Connect with us

আইন-বিচার

মাদক ও পর্নোগ্রাফিতে জড়িত সবাইকে গ্রেফতারের দাবি

Published

on

মাদক ও পর্নোগ্রাফিতে জড়িত সবাইকে গ্রেফতারের মাধ্যমে করে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করার দাবি জানিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তরের নগর সভাপতি অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ। 

তিনি বলেছেন, সম্প্রতি চিত্রজগতের সদস্য ও মডেলদের গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে যেন কেঁচো খুড়তে সাপ বেরিয়ে আসছে। মডেলের অন্তরালে তাদের অনৈতিক কার্যকলাপ, মাদক ও পর্নোগ্রাফির মত ঘৃণিত ব্যবসার খবর জনমনে ঘৃণার সৃষ্টি করেছে।

সোমবার (৯ আগস্ট) ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তরের নগর এক অনলাইন আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, গ্রেফতারকৃতদের সঙ্গে থাকা জব্দকৃত ইয়াবা, মদ, হিরোইন, শিসা ও বিকৃত যৌনাচারে ব্যবহৃত উপাদান অভিভাবক মহলকে বিস্মিত করেছে। তাদের অনৈতিক কার্যকলাপ, মাদক ও পর্নোগ্রাফির সঙ্গে রাজনৈতিক দলের বিকৃত মস্তিষ্কসম্পন্ন ব্যক্তি ও প্রশাসনের বিপথগামী সদস্যদের সখ্যতায় জনমনে আরও সংশয় ও আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।

শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, একটা সময় এদেশে ‘দারুচিনি দ্বীপের নায়িকা খুঁজছি’ ও ‘সুন্দরী প্রতিযোগিতা’ ইত্যাদি বিভিন্ন নামে বেনামে মডেল তৈরির হিরিক পড়েছিল। সেসময় দেশের সচেতন ওলামায়ে কেরাম ও সচেতন ব্যাক্তিদের হাজারও প্রতিবাদে রাষ্ট্রনায়করা কর্ণপাত করেননি। তার কুপ্রভাব জাতিকে আজ বহন করতে হচ্ছে। এখনও সাংস্কৃতির নামে নানান অশ্লীল কর্মকাণ্ড কখনো রাতের আধারে আবার কখনও ঘোষণা দিয়ে করা হচ্ছে। 

Advertisement

তিনি বলেন, চরিত্র বিধ্বংসী এসব কর্মকাণ্ড ঠেকাতে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হলে দেশের হাজার বছরের সুস্থ ধারার সামাজিক সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ধ্বংস হয়ে পশুর সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠিত হবে। যা আমাদের করেও জন্যই শুভকর নয়। কাজেই আগামী প্রজন্মকে চারিত্রিক পদস্খলন ও নৈতিক অধঃপতন থেকে বাঁচাতে মাদক ও পর্নোগ্রাফিসহ সব ধরনের অশ্লীল ও অনৈতিক কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িতদের অনতিবিলম্বে গ্রেফতার করে কঠোর আইনের আওতায় আনতে হবে।

আলোচনায় আরও উপস্থিত ছিলেন নগর সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আরিফুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মু. মুরাদ হোসেন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি ফরিদুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার গিয়াস উদ্দিন পরশ, অর্থ সম্পাদক ডাক্তার মুজিবর রহমান প্রমুখ।

Advertisement

আইন-বিচার

নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান

Published

on

আইনজীবী-মো.-আসাদুজ্জামান

রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান।

বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাকে এ নিয়োগ দেন।

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয় আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামানকে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ প্রদান করলেন।’

উল্লেখ্য, আ.লীগ সরকারের পতনের পর পদত্যাগ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। বুধবার (০৭ আগস্ট) রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। তার স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মো. আসাদুজ্জামান।

Advertisement

২০২০ সালের ৮ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এ এম আমিন উদ্দিনকে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন। এর আগে তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর

Published

on

অতিরিক্ত-অ্যাটর্নি-জেনারেল-এস-এম-মুনীর

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর। বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন।

পদত্যাগ করার বিষয়টি এস এম মুনীর নিজেই গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও আরেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মো. মোরসেদ পদত্যাগ করেন।

২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক এবং জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম মুনীরকে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।

প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার চূড়ান্ত আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেশত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। গেলো ৫ আগস্ট দুপুর আড়াইটায় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টার তাকে নিয়ে ভারতের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ সময় তার সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানা ছিলেন। ভারতে যাওয়ার আগে রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র দেন শেখ হাসিনা।

Advertisement

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বড় বড় পদে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। আবার অনেকেই স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করছেন।

 

এসি//

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণের সেই ভাস্কর্যটি উপড়ে ফেলা হয়েছে

Published

on

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে হাইকোর্ট এনেক্স ভবনের সামনে থাকা গ্রিক দেবী থেমিসের ভাস্কর্যটি ভাঙচুরের পর উপড়ে ফেলা হয়েছে।তবে কে বা কারা ভাস্কর্যটি ভেঙেছে তা জানা যায়নি।

বুধবার (৭ আগস্ট) দুপুরে ভাস্কর্যটি মাটিতে পরে থাকতে দেখা যায়। এর আগে,গেলো মঙ্গলবার সকালে ইস্পাতের তৈরি ভাস্কর্যটির হাত ও দাঁড়িপাল্লা ধরে থাকা হাত ভাঙা অবস্থায় দেখা গিয়েছিলো।

সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একাধিক কর্মকর্তা জানান, গ্রিক দেবী থেমিসের আদলে ন্যায়বিচারের প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। তবে কে বা কারা এটি করেছেন, তা তাদের জানা নেই।

এর আগে ২০১৬ সালের ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশের মূল ফটকের বরাবর থাকা লিলি ফোয়ারায় প্রথমে ভাস্কর্যটি বসানো হয়। হেফাজতসহ কয়েকটি ইসলামি সংগঠনের দাবির মুখে ২০১৭ সালের মে মাসে ভাস্কর্যটি সরিয়ে এনেক্স ভবনের সামনে স্থাপন করা হয়।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it