আইন-বিচার
বাবাকে খুনের দায়ে মেয়ের মৃত্যুদণ্ড
ফরিদপুরের সালথা উপজেলার আটঘর ইউনিয়নে বাবাকে হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে মেয়েকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া স্ত্রী ও আরেক মেয়েকে (৪১) যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক অশোক কুমার দত্ত এ রায় দেন। এ সময় তিন আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মেয়ে নিলুফা আক্তার (৩১)। যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত নিহতের স্ত্রী শাহিদা পারভীন (৬২) ও তার মেয়ে হাফিজা বেগম (৪১)।
নিহত ব্যক্তি সালথা উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের খোয়ার গ্রামের মৃত শামসুদ্দীন ফকিরের ছেলে হাফেজ আবুল বাসার (৬৫)।
মামলা সূত্র থেকে জানা যায়, গেলো ২০১৬ সালে ২৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় ফরিদপুরের আলীপুর মহল্লার প্রশানিক পাড়ায় আবুল বাসারকে গলা কেটে খুন করা হয়। পরে এ ঘটনায় ২৬ সেপ্টেম্বর নিহতের ভাই মো. লোকমান ফকির বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
আদালতের পিপি নওয়াব আলী মৃধা জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে এ রায় দেন আদালত। পাশাপাশি মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত নিলুফা, মা শাহিদা ও মেয়ে হাফিজাকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা অনাদায়ে শাহিদা ও হাফেজাকে আরও তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
ফরিদপুরের সালথা উপজেলার আটঘর ইউনিয়নে বাবাকে হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে মেয়েকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া স্ত্রী ও আরেক মেয়েকে (৪১) যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক অশোক কুমার দত্ত এ রায় দেন। এ সময় তিন আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মেয়ে নিলুফা আক্তার (৩১)। যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত নিহতের স্ত্রী শাহিদা পারভীন (৬২) ও তার মেয়ে হাফিজা বেগম (৪১)।
নিহত ব্যক্তি সালথা উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের খোয়ার গ্রামের মৃত শামসুদ্দীন ফকিরের ছেলে হাফেজ আবুল বাসার (৬৫)।
মামলা সূত্র থেকে জানা যায়, গেলো ২০১৬ সালে ২৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় ফরিদপুরের আলীপুর মহল্লার প্রশানিক পাড়ায় আবুল বাসারকে গলা কেটে খুন করা হয়। পরে এ ঘটনায় ২৬ সেপ্টেম্বর নিহতের ভাই মো. লোকমান ফকির বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
আদালতের পিপি নওয়াব আলী মৃধা জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে এ রায় দেন আদালত। পাশাপাশি মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত নিলুফা, মা শাহিদা ও মেয়ে হাফিজাকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা অনাদায়ে শাহিদা ও হাফেজাকে আরও তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
আইন-বিচার
নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান
রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান।
বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাকে এ নিয়োগ দেন।
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয় আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামানকে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ প্রদান করলেন।’
উল্লেখ্য, আ.লীগ সরকারের পতনের পর পদত্যাগ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। বুধবার (০৭ আগস্ট) রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। তার স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মো. আসাদুজ্জামান।
২০২০ সালের ৮ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এ এম আমিন উদ্দিনকে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন। এর আগে তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
এসি//
আইন-বিচার
পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর
পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর। বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন।
পদত্যাগ করার বিষয়টি এস এম মুনীর নিজেই গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও আরেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মো. মোরসেদ পদত্যাগ করেন।
২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক এবং জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম মুনীরকে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।
প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার চূড়ান্ত আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেশত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। গেলো ৫ আগস্ট দুপুর আড়াইটায় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টার তাকে নিয়ে ভারতের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ সময় তার সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানা ছিলেন। ভারতে যাওয়ার আগে রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র দেন শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বড় বড় পদে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। আবার অনেকেই স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করছেন।
এসি//
আইন-বিচার
সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণের সেই ভাস্কর্যটি উপড়ে ফেলা হয়েছে
সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে হাইকোর্ট এনেক্স ভবনের সামনে থাকা গ্রিক দেবী থেমিসের ভাস্কর্যটি ভাঙচুরের পর উপড়ে ফেলা হয়েছে।তবে কে বা কারা ভাস্কর্যটি ভেঙেছে তা জানা যায়নি।
বুধবার (৭ আগস্ট) দুপুরে ভাস্কর্যটি মাটিতে পরে থাকতে দেখা যায়। এর আগে,গেলো মঙ্গলবার সকালে ইস্পাতের তৈরি ভাস্কর্যটির হাত ও দাঁড়িপাল্লা ধরে থাকা হাত ভাঙা অবস্থায় দেখা গিয়েছিলো।
সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একাধিক কর্মকর্তা জানান, গ্রিক দেবী থেমিসের আদলে ন্যায়বিচারের প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। তবে কে বা কারা এটি করেছেন, তা তাদের জানা নেই।
এর আগে ২০১৬ সালের ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশের মূল ফটকের বরাবর থাকা লিলি ফোয়ারায় প্রথমে ভাস্কর্যটি বসানো হয়। হেফাজতসহ কয়েকটি ইসলামি সংগঠনের দাবির মুখে ২০১৭ সালের মে মাসে ভাস্কর্যটি সরিয়ে এনেক্স ভবনের সামনে স্থাপন করা হয়।
আই/এ
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন