বাংলাদেশ
সেঞ্চুরি করে সাজঘরে ফিরলেন লিটন
ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরির দেখা পেলেন লিটন দাস। হারারেতে আজ দলের ব্যাটিং বিপর্যয়ের সময় এই শতক তুলে নেন তিনি। ১১০ বলে ৮ চারের মারে তিন সংখ্যার রানে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন এই ওপেনার। অবশ্য সেঞ্চুরি করেই সাজঘরে ফিরেছেন লিটন। ১১৩ বলে ১০২ করে আউট হয়েছেন রিচার্ড এগারভার বলে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই নিয়ে তৃতীয় সেঞ্চুরি লিটনের, অন্যটা ভারতের বিপক্ষে। বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটাও এই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। সিলেটে ১৭৬ রানের ইনিংস খেলেছিলেন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান।
মাহমুদউল্লাহর বিদায়, সেঞ্চুরির অপেক্ষায় লিটন
লিটনের সঙ্গ ভালোই দিচ্ছিলেন মাহামুদউল্লাহ রিয়াদ। টপ অর্ডারের বিপর্যয় সামাল দিয়ে ১০১ বলে ৯৩ রানের জুটি গড়ে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ঘুরে দাঁড়ানোর। তবে ৩৬তম ওভারে ভাঙে এই জুটি। লুক জঙ্গুয়ের স্লোয়ার বাউন্সার খেলতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন রিয়াদ। ৫২ বলে ৩৩ রান করে আউট হলেন এই অলরাউন্ডার। সঙ্গে বাংলাদেশের পঞ্চম উইকেটের পতন। তবে এখনো উইকেটের এক প্রান্ত আগলে রেখে সেঞ্চুরির দিকে এগোচ্ছেন লিটন। সঙ্গী হিসেবে আছেন আফিফ হোসেন। ৩৭ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫ উইকেট হারিয়ে ১৭৫ রান। লিটন অপরাজিত আছেন ৮৫-তে।
স্রোতের বিপরীতে লিটনের ফিফটি
ওয়ানডে ক্রিকেটে ক্যারিয়ারের চতুর্থ ফিফটির দেখা পেলেন লিটন দাস। রায়ার্ন বার্লের বলে বাউন্ডারির মাধ্যমে পঞ্চাশ পূর্ণ করেন এই ওপেনার। ২০২০ সালের মার্চে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই শেষ ফিফটি পেরোনো ইনিংস খেলেছিলেন লিটন। এরপর ৮ ইনিংসে ২৫ রানই পেরোতে পারেননি তিনি।
টপ অর্ডারের আসা-যাওয়ার মিছিলের মাঝে ব্যতিক্রম ছিলেন কেবল লিটন। শেষ ম্যাচে জায়গা হয়নি একাদশে, প্রস্তুতি ম্যাচে খলতে হয়েছে মিডল অর্ডারে। তবে লম্বা সময় পর পছন্দের ওপেনিং পজিশন পেয়েই রানের দেখা পেলেন তিনি। এর আগে ২৫.৩ ওভারে মাহামুদউল্লাহকে নিয়ে দলীয় শতক পার করে সফরকারীরা।
আসা-যাওয়ার মিছিলে ব্যস্ত টাইগাররা
আসা-যাওয়ার মিছিলে ব্যস্ত টাইগাররা। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টপ অর্ডারের ব্যর্থতায় ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ। দলীয় ৭৪ রানেই নেই ৪ উইকেট। তামিম-সাকিব-মিঠুনের পর সাজঘরে ফিরলেন মোসাদ্দেক হোসেনও।
মিঠুনের মতোই অফ স্ট্যাম্পের বাইরের বলে ব্যাট চালিয়ে উইকেট বিলিয়ে দিলেন মোসাদ্দেক। রিচার্ড এগারভার শিকারে পরিণত হবার আগে করেছেন ১৫ বলে ৫ রান। ২০ ওভারের আগেই ৪ উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ। একদিকে উইকেট আগলে রাখা লিটনকে সঙ্গ দিতে এসেছেন মাহামুদউল্লাহ রিয়াদ।
তামিম-সাকিবের পর ব্যর্থ মিঠুন-ও
তামিম-সাকিবের দ্রুত বিদায়ের পর ব্যাটিংয়ে এসেছিলেন মোহাম্মদ মিঠুন। অন্যপ্রান্তে লিটন দাসকে নিয়ে থিতু হবার ইঙ্গিত-ও দিয়েছিলেন। তবে ভালো শুরুর পরেও ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। ১৯ বলে ১৯ করে চাতারার শিকারে পরিণত হন মিঠুন। দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে আরও বেশি চাপে সফরকারীরা।
অফ স্ট্যাম্পের বাইরের বলে খোঁচা দিতে গিয়েই নিজের সর্বনাশ করেছেন মিঠুন। চাতারার করা ১৪তম ওভারের চতুর্থ বলে ঠিক এই শট খেলতে গিয়ে জিম্বাবুয়ে উইকেটকিপার চাকাভাকে ক্যাচ দেন এই ক্রিকেটার। মিঠুনের বিদায়ের পর ক্রিজে এসেছেন মোসাদ্দেক হোসেন। ১৭ ওভার শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৭০ রান। ৪৪ বলে ২৩ করে অপরাজিত আছেন লিটন।
দেশের হয়ে সর্বোচ্চ 'ডাক' এর মালিক এখন তামিম
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচেই এক অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডে নাম লেখালেন তামিম ইকবাল। হারারেতে সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৭ বলে শূন্য করে সাজঘরে ফেরেন টাইগার অধিনায়ক। আর এই আউটে দেশের হয়ে সর্বোচ্চ 'ডাক' মারার রেকর্ড এখন তামিমের।
এই নিয়ে ওয়ানডেতে ১৯তম বারের মতো শূন্য রানে আউট হন তামিম। যা কি না বাংলাদেশের পক্ষে ওয়ানডে ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশিবার শূন্য রানে আউট হওয়ার রেকর্ড। এতদিন ধরে সমান ১৮টি ডাক ছিল তামিম ইকবাল ও হাবিবুল বাশার সুমনের। সুমনকে টপকে তামিমই এখন সর্বোচ্চ ডাকের মালিক।
শুধু তাই নয়, তিন ফরম্যাট মিলেও বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ডাকের মালিক এখন তামিম। এই নিয়ে ৩৪তম বারের মতো রানের খাতা খোলার আগেই আউট হলেন তামিম। এতদিন তিন ফরম্যাট মিলিয়ে সমান ৩৩ ডাক ছিল তামিম ও মাশরাফি বিন মর্তুজার।
তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তামিম আছেন বেশ পিছিয়ে। তিন ফরম্যাট মিলে সর্বোচ্চ ৫৯ বার শূন্য রানে আউট হয়েছেন শ্রীলঙ্কার মুত্তিয়া মুরালিধরন। এছাড়া পঞ্চাশের বেশিবার শূন্য রানে ফিরেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোর্টনি ওয়ালশ (৫৪) ও শ্রীলঙ্কার সনাৎ জয়াসুরিয়া (৫৩)।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। ফলে হারারেতে আগে ব্যাটিংয়ে নামবে তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল।
এই ম্যাচে নেই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম। পারিবারিক সমস্যার কারণে ইতিমধ্যে দেশে ফিরে এসেছেন তিনি। ফলে চার নম্বরে মুশফিকের অভাব ভোগাবে টাইগারদের।
মুশফিকের সঙ্গে নেই মোস্তাফিজুর রহমানও। পায়ের চোটে ছিটকে গেছেন কাটার মাস্টার। মুশফিকের বদলি মোসাদ্দেক এবং মোস্তাফিজের বদলে একাদশে সুযোগ পেয়েছেন সাইফউদ্দিন। বাদ পড়তে হয়েছে নাঈম শেখকে।
বাংলাদেশ একাদশ
তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), সাকিব আল হাসান, লিটন দাস (উইকেটরক্ষক), মোহাম্মদ মিঠুন, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, আফিফ হোসেন ধ্রুব, মেহেদী হাসান মিরাজ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, তাসকিন আহমেদ ও শরিফুল ইসলাম।
এস
জাতীয়
শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানালেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা
শপথ নেয়ার পরের দিন ভাষা শহীদদের স্মরণে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা।
শুক্রবার (৯ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৩ জন উপদেষ্টা নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এর আগে, সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ও অন্য উপদেষ্টারা।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি এক নতুন বাংলাদেশ উপহার দেওয়ার অঙ্গীকার করেন।
আই/এ
জাতীয়
উপদেষ্টা পরিষদকে অভিনন্দন জানালেন জাসদ
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল—জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস এবং অন্য উপদেষ্টাদেরকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন
বৃহস্পতিবার ( ৮ আগস্ট ) রাতে দলের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ অভিনন্দন জানান তারা।
বিবৃতিতে জানানো হয়, “অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করার পর দেশে আর একটিও প্রাণহানি, হামলা ও সম্পদ ধ্বংসের ঘটনা যেন না ঘটে তা নিশ্চিত হবে।”
বিবৃতিতে আরও বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতিসহ সংবিধানকে সমুন্নত রেখে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সাথে আলোচনা করে সরকারের কর্ম পরিকল্পনার রূপরেখা দ্রুত প্রকাশ করে বিদ্যমান অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতা প্রশমিত করবেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রাথমিক ও প্রধান কাজ হিসেবে অনতিবিলম্বে দেশে আইনশৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার এবং জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে জনজীবনে স্বাভাবিকতা ও শান্তি ফিরিয়ে আনতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।
জাসদ নেতৃবৃন্দ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শিক্ষার্থী, সাধারণ মানুষ, সাংবাদিক পুলিশ বাহিনীর সদস্যসহ প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
জাসদ জোর দাবি জানান, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পূর্ববর্তী সরকারের পদত্যাগের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে চলমান বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যসহ পেশাজীবী ও হিন্দু ও আহমদীয়াসহ ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ও হত্যা করা, মন্দিরসহ ধর্মীয় স্থাপনায় হামলা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কার্যালয়ে ও নেতাকর্মীদের বাসাবাড়িতে হামলা-হত্যা-নির্যাতন, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও ঘরবাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ, সংসদ ভবন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও গণভবনসহ বিভিন্ন সরকারি স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন-বঙ্গবন্ধু জাদুঘরে হামলা, লুটপাট, জ্বালিয়ে ছারখার, দেশের বিভিন্ন স্থানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য, সাত বীরশ্রেষ্ঠর ভাস্কর্যসহ ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ও ম্যুরাল ভেঙে ফেলা এবং কুমিল্লার বীরচন্দ্র পাঠাগার, সুনামগঞ্জের ঐতিহ্য জাদুঘর, কুড়িগ্রামের উত্তরবঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, ময়মনসিংহের ঐতিহাসিক শশীলজের ভেনাস ভাস্কর্য ভেঙে ফেলাসহ অগনিত শিল্পকর্ম ভেঙে ফেলার সব অপরাধ কাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত দায়ী ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার।
জেডএস/
জাতীয়
তদবির থেকে বিরত থাকুন, দেশগঠনে পরামর্শ দিন : আসিফ মাহমুদ
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয়েছে ১৭ সদস্যের অন্তবর্তীকালীন সরকার। এ উপদেষ্টা পরিষদে স্থান পেয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুইজন প্রতিনিধি। এদের একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আসিফ মাহমুদ। তিনি উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেয়ার পর ঘনিষ্ঠজনদের নিজেদের সুবিধার জন্য কোনো আবদার কিংবা তদবির করতে বারণ করেছেন। বরং দেশগঠনে কোনো পরামর্শ থাকলে দেয়ার অনুরোধ করেছেন।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্ট করে এ অনুরোধ করেন।
পোস্টে এই তরুণ উপদেষ্টা লিখেছেন, ব্যক্তিগত লাভের আশায় আবদার, তদবির করা থেকে বিরত থাকুন। এতে করে আমার সাথে আপনার সম্পর্ক নষ্ট হতে পারে। দেশগঠনে পরামর্শ থাকলে জানাবেন।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ১৭ জনকে নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। প্রধান উপদেষ্টা ও অন্য উপদেষ্টাদের শপথ পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ঢাকার বাইরে থাকায় তিন উপদেষ্টা ফারুক-ই-আযম, বিধান রঞ্জন রায় এবং সুপ্রদীপ চাকমা শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি।
সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়া অন্যান্য উপদেষ্টারা হলেন- ১. সালেহ উদ্দিন আহমেদ ২. ড. আসিফ নজরুল ৩. আদিলুর রহমান খান ৪. হাসান আরিফ ৫. তৌহিদ হোসেন ৬. সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান ৭. মো. নাহিদ ইসলাম ৮. আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ৯. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন ১০. সুপ্রদীপ চাকমা ১১. ফরিদা আখতার ১২. বিধান রঞ্জন রায় ১৩. আ.ফ.ম খালিদ হাসান ১৪. নুরজাহান বেগম ১৫. শারমিন মুরশিদ ১৬. ফারুক-ই-আযম।
জেএইচ