Connect with us

আইন-বিচার

বুয়েট ছাত্র ফারদিন হত্যা ও বান্ধবীর শেষ মেসেজ !

Avatar of author

Published

on

ফারদিন

বুয়েট ছাত্র ফারদিন নূর পরশ হত্যার ঘটনায় হত্যা মামলায় প্রধান আসামি তার বান্ধবী বুশরাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে কে বা কারা কেন তাকে হত্যা করেছে- জানা যায়নি এসব প্রশ্নের উত্তর।

সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, শুক্রবার (৪ নভেম্বর) রাতে রাজধানীর রামপুরা টিভি ভবনের সামনের রাস্তা দিয়ে রিকশায় যাচ্ছিলেন বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন। সঙ্গী ছিলেন তার বান্ধবী ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আমাতুল্লাহ বুশরা।

পুলিশের ধারণা, ফারদিন মৃত্যুর নেপথ্যে থাকতে পারে প্রেম। তাই প্রধান আসামি বান্ধবী বুশরাকে ৫ দিনের রিমান্ড দিয়েছেন আদালত।

গত শুক্রবার রাত ১০টা ৫৯ মিনিটে ফারদিনের মোবাইল ফোনে সর্বশেষ একটি মেসেজ পাঠান তার বান্ধবী। ওই মেসেজে তার বান্ধবী জানতে চান- ফারদিন ঠিকঠাক মতো পৌঁছেছেন কিনা। উত্তরে ফোনের ওপাশ থেকে এক শব্দে ‘হ্যাঁ’ লেখা হয়। মেসেজের সঙ্গে ‘ভালোবাসা’র চিহ্ন পাঠানো হয়।

বুশরার দাবি, শুক্রবার রাত ১০টা ৯ মিনিটে রামপুরা ব্রিজের কাছে তাকে নামিয়ে দেন ফারদিন। ১১টার দিকে ফারদিনের মোবাইল ফোনে মেসেজ পাঠিয়ে ঠিকমতো পৌঁছেছেন কিনা, তা জানতে চেয়েছেন। পরদিন শনিবার পরীক্ষা থাকায় বাসায় না ফিরে ক্যাম্পাসে ফিরে যান ফারদিন।

Advertisement

ফারদিনের মোবাইল ফোন লোকেশনে দেখা যায়, শুক্রবার বিকেলে ডেমরার নিজ বাসা থেকে রামপুরা হয়ে ধানমন্ডি যান তিনি। সেখান থেকে নীলক্ষেত হয়ে কেরানীগঞ্জে যান । পরে পুরান ঢাকার জনসন রোডে এসে মোবাইল ফোনটি বন্ধ হয়ে যায়।

পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, শুক্রবার বান্ধবীকে পৌঁছে দিয়ে ফারদিন ক্যাম্পাসে যাননি। তাহলে কেন বান্ধবীর প্রশ্নের জবাবে ‘হ্যাঁ’ সূচক জবাব দিলেন? ফোনটি কি তখন ফারদিনের কাছে ছিল, নাকি অন্য কেউ তা দখলে নেয়- এটা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

নিখোঁজের তিনদিন পর সোমবার (৭ নভেম্বর) রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানাধীন বনানী ঘাট সংলগ্ন লক্ষ্মী নারায়ণ কটন মিলের পেছনে শীতলক্ষ্যা নদীতে ফারদিনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

 

 

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আইন-বিচার

নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান

Published

on

আইনজীবী-মো.-আসাদুজ্জামান

রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান।

বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাকে এ নিয়োগ দেন।

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয় আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামানকে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ প্রদান করলেন।’

উল্লেখ্য, আ.লীগ সরকারের পতনের পর পদত্যাগ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। বুধবার (০৭ আগস্ট) রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। তার স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মো. আসাদুজ্জামান।

Advertisement

২০২০ সালের ৮ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এ এম আমিন উদ্দিনকে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন। এর আগে তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর

Published

on

অতিরিক্ত-অ্যাটর্নি-জেনারেল-এস-এম-মুনীর

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর। বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন।

পদত্যাগ করার বিষয়টি এস এম মুনীর নিজেই গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও আরেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মো. মোরসেদ পদত্যাগ করেন।

২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক এবং জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম মুনীরকে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।

প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার চূড়ান্ত আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেশত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। গেলো ৫ আগস্ট দুপুর আড়াইটায় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টার তাকে নিয়ে ভারতের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ সময় তার সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানা ছিলেন। ভারতে যাওয়ার আগে রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র দেন শেখ হাসিনা।

Advertisement

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বড় বড় পদে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। আবার অনেকেই স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করছেন।

 

এসি//

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণের সেই ভাস্কর্যটি উপড়ে ফেলা হয়েছে

Published

on

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে হাইকোর্ট এনেক্স ভবনের সামনে থাকা গ্রিক দেবী থেমিসের ভাস্কর্যটি ভাঙচুরের পর উপড়ে ফেলা হয়েছে।তবে কে বা কারা ভাস্কর্যটি ভেঙেছে তা জানা যায়নি।

বুধবার (৭ আগস্ট) দুপুরে ভাস্কর্যটি মাটিতে পরে থাকতে দেখা যায়। এর আগে,গেলো মঙ্গলবার সকালে ইস্পাতের তৈরি ভাস্কর্যটির হাত ও দাঁড়িপাল্লা ধরে থাকা হাত ভাঙা অবস্থায় দেখা গিয়েছিলো।

সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একাধিক কর্মকর্তা জানান, গ্রিক দেবী থেমিসের আদলে ন্যায়বিচারের প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। তবে কে বা কারা এটি করেছেন, তা তাদের জানা নেই।

এর আগে ২০১৬ সালের ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশের মূল ফটকের বরাবর থাকা লিলি ফোয়ারায় প্রথমে ভাস্কর্যটি বসানো হয়। হেফাজতসহ কয়েকটি ইসলামি সংগঠনের দাবির মুখে ২০১৭ সালের মে মাসে ভাস্কর্যটি সরিয়ে এনেক্স ভবনের সামনে স্থাপন করা হয়।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it