিটিভ আচরণ করতে হবে। যেমন- ‘ফোনটা রেখে দাও’ এর পরিবর্তে ‘চলো বাইরে যাওয়া যাক কিংবা পার্কে ঘুরে আসা যাক।’ এ ধরণের কথা বলে তাদের মাঝে পজিটিভ চিন্তাধারার বিকাশ ঘটানো যায়।
২. লম্বা শ্বাস নেয়ার অভ্যাস
ক্লান্তি দূর করতে ‘লম্বা শ্বাস নিয়ে ধীরে শ্বাস ছাড়া’ এই পদ্ধতিটি বেশ কাজে আসে। এমন অভ্যাস গড়ে তোলা যায় বাচ্চাদের মধ্যেও। লম্বা শ্বাস-প্রশ্বাস আমাদের শান্ত হতে সাহায্য করে। শিশুদের ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি তাদের মস্তিষ্কে ইতিবাচক সাড়া দেয়। ধরা যাক, একটি শিশু কোনো এক কারণে প্রচন্ড উত্তেজিত হয়ে আছে। এ সময় তাকে লম্বা দমে শ্বাস নিয়ে ধীরে ধীরে ছাড়তে বলুন। এতে তার রাগ বা উত্তেজনা অনেকটা কমে আসবে। ফলে পরিস্থিতি সামাল দেয়াও অনেক সহজ হবে।
৩. শিশুকে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন করা
পড়াশোনা, খাবার খাওয়া কিংবা ঘুমাতে যাওয়ার আগের সময়গুলোতে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের অনুভূতি বোঝার চেষ্টা করুন। তাদের মাথা থেকে স্বাভাবিক ব্যস্ততাকে ছুটি দেয়ার জন্য ভাবুন কী করা যায়। ক্রিস্টোফার উইলার্ড এক্ষেত্রে কিছু সাধারণ উপায় বাতলে দিয়েছেন। যেমন, সারাদিনে তারা কী কী শব্দ শুনেছে, কিংবা জানালার বাইরে ঠিক কী কী রঙ তাদের চোখে আসছে এসব হালকা প্রশ্ন করা যায়।
৪. ধন্যবাদ দেয়া ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ
সারাদিনে যা কিছু হয়েছে তার মাঝ থেকে পজিটিভ কিছু খুঁজে বের করে তার জন্য পরিবারকে ধন্যবাদ দেয়া, কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার মতো নতুন কিছু অভ্যাস তৈরি করতে পারেন। এক্ষেত্রে খাবারের টেবিল খুব ভালো একটি জায়গা। একসাথে খেতে বসার পর সকলেই সারাদিনে নিজের সঙ্গে ঘটে যাওয়া পজিটিভ বিষয়গুলো নিয়ে আলাপ করতে পারেন। সেইসঙ্গে এই বিষয়গুলোর জন্য যাদের কাছে আপনি কৃতজ্ঞ তাদের ধন্যবাদ জানান। এর ফলে শিশুর মাঝে শিষ্টাচারের শিক্ষা গড়ে উঠবে।
৫. তাদের সঙ্গে যা হচ্ছে তার ব্যাখ্যা দিন
বেশিরভাগ বাচ্চারই ধারণা, তাদের সঙ্গে যা হচ্ছে তা ঠিক নয়। অনেক বাচ্চারই কোনো এক বিষয়ে মনোযোগ দিতে সমস্যা হয় বা স্বাভাবিক কাজের ক্ষেত্রে ক্লান্তি আসে। এক্ষেত্রে তাদের মন সম্পর্কে ধারণা দেয়া বা চারপাশে ঠিক কী হচ্ছে সেই ব্যাখ্যা দেয়া হলে পরিস্থিতি অনেক বেশি সহজ হয়ে যায় তাদের জন্য।
এই ধরণের স্বাভাবিক কিছু ব্যাখ্যা দেয়ার মাধ্যমে শিশুদের পরিবেশ সহজ করে তোলা যায়। বিশেষ করে বয়ঃসন্ধির সময়টায় কিশোরদের সঙ্গে এমন চর্চা তাদের মধ্যে বেশ পজিটিভ দিক নিয়ে আসে। এ সময় তাদের ভেতর বাইরে অনেক পরিবর্তনই দেখা যায়। সেসব পরিবর্তন সম্পর্কে তাদের ধারণা দিন। এতে করে শিশু কিশোরদের জীবন নিজেদের কাছে অনেক সহজ হয়ে উঠবে।
শিশুদের মাঝে অল্প বয়স থেকেই এসব চর্চা নিয়মিত করা উচিত। এতে যে কোনো বয়সে যে কোনো ধরনের পরিস্থিতি সামলানোর জন্য তারা মানসিকভাবে প্রস্তুত হয়ে উঠবে।
জেএইচ
পরামর্শ
মুখে ঘা দূর করতে মেনে চলুন ৫ উপায়
খাওয়া দাওয়ার সময় বা কথা বলার সময়ে মুখে ঘা হলে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। এই সমস্যা দীর্ঘদিন সহ্য না করাই উত্তম। এই সমস্যা কিন্তু একসময় মুখে আলসারেরও লক্ষণ হতে পারে। মুখের আলসারকে সামান্য ঘা ভেবে অবহেলা করলেই বিপদে পড়বেন। কোষ্ঠকাঠিন্য, হরমোন জনিত সমস্যার কারণে মুখের ভিতরে আলসার হতে পারে। অনেকে আবার ব্রেসেস পড়েন, তাঁদেরও মাঝেমাঝে এই সমস্যা হয়। শরীরে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি, আয়রন, জিঙ্ক, ফোলেটের ঘাটতির কারণেও মুখের ঘা থেকে আলসার হতে পারে।
মুখে ঘা হলে কিছুদিনের জন্য ঝাল, টক জাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। না হলে মুখে জ্বালা অনুভূত হবে। মুখে ঘা হলে মুক্তি পেতে পারেন ৫ উপায়ে ।
১) মুখের ঘা কমাতে হালকা গরম পানিতে সামান্য লবন মিশিয়ে কুলকুচি করুন। এতে আরাম পাবেন। দিনে তিন থেকে চার বার করলে ব্যথা ও ঘা দুটোই কমে আসবে।
২) ঘায়ের জায়গায় সামান্য মধু লাগিয়ে রাখতে পারেন, ভালো উপকার পাবেন। কয়েক ঘণ্টা অন্তর অন্তর মধু লাগালে সুফল পাবেন।
৩) ঘায়ের জায়গায় বিশুদ্ধ নারিকেল তেল লাগিয়ে রাখলেও বেশ আরাম পাবেন।
৪) যে কোনও ঘায়ের জন্য ভালো প্রাকৃতিক ঔষধ হতে পারে হলুদ। মুখে যে জায়গায় ঘা হয়েছে, সেই স্থানে হলুদ বাটা লাগিয়ে রাখতে পারেন। কিছু দিন ব্যবহার করলেই ঘায়ের তীব্র জ্বালা-যন্ত্রণা কমে আসবে।
৫) বেকিং সোডা ঘা সারাতে দারুণ উপকারী একটি জিনিস। এক কাপ পানিতে এক চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে কুলকুচি করলে ঘা কমে যাবে। এছাড়া বেকিং সোডার সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে একটা ঘন পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। সেই পেস্ট ক্ষতস্থানে লাগিয়ে রাখলেও বেশ উপকার পেতে পারেন।
জেডএস/
পরামর্শ
হাড়ের বৃদ্ধি ও পুষ্টির জন্য শিশুর খাদ্যতালিকায় যা রাখবেন
সন্তানের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তায় থাকেন সব বাবা-মাই। শিশু কী খাবে, কতটা খাবে আর কখন খাবে- এই নিয়ে ভাবনাচিন্তা নিয়ে তারা সারাক্ষণ অস্থির। শিশু রোজ যা যা খাচ্ছে, তার থেকে শরীরে পর্যাপ্ত পুষ্টি পৌঁছচ্ছে কি না এটি জানাও খুব জরুরি। বাড়ন্ত শিশুকে হাড়ের পুষ্টি ও বৃদ্ধির জন্য সুষম আহারই দিতে হবে। আর বিশেষ করে শিশুর খাদ্যতালিকায় রোজ ক্যালশিয়াম রাখতেই হবে। রোজ কোন কোন খাবার তালিকায় রাখলে শিশুর ক্যালশিয়ামের অভাব হবে না, তা জেনে নিন।
দুধ : সুষম আহারের মধ্যে প্রথমেই বলতে হয় দুধের কথা। এই বিষয়ে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দীপিকা সুর জানাচ্ছেন, দুধের মধ্যে থাকা ক্যালশিয়াম হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়। শিশুকে রোজ নিয়ম করে দুধ খাওয়ানো উচিত। তবে যদি দুধে অ্যালার্জি থাকে বা দুধ হজম না হয়, তা হলে পনির, দই, ছানা, মাখন এ সব রাখুন তার খাদ্যতালিকায়।
মটরশুঁটি : মটরশুঁটির দানায় আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম। যা তার হাড়ের পুষ্টিতে বিশেষ সহায়ক। সাধারণত, শীতের সব্জি এটি, তাই শীতেই তার খাবারে মটরশুঁটি রাখতে হবে। ব্রোকোলিও তাই। অনেক শিশুই ব্রোকোলি খেতে চায় না। সে ক্ষেত্রে ব্রোকোলি দিয়ে স্যুপ বানিয়ে দিন। কয়েক টুকরো চিকেন সিদ্ধ দিয়ে দিন তাতে। অল্প করে মাখন দিয়ে গরম স্যুপ, সোনামুখ করে খেয়ে নেবে খুদে।
পিনাট বাটার : পিনাট বাটারেও প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম আছে। খেতে ততটা সুস্বাদু নয় বলে হয়তো শিশু খেতে চাইবে না। মায়েরা সে ক্ষেত্রে পাউরুটির মুচমুচে টোস্ট বানিয়ে তার মধ্যে পিনাট বাটার দিয়ে দিন। গরম আটার রুটি রোল করে ভেতরে পিনাট বাটার দিয়ে শিশুকে প্রাতরাশে দিন। সঙ্গে দিন ফ্রুট স্যালাড। ফল ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নুন ও গোলমরিচ দিয়ে দিন। ফল এমন ভাবে সাজিয়ে দিন যে দেখেই খেতে চাইবে শিশু।
আমন্ড বাটার : বাড়িতে আমন্ড বাটারও এনে রাখতে পারেন। সাদা মাখন না দিয়ে পাউরুটিতে আমন্ড বাটার মাখিয়ে দিন। আমন্ড বা কাঠবাদামের মধ্যে রয়েছে প্রচুর ক্যালশিয়াম। ১/৩ কাপ কাঠবাদামে প্রায় ২৬৪ মিলিগ্রাম মতো ক্যালশিয়াম মেলে। সন্তানকে দুধের সঙ্গেও দিন কয়েক টুকরো কাঠবাদাম। দুধ-কর্নফ্লেক্স খেলে উপরে ছড়িয়ে দিতে পারেন।
মাছ : মাছে প্রচুর ক্যালশিয়াম আছে। শিশুর হাড়ের বৃদ্ধির দিকে বিশেষ নজর দিতে হলে তার খাদ্যতালিকায় অবশ্যই রাখুন মাছ। কাতলা, ভেটকি, কই মাছে ভাল পরিমাণে ক্যালশিয়াম থাকে। ১০০ গ্রাম কাতলা মাছ খেলে ৫৩০ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম পাওয়া যাবে, ১০০ গ্রাম ভেটকিতে প্রায় ৪৮০ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম থাকে। ৫০ গ্রাম করে, অর্থাৎ দিনে দু’পিস মাছও যদি খুদে খায়, তা হলেও রোজের ক্যালশিয়ামের অনেকটাই পূরণ হবে।
ফলের রস : টাটকা ফলের রসও দিন শিশুকে। এক গ্লাস কমলালেবু বা মুসম্বির রস থেকে ৬০ মিলিগ্রামের মতো ক্যালশিয়াম পাওয়া যাবে। প্রাতরাশে যে দিন দুধ দেবেন না, সে দিন ফলের রস দিন। ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খাবার দিলে শিশুর অরুচি হবে না। মনে রাখতে হবে, শিশুকে একদম চা-কফি বা নরম পানীয় দেওয়া চলবে না। কারণ ক্যাফিন ক্যালশিয়াম শোষণে বাধা দেয়। তখন যতই পুষ্টিকর খাবার খাওয়ান না কেন, তাতে লাভের লাভ কিছুই হবে না। বেশি লবণ দেয়া খাবার, বেশি তেল ও মশলা দেওয়া খাবার শিশুকে দেয়া চলবে না।
জেএইচ
পরামর্শ
কিডনিতে পাথর হওয়ার বেশি ঝুঁকিতে কারা?
অফিসে সারাদিন বসে যারা কাজ করেন, তাদের বিপত্তি বেশি। একেই সারাক্ষণ বসে থেকে পেট-কোমরের মেদ বাড়ে। তার উপরে শরীরচর্চার অভ্যাস নেই, পানি কম খাওয়া ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে শরীরে নানাবিধ রোগ বাসা বাঁধতে থাকে কম বয়স থেকেই। চিকিৎসকেরা বলেন, কিডনিতে পাথর হওয়ার অন্যতম বড় কারণ হল পানি কম খাওয়া। তা ছাড়া স্থূলত্ব, বিশেষ কিছু ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খাওয়া, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলেও কিডনিতে পাথর জমতে পারে। এখন জেনে নিন, এ ক্ষেত্রে কাদের ঝুঁকি বেশি।
কিডনি শুধু শরীর থেকে রেচন পদার্থই বার করে না, তার ভূমিকা আরও বেশি। যেমন— রক্তে সোডিয়াম, পটাশিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে কিডনি। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক রাখতেও এর ভূমিকা আছে। তা ছাড়া, শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখা, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, রক্তকণিকা উৎপাদনে সাহায্য করা, হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখা। কিডনিতে পাথর জমলে ভয়ের খুব বেশি কারণ না হলেও দ্রুত সেই পাথর শরীর থেকে বার না হলে সমস্যা বাড়তে পারে।
ঝুঁকিতে কারা?
১) দিনে আড়াই থেকে তিন লিটার পানি খেতে হবে।
২) বেশি প্রাণিজ প্রোটিন যারা খাচ্ছেন, তাদেরও ঝুঁকি বেশি। খুব বেশি তেলমশলা দিয়ে কষিয়ে মাংস বা মাছ, ডিম প্রায় রোজ খেতে শুরু করলে তখন বিপদ বাড়বে। এমনকি, বাইরের খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার বেশি খেলে কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বাড়বে।
৩) অতিরিক্ত উদ্বেগ, মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা থেকে ভ্যাসোপ্রেসিন নামে এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়, যা মূত্রের ঘনত্ব বাড়িয়ে দেয়। ফলে কিডনিতে পাথর জমতে পারে।
৪) বাতের সমস্যা থাকলেও ঝুঁকি বাড়তে পারে বলে দেখা গিয়েছে কিছু ক্ষেত্রে।
৫) রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে, খনিজ উপাদানগুলির ভারসাম্য বিগড়ে গেলে ঝুঁকি বাড়বে।
৬) খাদ্যে লবণ তথা সোডিয়ামের মাত্রা কমিয়ে প্রস্রাবে ক্যালসিয়াম নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৭) বেশি মাত্রায় মদ্যপানও ঝুঁকি বাড়াতে পারে। নরম পানীয়, বেশি মিষ্টি দেয়া প্যাকেটজাত পানীয় বেশি খাওয়াও বিপদের কারণ হতে পারে।
কেএস/