Connect with us

লাইফস্টাইল

বড়দিনের সাজ পোশাক

Avatar of author

Published

on

সাজ

খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয় বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন বা ক্রিসমাস। ডিসেম্বর মাস আসলেই এই উৎসবকে ঘিরে শুরু হয়ে যায় তাদের নানা প্রস্তুতি।

২৪ ডিসেম্বর রাত এগারোটার পর থেকেই শুরু হয়ে যায় বড়দিনের আনুষ্ঠানিকতা। এমন উৎসবের দিনে জমিয়ে সাজগোজ করবেন না তা কি হয়?

চলছে পৌষের কনকনে হাওয়া তাই রাতে গীর্জায় যাওয়ার সময় গরম পোশাক পরতেই হবে। লম্বা ঝুলের কার্ডিগান, জিনসে্‌র জ্যাকেট, কেতাদুরস্ত সোয়েটার— যাই পরুন না কেন, সঙ্গে সাজটাও হতে হবে মানানসই।

এই দিনে কখনোই স্টাইলের সঙ্গে কম্প্রোমাইজ করা যায় না। আর তাই যে পোশাকই পরুন না কেন, সাজটা হবে আপনার মনের মতো এবং ব্যক্তিত্বপূর্ণ।

সাজ

যেকোনো ধরনের মেকআপ করার আগে ভালো করে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করে নিন। এরপর ভালো মানের একটি প্রাইমার লাগিয়ে নিন মুখে। আর শীতের দিন মেকআপ বারবার ঠিক না করলেও চলে বলে প্রথমেই ভালো ফাউন্ডেশন বা প্যানকেক দিয়ে ভালো করে বসিয়ে নিন মেকআপ। সঙ্গে গোলাপি রঙের ব্লাশার ব্যবহার করতে পারেন।

Advertisement

যে কোন সাজের অনেকটাই নির্ভর করে চোখের সাজের ওপর। তাই চোখকে সাজিয়ে তুলতে হবে সযত্নে। চোখ বড় দেখাতে নিচে নয়, চোখের উপরের দিকে লাগান আইশ্যাডো। লিপস্টিক হালকা লাগালেও আইশ্যাডোর ক্ষেত্রে বেছে নিতে পারেন গাঢ় কোনো রঙ। তাহলে চোখ উজ্জ্বল দেখাবে। চোখের উপর আইশ্যাডো লাগানোর পর যদি মনে খুঁতখুঁত থেকেই যায় কিংবা চোখের উপরের অংশ চকচকে করে তুলতে চাইলে আইশ্যাডো লাগানোর পর বাম বা ভেসলিন লাগিয়ে নিতে পারেন।

 

মেকআপ করে ত্বকে চকচকে ভাব আনতে সাজের পর ডাস্ট হাইলাইটারের পরিবর্তে ক্রিম জাতীয় হাইলাইটার ব্যবহার করতে পারেন। নাকের নিচে, চোখের পাশে, কপালের মতো জায়গাগুলোতে হাইলাইটার ব্যবহার করলে আলো পড়লে ত্বক চকচক করে ওঠে। তবে ফাউন্ডেশন লাগানোর আগে ত্বকে ট্রান্সলুসেট পাউডার লাগিয়ে নিতে পারেন।

শুধু তো চোখ সাজালেই হবে না, সযত্নে সাজিয়ে তুলতে হবে ভ্রুও। প্রথমে একটি পেন্সিল দিয়ে ভ্রু এঁকে নিন। তারপর একটি ব্রাশ দিয়ে সেটা সমানভাবে ছড়িয়ে দিন। তারপর ভ্রুতে কোনো জেল লাগিয়ে নজর কাড়তে পারেন।

বড়দিনের সন্ধ্যায় ঠোঁট রাঙাতে বেছে নিতে পারেন হালকা গোলাপি ঘেঁষা ন্যুড রঙ। চাইলে লিপগ্লসও ব্যবহার করতে পারেন।

Advertisement

সাজ

পার্টির সময়ে চুল খুলে রাখাই ভালো। এখন শীতকাল, চুল ছেড়ে রাখলে গরম লাগার খুব ভয় নেই। তবে পার্টিতে গেলে সুন্দর করে চুলটা বেঁধেও নিতে পারেন। খোঁপা, পনিটেইল, বিভিন্ন ধরনের বেণি আপনার সাজকে আরো নতুন মাত্রা দেবে।

বড়দিনের সাজের ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ওয়েদারের কথা মাথায় রাখতে হবে। এমন কোনো পোশাক বা এমন কোনো সাজসজ্জা দেয়া ঠিক হবে না, যেটা আপনার বড়দিনের পরিকল্পিত আনন্দকে মাটি করে দেবে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

পরামর্শ

মুখে ঘা দূর করতে মেনে চলুন ৫ উপায়

Published

on

খাওয়া দাওয়ার সময় বা কথা বলার সময়ে মুখে ঘা হলে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। এই সমস্যা দীর্ঘদিন সহ্য না করাই উত্তম। এই সমস্যা কিন্তু একসময় মুখে আলসারেরও লক্ষণ হতে পারে। মুখের আলসারকে সামান্য ঘা ভেবে অবহেলা করলেই বিপদে পড়বেন। কোষ্ঠকাঠিন্য, হরমোন জনিত সমস্যার কারণে মুখের ভিতরে আলসার হতে পারে। অনেকে আবার ব্রেসেস পড়েন, তাঁদেরও মাঝেমাঝে এই সমস্যা হয়। শরীরে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি, আয়রন, জিঙ্ক, ফোলেটের ঘাটতির কারণেও মুখের ঘা থেকে আলসার হতে পারে।

মুখে ঘা হলে কিছুদিনের জন্য ঝাল, টক জাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। না হলে মুখে জ্বালা অনুভূত হবে। মুখে ঘা হলে মুক্তি পেতে পারেন ৫ উপায়ে ।

১) মুখের ঘা কমাতে হালকা গরম পানিতে সামান্য লবন মিশিয়ে কুলকুচি করুন। এতে আরাম পাবেন। দিনে তিন থেকে চার বার করলে ব্যথা ও ঘা দুটোই কমে আসবে।

২) ঘায়ের জায়গায় সামান্য মধু লাগিয়ে রাখতে পারেন, ভালো উপকার পাবেন। কয়েক ঘণ্টা অন্তর অন্তর মধু লাগালে সুফল পাবেন।

৩) ঘায়ের জায়গায় বিশুদ্ধ নারিকেল তেল লাগিয়ে রাখলেও বেশ আরাম পাবেন।

Advertisement

৪) যে কোনও ঘায়ের জন্য ভালো প্রাকৃতিক ঔষধ হতে পারে হলুদ। মুখে যে জায়গায় ঘা হয়েছে, সেই স্থানে হলুদ বাটা লাগিয়ে রাখতে পারেন। কিছু দিন ব্যবহার করলেই ঘায়ের তীব্র জ্বালা-যন্ত্রণা কমে আসবে।

৫) বেকিং সোডা ঘা সারাতে দারুণ উপকারী একটি জিনিস। এক কাপ পানিতে এক চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে কুলকুচি করলে ঘা কমে যাবে। এছাড়া বেকিং সোডার সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে একটা ঘন পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। সেই পেস্ট ক্ষতস্থানে লাগিয়ে রাখলেও বেশ উপকার পেতে পারেন।

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

জুতো-মোজার দুর্গন্ধ দূর হবে যেভাবে

Published

on

এসে গেছে বৃষ্টির দিন। দিনভর ঘ্যানঘ্যানে বৃষ্টিতে বাড়ি থেকে বের হওয়াই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ।  বাড়ি থেকে বেরিয়েই কাকভেজাহয়ে অফিসে যাচ্ছে মানুষ। জুতো থেকে মোজা, সব ভিজে একেবারে চুপচুপে। সেই জুতো-মোজা পরেই সারাদিন কাটিয়ে দেয়া।

সবশেষে ঘরে পৌছে জুতো খুলতেই বিকট গন্ধ! এই পরিস্থিতির সম্মুখীন অনেকেই হচ্ছেন নিশ্চয়ই?  এই সমস্যা দূর করতে ঘরোয়া কিছু টিপসে খুব সহজেই দূর করতে পারবেন জুতো, মোজার এই বাজে গন্ধ।

আসুন জেনে নেই তাহলে –

১. ছোট্ট একটি কাপড়ে অল্প পরিমাণ বেকিং সোডা নিয়ে ছোট পুটলি বানিয়ে মোজার মধ্যে রেখে দিন। দেখবেন মোজা থেকে দুর্গন্ধ দূর হবে।

২. ন্যাপথোলিন গুঁড়ো করে নিয়ে ট্যালকম পাউডারের সঙ্গে তা মিশিয়ে জুতোর মধ্যে ছড়িয়ে দিন। দেখবেন জুতোয় আর দুর্গন্ধ হচ্ছে না।

Advertisement

৩. বাড়িতে ফিরেই ভিজে জুতো ভালো করে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিন। তারপর জুতোর মধ্যে কিছু পরিমাণ বেকিং সোডা ছিটিয়ে দিন।

পরের দিন জুতোর ভিতর ভালো করে মুছে ফেলুন। দেখবেন গন্ধ দূর হয়েছে।

৪. জুতোর মধ্যে এক টুকরো ফেব্রিক সফটনার সিট রেখে দিন রাতে। পরদিন সেটি বের করে জুতো পরুন। বাজে গন্ধ একেবারে দূর হয়ে যাবে।

৫. বাড়িতে ফিরে জুতো ধুয়ে হেয়ার ড্রায়ার চালিয়ে হালকা শুকিয়ে নিন। এবার এক টুকরো কাপড় বা তুলো লবঙ্গ তেলে ভিজিয়ে জুতোর মধ্যে রেখে দিন সারারাত। জুতোর দুর্গন্ধ দূর হবে।

৬. ফুটন্ত জলে টি ব্যাগ ফেলে রাখুন ২ মিনিট। টি ব্যাগ ঠাণ্ডা হলে জুতোর মধ্যে রেখে দিন। এক ঘণ্টা পর তা সরিয়ে জুতোর ভেতরের অংশ ভাল করে মুছে নিন। দুর্গন্ধের পাশাপাশি দূর হবে তাতে থাকা ব্যাকটেরিয়াও।

Advertisement

জেডএস//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রেসিপি

ম্যাংগো পুডিং তৈরির রেসিপি

Published

on

প্রতিকী ছবি

আমের সিজনে অনেকেই আমের পাল্প ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করেন। সেই ম্যাংগো পাল্প দিয়েই ম্যাংগো পুডিং বানানো যাবে। আর আমের সিজনে তো ফ্রেশ আমই ব্যবহার করতে পারবেন। ছোট বাচ্চাদের জন্য এটি বেশ হেলদি একটি ডেজার্ট আইটেম। মাত্র ৪টি উপাদান দিয়েই ইয়াম্মি ইয়াম্মি ম্যাংগো পুডিং বানিয়ে নেয়া যায়। চলুন দেরি না করে রেসিপিটি জেনে নেই এখনই।

উপকরণ

ঘন দুধ- ১ কাপ

চিনি- স্বাদ অনুযায়ী ( আমি হাফ কাপ দেই )

আম- ২টি

Advertisement

ডিম- ২টি

ম্যাংগো পুডিং তৈরির পুরো প্রণালী

১. প্রথমে আম ছোট ছোট করে কেটে নিন। দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করুন এবং ঠাণ্ডা করে নিন।

২. এবার ব্লেন্ডার জগে আম, চিনি, দুধ ও ডিম সবকিছু দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন।

৩) মিশ্রণটি মোটামুটি ঘন ও থকথকে হবে। যদি বেশি ঘন হয়ে যায়, লিকুইড দুধ মিশিয়ে নিতে হবে।

Advertisement

৪. এবার একটি স্টিলের টিফিন বক্সে পুডিংয়ের মিশ্রণ ঢেলে নিতে হবে।

৫. বড় সসপ্যানে পানি ফুটতে দিন। এবার একটি স্ট্যান্ড প্যানে সেট করে তার উপর স্টিলের টিফিন বক্সটি রাখুন।

৬. বাটির ঢাকনা ভালোভাবে আটকাবেন এবং পানি যেন ভেতরে না যেতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

৭. চুলার আঁচ মিডিয়াম রাখুন, ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে চেক করুন পুডিং জমেছে কি না।

৮. পুডিং জমে গেলে চুলা নিভিয়ে দিন। এরপর রুম টেম্পারেচারে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে।

Advertisement

ব্যস, আমের পুডিং বানানো হয় গেলো! চাইলে ফ্রিজে রেখে ম্যাংগো পুডিং ভালোভাবে সেট করে নিতে পারেন। সেট হয়ে গেলে টিফিন বক্স থেকে পুডিংটি একটি প্লেটে সাবধানে উল্টিয়ে ঢেলে নিন। এবার ছুরি দিয়ে পিস পিস করে কেটে সার্ভ করুন। আর এটি ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা খেতে কিন্তু বেশি মজা লাগে। সব উপকরণগুলো বাসাতে থাকলে আজই বানিয়ে নিন দারুন মজাদার ডেজার্টটি।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it