Connect with us

আন্তর্জাতিক

ইউক্রেনের বাখমুত ছাড়ছেন বেসামরিক নাগরিকরা

Avatar of author

Published

on

ইউক্রেন

ইউক্রেনের ডনবাসের বাখমুত শহরের বেসামরিক নাগরিকরা বাড়িঘর ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যাচ্ছেন। এতে সহায়তা করছেন ইউক্রেনের সেনাবাহিনী। পশ্চিমা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেসামরিকদের সরিয়ে নেয়ার বিষয়টি ইউক্রেনীয় সেনাদের বাখমুত থেকে পিছু হটার ইঙ্গিত দিচ্ছে।

রোববার (৫ মার্চ) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা আল-জাজিরা’র এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার (৪ মার্চ) অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) সাংবাদিকরা ইউক্রেনীয় সৈন্যদের বাখমুতের অবশিষ্ট কিছু বাসিন্দাকে নিকটবর্তী গ্রাম ক্রোমোভে পৌঁছাতে সহায়তা করতে দেখেছেন।

আরও জানা যায়, বর্তমানে রুশ বাহিনী বাখমুতের কাছে রয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় রাশিয়ার ভাড়াটে বাহিনী ওয়াগনারের সদস্যরাও ঢুকে পড়েছেন। ইউক্রেন এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে বাখমুত ছাড়ার কথা না বললেও, ধারণা করা হচ্ছে যে কোনো সময় এ ঘোষণা আসবে।

ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও পশ্চিমা বিশ্লেষকদের তথ্য অনুযায়ী, গেলো ৩৬ ঘন্টার মধ্যে ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনী বাখমুতের ঠিক বাইরে দুটি মূল সেতু ধ্বংস করেছে। যার মধ্যে একটি এ শহরকে নিকটবর্তী শহর চাসিভ ইয়ারের সঙ্গে যুক্ত করেছে।

Advertisement

যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় নিয়মিত টুইটার আপডেটে জানিয়েছে, বাখমুতের উত্তরাঞ্চলে রুশ যোদ্ধাদের প্রবেশ ঠেকাতে সেতুগুলো ধ্বংস করা হয়। রুশ সেনাবাহিনী ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষের ওপর চাপ বাড়াচ্ছে।

শুক্রবার (৩ মার্চ) ওয়াশিংটন ভিত্তিক দ্য ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ার (আইএসডব্লিউ) জানিয়েছিল, কিয়েভের পদক্ষেপগুলো বাখমুতের কিছু অংশ থেকে বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নিতে পারে।

আল-জাজিরা বলছে, সেনাবাহিনী সাহায্য করলেও যুদ্ধবিধ্বস্ত বাখমুত থেকে সরে যেতে বেসামরিক নাগরিকদের বেগ পেতে হচ্ছে। শনিবার শহর ছেড়ে পালানোর সময় এক নারী রুশ বাহিনীর গোলার আঘাতে মারাত্মক আহত হন। পরে তার মৃত্যু হয় বলে জানা যায়।

নাম না প্রকাশের শর্তে ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর একজন প্রতিনিধি এপিকে জানায়, বর্তমানে বাখমুতের পরিস্থিতি খুবই খারাপ। এমনকি, সেখানকার বাসিন্দাদের জন্য গাড়িতে করে শহর ছেড়ে অন্য কোথাও যাওয়াটাও রীতিমতো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এমন পরিস্থিতিতে সবাই হেঁটে শহর ছাড়ছেন।

দীর্ঘ আট মাস ধরে বাখমুতে অব্যাহত হামলা চালাচ্ছে রুশ সেনাবাহিনী। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে রাশিয়ার ভাড়াটে সেনবাহিনী ওয়াগনার গ্রুপ। কয়েক মাস আগে থেকেই মুহুর্মুহু হামলা চালিয়ে ধীরে ধীরে শহরটির দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল তারা।

Advertisement

শুক্রবার (৩ মার্চ) ওয়াগনার প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিন বলেছিলেন, তার যোদ্ধারা বাখমুতকে ঘিরে ফেলেছে। সর্বশেষ ভিডিওতে, প্রিগোজিন সরাসরি জেলেনস্কিকে শহরটি থেকে সেনা সদস্যদের প্রত্যাহার করার আহ্বান জানান।

বাখমুতের বাসিন্দা হেন্নাদি মাজেপা ও তার স্ত্রী নাটালিয়া ইশকোভা বলেন, ভয়ঙ্কর যুদ্ধগুলো শহরের বেশিরভাগ অংশ ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। শনিবার এপির সঙ্গে কথা বলার সময় ইশকোভা বলেন, আমরা খাদ্য ও মৌলিক সুবিধার অভাবে ভুগছেন।

‘মাসে একবার আমাদের মানবিক সাহায্য দেয়া হয়। এখানে বিদ্যুৎ নেই, পানি নেই, গ্যাসও নেই। এরপরও আমি ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি, এ শহরের সবাই বেঁচে থাকবে।’

এদিকে, বাখমুতকে রক্ষা করার সর্বোচ্চ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এর জন্য তিনি তার মিত্রদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। এরই মধ্যে শনিবার ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রেসিডেন্ট রবার্টা মেটসোলা ইউক্রেন সফর করেন। সেসময় তিনি দেশটিকে এ বছর ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সদস্যপদ নিয়ে আলোচনা শুরুর অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানান।

এদিকে, ইউক্রেনে ট্যাংক সরবরাহ নিয়ে অংশীদারত্বে প্রদর্শনে শুক্রবার বৈঠক করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ।

Advertisement

এ বৈঠকের আগে, ক্রেমলিন সতর্ক করেছিল, ইউক্রেনে পশ্চিমা দেশগুলোর অস্ত্র সরবরাহ সংঘাতকে আরও দীর্ঘায়িত করবে ও ইউক্রেনের জনগণের জন্য দুর্দশা বয়ে আনবে। অন্যদিকে, ইউক্রেনকে আরও ৪০ কোটি ডলারের নিরাপত্তা সহায়তার প্রস্তাব দিয়ে মস্কোর সতর্কতার জবাব দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্র অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত : মার্কিন মুখপাত্র

Published

on

অন্তর্বর্তী সরকার এবং ড. ইউনূসের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত। অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশের জনগণের জন্য গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে বলে জানিয়েছেন, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।

স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের  নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের শপথ নেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে মিলার বলেন, বাংলাদেশের জন্য আজ একটি শুভ দিন। নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ইউনূস সবেমাত্র বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।

যুক্তরাষ্ট্র এ সরকারকে অভিননন্দ জানিয়েছে কি না এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ ডি’অ্যাফেয়ার্স আজ শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং তারা সাম্প্রতিক সহিংসতা বন্ধের জন্য ড. ইউনুসের আহ্বানকে স্বাগত জানাচ্ছেন।

প্রসঙ্গত, এসময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের যোগাযোগ হয়েছে বলেও জানান ম্যাথিউ মিলার। তবে কোন বিষয়ে যোগাযোগ হয়েছে তিনি সে বিষয়ে বিস্তারিত বলেন নি।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

জাপানে ৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

Published

on

জাপানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় এলাকায় রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৪৩ মিনিটের দিকে পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রধান দ্বীপ কিয়ুশুর মিয়াজাকি অঞ্চলে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে।

জাপানের আবহাওয়া সংস্থার (জেএমএ) বরাত দিয়ে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম এনএইচকে ওয়ার্ল্ড এ তথ্য জানিয়েছে।

খবরে বলা হয়েছে, ভূমিকম্পের পর দেশটিতে সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মিয়াজাকিতে সমুদ্রের ঢেউ ইতোমধ্যে ৫০ সেন্টিমিটারে পৌঁছেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি কিংবা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে দেশটির মন্ত্রিপরিষদের মুখ্য সচিব ইয়োশিমাসা হায়াশি গণমাধ্যমকে বলেন, ভূমিকম্পের পর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্ল্যান্টগুলোতে কোনো ধরনের অস্বাভাবিক ঘটনা দেখা যায়নি। সরকার ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, জাপানে ভূমিকম্পের ঘটনা একেবারে সাধারণ। বিশ্বে ৬ বা তার চেয়ে বেশি মাত্রার ভূমিকম্পের প্রায় এক-পঞ্চমাংশই এদেশে ঘটে থাকে।

এর আগে, ২০১১ সালের ১১ মার্চ দেশটির উত্তর-পূর্ব উপকূলে ৯ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। যেটি ছিলো জাপানের ইতিহাসে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প। ওই সময় ভূমিকম্পের পর দেশটিতে বিশাল সুনামি আঘাত হানে।

সূত্র: রয়টার্স

জিএমএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে জনগণের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিতে হবে: যুক্তরাষ্ট্র

Published

on

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। ছবি: ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট

বাংলাদেশের পরিস্থিতির উন্নয়নের ব্যাপারটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যেনো গণতন্ত্র, আইন ও বাংলাদেশি জনগণের আকাঙ্খা পূরণ করে-এমনটাই চাইছে যুক্তরাষ্ট্র।

স্থানীয় সময় বুধবার (৭ আগস্ট) ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে যুক্তরাষ্ট্রে এমনটাই আশা করে বলে জানিয়েছেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। এদিন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ইরাকের এক সাংবাদিক জানতে চান, ‘বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে তার বা অন্যদের সঙ্গে আপনাদের যোগাযোগ হয়েছি কী? বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা পরিস্থিতিকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?’

জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমরা এখনও যোগাযোগ করেনি। আমরা বাংলাদেশের পরিস্থিতির উন্নয়ন পর্যবেক্ষণ অব্যাহত রাখছি এবং আমরা এরইমধ্যে দেখেছি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করি তার নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদি শান্তি ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আপনি নিশ্চয়ই মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলতে শুনেছেন যে.  অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যে সিদ্ধান্ত নেবে তা যেনো  গণতান্ত্রিক নীতিমালাকে, আইনের শাসন এবং সিদ্ধান্তে বাংলাদেশি জনগণের ইচ্ছা প্রতিফলিত হয়।

এসময় যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিক  মুশফিকুল ফজল আনসারী একটি প্রশ্ন করেন।  তার প্রশ্নটি ছিল, আপনি কি জানেন যে স্বৈরশাসক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার  পুত্র ভার্জিনিয়ায় অবস্থান করে নতুন সরকারকে হুমকি দিচ্ছেন, সহিংসতা উসকে দিচ্ছেন?  তিনি সাবেক স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন যিনি বাংলাদেশে ইন্টারনেট বন্ধ করে দিয়েছিলেন।  দয়াকরে তার ব্যাপারে আপনার মন্তব্য জানাবেন কী?’

জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘একজন সাধারণ নাগরিকের বিবৃতি নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই। আমি এরইমধ্যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কথা বলেছি এবং আমরা দেখতে চাই এই সরকার কী পদক্ষেপ নিয়ে এগিয়ে যায়।

Advertisement

এসময় মুশফিকুল ফজল আনসারী আরও জানতে চান, ‘দেশের শান্তি প্রতিষ্ঠায় এবং একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে প্রত্যাশা নিয়ে আপনার কী মন্তব্য?

জবাবে ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেটের মুখপাত্র বলেন, শনের প্রশ্নের উত্তরে আমি যেমনটি বলেছি – অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যখন কোনো সিদ্ধান্ত নেয়, আমরা দেখতে চাই ওই সিদ্ধান্তে যেনো  গণতান্ত্রিক নীতি মেনে চলা হয় এবং জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে।

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ওই ব্রিফিংয়ে ফিলিস্তিনের গাজা, দক্ষিণ আমেরিকার ভেনিজুয়েলা, ইরাক ও ইরানের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়।

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it