অন্যান্য
বছরের শেষ চন্দ্রগ্রহণ, বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে আজ
বছরের শেষ চন্দ্রগ্রহণ আজ। এটি চলতি বছরে দ্বিতীয় চন্দ্রগ্রহণ। গেলো ১৬ মে প্রথম চন্দ্রগ্রহণ হয়েছিল। এছাড়া গেলো ২৫ অক্টোবর বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ দেখেছিলেন বিশ্ববাসী। আকাশ পরিষ্কার থাকলে বাংলাদেশ থেকেও এ দৃশ্য দেখা যাবে।
মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) বিকেল ৪টা ১৬ মিনিট ১৮ সেকেন্ডে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ হবে।
গেলো রোববার (৬ নভেম্বর) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর- আইএসপিআর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়, মঙ্গলবার বিকেল ৪টা ১৬ মিনিট ১৮ সেকেন্ডে পূর্ণ গ্রহণ শুরু হবে। গতিপথ হবে যুক্তরাজ্যের হাওয়াই দ্বীপের ওশান ভিউ থেকে দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরে। কেন্দ্রীয় গ্রহণ হবে বিকেল ৪টা ৫৯ মিনিট ৬ সেকেন্ডে। পূর্ণগ্রহণ থেকে চাঁদের নির্গমন হবে ৫টা ৪২ মিনিটে।
রাজধানীসহ বিভাগীয় শহরগুলোতে মঙ্গলবার বিকেল ৫টা ৫ মিনিট থেকে চন্দ্রগ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হবে রাত ৮টা ২ মিনিট ৪৮ সেকেন্ডে। আর এটি বছরের শেষ চন্দ্রগ্রহণ হতে চলেছে। কারণ, পরের চন্দ্রগ্রহণ দেখতে অপেক্ষা করতে হবে ২০২৫ সালের ১৪ মার্চ পর্যন্ত। ওইদিন আবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে। ওই বছরের ৭ সেপ্টেম্বর আরও একটি চন্দ্রগ্রহণের সাক্ষী হবে বিশ্ব।
উল্লেখ্য, চাঁদ যেমন পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরছে তেমন পৃথিবীও সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। একটা সময় চাঁদ, সূর্য, পৃথিবী ঘুরতে ঘুরতে এক সরলরেখায় আসে, তখন পৃথিবীর ছায়া চন্দ্রের উপর পড়ে এবং সংগঠিত হয় চন্দ্রগ্রহণ। অর্থাৎ পৃথিবী যখন সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে অবস্থান করে তখনই চন্দ্রগ্রহণ হয়। যদিও চন্দ্র ও সূর্যগ্রহণ একটি ভৌগোলিক ঘটনা, কিন্তু জ্যোতিষ শাস্ত্রে এটিকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়।
জাতীয়
শুক্র ও শনিবার ইন্টারনেট ফ্রি করে দিলো গ্রামীণফোন
বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক অন্যতম সেবা প্রদানকারী কোম্পানি গ্রামীণফোন। এবার রিচার্জ কিংবা প্যাকেজ কেনা ছাড়াই ইন্টারনেট চালানোর সুযোগ দিয়েছে কোম্পানিটি।
শুক্রবার (৯ আগস্ট) গ্রামীণফোনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানানো হয়, শুক্র ও শনিবার (৯ ও ১০ আগস্ট) আমাদের নেটওয়ার্কে সবার জন্য ভোর ৬টা হতে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ইন্টারনেট ফ্রি। কোম্পানির পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
<iframe src=”https://www.facebook.com/plugins/post.php?href=https%3A%2F%2Fwww.facebook.com%2FGrameenphone%2Fposts%2Fpfbid02uyp6SmgzkTtERBvh73dhLiU6quBf3nrfukCRDGFyYJsnBZyKDf8h62mPBNDRs9Y6l&show_text=true&width=500″ width=”500″ height=”654″ style=”border:none;overflow:hidden” scrolling=”no” frameborder=”0″ allowfullscreen=”true” allow=”autoplay; clipboard-write; encrypted-media; picture-in-picture; web-share”></iframe>
উল্লেখ্য, গ্রামীণফোন ১৯৯৭ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে। বাণিজ্যিকভাবে টেলিযোগাযোগ (ভয়েস, এসএমএস, ইন্টারনেট ডেটা) সেবা দিয়ে যাচ্ছে চারটি প্রতিষ্ঠান। সেগুলো হলো– গ্রামীণফোন, রবি আজিয়াটা, বাংলালিংক ও টেলিটক।
জেডএস/
ক্যাম্পাস
খুলছে জবি, প্রাথমিকভাবে ক্লাস চলবে অনলাইনে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি)১৮ আগস্ট থেকে অনলাইন ক্লাস শুরু হবে।আজকেই ছাত্রীদের জন্য বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছাত্রী হল খুলে দেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত হয় বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. আইনুল ইসলাম।
জানা যায়, ১৮ আগস্ট থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইনে ক্লাস চলবে। অনলাইন ক্লাস শুরুর আগে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করে সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ডিন, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, ছাত্র উপদেষ্টা ও অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ আলোচনায় বসবেন।
এক সিন্ডিকেট সদস্য গণমাধ্যমকে জানান,তারা ক্যাম্পাসে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছেন। তাই প্রাথমিকভাবে অনলাইন ক্লাস চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে। পরবর্তীতে ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন হলে ক্যাম্পাসে এমনিই ছাত্র রাজনীতি থাকবে না বলে তার মনে হচ্ছে, তবে রাজনীতি নিষিদ্ধ হলে সেটা নতুন সরকার সিদ্ধান্ত নেবে।
প্রসঙ্গত, সিন্ডিকেট সভায় আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা খরচসহ তাদের খোঁজ নেওয়ার বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়েছে।
আই/এ
শিক্ষা
চুয়েটে নিষিদ্ধ হলো ছাত্ররাজনীতি
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) নিষিদ্ধ করা হয়েছে সব ধরনের ছাত্ররাজনীতি।
বুধবার (০৭ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়টির ১৩৬তম জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে তা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ১৩৬/১(ঘ) অনুযায়ী অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সকল ধরনের রাজনৈতিক সংগঠন এবং এর কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ততা নিষিদ্ধ করা হলো। এ আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় বিধান অনুযায়ী শাস্তি প্রদান করা হবে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি জানায় সাধারণ শিক্ষার্থীরা। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সে দাবি আরও জোরালো হয়। এমন প্রেক্ষাপটে ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে চুয়েট।
এসি//
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন