বিএনপি
গোলাপবাগ মাঠের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে বিএনপিকে
চার একর আয়তনের গোলাপবাগ মাঠটি প্রায় ১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে আধুনিকায়ন করেছিল ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। কথা ছিল আগামী বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) মাঠটি উদ্বোধন করা হবে। কিন্তু তার আগেই এই মাঠে গণসমাবেশ করে বেহাল দশা করেছে বিএনপি।
এই গণসমাবেশের কারণে মাঠের সব ঘাস উঠে গেছে। সবুজ ঘাস রোদে শুকিয়ে মরে গেছে। মাঠের চারপাশের গাছপালা, সীমানাপ্রাচীরের পৃ্থক চারটি অংশ ভেঙে ফেলা হয়েছে। এখন মাঠটির কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে, তার হিসাব তৈরি করছে ডিএসসিসি।
গেলো শনিবার (১০ ডিসেম্বর) গোলাপবাগ মাঠে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু মাঠের ধারণক্ষমতার পাঁচ-ছয়গুণ বেশি লোক গোলাপবাগ মাঠে সমবেত হয়েছিল। যদিও পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নিরাপত্তা বিবেচনায় নয়াপল্টনে সমাবেশের অনুমতি দেয়নি পুলিশ।
এ নিয়ে গেলো বুধবার (৭ ডিসেম্বর) নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংর্ঘষ হয়। এতে স্বেচ্ছাসেবক দলের একজন নিহত হন। পুলিশসহ আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন আরও শতাধিক। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের গ্রেফতারের পরে গেলো বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুরে গোলাপবাগ মাঠে সমাবেশের অনুমতি দেয় ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
পরে ওই দিন রাত ১০টায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ ইমরান সালেহ প্রিন্স গোলাপবাগ খেলার মাঠ ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর আবেদন করেন। তখন ‘গোলাপবাগ খেলার মাঠের কোনো ধরনের অবকাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি হলে তার ক্ষতিপূরণ প্রদানের শর্তে’ বিএনপিকে মাঠ ব্যবহারের অনুমতি দেয় ডিএসসিসি।
ডিএসসিসির এই মাঠটি অঞ্চল-৫ এর আওতাধীন। এই অঞ্চলের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাইফুল ইসলাম জয় বলেন, রোববার (১১ ডিসেম্বর) সকালেই আমরা মাঠটি পরিদর্শন করেছি। মাঠটির কী কী ক্ষতি হয়েছে, ক্ষতিপূরণের পরিমাণ কতো তা হিসাব করা হচ্ছে। তারপর শর্ত অনুযায়ী করণীয় নির্ধারণ করা হবে।
রোববার বেলা ১১টায় সরেজমিনে দেখা যায়, পুরো মাঠে ময়লা-আবর্জনা ছড়িয়ে আছে। তা পরিষ্কারে কাজ করছে ডিএসসিসির ২৫ জন পরিচ্ছন্নতা কর্মী। মাঠের দক্ষিণ পাশে সীমানাপ্রাচীরের পৃথক চারটি অংশ (গ্রিল) ভাঙা। মাঠের উত্তর এবং দক্ষিণ পাশে চারটি নীমগাছ, বকুল গাছ ভেঙে রয়েছে। মাঠের ঘাস উঠে শুকিয়ে গেছে। মাঠের গ্যালারি, গ্রন্থাগার, ব্যামায়াগার, অফিস পোস্টারে ছেয়ে গেছে। এ ছাড়া সমাবেশের মঞ্চ তৈরিতে যেসব বাঁশ ব্যবহার করা হয়েছিল, তা মাঠের দক্ষিণ পাশে পড়ে আছে।
পরিচ্ছন্নতাকর্মী শাজাহান আলী বলেন, তারা ভোররাত থেকে মাঠের চারপাশের রাস্তা পরিষ্কার করেছে। সমাবেশের কারণে সায়েদাবাদ থেকে গোলাপবাগ, মানিকনগর এলাকার সব রাস্তায়ই ময়লা-আবর্জনা ছড়িয়ে ছিল। এগুলো শেষ করে তারপর মাঠ পরিষ্কারে নেমেছেন তারা। মাঠের সম্পূর্ণ আবর্জনা পরিষ্কার করতে বিকেল ৩টা বাজবে বলে জানান তিনি।
ডিএসসিসির প্রকৌশল দপ্তর সূত্র জানায়, ২০০৬-২০১৭ সাল পর্যন্ত এ মাঠ মেয়র মোহাম্মদ হানিফ উড়ালসড়কের নির্মাণকাজে ব্যবহার হয়। পরে ১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে গোলাপবাগ মাঠ সংস্কারকাজ শুরু করে ডিএসসিসি। প্রায় সাড়ে চার একর আয়তনের মাঠে থাকবে একটি বাণিজ্যিক ভবন, ক্রিকেট ও ফুটবল মাঠ, বাস্কেটবল কোর্ট ও স্কেটিংয়ের জায়গা।
এ ছাড়া মাঠের এক কোণে গ্রন্থাগার, ব্যায়ামাগার, গণশৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে। এরইমধ্যে সব কাজ শেষ হয়েছে। যদিও ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে এ কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঠিকাদারের গাফিলতিতে তা করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে ডিএসসিসি।
গোলাপবাগ মাঠ সংলগ্ন বাসিন্দা আকাশ কুমার সাহা। তিনি বলেন, উদ্বোধনের ঠিক আগ মুর্হূতে সমাবেশ করে মাঠটির বারোটা বাজিয়েছে বিএনপি। অথচ দেড় যুগের বেশি সময় ধরে গোলাপবাগ মাঠ খেলাধুলার অনুপযোগী হয়ে ছিল। পরে স্থানীয়দের দাবির মুখে মাঠটি আধুনিকায়ন করলেও এখন সব নষ্ট হয়ে গেছে। এখানে সমাবেশের অনুমতি দেয়া ঠিক হয়নি।
গোলাপবাগ মাঠে নিয়মিত ফুটবল খেলতেন ধলপুরের বাসিন্দা আসাদ মোল্লা। তিনি বলেন, গেলো বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টা থেকেই গোলাপবাগ মাঠে অবস্থান নেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। ওই দিন রাতেও তারা কাঁথা-বালিশ নিয়ে মাঠেই অবস্থান করেন। গতকাল সরাদিনই হাজার হাজার মানুষ মাঠে গেছেন। আজ (রোববার) সকালে মাঠ এলাকায় হাঁটতে গিয়ে দেখলাম, মাঠের বিভিন্ন অংশে সীমানাপ্রাচীর, গাছপালা ভেঙে রয়েছে। মাঠে ঘাস বলতে কিছুই নেই। অথচ মাঠে খেলাধুলার জন্য গোলাপবাগ, ধলপুরের মানুষ আশায় বসে আছে।
এ ব্যাপারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, আমাদের কর্মসূচি বাধাগ্রস্ত করতে সরকার যা করছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বক্তব্য তারই ধারাবাহিকতা। আমার জানামতে আমরা যেখানে সমাবেশ করেছি সেখানে কোনো স্থাপনা ছিল না, আমরা কোনো ক্ষয়ক্ষতি করিনি।
বিএনপি
অন্তর্বর্তী সরকারকে অভিনন্দন জানালেন তারেক রহমান
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের জন্য অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার সহযোগী উপদেষ্টাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপাসন তারেক রহমান। বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) দিবাগত রাত ১২টা ১২ মিনিটে নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ অভিনন্দন জানান।
অভিনন্দন বার্তায় তারেক রহমান লিখেছেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের জন্য অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার সহযোগী উপদেষ্টাদের অভিনন্দন। যদি পেছনে ফিরে তাকাই গেলো ১৬ বছর ধরে শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনামলে বাংলাদেশের মানুষ ব্যাপক অধিকার লঙ্ঘন ও অবিচারের সম্মুখীন হওয়ার পর এই মুহুর্তটি এসেছে। আমাদের সাহসী ছাত্র-শিক্ষক, কর্মী, রিকশাচালক থেকে শুরু করে গৃহিণী, সাধারণ নাগরিক এবং রাজনৈতিক কর্মী- সমস্ত গণতন্ত্রপ্রেমী মানুষ ব্যাপকভাবে কোটা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছে
তিনি বলেন, এই বিক্ষোভ শুধু কোটা সংস্কার নিয়ে নয়, নজিরবিহীন দুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, বেকারত্ব, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা দমন-পীড়ন এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ অবস্থান। আওয়ামী লীগের শাসনামলে অন্যায়ের মাত্রা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছিল।
নতুন সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশার কথা তুলে ধরে বিএনপির এই নেতা বলেন, সেই শাসনের পতনের সাথে সাথে বাংলাদেশের জনগণ অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের কাছে সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য স্বাধীনভাবে ভোটাধিকারের প্রত্যাশা করে যেন তারা তাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাতে পারে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবেশে বিএনপির অবস্থা তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, বিএনপি একটি পাবলিক ম্যান্ডেটসহ একটি নির্বাচিত সরকার গঠন এবং জনগণের সেবা করে একটি জবাবদিহিমূলক সংসদ, জনগণের অধিকার ও স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার এবং এর ফলে আইনের শাসন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠাকে সমর্থন করে।
উল্লেখ্য, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ১৭ জনকে নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়েছে। বঙ্গভবনের দরবার হলে বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে শপথ নিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারা। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে প্রথমে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে শপথ পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন। এরপর বাকি ১৬ উপদেষ্টার মধ্যে ১৩ জন শপথ পাঠ করেন। ঢাকার বাইরে থাকায় তিন উপদেষ্টা ফারুক-ই-আযম, বিধান রঞ্জন রায় এবং সুপ্রদীপ চাকমা শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি।
সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়া অন্যান্য উপদেষ্টারা হলেন- ১. সালেহ উদ্দিন আহমেদ ২. ড. আসিফ নজরুল ৩. আদিলুর রহমান খান ৪. হাসান আরিফ ৫. তৌহিদ হোসেন ৬. সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান ৭. মো. নাহিদ ইসলাম ৮. আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ৯. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন ১০. সুপ্রদীপ চাকমা ১১. ফরিদা আখতার ১২. বিধান রঞ্জন রায় ১৩. আ.ফ.ম খালিদ হাসান ১৪. নুরজাহান বেগম ১৫. শারমিন মুরশিদ ১৬. ফারুকী আযম।
জেএইচ
বিএনপি
ছাত্র-জনতার সমর্থনেই ড. ইউনূসকে সরকারের প্রধান করা হয়েছে: ফখরুল
ছাত্র-জনতার সমর্থনেই ড. ইউনূসকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নিতে যাওয়া নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশে চলমান সহিংসতা ও সংকট কেটে যাবে। বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে আহত নেতাকর্মীদের দেখতে রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় আবেগপ্লুত মির্জা ফখরুল বলেন, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহতদের যে দৃশ্য দেখেছি তা সহ্য করার মতো না।
নতুন সরকার দেশে দ্রুত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করবে আশা প্রকাশ করে ফখরুল বলেন, অর্থনীতিকে সচল রাখার দ্রুত উদ্যোগ নিবে সরকার। অন্তবর্তীকালীন সরকার দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করার কথা জানান তিনি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ছাত্র ও আমাদের মনোনীত ব্যক্তি ড. ইউনূস। তার সফল নেতৃত্বে চলমান সহিংসতা ও সংকট কেটে যাবে বলে বিশ্বাস করি।
এএম/
বিএনপি
নির্বাচন আয়োজনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহায়তা করবে বিএনপি : ফখরুল
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এসময়ে নির্বাচন আয়োজনে এ সরকরারকে বিএনপি পূর্ণ সহযোগিতা করবে বলেও জানান তিনি।
বুধবার (৭ আগস্ট) বিকেলে নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত সমাবেশে এ দাবি জানান তিনি।
রাষ্ট্রপতির কাছে দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো বিলম্ব না করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করুন। এই সরকার যারা হবেন, তারা তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন করবেন; সেই ব্যবস্থা তারা করবেন এবং এর জন্য পূর্ণ সহযোগিতা বিএনপি তাকে দেবে।
বিএনপি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারকে পদত্যাগ করে পালিয়ে যেতে হয়েছে। এ বিজয় ছাত্রদের, এ বিজয় আপনাদের। যে বিজয় অর্জিত হয়েছে, এটাকে রক্ষা করতে সবাই সচেতন থাকবেন। চক্রান্তকারীরা নতুন করে চক্রান্ত করতে পারে। তারা বিজয়কে বিলিয়ে দিতে পারে চক্রান্তের মধ্য দিয়ে। সেই সুযোগ যেন তাদের না দেয়া হয়। যারা এসব করছে তারা দেশের শক্র। এরা কোনো আন্দোলনকারী হতে পারে না।
হামলা বা ভাঙচুর হচ্ছে তারা বিএনপির লোক নয় দাবি করে তিনি আরও বলেন, যারা আজকে বিভিন্ন এলাকায়, বিভিন্ন শহরে বন্দরে ভাঙচুর করছে, লুটপাট করছে তারা কেউ বিএনপির লোক নয়। তারা ছাত্রদের কেউ না। তারা দুর্বৃত্ত, দুষ্কৃতকারী। এটা তাদেরই লোক যারা এদেশে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করতে চায়। সজাগ থাকবেন, সাবধান থাকবেন। বার বার বিজয় ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। এ বিজয় যেন ছিনিয়ে নিতে না পারে।
প্রসঙ্গত, সমাবেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও দলটির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
আই/এ
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন