Connect with us

আইন-বিচার

‘আগের মামলা নতুন আইনে নিষ্পত্তির চিন্তা-ভাবনা হচ্ছে’

Avatar of author

Published

on

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে হওয়া মামলাগুলো চলবে। পুরনো আইনে যে অপরাধগুলো করা হয়েছে, পুরনো আইনের শাস্তি আদালত দিতে পারেন। কিন্তু সেখানে আমরা চিন্তা-ভাবনা করবো। এ আইনে যেহেতু অনেকাংশ কমানো হয়েছে। সেই কমানোটাই সরকার ও আইন সভার উদ্দেশ্য। সেই কমানোটা যাতে বাস্তবায়ন করা হয় সেই চেষ্টাটা আমরা করবো। বললেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) সচিবালয়ে বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইসের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বদলে সাইবার নিরাপত্তা আইন করছে সরকার। তবে আগের আইনে হওয়া মামলা নতুন আইনে নিষ্পত্তির চিন্তা-ভাবনা হচ্ছে। নতুন আইনে শাস্তি কমানো হয়েছে, আগের আইনের অপরাধের মামলা নতুন আইনে নিষ্পত্তির চেষ্টা করা হবে।

তিনি বলেন, বিএনপি মন্তব্য করেছে যে, নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইন আরও বেশি বিপজ্জনক হবে। তাদের এই মন্তব্য ঠিক নয়। তারা আইনটা না পড়েই এ কমেন্ট করেছেন। উনারাও দেখুক, আপনারাও দেখুন, তারপরে যদি আলাপ করতে চান তখন করব।

আনিসুল হক বলেন, আমি সবসময় বলে আসছি এটা পরিবর্তন হয়েছে। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট সংশোধন হয়নি। আবার কেউ যদি বলে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট রহিত করা হয়েছে। সেটাও সম্পূর্ণভাবে ঠিক হবে না। পরিবর্তন হয়েছে এবং পরিবর্তনগুলো এতই বেশি যে, যদি আমরা ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট নামটা রাখতাম তাহলে নামটা হতো ডিজিটাল সিকিউরিটি সংশোধিত আইন। যখন ডিজিটাল আইন পড়তে হতো তখন সঙ্গে ডিজিটাল নিরাপত্তা সংশোধনী আইনটাও সঙ্গে রাখতে হতো। এটা কনফিউজিং হতো। সে জন্য এটাকে সম্পূর্ণ পাল্টিয়ে নতুন এবং সাইবার নামটা রাখা হয়েছে। এটার ব্যাপ্তি বাড়ানোর জন্য সাইবার নিরাপত্তা আইন নাম দেয়া হয়েছে।

Advertisement

এ সময় গোয়েন লুইস জানান, সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়া দেখেননি তিনি। যা শুনেছেন সেটি সত্যি হলে ভালো কিছু হবে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আইন-বিচার

নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান

Published

on

আইনজীবী-মো.-আসাদুজ্জামান

রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান।

বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাকে এ নিয়োগ দেন।

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয় আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামানকে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ প্রদান করলেন।’

উল্লেখ্য, আ.লীগ সরকারের পতনের পর পদত্যাগ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। বুধবার (০৭ আগস্ট) রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। তার স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মো. আসাদুজ্জামান।

Advertisement

২০২০ সালের ৮ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এ এম আমিন উদ্দিনকে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন। এর আগে তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর

Published

on

অতিরিক্ত-অ্যাটর্নি-জেনারেল-এস-এম-মুনীর

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর। বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন।

পদত্যাগ করার বিষয়টি এস এম মুনীর নিজেই গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও আরেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মো. মোরসেদ পদত্যাগ করেন।

২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক এবং জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম মুনীরকে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।

প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার চূড়ান্ত আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেশত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। গেলো ৫ আগস্ট দুপুর আড়াইটায় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টার তাকে নিয়ে ভারতের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ সময় তার সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানা ছিলেন। ভারতে যাওয়ার আগে রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র দেন শেখ হাসিনা।

Advertisement

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বড় বড় পদে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। আবার অনেকেই স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করছেন।

 

এসি//

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণের সেই ভাস্কর্যটি উপড়ে ফেলা হয়েছে

Published

on

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে হাইকোর্ট এনেক্স ভবনের সামনে থাকা গ্রিক দেবী থেমিসের ভাস্কর্যটি ভাঙচুরের পর উপড়ে ফেলা হয়েছে।তবে কে বা কারা ভাস্কর্যটি ভেঙেছে তা জানা যায়নি।

বুধবার (৭ আগস্ট) দুপুরে ভাস্কর্যটি মাটিতে পরে থাকতে দেখা যায়। এর আগে,গেলো মঙ্গলবার সকালে ইস্পাতের তৈরি ভাস্কর্যটির হাত ও দাঁড়িপাল্লা ধরে থাকা হাত ভাঙা অবস্থায় দেখা গিয়েছিলো।

সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একাধিক কর্মকর্তা জানান, গ্রিক দেবী থেমিসের আদলে ন্যায়বিচারের প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। তবে কে বা কারা এটি করেছেন, তা তাদের জানা নেই।

এর আগে ২০১৬ সালের ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশের মূল ফটকের বরাবর থাকা লিলি ফোয়ারায় প্রথমে ভাস্কর্যটি বসানো হয়। হেফাজতসহ কয়েকটি ইসলামি সংগঠনের দাবির মুখে ২০১৭ সালের মে মাসে ভাস্কর্যটি সরিয়ে এনেক্স ভবনের সামনে স্থাপন করা হয়।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it