Connect with us

আইন-বিচার

এনডিপিকে রেজিষ্ট্রেশন দিতে হাইকোর্টের রায় স্থগিত

Avatar of author

Published

on

হাইকোর্ট

যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃতুদণ্ডপ্রাপ্ত সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর সাবেক রাজনৈতিক দল ন্যাশন্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এনডিপি) রেজিষ্ট্রেশন দিতে হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেছে আপিল বিভাগ।

রোববার (২৮ মে) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন ৪ সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। সেই সঙ্গে আপিলের অনুমতিও দেন সর্বোচ্চ আদালত।

এর আগে ২০১৮ সালে এক রিটের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট নির্দেশ দিলেও রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বিধিমালা অনুসরণ না করায় ন্যাশন্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এনডিপি) নিবন্ধন বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

১৯৯১ সালে এনডিপি থেকে সাংসদ নির্বাচিত সাকা চৌধুরী ১৯৯৬ সালে বিএনপিতে যোগ দিলেও তার নাম দিয়ে ওই শর্ত পূরণ করে ‘বাঘ’ প্রতীকে নিবন্ধন চায় এনডিপি। কিন্তু সাকা চৌধুরী দলে না থাকায় তখনকার কমিশন নিবন্ধন আটকে দেয়।

এরপর ২০০৮ সালের ৫ নভেম্বর এনডিপির মহাসচিব আলমগীর মজুমদার ইসিকে জানান, ১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এনডিপি ধারাবাহিকতা বজায় রেখেই পরিচালিত হয়ে আসছে। ১৯৯১ সালে পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাঘ প্রতীক নিয়ে পাবনা-২ আসনে দলের চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্তুজা ও চট্টগ্রাম-৬ আসনে তখনকার মহাসচিব সালাহ উদ্দিন কাদের চৌধুরীসহ অনেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

Advertisement

১৯৯৬ সালে সাকা চৌধুরী বিএনপিতে যোগ দিলেও দলের ধারাবাহিকতায় ছন্দপতন ঘটেনি বলে দাবি করেন আলমগীর। তারপরও ওই বছর নভেম্বরে ইসি জানিয়ে দেয়- এনডিপি নিবন্ধনের যোগ্য নয়।

এরপর ২০১৩ সালের ৭ জুলাই হাইকোর্ট ওই রুলের নিষ্পত্তি করে এনডিপির পক্ষে রায় দেয়।

রাজনৈতিক জীবনে সাকা চৌধুরী ১৯৭৯ সালে মুসলীম লীগের মনোনয়নে প্রথমবার সাংসদ নির্বাচিত হন। ১৯৮৬ সালে জাতীয় পার্টি থেকে এবং ১৯৯১ সালে নিজের গড়া এনডিপি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। এরপর বিএনপির হয়ে ১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮ সালেও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের দায়ে ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সালাউদ্দিন কাদেরকে মৃত্যুদণ্ড দেয়।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আইন-বিচার

নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান

Published

on

আইনজীবী-মো.-আসাদুজ্জামান

রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান।

বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাকে এ নিয়োগ দেন।

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয় আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামানকে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ প্রদান করলেন।’

উল্লেখ্য, আ.লীগ সরকারের পতনের পর পদত্যাগ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। বুধবার (০৭ আগস্ট) রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। তার স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মো. আসাদুজ্জামান।

Advertisement

২০২০ সালের ৮ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এ এম আমিন উদ্দিনকে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন। এর আগে তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর

Published

on

অতিরিক্ত-অ্যাটর্নি-জেনারেল-এস-এম-মুনীর

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর। বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন।

পদত্যাগ করার বিষয়টি এস এম মুনীর নিজেই গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও আরেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মো. মোরসেদ পদত্যাগ করেন।

২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক এবং জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম মুনীরকে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।

প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার চূড়ান্ত আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেশত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। গেলো ৫ আগস্ট দুপুর আড়াইটায় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টার তাকে নিয়ে ভারতের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ সময় তার সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানা ছিলেন। ভারতে যাওয়ার আগে রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র দেন শেখ হাসিনা।

Advertisement

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বড় বড় পদে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। আবার অনেকেই স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করছেন।

 

এসি//

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণের সেই ভাস্কর্যটি উপড়ে ফেলা হয়েছে

Published

on

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে হাইকোর্ট এনেক্স ভবনের সামনে থাকা গ্রিক দেবী থেমিসের ভাস্কর্যটি ভাঙচুরের পর উপড়ে ফেলা হয়েছে।তবে কে বা কারা ভাস্কর্যটি ভেঙেছে তা জানা যায়নি।

বুধবার (৭ আগস্ট) দুপুরে ভাস্কর্যটি মাটিতে পরে থাকতে দেখা যায়। এর আগে,গেলো মঙ্গলবার সকালে ইস্পাতের তৈরি ভাস্কর্যটির হাত ও দাঁড়িপাল্লা ধরে থাকা হাত ভাঙা অবস্থায় দেখা গিয়েছিলো।

সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একাধিক কর্মকর্তা জানান, গ্রিক দেবী থেমিসের আদলে ন্যায়বিচারের প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। তবে কে বা কারা এটি করেছেন, তা তাদের জানা নেই।

এর আগে ২০১৬ সালের ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশের মূল ফটকের বরাবর থাকা লিলি ফোয়ারায় প্রথমে ভাস্কর্যটি বসানো হয়। হেফাজতসহ কয়েকটি ইসলামি সংগঠনের দাবির মুখে ২০১৭ সালের মে মাসে ভাস্কর্যটি সরিয়ে এনেক্স ভবনের সামনে স্থাপন করা হয়।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it