Connect with us

পরামর্শ

কৌশলে ভয়কে করুন জয়!

Avatar of author

Published

on

মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয়, আড়ালে তার সূর্য হাসে। আমাদের জীবনে যেমন সবকিছু পারফেক্ট না, তেমনই সবকিছুকে ভয় গ্রাস করবে তা তো হতে পারে না। আকাশে মেঘের ঘনঘটা দেখে ভয় পেয়ে বাসায় বসে থাকলে কি জীবন থেমে যাবে?

ঝড়কে নয় ভয়কে মিতে করার কথা বলছি। আমরা যখন কোনো কারণে বা কোনো কিছুতে ভয় পাই, তখন সেই বিষয়গুলো আমাদের কেন যেন পেছনে আটকে রাখতে চায়।

যেমন ধরুন, আপনি পড়াশোনায় বেশ সফল; বরাবর ভাল ফলাফল করেই আসছেন এযাবত। কিন্তু হঠাৎ করে আপনার মনে একটা আতংক কাজ করছে, যদি এবার আপনি ভাল না করতে পারেন? যদি এতদিনের সফলতা একমুহুর্তে উবে যায়? ভয় বা আতংক সবচেয়ে বড় মূলক, যা আমাদের পেছন থেকে টেনে রাখে, সামনে এগোতে দেয় না।

সেই টান ছিড়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। অযাচিত আতংক কীভাবে আমরা দূর করতে পারবো, কীভাবে ভয়ের ভ্রুকুটি অগাহ্য করে সামনে এগিয়ে যাওয়া যায় সেই ব্যাপারেই আজ জানা যাবে।

ভয় পেলে আমরা কী করি?

Advertisement

হঠাৎ করে ভই পেলে অনেকের হাত-পা শিরশির করে, মাথা কাজ করে না, মাথা ঘুরে যায়, সবকিছু কেমন যেন অন্ধকার লাগে। জ্বর আসে, অনেকে তো অজ্ঞানও হয়ে যায়! আমরা সেই সময়ে বুঝে উঠতে পারি না কী করা উচিত, কার কাছে সাহায্য চাওয়া উচিত। আতংকে অনেক সময় এমন কিছু ভুল করে বসি, যা ব্যর্থ হবার চেয়েও ভয়াবহ হতে পারে। ভয়ের মুখোমুখি না হয়ে কী হবে, সেই ভেবে কাজ করলে ভয় তো কাটবেই না, বরং আরো বেশি জেঁকে বসবে। এরকম পরিস্থিতিতে আমরা কী করতে পারি তার কিছু উপায় তুলে ধরা হলো।

বিরতি নিন

যদি কোনো ধরনের ভয় বা উদ্বিগ্নতা আপনার মাঝে ভর করে, তাহলে প্রতিদিনের একঘেয়ে কাজ থেকে বিরতি নিন। চা বা কফি ব্রেক নিতে পারেন। হাতে সময় থাকলে একটু বাইরে থেকে ঘুরে আসতে পারেন। অফিস বা পড়াশোনা থেকে একটু ছুটি নিন। যা নিয়ে আপনার ভয় বেশি কাজ করে, কিছু সময়ের জন্য সেই ভয়ের আশপাশ দিয়ে চলা বন্ধ করে দিন। দেখবেন- কিছু সময় পর আপনার বেশ ফুরফুরে লাগবে, আপনি নতুন করে সব শুরু করতে পারবেন। এ ধরনের বিরতি মাঝে মাঝেই নিলে আপনার মনের ভয় আস্তে আস্তে কমে আসবে বলে আশা করা যায়।

শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন

যখন ভয় আপনার সব ইন্দ্রিয়কে ঘিরে ধরছে, তখন নিজেকে শান্ত করার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে, কিন্তু বেশ বড় করেই শ্বাস নিন। এমন এক জায়গায় বসুন, যেখানে প্রচুর অক্সিজেন আছে। আস্তে আস্তে সময় নিয়ে শ্বাস নিন। কিছু সময় শ্বাস ধরে রেখে ধীরে ধীরে ছাড়ুন। দেখবেন নিজেকে বেশ হালকা লাগবে। যোগব্যায়াম ভয় দূর করতে বেশ সাহায্য করে

Advertisement

ভয়ের মুখোমুখি হোন

আপনার উচ্চতাভীতি থাকতেই পারে। তাই বলে কি উঁচু বিল্ডিংয়ে উঠবেন না? ফ্লাইওভারে উঠে নিচে তাকালে অনেকের মাথা দুলতে থাকে। মনে হয়, এখনই পড়ে যাবেন। এই ভয় কাটাতে যদি প্রতিদিন একটু একটু করে উপরে ওঠেন, আর একটু একটু করে নিচের দিকে দেখার চেষ্টা করেন, আপনার ভয় কেটে যাবে আস্তে আস্তে।

সেরা হবার চেষ্টা করবেন না

আমি যদি না পারি, যদি হেরে যাই- এমনটা আমরা কেন ভাবি জানেন? কারণ, আমরা সেরা হতে চাই। আমরা চাই- আমাদের যেন কেউ হারাতে না পারে। এটা আমাদের জীবনের অন্যতম বড় ভুল। আমরা যা না, সেটা হতে চাওয়ার চেষ্টা করা উচিত না। তাই, আমরা যা, সেটাই আমাদের হওয়া উচিত। যখন আমরা আমাদের আশার অতিরিক্ত কিছু হতে চাইব, পরাজয়ের ভয়, ব্যর্থতার ভয় আমাদের মাঝে জেঁকে বসবে।
নিজের ভালো লাগার কাজগুলো করুন

যে বিষয়গুলো আপনাকে ভালো রাখে, সেসব বিষয়ের কথা ভাবুন, সেই সময়ের কথা ভাবুন। বই পড়তে ভালো লাগলে, কিছু সময়ের জন্য বই পড়ুন। বাগান করতে ভালো লাগলে সেটাই করুন। প্রতিদিন বিকেলে বারান্দায় সময় কাটান। ছাদে একটু হেঁটে আসুন। সকালবেলা ওঠার চেষ্টা করুন। যে সময়ে সবচেয়ে বেশি খুশি হয়েছিলেন, সেই সময়ের কথা মনে করুন।

Advertisement

ভয় নিয়ে কথা বলুন

আমাদের অনেক বড় একটা ভুল হলো- যে বিষয় নিয়ে আমাদের ভয়, সেই বিষয়ই আমরা লুকিয়ে রাখতে চাই। এই চেপে রাখা ধীরে ধীরে আমাদের ভেতরটা কুড়ে কুড়ে খায়। ভয়ের বেশ বড়সড় এক দেয়াল আমাদের চারপাশে ঘিরে থাকে, যা ভেদ করে আমরা নিজেরাই বের হতে পারি না।

কথা শেয়ার করলে আমাদের আশেপাশের ভয়ের দেয়াল আস্তে আস্তে সরে যেতে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে, ভয়ের মাত্রা একটু বেশি হলেও ওষুধ বা থেরাপির দরকার হতে পারে।

ভয়ের মুখোমুখি হোন

যারা ভয়ের রাজ্যে ঘুরপাক খান, তাদেরকে এই বিষয়গুলো সামনে যেতে দেয় না। আমাদের জীবনে যেমন সবকিছু পারফেক্ট না, তেমনই সবকিছুকে ভয় গ্রাস করবে তা তো হতে পারে না। যে ভয়ই আসুক না কেন, পেছন ফিরে না দেখে তার মুখোমুখি হতে হবে। যা ফলাফল আসবে, তা-ই মেনে নেব। এই মনোভাব প্রতিটি ভয়ের বিষয়ের ক্ষেত্রে ভাবলে দেখা যাবে, আস্তে আস্তে ভয় কেটে যাবে।

Advertisement

আমাদের পরামর্শ হয়তো আপনার ভয় দূর করতে পারবে না, কিন্তু নিজের ভয় নিজে কীভাবে দূর করবেন, সেই বিষয়ে একটা পথ দেখাতে পারে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

পরামর্শ

মুখে ঘা দূর করতে মেনে চলুন ৫ উপায়

Published

on

খাওয়া দাওয়ার সময় বা কথা বলার সময়ে মুখে ঘা হলে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। এই সমস্যা দীর্ঘদিন সহ্য না করাই উত্তম। এই সমস্যা কিন্তু একসময় মুখে আলসারেরও লক্ষণ হতে পারে। মুখের আলসারকে সামান্য ঘা ভেবে অবহেলা করলেই বিপদে পড়বেন। কোষ্ঠকাঠিন্য, হরমোন জনিত সমস্যার কারণে মুখের ভিতরে আলসার হতে পারে। অনেকে আবার ব্রেসেস পড়েন, তাঁদেরও মাঝেমাঝে এই সমস্যা হয়। শরীরে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি, আয়রন, জিঙ্ক, ফোলেটের ঘাটতির কারণেও মুখের ঘা থেকে আলসার হতে পারে।

মুখে ঘা হলে কিছুদিনের জন্য ঝাল, টক জাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। না হলে মুখে জ্বালা অনুভূত হবে। মুখে ঘা হলে মুক্তি পেতে পারেন ৫ উপায়ে ।

১) মুখের ঘা কমাতে হালকা গরম পানিতে সামান্য লবন মিশিয়ে কুলকুচি করুন। এতে আরাম পাবেন। দিনে তিন থেকে চার বার করলে ব্যথা ও ঘা দুটোই কমে আসবে।

২) ঘায়ের জায়গায় সামান্য মধু লাগিয়ে রাখতে পারেন, ভালো উপকার পাবেন। কয়েক ঘণ্টা অন্তর অন্তর মধু লাগালে সুফল পাবেন।

৩) ঘায়ের জায়গায় বিশুদ্ধ নারিকেল তেল লাগিয়ে রাখলেও বেশ আরাম পাবেন।

Advertisement

৪) যে কোনও ঘায়ের জন্য ভালো প্রাকৃতিক ঔষধ হতে পারে হলুদ। মুখে যে জায়গায় ঘা হয়েছে, সেই স্থানে হলুদ বাটা লাগিয়ে রাখতে পারেন। কিছু দিন ব্যবহার করলেই ঘায়ের তীব্র জ্বালা-যন্ত্রণা কমে আসবে।

৫) বেকিং সোডা ঘা সারাতে দারুণ উপকারী একটি জিনিস। এক কাপ পানিতে এক চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে কুলকুচি করলে ঘা কমে যাবে। এছাড়া বেকিং সোডার সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে একটা ঘন পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। সেই পেস্ট ক্ষতস্থানে লাগিয়ে রাখলেও বেশ উপকার পেতে পারেন।

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

হাড়ের বৃদ্ধি ও পুষ্টির জন্য শিশুর খাদ্যতালিকায় যা রাখবেন

Published

on

সন্তানের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তায় থাকেন সব বাবা-মাই। শিশু কী খাবে, কতটা খাবে আর কখন খাবে- এই নিয়ে ভাবনাচিন্তা নিয়ে তারা সারাক্ষণ অস্থির। শিশু রোজ যা যা খাচ্ছে, তার থেকে শরীরে পর্যাপ্ত পুষ্টি পৌঁছচ্ছে কি না এটি জানাও খুব জরুরি। বাড়ন্ত শিশুকে হাড়ের পুষ্টি ও বৃদ্ধির জন্য সুষম আহারই দিতে হবে। আর বিশেষ করে শিশুর খাদ্যতালিকায় রোজ ক্যালশিয়াম রাখতেই হবে। রোজ কোন কোন খাবার তালিকায় রাখলে শিশুর ক্যালশিয়ামের অভাব হবে না, তা জেনে নিন।

দুধ : সুষম আহারের মধ্যে প্রথমেই বলতে হয় দুধের কথা। এই বিষয়ে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দীপিকা সুর জানাচ্ছেন, দুধের মধ্যে থাকা ক্যালশিয়াম হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়। শিশুকে রোজ নিয়ম করে দুধ খাওয়ানো উচিত। তবে যদি দুধে অ্যালার্জি থাকে বা দুধ হজম না হয়, তা হলে পনির, দই, ছানা, মাখন এ সব রাখুন তার খাদ্যতালিকায়।

মটরশুঁটি : মটরশুঁটির দানায় আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম। যা তার হাড়ের পুষ্টিতে বিশেষ সহায়ক। সাধারণত, শীতের সব্জি এটি, তাই শীতেই তার খাবারে মটরশুঁটি রাখতে হবে। ব্রোকোলিও তাই। অনেক শিশুই ব্রোকোলি খেতে চায় না। সে ক্ষেত্রে ব্রোকোলি দিয়ে স্যুপ বানিয়ে দিন। কয়েক টুকরো চিকেন সিদ্ধ দিয়ে দিন তাতে। অল্প করে মাখন দিয়ে গরম স্যুপ, সোনামুখ করে খেয়ে নেবে খুদে।

পিনাট বাটার : পিনাট বাটারেও প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম আছে। খেতে ততটা সুস্বাদু নয় বলে হয়তো শিশু খেতে চাইবে না। মায়েরা সে ক্ষেত্রে পাউরুটির মুচমুচে টোস্ট বানিয়ে তার মধ্যে পিনাট বাটার দিয়ে দিন। গরম আটার রুটি রোল করে ভেতরে পিনাট বাটার দিয়ে শিশুকে প্রাতরাশে দিন। সঙ্গে দিন ফ্রুট স্যালাড। ফল ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নুন ও গোলমরিচ দিয়ে দিন। ফল এমন ভাবে সাজিয়ে দিন যে দেখেই খেতে চাইবে শিশু।

আমন্ড বাটার :  বাড়িতে আমন্ড বাটারও এনে রাখতে পারেন। সাদা মাখন না দিয়ে পাউরুটিতে আমন্ড বাটার মাখিয়ে দিন। আমন্ড বা কাঠবাদামের মধ্যে রয়েছে প্রচুর ক্যালশিয়াম। ১/৩ কাপ কাঠবাদামে প্রায় ২৬৪ মিলিগ্রাম মতো ক্যালশিয়াম মেলে। সন্তানকে দুধের সঙ্গেও দিন কয়েক টুকরো কাঠবাদাম। দুধ-কর্নফ্লেক্স খেলে উপরে ছড়িয়ে দিতে পারেন।

Advertisement

মাছ : মাছে প্রচুর ক্যালশিয়াম আছে। শিশুর হাড়ের বৃদ্ধির দিকে বিশেষ নজর দিতে হলে তার খাদ্যতালিকায় অবশ্যই রাখুন মাছ। কাতলা, ভেটকি, কই মাছে ভাল পরিমাণে ক্যালশিয়াম থাকে। ১০০ গ্রাম কাতলা মাছ খেলে ৫৩০ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম পাওয়া যাবে, ১০০ গ্রাম ভেটকিতে প্রায় ৪৮০ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম থাকে। ৫০ গ্রাম করে, অর্থাৎ দিনে দু’পিস মাছও যদি খুদে খায়, তা হলেও রোজের ক্যালশিয়ামের অনেকটাই পূরণ হবে।

ফলের রস : টাটকা ফলের রসও দিন শিশুকে। এক গ্লাস কমলালেবু বা মুসম্বির রস থেকে ৬০ মিলিগ্রামের মতো ক্যালশিয়াম পাওয়া যাবে। প্রাতরাশে যে দিন দুধ দেবেন না, সে দিন ফলের রস দিন। ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খাবার দিলে শিশুর অরুচি হবে না। মনে রাখতে হবে, শিশুকে একদম চা-কফি বা নরম পানীয় দেওয়া চলবে না। কারণ ক্যাফিন ক্যালশিয়াম শোষণে বাধা দেয়। তখন যতই পুষ্টিকর খাবার খাওয়ান না কেন, তাতে লাভের লাভ কিছুই হবে না। বেশি লবণ দেয়া খাবার, বেশি তেল ও মশলা দেওয়া খাবার শিশুকে দেয়া চলবে না।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

কিডনিতে পাথর হওয়ার বেশি ঝুঁকিতে কারা?

Published

on

কিডনি

অফিসে সারাদিন বসে যারা কাজ করেন, তাদের বিপত্তি বেশি। একেই সারাক্ষণ বসে থেকে পেট-কোমরের মেদ বাড়ে। তার উপরে শরীরচর্চার অভ্যাস নেই, পানি কম খাওয়া ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে শরীরে নানাবিধ রোগ বাসা বাঁধতে থাকে কম বয়স থেকেই। চিকিৎসকেরা বলেন, কিডনিতে পাথর হওয়ার অন্যতম বড় কারণ হল পানি কম খাওয়া। তা ছাড়া স্থূলত্ব, বিশেষ কিছু ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খাওয়া, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলেও কিডনিতে পাথর জমতে পারে। এখন জেনে নিন, এ ক্ষেত্রে কাদের ঝুঁকি বেশি।

কিডনি শুধু শরীর থেকে রেচন পদার্থই বার করে না, তার ভূমিকা আরও বেশি। যেমন— রক্তে সোডিয়াম, পটাশিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে কিডনি। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক রাখতেও এর ভূমিকা আছে। তা ছাড়া, শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখা, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, রক্তকণিকা উৎপাদনে সাহায্য করা, হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখা। কিডনিতে পাথর জমলে ভয়ের খুব বেশি কারণ না হলেও দ্রুত সেই পাথর শরীর থেকে বার না হলে সমস্যা বাড়তে পারে।

ঝুঁকিতে কারা?

১) দিনে আড়াই থেকে তিন লিটার পানি খেতে হবে।

২) বেশি প্রাণিজ প্রোটিন যারা খাচ্ছেন, তাদেরও ঝুঁকি বেশি। খুব বেশি তেলমশলা দিয়ে কষিয়ে মাংস বা মাছ, ডিম প্রায় রোজ খেতে শুরু করলে তখন বিপদ বাড়বে। এমনকি, বাইরের খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার বেশি খেলে কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বাড়বে।

Advertisement

৩) অতিরিক্ত উদ্বেগ, মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা থেকে ভ্যাসোপ্রেসিন নামে এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়, যা মূত্রের ঘনত্ব বাড়িয়ে দেয়। ফলে কিডনিতে পাথর জমতে পারে।

৪) বাতের সমস্যা থাকলেও ঝুঁকি বাড়তে পারে বলে দেখা গিয়েছে কিছু ক্ষেত্রে।

৫) রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে, খনিজ উপাদানগুলির ভারসাম্য বিগড়ে গেলে ঝুঁকি বাড়বে।

৬) খাদ্যে লবণ তথা সোডিয়ামের মাত্রা কমিয়ে প্রস্রাবে ক্যালসিয়াম নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

৭) বেশি মাত্রায় মদ্যপানও ঝুঁকি বাড়াতে পারে। নরম পানীয়, বেশি মিষ্টি দেয়া প্যাকেটজাত পানীয় বেশি খাওয়াও বিপদের কারণ হতে পারে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it