অন্যান্য
শেখ হাসিনার হাতে বাংলাদেশ নিরাপদ থাকবে : মোরশেদ আলম এমপি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন দেশ নিরাপদ থাকবে। শেখ হাসিনার সরকার ব্যবসায়ী বান্ধব সরকার। প্রধানমন্ত্রী আপনার বাবার দেয়া এ দেশকে, আপনি যতদিন বেঁচে থাকেন সেবা দিন। আমার ব্যবসায়ীরা আপনার সঙ্গে রয়েছি, থাকবো। বললেন বেঙ্গল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান আলহাজ মোরশেদ আলম এমপি।
আজ শনিবার (১৫ জুলাই) ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ব্যবসায়ীদের ভূমিকা’ শীর্ষক এক সম্মেলনে বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি এ কথা জানান।
আলহাজ মোরশেদ আলম বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্নতি সাধিত হয়েছে। আমরা এখন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছি। শেখ হাসিনার চোখ দিয়ে আমরা এমন এক স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছি- যেখানে জ্ঞানভিত্তিক সমাজের উপর ভর করে স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গর্ভমেন্ট প্রতিষ্ঠা করার মধ্য দিয়ে বিস্তুত ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপান্তরিত হবে।
তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে ব্যবসায়ী সমাজের পক্ষ থেকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানাই।
বেঙ্গল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাবা বাঙালি জাতিকে একটি দেশ উপহার দিয়ে গেছেন। তিনি তার বাবার দেয়া দেশটিকে উন্নয়ন করছেন। বিশ্ব দরবারে এ দেশকে মর্যাদাশীল রাষ্ট্র হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমি ১৯৬৯ সাল থেকে ব্যবসা করি। আমি ২০১৪ সালের নির্বাচনে নোয়াখালী-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছি। এরপর ২০১৮ সালেও সংসদ সদস্য হয়েছি। আমাদের ব্যবসায়ীদের যখনই কোনো ছোটোখাটো বিপদ-আপদ হয়েছে, আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে ছুটে গিয়েছি, তিনি আমাদের সুন্দরভাবে সমাধান দিয়েছেন। আমি বলব, শেখ হাসিনা একজন ব্যবসায়ীবান্ধব সরকার। যতদিন শেখ হাসিনার হাতে বাংলাদেশ থাকবে, বাংলাদেশকে আমরা ততদিন নিরাপদ মনে করব।
অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন, আপনি (প্রধানমন্ত্রী) যেভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন এবং আমাদের ব্যবসায়ীদের যে অবস্থান সৃষ্টি হয়েছে, সেটিকে ধরে রাখার জন্য আপনাকে প্রয়োজন। ব্যবসায়ীদের বিদ্যমান সমস্যাগুলো আপনার মাধ্যমে আমরা সমাধান করতে চাই। এ জন্য সব ব্যবসায়ী ঐক্যবদ্ধ হয়েছেন। তারা সবাই আগামীতে আপনার নেতৃত্বে বিদ্যমান সমস্যাগুলোকে সমাধান করতে চায়। সুতরাং আমরা মনে করি আপনাকে আমাদের প্রয়োজন। আপনাকে আবারও আমাদের জন্য, ব্যবসায়ীদের জন্য বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাকতে হবে।
অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআইয়ের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘দেশীয় শিল্পের বিকাশ, বাণিজ্য সম্প্রসারণ, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ অবকাঠামো উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। ফলে পরিবর্তনশীল বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে আধুনিকতার উৎকর্ষে বদলে যাবে বাংলাদেশ। আমি মনে করি সরকারি ও বেসরকারি খাতের সমন্বিত প্রচেষ্টায় একটি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সক্ষম হব। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দিতে পারব সমৃদ্ধ সুন্দর বাংলাদেশ। বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে নিজেদের অবস্থান করব আরও উন্নত। সে জন্য শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার।’
এফবিসিসিআই আয়োজিত ব্যবসায়ীদের এই সম্মেলনে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রীর শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিসহ সরকারের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী এবং ব্যবসায়ী নেতারা।
অন্যান্য
শিক্ষকদের আন্দোলনের কোনো যুক্তি নেই: অর্থমন্ত্রী
সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলন অযৌক্তিক। শিক্ষকদের আন্দোলনের কোনো যুক্তি খুঁজে পাচ্ছি না। বললেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে অর্থমন্ত্রীর অফিস কক্ষে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) দক্ষিণ, মধ্য ও পশ্চিম এশিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট ইয়াংমিং ইয়ংয়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেনম প্রত্যাশার চেয়ে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক বেশি সহায়তা করছে।
এদিকে প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে দ্বিতীয় দিনের মতো অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন একাডেমিক কাজ করতে আসা শিক্ষার্থীরা।
আজ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ বিভাগেই খোলা হয়নি তালা। বন্ধ রয়েছে ক্লাস-পরীক্ষাসহ সব একাডেমিক কার্যক্রম। একই অবস্থা প্রশাসনিক ভবনেও। কিছু কিছু কক্ষের দরজা খোলা হলেও বন্ধ রয়েছে কার্যক্রম। ফলে জরুরি কাজে মার্কশিট, সার্টিফিকেট ইত্যাদি তুলতে আসা শিক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
গেলো ২৫ থেকে ২৭ জুন তিনদিনের অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করেন শাবি শিক্ষকরা। দাবি আদায় না হওয়ায় গেলো ৩০ জুন পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করেন এবং ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেন শিক্ষকরা। একই দাবি আদায়ে তিনদিনের কর্মবিরতির ঘোষণা দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
টিআর/
অন্যান্য
এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম ৩ টাকা কমেছে। ১২ কেজির দাম ১ হাজার ৩৬৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। এই দাম মে মাসের তুলনায় জুনে ৩০ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৩৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) বিকেল ৩ টায় এক মাসের জন্য এলপিজির এই নতুন দাম ঘোষণা করা হয়।
এর আগে এক বিজ্ঞপ্তিতে এতে বলা হয়, সৌদি আরামকো ঘোষিত চলতি মাসের সৌদি সিপি অনুযায়ী চলতি (জুলাই) মাসের জন্য ভোক্তা পর্যায়ে বেসরকারি এলপিজির দাম সমন্বয় সম্পর্কে বিইআরসির নির্দেশনা ঘোষণা করা হবে।
বিইআরসি চেয়ারম্যান মো. নূরুল আমিন জানান, ১২ কেজির এলপিজির দাম ১ হাজার ৩৬৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৩৬৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে টানা ৮ মাস বাড়ার পর গেলো এপ্রিল মাসে কমেছিলো এলপি গ্যাসের দাম। সেই ধারাবাহিকতায় গেলো মে ও জুন মাসেও কমে এলপিজির দাম।
টিআর/
অন্যান্য
এলপিজির দাম কমছে নাকি বাড়ছে, জানা যাবে আজ
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম জুলাই মাসে বাড়ছে নাকি কমছে, তা জানা যাবে আজ। মঙ্গলবার (২ জুলাই) এক মাসের জন্য এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা করা হবে।
সোমবার (১ জুলাই) বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, এ দিন বিকেল ৩টায় সৌদি আরামকো ঘোষিত চলতি মাসের সৌদি সিপি অনুযায়ী চলতি (জুলাই) মাসের জন্য ভোক্তা পর্যায়ে বেসরকারি এলপিজির দাম সমন্বয় সম্পর্কে বিইআরসির নির্দেশনা ঘোষণা করা হবে।
এর আগে কয়েক দফায় বাড়ানো হয় এলিজির দাম। পরে গত ৩ এপ্রিল ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজির সিলিন্ডারে মূল্য ৪০ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ হাজার ৪৪২ টাকা। এরপর ২ মে আরও ৪৯ টাকা কমিয়ে কমিয়ে ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম ধরা হয় ১ হাজার ৩৯৩ টাকা। সবশেষ গত ৩ জুন ৩০ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৩৬৩ টাকা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন।
টিআর/
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন