Connect with us

ফুটবল

ইউরোর প্রথম রাউন্ডে আত্মঘাতী গোলের রেকর্ড

Published

on

শেষ হয়েছে ইউরো কাপের গ্রুপ পর্ব। শনিবার (২৬ জুন) থেকে শুরু হচ্ছে নকআউট পর্ব। প্রথম রাউন্ডে মোট ৩৬ ম্যাচে ৯৪ গোল হয়েছে। এ রাউন্ডে আত্মঘাতী গোলের সংখ্যাটাও কম নয়। আত্মঘাতী গোলের রেকর্ড গড়ে ফেলেছে এবারের ইউরো। 

ছয় গ্রুপের টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী ২৪ দল, খেলেছে ৩৬ ম্যাচে। ৩৬ ম্যাচে আত্মঘাতী গোলের সংখ্যা ৮টি। ইউরো কাপের যেকোনো আসরে সর্বোচ্চ আত্মঘাতী গোলের রেকর্ড এটিই।

এর আগে সর্বোচ্চ ৩টি আত্মঘাতী গোলের দেখা মিলেছিল ২০১৬ সালের ইউরোতে। সেবার তিন ম্যাচে হয়েছিল এ তিন আত্মঘাতী গোল। আর এবার ছয় ম্যাচেই হয়েছে ৮ আত্মঘাতী গোল। অর্থাৎ দুইটি ম্যাচে হয়েছে দুইটি করে আত্মঘাতী।

এক ম্যাচে দুইটি করে আত্মঘাতী গোল করা দল দুইটি হলো বর্তমান চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল ও স্লোভাকিয়া। জার্মানির কাছে ২-৪ গোলে হারার ম্যাচে পর্তুগাল ও স্পেনের কাছে ০-৫ গোলে উড়ে যাওয়ার ম্যাচে স্লোভাকিয়া করেছিল জোড়া আত্মঘাতী গোল।

ইউরো কাপের গত ১০ আসরে আত্মঘাতী গোল হয়েছে মোটে ৯টি। ১৯৭৬ সালের আসরে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে প্রথম আত্মঘাতী গোল করেন চেকস্লোভাকিয়ার অন্তন অন্দ্রাস। পরের চার আসরে দেখা মেলেনি আত্মঘাতী গোলের। এরপর ১৯৯৬ ও ২০০০ সালের আসরেও হয় একটি করে আত্মঘাতী গোল।

Advertisement

২০০৪ সালের আসরে প্রথমবারের মতো এক আসরে হয় দুটি আত্মঘাতী গোল। তবে বিরতি পড়ে ২০০৮ সালে, এ আসরে কোনো খেলোয়াড়কে আত্মঘাতী গোলের লজ্জায় ডুবতে হয়নি।। ২০১২ সালের আসরে একমাত্র আত্মঘাতী গোল করেন ইংল্যান্ডের গ্লেন জনসন। আর গত আসরে হয় তিনটি আত্মঘাতী গোল।

সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়ে এবার প্রথম আসরেই মিলল ৮টি আত্মঘাতী গোলের দেখা। আসরের প্রথম গোলটিই ছিল মূলত আত্মঘাতী। ইতালির বিপক্ষে নিজেদের জালে বল ফেলেন তুরস্কের মেরিহ দেমিরাল। 

এরপর স্লোভাকিয়ার বিপক্ষে পোল্যান্ড ও ফ্রান্সের বিপক্ষে জার্মানি হেরে যায় আত্মঘাতী গোলের কারণে। এরপরই আসে পর্তুগালের জোড়া আত্মঘাতী গোলের ম্যাচ। ফ্রান্সের কাছে আত্মঘাতী গোলে হেরে যাওয়া জার্মানি এবার পর্তুগালের বিপক্ষে পায় দুটি আত্মঘাতী গোল।

সবশেষ স্লোভাকিয়া-স্পেন ম্যাচে হয় দুটি আত্মঘাতী গোল। এর আগে বেলজিয়াম-ফিনল্যান্ড ম্যাচে হয় আসরের সপ্তম আত্মঘাতী গোলটি।

গত দশ আসর মিলে ৯টি আর এবার প্রথম রাউন্ডেই ৮টি- আত্মঘাতী গোলের এ সংখ্যা কোথায় গিয়ে থামবে তার উত্তর দেবে সময়। এখনো বাকি রয়েছে টুর্নামেন্টের ১৫টি ম্যাচ। এসব ম্যাচে আর কোনো আত্মঘাতী গোল না করার চেষ্টাই থাকবে দলগুলোর। 

Advertisement

এস

Advertisement

ফুটবল

ফুটবলকে বিদায় জানালেন পেপে

Published

on

সব ধরনের ফুটবল থেকে বিদায় নিলেন পর্তুগালের ডিফেন্ডার পেপে।  বৃহস্পতিবার এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন তিনি।

সর্বশেষ ইউরোর কোয়ার্টার ফাইনালে ফ্রান্সের বিপক্ষে পর্তুগালের ম্যাচটাই হয়ে রইল ৪১ বছর বয়সী এই ফুটবলারের ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ।

সে ম্যাচে টাইব্রেকারে হেরে বিদায় নিয়েছিল পর্তুগাল।  ইউরোর মূলপর্বে সবচেয়ে বয়স্ক খেলোয়াড় হিসেবে মাঠে নামার রেকর্ডও গড়েন তিনি।

পর্তুগালের হয়ে ১৪১ ম্যাচ খেলেছেন পেপে। জিতেছেন ২০১৬ ইউরো।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

বাফুফে থেকে পদত্যাগ করলেন সালাম মুর্শেদী

Published

on

পদত্যাগ করেছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সিনিয়র সহসভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদী।  তিনি ২০০৮ সাল থেকে পদটিতে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

এছাড়াও সালাম মুর্শেদী বাফুফের অর্থ কমিটি ও রেফারিজ কমিটির প্রধানও ছিলেন। এই দুটি পদ থেকেও তিনি পদত্যাগ করেছেন।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে সালাম মুর্শেদীর পদত্যাগের কথা জানায় বাফুফে। সালাম মুর্শেদী খুলনা–৪ আসন থেকে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ছিলেন।

 

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

চলে গেলেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের সংগঠক সাইদুর রহমান প্যাটেল

Published

on

স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অন্যতম সংগঠক ও উদ্যেক্তা সাইদুর রহমান প্যাটেল মারা গেছেন। বেশ কিছুদিন ধরেই তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ছিলেন। হাসপাতালে থাকাকালীন সেসব ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করতেন তিনি। অবশেষে ৭৩ বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেলেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের এই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসের একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন সাইদুর রহমান। তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) শোক জানিয়েছে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সাইদুর রহমানের অবদান ছিল অনস্বীকার্য। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল গঠনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বিভিন্ন স্থানে তহবিল তুলতেন সাইদুর রহমানরা। তারা ভারতে ঘুরে ঘুরে স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের হয়ে প্রীতি ম্যাচ খেলতেন। সেখান থেকেও তহবিল সংগ্রহ করতো এই দলটি।

একজন ফুটবল খেলোয়াড় হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা রাখার লক্ষ্য নিয়েই স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল গঠন করার উদ্যেগ নিয়েছিলেন সাইদুর রহমান প্যাটেলরা। এখানে খেলে যে অর্থ উত্তোলন হবে, তা মুক্তিযুদ্ধের জন্য গঠিত তহবিলে প্রদান করা হবে; এমনই ছিল স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের সেসময়ের ভাবনা।

স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ইচ্ছা ছিল সাইদুর রহমানের। সবশেষ সাধারণ নির্বাচনের আগেই অবশ্য চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমাতে হয় তাকে। সেখানে লম্বা সময় ধরে চিকিৎসা নেওয়ার পর আর দেশে ফিরতে পারলেন না তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতেই নিজের জীবনের শেষ সময়টুকু কাটালেন।

Advertisement

সাইদুর রহমানের জন্ম ১৯৫১ সালের ৭ অক্টোবর। তিনি ঢাকার কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদে জন্মগ্রহণ করেন। পরে অবশ্য গেন্ডারিয়ায় চলে যায় তার পরিবার। গেন্ডারিয়াতেই বেড়ে উঠেছেন, স্থানীয় পর্যায়ে ফুটবল খেলতে খেলতে শীর্ষ পর্যায়ের ফুটবলেও নিজের জায়গা করে নেন। তিনি ঢাকার ইস্টএন্ডের হয়ে ফুটবল খেলেছেন। দ্বিতীয় বিভাগে ফরাশগঞ্জের হয়ে, প্রথম বিভাগে পিডব্লুডি’র হয়ে খেলেছেন সাইদুর রহমান প্যাটেল।

এম এইচ//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it