আন্তর্জাতিক
রুশ সামরিক নেতৃত্বের পতন ঘটানোর প্রতিশ্রুতি ওয়াগনার প্রধানের
ওয়াগনার ভাড়াটে গোষ্ঠীর প্রধান শনিবার (২৪ জুন) রুশ সামরিক নেতৃত্বের পতন ঘটাতে ‘চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার’ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন।
ওয়াগনার প্রধান তার লোকদের উপর হামলা চালানোর জন্য রুশ বাহিনীকে অভিযুক্ত করেছেন। তবে রাশিয়ার প্রসিকিউটর জেনারেল বলেছেন, ‘সশস্ত্র বিদ্রোহের’ অভিযোগে ওয়াগনার প্রধানের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।
ওয়াগনার প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোঝিন (৬২) এক অডিও বার্তায় বলেছেন, ‘আমরা এগিয়ে যাচ্ছি এবং আমরা শেষ পর্যন্ত যাব।’
গত বছর ইউক্রেনে আক্রমণ শুরু হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সামনে সবচেয়ে সাহসী চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের পথে যা কিছু দাঁড়াবে আমরা তা ধ্বংস করব।’
পরে তিনি দাবি করেন, তার বাহিনী রাশিয়ার একটি সামরিক হেলিকপ্টার গুলি করে ভূপাতিত করেছে।
তিনি বলেন, ‘একটি হেলিকপ্টার এইমাত্র একটি বেসামরিক এলাকায় গুলি চালিয়েছে। পিএমসি ওয়াগনারের ইউনিটগুলো এটিকে গুলি করে ভূপাতিত করেছে।’
প্রিগোঝিন এর আগে বলেছেন, তার বাহিনী রাশিয়ার ব্যাপক আক্রমণের নেতৃত্ব দিয়েছে। তারা দক্ষিণ রাশিয়ার রোস্তভ অঞ্চলে প্রবেশ করেছে, কিন্তু এই ব্যাপারে তারা কোনো প্রমাণ হাজির করেনি এবং এএফপি স্বাধীনভাবে তার দাবিগুলো যাচাই করতে পারেনি।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন নিউজ এজেন্সি ‘তাস’ আইন শৃংঙ্খলা বাহিনীর উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, মস্কোতে কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা কঠোর করেছে। জরুরি অবকাঠামোগুলো ‘কড়া সুরক্ষার অধীনে রাখা হয়েছে।’
ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস (এফএসবি) ওয়াগনার যোদ্ধাদের প্রিগোঝিনকে ‘আটক করার ব্যবস্থা নিতে’ আহ্বান জানিয়েছে।
ক্রেমলিন জানিয়েছে, ওয়াগনার গ্রুপ এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মধ্যে উদ্ভূত উত্তেজনা সম্পর্কে পুতিনকে নিয়মিত আপডেট দেওয়া হচ্ছে।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, প্রসিকিউটর জেনারেল ইগর ক্রাসনভ পুতিনকে প্রিগোঝিনের বিরুদ্ধে ‘সশস্ত্র বিদ্রোহ সংগঠিত করার প্রচেষ্টার জন্য একটি ফৌজদারি মামলার সূচনা’ সম্পর্কে জানিয়েছেন।
প্রিগোঝিন তার বাহিনীকে লক্ষ্য করে মারাত্মক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জন্য মস্কোকে অভিযুক্ত করার পরে এই বিরোধ ও সংঘাতের সূচনা ঘটে।
প্রিগোঝিন তার মুখপাত্রের প্রকাশিত বেশ কয়েকটি ক্ষুদ্ধ অডিও বার্তায় বলেছেন, ‘তারা (রাশিয়ার সামরিক বাহিনী) আমাদের পিছনের শিবির গুলোতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। আমাদের বিপুল সংখ্যক যোদ্ধা, কমরেড মারা গেছে।’
‘পিএমসি ওয়াগনারের কমান্ডার কাউন্সিল একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দেশের অশুভ সামরিক নেতৃত্বের কার্যক্রম অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।’
তিনি তার বাহিনীকে প্রতিরোধ করার বিরুদ্ধে রাশিয়ানদের সতর্ক করে দিয়েছেন এবং তাদের সাথে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বলেছেন, ‘তার নেতৃত্বে ২৫ হাজার যোদ্ধা রয়েছে।’
‘আমাদের এই জগাখিচুড়ির অবসান ঘটাতে হবে’ এই কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এটি একটি সামরিক অভ্যুত্থান নয়, বরং ন্যায় বিচারের জন্য লড়াই।’
এফএসবি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘প্রিগোঝিনের বিবৃতি এবং কর্মকান্ডগুলো আসলে রাশিয়ান ফেডারেশনের ভূখন্ডে একটি সশস্ত্র গৃহযুদ্ধ শুরু করার আহ্বান এবং ফ্যাসিবাদী ইউক্রেনীয় সমর্থকদের সাথে লড়াই করা রাশিয়ান সেনাদের পিঠে ছুরিকাঘাত করার আহ্বান।’
