অর্থনীতি
২০২৩ তে কেমন যাবে দেশের অর্থনীতি
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ আর মহামারি পরবর্তী সরবরাহ ব্যবস্থায় ব্যাঘাত ঘটার ফল হিসেবে চলতি বছরের প্রায় পুরোটাই বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ভুগতে হয়েছে। একদিকে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতির কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে, অন্যদিকে ডলার সংকটে আমদানি এবং ব্যাংকিং খাতেও ছিল সংকট।
একই সাথে ব্যাংকের খেলাপি ঋণ এবং ই-কমার্স খাতের অনিয়ম নিয়েও আলোচনা ছিল বছর জুড়ে। এছাড়া রপ্তানি এবং বৈদেশিক আয়ের ট্রেন্ডও ছিল কিছুটা নেতিবাচক। এসব পেরিয়ে নতুন বছরে অর্থাৎ ২০২৩ সালে বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল চ্যালেঞ্জগুলো কী হবে? আশা জাগানো খবর কি আসবে কোন খাতে?
অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা পরিবর্তনের সম্ভাবনা কম
২০২২ সাল শুরু হয়েছিল অর্থনীতিতে মহামারি উত্তর স্থবিরতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টার মাধ্যমে। কিন্তু সারা দুনিয়াতে তখন শুরু হয়ে গেছে মূল্যস্ফীতি, যা থেকে বাদ পড়েনি বাংলাদেশও।
এরপর ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর সহসাই বিশ্বজুড়ে বেড়ে যায় জ্বালানি তেল এবং খাদ্য পণ্যের মূল্য। মূল্যস্ফীতির গ্রাফ আরো ওপরে উঠতে থাকে। এরপর খুব দ্রুতই অর্থনীতির নানা খাতে সংকট দেখা দিতে থাকে। এবং অর্থনৈতিক সংকটের মুখে এক পর্যায়ে জুলাই মাসে বাংলাদেশের সরকার আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফের কাছে সাড়ে চারশো’ কোটি ডলার ঋণ চায়। অর্থনীতিবিদেরা মনে করেন, ব্যাংকে ডলার সংকটসহ ২০২২ সালে যেসব সমস্যার মধ্য দিয়ে গেছে বাংলাদেশ, তার খুব একটা পরিবর্তন হবে না ২০২৩ সালে।
অর্থনীতিবিদ আহসান এইচ মনসুর বলেন, নতুন বছরে নানা খাতে উন্নতি হলেও, সংকট পুরোপুরি কাটবে না। বাংলাদেশে ২০২৩ সাল শুরু হচ্ছে কিছুটা উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ে।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ হিসাবে চলতি বছরের অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি ছিল আট দশমিক ৯১ শতাংশ।
কিন্তু মনসুর বলেন, এ বছর এটা কমে আসবে, কারণ বিশ্ববাজারে পণ্যের মূল্য কমছে, ফলে বাংলাদেশেও সরবরাহ ব্যবস্থায় উন্নতি হবে।
তবে তিনি বলেন, “ডলারের সংকট দ্রুতই কাটবে না। যদিও ব্যালেন্স অব পেমেন্টের যে ভারসাম্যহীনতা সেটা কমে আসছে। কিন্তু আমাদের অনেক সমস্যার জের টানতে হবে, আমদানির ঋণপত্র বা এলসি স্থগিত হয়েছিল সেগুলো সমাধান করতে হবে। আবার ডলার সংকটের কারণে অনেকে আমদানি করতে পারছেন না, যেটা অর্থনীতির জন্য ভালো না।”
তৈরি পোশাক এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প আশা জাগাবে
চলতি বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নানা রকম উত্থান-পতন ঘটেছে। ডলার সংকটে পণ্য এবং বিদ্যুৎ আমদানিতে সংকট দেখা দেয়।
ফলে সরবরাহেও ঘাটতি দেখা দেয় অনেক খাতেই।
এক পর্যায়ে সরকার কৃচ্ছতা সাধনের উদ্যোগ হিসেবে বিদ্যুৎ ব্যবহার কমানোর জন্য এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের দিকে যায়।
বিলাসদ্রব্য আমদানি সীমিত করে এবং জরুরি প্রয়োজন না হলে কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দেয়। রপ্তানিতে অনেক খাত ঋণাত্মক হয়ে পড়লেও, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর সর্বশেষ তথ্য বলছে, চলতি অর্থ বছরের জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি ১৫ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।
এ বছরই প্রথমবার রপ্তানি আয় ৫০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। বহুল আলোচিত পদ্মা সেতুও এ বছর উদ্বোধন হয়েছে, বছরের শেষে মেট্রোরেলের আংশিক উদ্বোধন হয়েছে। এসব বিষয়ই হয়ত সামনের বছর অর্থনীতিতে কিছুটা স্বস্তি আনতে সাহায্য করবে বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা।
অর্থনীতিবিদ নাজনীন আহমেদ মনে করেন, পরবর্তী বছরে অর্থনৈতিক মন্দার আশংকার মধ্যেও বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এবং তৈরি পোশাক খাত দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা করবে।
তিনি বলেন, “পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের ফলে বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ওপর প্রভাব পড়েছে, যার একটা ফল সামনের বছরেও দেখা যাবে।
সামনের বছর এ খাতে আরো নতুন নতুন ক্ষেত্র প্রসারিত হবে এবং তার ফল আমরা দেখতে পারবো।” “এছাড়া এতো সংকটের মধ্যেও আমাদের তৈরি পোশাক খাত তাদের বাজার ধরে রেখেছে।
এর একটা বড় কারণ আমরা একেবারে বেসিক পণ্য তৈরি করি, যার চাহিদা কমার কোন কারণ নাই। ফলে এ খাতে রপ্তানির অগ্রগতি চলমান থাকবে।”
বছরের শেষে সহনীয় হবে অর্থনীতি
ডলার সংকট ছাড়াও ২০২২ সালে বাংলাদেশের ব্যাংক খাতে ঋণ প্রদান এবং আদায়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ শোনা গেছে। নতুন বছর এসব সমস্যা মিটে যাবে—এমনটা মনে করেন না বিশ্লেষকেরা।
তবে, ব্যাংক খাতের সংশ্লিষ্টরা মনে করেন বছরের শেষ নাগাদ এ পরিস্থিতি পরিবর্তন হবে।
বেসরকারি খাতের ব্যাংক ট্রাস্ট ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হুমায়রা আযম বিবিসিকে বলেছেন, ডলার সংকটের কারণে আমদানির ঋণপত্র বা এলসি খোলার গতি হয়ত এ বছরও কমই থাকবে, তবে তিনি মনে করেন পরিস্থিতি আস্তে আস্তে সহনীয় হয়ে উঠবে।
তিনি বলেন, “আমরা হয়ত এ বছরও কম এলসি খুলতে পারবো, কিন্তু ব্যাংক হিসেবে আমরাও ম্যানেজ করবো, ব্যালেন্স করবো বিষয়টা।
হয়ত অনেক কম খুলবো কিন্তু আমরা ম্যানেজ করবো। আমার মনে হয় তারল্যের একটু সংকট আছে, বৈদেশিক মুদ্রারও সংকট আছে। ডলার তো আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার ৯০ শতাংশ ইউএস ডলার, সে কারণে আমাদের সমস্যাটা বেশি হয়।
কিন্তু আমরা সবাই মিলে পরিস্থিতি সামাল দিতে পারবো বলেই আমি মনে করি।”
বাংলাদেশে নতুন বছরের শেষে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সাধারণত বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সব সময়ই একটা উর্ধমুখী ট্রেন্ড দেখা যায়, তার একটা প্রভাব থাকবে অর্থনীতিতে।
যদিও অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির বার্ষিক হার নতুন বছরে ছয় শতাংশ বা তার আশেপাশেই থাকবে বলে বলছে বিশ্বব্যাংক এবং আইএমএফ।
তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, আর্থিক খাতের সংস্কার এবং সুশাসন নিশ্চিত না হলে অর্থনীতির সংকট কাটানো যাবেনা। সূত্র- বিবিসি।
অর্থনীতি
বাংলাদেশের পাশে থাকবে আইএমএফ
ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন শেখ হাসিনা। তার দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। দেশের এ পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে শপথ নেবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। চলমান পরিস্থিতির মধ্যেও বাংলাদেশকে সহযোগিতা করে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকতে আইএমএফ ‘প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’ বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ‘প্রাণহানি ও মানুষের আহত হওয়ার ঘটনায়’ আইএমএফ গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে। তারা বাংলাদেশ ও দেশটির মানুষের প্রতি সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে সংস্থাটি পাশে থাকবে।
এর আগে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি ডলারের একটি ঋণ অনুমোদন দেয় আইএমএফ। ইতোমধ্যেই তিন কিস্তিতে ২৩০ কোটি ৮২ লাখ ডলার ছাড় করেছে আইএমএফ। আর ২০২৬ সাল পর্যন্ত সাতটি কিস্তিতে ঋণের পুরো অর্থ ছাড় করার কথা রয়েছে সংস্থাটির।
বিশেষজ্ঞদের মতে, আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠান থেকে পাওয়া দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দেশের জিডিপির প্রায় এক-চতুর্থাংশের সমতুল্য। সুতরাং, তাদের সমর্থন বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
এসি//
অর্থনীতি
আজ ব্যাংক থেকে এক লাখের বেশি টাকা তোলা যাবে না
শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শপথ অনুষ্ঠান আজ (০৮ আগস্ট)। সে জন্য নিরাপত্তার স্বার্থে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের সীমা আরোপ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এক হিসাব থেকে এক লাখের বেশি নগদ টাকা উত্তোলন করা যাবে না। তবে এ সিদ্ধান্ত শুধু আজকের জন্য প্রযোজ্য হবে।
বুধবার (০৭ আগস্ট) রাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা এমডিদের এক জরুরি বার্তায় এ নির্দেশনা দিয়েছে।
নির্দেশনা অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) এক হিসাব থেকে এক লাখের বেশি নগদ টাকা উত্তোলন করা যাবে না। তবে যেকোনো পরিমাণ নগদ টাকা স্থানান্তর ও ডিজিটাল লেনদেন করা যাবে। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক আজকের জন্য প্রধান কার্যালয় থেকে শাখায় টাকা দেয়া বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি গ্রাহকদের চেকের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করতে পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
জানা গেছে, সরকার পরিবর্তনের পর নগদ টাকা উত্তোলনের চাপ বেড়েছে। এসব অর্থ যাতে কোনোভাবেই সন্ত্রাসী বা অবৈধ কাজে ব্যবহৃত না হয়, সে জন্য নগদ টাকা উত্তোলন কিছুটা নিরুৎসাহিত করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ধারাবাহিকতায় গত রাতে এ সিদ্ধান্ত জানায় বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘দেশে কোনো সরকার নেই এবং আজ নতুন সরকার গঠিত হচ্ছে। এই সময়ে কেউ যাতে নগদ টাকা নিয়ে কোনো অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে না পারে, সে জন্যই এই সিদ্ধান্ত।’
এসি//
অর্থনীতি
এনবিআর চেয়ারম্যানকে বরখাস্তের দাবিতে বিক্ষোভ
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমকে বরখাস্তের দাবিসহ ৯ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।আর বিক্ষোভের মধ্যেই চেয়ারম্যানের পদত্যাগের গুঞ্জন চলছে।
বুধবার (৭ আগস্ট) সকাল থেকেই এনবিআর এর প্রধান কার্যালয়ে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিক্ষোভ করতে দেখা যায়।
এনবিআরের কর্মচারীরা জানান, তারা দীর্ঘ দিন থেকে তাদের নানা দাবি ও অসুবিধা এনবিআর চেয়ারম্যানকে জানিয়ে আসছিলেন। কিন্তু এসব দাবি তিনি পূরণ করেন নাই। বাইরের ক্যাডারের কর্মকর্তারা এনবিআর কর্মচারীদের কষ্ট বুঝতে চান না। তাদের ইচ্ছে মত করে চালাতে চান, সেটা কতটা যৌক্তিক তা ভেবে দেখার এটাই উপযুক্ত সময়।
এসময়ে আন্দোলনরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ৯ দফা দাবি জানান।
তাদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে-
১। প্রশাসন ক্যাডার থেকে কোনো কর্মকর্তা প্রেষণে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে পদায়ন করা যাবে না।
২। স্বৈরাচারী শাসকের ঘনিষ্ঠ সহচর জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বর্তমান চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমকে অবিলম্বে পদ থেকে বরখাস্ত করে আয়কর/কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট ক্যাডার থেকে চেয়ারম্যান নিয়োগ দিতে হবে।
৩। অবিলম্বে স্বৈরাচারী চেয়ারম্যানের দোসর এবং প্রিয়পাত্র প্রথম সচিব (কর প্রশাসন) মো. শাহিদুজ্জামানকে তার পদ থেকে বরখাস্ত করে কর ক্যাডারের কর্মকর্তা পদায়ন করতে হবে।
৪। দুই বছর পর পর বদলি বাণিজ্য বন্ধ করে আয়কর আইন-২০২৩ এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এবং আয়কর আদায়ের স্বার্থে অতীতের মতো রাজস্ব বান্ধব এবং প্রযোজ্যতা সাপেক্ষে বদলি করতে হবে।
৫। অবৈধ নিয়োগ অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে এবং আউট সোর্সিং পদ্ধতিতে নিয়োগ দেওয়া যাবে না।
৬। সব কর্মচারীদের পদায়ন কর্মচারীদের জন্য প্রণীত জ্যেষ্ঠতা বিধিমালা ও আইন অনুযায়ী করতে হবে।
৭। আয়কর অনুবিভাগের ১০তম-২০তম গ্রেডের সব শূন্য পদে পদোন্নতি দিতে হবে এবং সব পদ পদোন্নতিযোগ্য হতে হবে, কোনো পদ ব্লক রাখা যাবে না।
৮। কর্মচারীদের নিজ নিজ অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে পরামর্শ করে কর্মচারীদের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে, অন্যথায় কোনো সিদ্ধান্ত মানা হবে না।
৯। সর্বশেষে আয়কর অনুবিভাগের সংশ্লিষ্ট সব বিষয়ের সিদ্ধান্ত শুধু আয়কর বিভাগের কর্মকর্তা/কর্মচারীরা নেবে।
আই/এ
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন