আওয়ামী লীগ
উন্নয়নশীল দেশগুলো বাংলাদেশ থেকে শিক্ষা নিতে পারে: তথ্যমন্ত্রী
করোনা মহামারির মতো দুর্যোগের মধ্যেও বাংলাদেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে শুধুমাত্র ডিজিটালাইজেশনের প্রেক্ষিতে। বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার বিশ্বে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। করোনা মহামারীর মধ্যে পৃথিবীর ২০টি দেশ পজিটিভ জিডিপি গ্রোথ রেট ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে, এরমধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার হার ৫.৪, যেটি পৃথিবীতে তৃতীয়। এটা কখনোই সম্ভব হতো না যদি ডিজিটাল বাংলাদেশ না হতো। বললেন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আজ মঙ্গলবার (২০ এপিল) ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে স্থানীয় সাংবাদিকদের ভূমিকা’ শীর্ষক এক অনলাইন কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
এসময় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘করোনা মহামারির মধ্যেও সরকারের কোনো কর্মকাণ্ড থেমে নেই। প্রধানমন্ত্রী এখনও নিয়মিত আগের মতোই মন্ত্রিসভা ও একনেক বৈঠকে সভাপতিত্ব করছেন ডিজিটালি। আমরা যারা এসব সভায় উপস্থিত থাকি, তিনি যখন বাস্তবে আমাদের সামনে সভায় উপস্থিত থাকতেন তখন যে ধরনের ইন্টারেকশন হতো, এখনো ঠিক তেমনি ইন্টারেকশন হয়। বিন্দুমাত্র মনে হয় না যে, প্রধানমন্ত্রী দূর থেকে অনলাইলে আমাদের সাথে সভাগুলো করছেন। অর্থাৎ সরকারের সমস্ত কর্মকাণ্ড এ ডিজিটাল বাংলাদেশ হওয়ার কারণে আজকে আমরা ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছি এবং বাংলাদেশ পজেটিভ জিডিপির ধরে রাখার ক্ষেত্রে পৃথিবীতে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ ডিজিটাল হওয়ার প্রেক্ষিতে আজকে এই দুর্যোগের মধ্যেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। বিশ্বের ২০টি দেশ ছাড়া আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতসহ অনেক দেশের অর্থনীতি যখন সংকুচিত হয়েছে, তখন আমাদের দেশে ৫.৪ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এই ২০টি দেশের মধ্যে যে দুটি দেশ আমাদের উপরে রয়েছে, এই দুটি দেশ হচ্ছে আফ্রিকার ছোট অর্থনীতির দেশ।’
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের এই ধারণাটি এসেছিল প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের কাছ থেকে। সেই আইডিয়া দিয়েই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ করেছেন। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নের কথা আমরা যখন ২০০৮ সালে বলি তখন একটি স্বপ্ন ছিল কিন্তু আজকে এখন এটি আর স্বপ্ন নয় এটি একটি বাস্তবতা। বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের দেশে ১৪ কোটি মোবাইল সিম ব্যবহারকারী। অর্থাৎ শিশু ছাড়া বাকি সবারই মোবাইল ফোন রয়েছে। এখন বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১১ কোটি বেশি। আমাদের তরুণ প্রজন্ম ডিজিটালি অনেক বেশি শিক্ষিত।
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে যেভাবে গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙ্গা হচ্ছে তা সমগ্র বিশ্বের কাছে একটি উদাহরণ এবং সেই উদাহরণের কথা বারাক ওবামা যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছিলেন, তখন তিনি যখন তার বাবার দেশ কেনিয়াতে প্রথম সফর করেন, ওই সময় তিনি বলেছেন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে বাংলাদেশ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে বা গেছে সেটা থেকে আফ্রিকার দেশগুলো তথা উন্নয়নশীল দেশগুলো শিক্ষা নিতে পারে।’
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশে করোনা মহামারির যখন দ্বিতীয় ঢেউ চলছে, সরকার যদিও লকডাউন ঘোষণা করেছে কিন্তু আমাদের কোনো কর্মকাণ্ড থেমে নেই। বাংলাদেশের একজন কৃষক এখন তার ফসলের ক্ষেতে গিয়ে ফসলে কোনো পোকা ধরেছে সেটির ছবি তুলে সেই ছবি উপজেলা সদরে বা ব্লক সুপারভাইজারের কাছে পাঠিয়ে দেয় এবং মোবাইল ফোনে জিজ্ঞেস করে আমার ক্ষেতে এই পোকা ধরেছে আমি কোনো ওষুধ ব্যবহার করবো। ব্লক সুপারভাইজার বা কৃষি অফিসার বলে দেন তিনি কি ওষুধ ব্যবহার করবেন। এজন্য কৃষি অফিসারকে প্র্যাকটিক্যালি তার ক্ষেত পর্যন্ত যেতে হয় না। এটি সম্ভব হয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশ হওয়ার কারণে।’
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘ভোলার মনপুরার একজন রিক্সার ড্রাইভার তার গ্রামের বাড়িতে প্রয়োজন অনুযায়ী বিকাশে কিংবা রকেটে টাকা পাঠাতে পারছেন। একজন ছাত্র বাংলাদেশের প্রান্ত সীমানা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন করতে পারেন, এজন্য তাকে ঢাকায় আসতে হয় না। এই সিস্টেম চালু হওয়ার পর বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের ছাত্রদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির হার বেড়ে গেছে। পরীক্ষার ফলাফল এখন মোবাইল ফোনে এসএমএস করা হলে ফিরতি এসএমএসে জানিয়ে দেয়া হয়। এই পরিবর্তন সম্ভব হয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশের কারণে।’
মন্ত্রী বলেন, এখন দেশের প্রায় সমস্ত পত্রিকার অনলাইন ভার্সন রয়েছে এবং অনলাইনে ব্যাপকসংখ্যক সাংবাদিক কাজ করেন। আমরা আজকের পত্রিকায় যা ছাপা হচ্ছে গতকাল এই সংবাদটি আমরা অনলাইনের মাধ্যমে পড়তে পেরেছি। এটি সম্ভব হয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ফলে।
তিনি বলেন, এখন পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে যেসব সাংবাদিক কাজ করেন তারা স্পটে বসেই সাথে সাথে নিউজ আপলোড করে দিতে পারেন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকা প্রয়োজন।
বর্তমান সময়ে অনলাইন গণমাধ্যমের যে বিস্তৃতি এটা সম্ভব হয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ফলে উল্লেখ করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, অনলাইন গণমাধ্যমের নিবন্ধনের কাজ আমরা শুরু করেছি। মন্ত্রণালয়ে অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের জন্য ৫ হাজারের বেশি আবেদন জমা পড়েছে। ইতোমধ্যে দুইশত অনলাইন নিউজপোর্টালকে নিবন্ধন অনুমোদন দেয়া হয়েছে। তবে, এতো বেশি অনলাইন থাকার প্রয়োজন আছে কিনা, এটি এখন একটি বড় প্রশ্ন। কারণ, অনেক অনলাইন সঠিক বা প্রকৃত উদ্দেশ্যে সাংবাদিকতা ব্যবহার করে না। আবার অনেক অনলাইন মানুষের চরিত্র হননের জন্য বা গুজব ছড়ানোর কাজে অনেক সময় ব্যবহৃত হয়। সেজন্য সতর্কতার সাথে কয়েক দফা তদন্ত করে আমরা নিবন্ধনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করছি। শিগগিরই আইপি টিভি নিবন্ধনের কাজ শুরু করবেন বলেও তিনি জানান।
বাসসে’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম। অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন এটুআই প্রকল্পের পরিচালক আব্দুল মান্নান।
এ সময় এটুআই প্রকল্পের যুগ্ম পরিচালক সেলিনা পারভেজ, বাসস’র ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আনিসুর রহমান, প্রধান বার্তা সম্পাদক এ জেড এম সাজ্জাদ হোসেন সবুজ, সিটি এডিটর মধুসূদন মন্ডল, প্রধান প্রতিবেদক তারেক আল নাসের ও জাতীয় ডেস্কের সমন্বয়ক কাজী তানভীর আলাদীন রিসোর্স পারসন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন বাসসের ইনফোটেইনমেন্ট ইনচার্জ মাহফুজা জেসমিন। বাসসে কর্মরত সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের মোট ১৮ জন জেলা প্রতিনিধি এই কর্মশালায় যোগ অংশগ্রহণ করেন।
শেখ সোহান
আওয়ামী লীগ
শেখ হাসিনাকে নিয়ে যে নতুন বার্তা দিলেন জয়
এবার শেখ হাসিনার দেশের ফেরা নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন জয়। অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিলেই দেশে ফিরবেন শেখ হাসিনা। তবে ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সভাপতি অংশগ্রহণ করবেন কিনা সে সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো বার্তা দেননি সজিব ওয়াজেদ জয়।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়াকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্র থেকে এসব কথা বলেন তিনি।
জয় বলেন, রাজনীতি নিয়ে তার কখনওই উচ্চ আকাঙ্ক্ষা ছিল না। কিন্তু চলমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে নেতৃত্বের সংকট দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় দলের প্রয়োজনে তাকে সক্রিয় হতে হবে এবং সামনের সারিতে থেকেই কাজ করবেন।
এর আগে ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনের মুখে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন শেখ হাসিনা। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে তার ছেলে জয় বিবিসিকে জানিয়েছিলেন “ মা আর দেশে ফিরবে না এবং রাজনীতি করবেন না”।
প্রসঙ্গত, শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর দেশের চলমান সংকট সমাধানে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আই/এ
আওয়ামী লীগ
আওয়ামী লীগকে শেষ করা সম্ভব নয় : জয়
আওয়ামী লীগ দেশের সবচেয়ে পুরোনো এবং বড় গণতান্ত্রিক দল। আওয়ামী লীগ কিন্তু মরে যায়নি। আওয়ামী লীগ এই দেশকে স্বাধীন করেছে। আওয়ামী লীগকে শেষ করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।
বুধবার (৭ আগস্ট) নিজের ফেসবুক আইডিতে এক ভিডিও বার্তায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশে এখন একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি চলছে উল্ল্যেখ করে জয় বলেন, সারা দেশে ভাঙচুর হচ্ছে, লুটপাট হচ্ছে। শহরের বাইরে আমাদের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর হামলা চলছে। অনেককে হত্যা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, “আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর যেভাবে হামলা হচ্ছে, এই পরিস্থিতিতে আমরা হাল ছেড়ে দিতে পারি না। বাংলাদেশে যদি গণতন্ত্রের নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হয়, আওয়ামী লীগ ছাড়া সম্ভব নয়। আওয়ামী লীগ হচ্ছে সবচেয়ে বড় দল। আওয়ামী লীগ কোথাও যাবে না।”
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘আমি সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছি। আপনারা সবাই সাহস নিয়ে দাঁড়ান, আমরা আছি। বঙ্গবন্ধুর পরিবার কোথাও যায়নি। আমরা আপনাদের সঙ্গে আছি। দেশকে, আমাদের নেতা-কর্মীদের এবং আওয়ামী লীগকে রক্ষা করার জন্য যা প্রয়োজন আমরা করতে প্রস্তুত।’
বর্তমানে ক্ষমতাসীনদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এই যে আমাদের বর্তমানে যারাই আছেন ক্ষমতায় তাঁদের আমি বলব, আমরাও একটি গণতান্ত্রিক, সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ দেশ চাই, জঙ্গিবাদ মুক্ত। তার জন্য আমরা সবার সঙ্গে আলোচনা করতে প্রস্তুত। শুধু তারা যদি জঙ্গিবাদ, ভায়োলেন্স (সহিংসতা) বাদ দেন। শেখ হাসিনা মরে যাননি। আমরা কোথাও যাইনি। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ ছাড়া গণতন্ত্র, নির্বাচন সম্ভব না।’
আই/এ
আওয়ামী লীগ
ধৈর্য্য, সহনশীলতা মানে দুর্বলতা নয় : নানক
সরকার পতনের নামে বিএনপি-জামায়াত দেশে হত্যা ও ধ্বংস চালাতে চায় এবং দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিতে চায়। আওয়ামী লীগ ধৈর্যের শেষ সীমা পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। বলেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ঢাকা-১৩ আসনের সংসদ সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক।
রোববার (৪ আগস্ট) বিকেল পৌনে ৫টায় ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, এই বিএনপি, জামায়াত-শিবির জঙ্গির উদ্দেশ্যে বলতে চাই, এই দেশমাতৃকাকে ভালোবেসে আমরা ধৈর্যের শেষ সীমা পর্যন্ত পৌঁছে গেছি। ধৈর্য, সহনশীলতা মানে দুর্বলতা নয়।
তিনি আরও বলেন, আমরা এই জঙ্গিগোষ্ঠীকে প্রতিরোধ করার জন্য দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি৷
নানক বলেন, রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিনষ্ট করবেন না। আমরা সংঘাত চাই না। শান্তি চাই। সকলকে দ্বায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে৷
তিনি বলেন, আমরা মোকাবিলা করব। এখন আর ঘরে বসে থাকার সময় নেই। যে যেখানে আছেন, দেশবিরোধী জামায়াত-শিবিরকে নির্মূল করতে হবে। আমাদের শরীরে শেষ রক্তবিন্দু থাকা পর্যন্ত এই আস্ফালন সহ্য করব না। গণতন্ত্র সংবিধান রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
এএম/