প্রিগোঝিনের দল ইউক্রেনে রাশিয়ার বেশিরভাগ আক্রমণের নেতৃত্ব দিয়েছে। তিনি সাম্প্রতিক মাসগুলোতে মস্কোর সামরিক নেতৃত্বের সাথে একটি তিক্ত দ্ব›েদ্ধ জড়িয়ে পড়েছেন এবং বারবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী সের্গেই শোইগু এবং জেনারেল স্টাফের প্রধান ভ্যালেরি গেরাসিমভকে তার যোদ্ধাদের মৃত্যুর জন্য দায়ী করেছেন।
প্রিগোঝিনের বাহিনীর উপর রাশিয়ান হামলার দাবি অস্বীকার করে রাশিয়ান প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয় বলেছে, বিবৃতিগুলো ‘বাস্তবতার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়’ এবং সেগুলোকে ‘উস্কানি’ বলে অভিহিত করেছে।
রাশিয়ান প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয় পরে বলেছে, ইউক্রেনীয় সেনারা পূর্ব ইউক্রেনের হটস্পট বাখমুতের কাছে একটি আক্রমণের জন্য প্রস্তুত হওয়ার জন্য অন্তর্দ্ব›েদ্ধর সুযোগ নিয়েছিল।
একজন বিশিষ্ট রাশিয়ান জেনারেল মস্কোর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্ব অপসারণের প্রচেষ্টা প্রত্যাহার করার জন্য প্রিগোঝিনকে আহ্বান জানিয়েছেন।
একটি অত্যন্ত অস্বাভাবিক ভিডিও ঠিকানা থেকে রাশিয়ার বিমান বাহিনীর কমান্ডার সের্গেই সুরোভিকিন ওয়াগনার প্রধান প্রিগোঝিনকে লক্ষ্য করে বলেছেন, ‘আমি আপনাকে থামতে অনুরোধ করছি।’
‘শত্রুরা আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। কাল বিলম্ব না করে রুশ ফেডারেশনের জনপ্রিয় নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের ইচ্ছা ও আদেশ মেনে চলা প্রয়োজন।’
কিয়েভ বলেছে, তারা মস্কোর অন্তর্দ্ব›দ্ধ পর্যবেক্ষণ করছে।
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক টুইটে বলেছে, ‘পরিস্থিতি আমরা দেখছি’। ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা প্রধান কিরিলো বুদানভ বলেছেন, প্রতিদ্ব›দ্ধী রাশিয়ান দলগুলো ‘ক্ষমতা এবং অর্থের জন্য একে অপরকে খেতে শুরু করেছে।’
আন্তর্জাতিক
যুক্তরাষ্ট্র অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত : মার্কিন মুখপাত্র
অন্তর্বর্তী সরকার এবং ড. ইউনূসের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত। অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশের জনগণের জন্য গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে বলে জানিয়েছেন, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের শপথ নেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে মিলার বলেন, বাংলাদেশের জন্য আজ একটি শুভ দিন। নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ইউনূস সবেমাত্র বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্র এ সরকারকে অভিননন্দ জানিয়েছে কি না এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ ডি’অ্যাফেয়ার্স আজ শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং তারা সাম্প্রতিক সহিংসতা বন্ধের জন্য ড. ইউনুসের আহ্বানকে স্বাগত জানাচ্ছেন।
প্রসঙ্গত, এসময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের যোগাযোগ হয়েছে বলেও জানান ম্যাথিউ মিলার। তবে কোন বিষয়ে যোগাযোগ হয়েছে তিনি সে বিষয়ে বিস্তারিত বলেন নি।
আই/এ
এশিয়া
জাপানে ৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
জাপানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় এলাকায় রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৪৩ মিনিটের দিকে পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রধান দ্বীপ কিয়ুশুর মিয়াজাকি অঞ্চলে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে।
জাপানের আবহাওয়া সংস্থার (জেএমএ) বরাত দিয়ে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম এনএইচকে ওয়ার্ল্ড এ তথ্য জানিয়েছে।
খবরে বলা হয়েছে, ভূমিকম্পের পর দেশটিতে সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মিয়াজাকিতে সমুদ্রের ঢেউ ইতোমধ্যে ৫০ সেন্টিমিটারে পৌঁছেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি কিংবা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে দেশটির মন্ত্রিপরিষদের মুখ্য সচিব ইয়োশিমাসা হায়াশি গণমাধ্যমকে বলেন, ভূমিকম্পের পর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্ল্যান্টগুলোতে কোনো ধরনের অস্বাভাবিক ঘটনা দেখা যায়নি। সরকার ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছে।
প্রসঙ্গত, জাপানে ভূমিকম্পের ঘটনা একেবারে সাধারণ। বিশ্বে ৬ বা তার চেয়ে বেশি মাত্রার ভূমিকম্পের প্রায় এক-পঞ্চমাংশই এদেশে ঘটে থাকে।
এর আগে, ২০১১ সালের ১১ মার্চ দেশটির উত্তর-পূর্ব উপকূলে ৯ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। যেটি ছিলো জাপানের ইতিহাসে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প। ওই সময় ভূমিকম্পের পর দেশটিতে বিশাল সুনামি আঘাত হানে।
সূত্র: রয়টার্স
জিএমএম/
আন্তর্জাতিক
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে জনগণের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিতে হবে: যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের পরিস্থিতির উন্নয়নের ব্যাপারটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যেনো গণতন্ত্র, আইন ও বাংলাদেশি জনগণের আকাঙ্খা পূরণ করে-এমনটাই চাইছে যুক্তরাষ্ট্র।
স্থানীয় সময় বুধবার (৭ আগস্ট) ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে যুক্তরাষ্ট্রে এমনটাই আশা করে বলে জানিয়েছেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। এদিন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ইরাকের এক সাংবাদিক জানতে চান, ‘বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে তার বা অন্যদের সঙ্গে আপনাদের যোগাযোগ হয়েছি কী? বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা পরিস্থিতিকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?’
জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমরা এখনও যোগাযোগ করেনি। আমরা বাংলাদেশের পরিস্থিতির উন্নয়ন পর্যবেক্ষণ অব্যাহত রাখছি এবং আমরা এরইমধ্যে দেখেছি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করি তার নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদি শান্তি ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আপনি নিশ্চয়ই মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলতে শুনেছেন যে. অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যে সিদ্ধান্ত নেবে তা যেনো গণতান্ত্রিক নীতিমালাকে, আইনের শাসন এবং সিদ্ধান্তে বাংলাদেশি জনগণের ইচ্ছা প্রতিফলিত হয়।
এসময় যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারী একটি প্রশ্ন করেন। তার প্রশ্নটি ছিল, আপনি কি জানেন যে স্বৈরশাসক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র ভার্জিনিয়ায় অবস্থান করে নতুন সরকারকে হুমকি দিচ্ছেন, সহিংসতা উসকে দিচ্ছেন? তিনি সাবেক স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন যিনি বাংলাদেশে ইন্টারনেট বন্ধ করে দিয়েছিলেন। দয়াকরে তার ব্যাপারে আপনার মন্তব্য জানাবেন কী?’
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘একজন সাধারণ নাগরিকের বিবৃতি নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই। আমি এরইমধ্যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কথা বলেছি এবং আমরা দেখতে চাই এই সরকার কী পদক্ষেপ নিয়ে এগিয়ে যায়।
এসময় মুশফিকুল ফজল আনসারী আরও জানতে চান, ‘দেশের শান্তি প্রতিষ্ঠায় এবং একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে প্রত্যাশা নিয়ে আপনার কী মন্তব্য?
জবাবে ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেটের মুখপাত্র বলেন, শনের প্রশ্নের উত্তরে আমি যেমনটি বলেছি – অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যখন কোনো সিদ্ধান্ত নেয়, আমরা দেখতে চাই ওই সিদ্ধান্তে যেনো গণতান্ত্রিক নীতি মেনে চলা হয় এবং জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ওই ব্রিফিংয়ে ফিলিস্তিনের গাজা, দক্ষিণ আমেরিকার ভেনিজুয়েলা, ইরাক ও ইরানের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়।
এমআর//
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন