Connect with us

আইন-বিচার

ড. ইউনূসকে বিচারিক হয়রানি করা হচ্ছে : ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল

Avatar of author

Published

on

বিচারিক হয়রানি করা হচ্ছে নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে। বললেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া।

সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ১৬০ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির বিবৃতির বিপক্ষে প্রতিবাদ জানিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস থেকে একটি বিবৃতি দেয়ার কথা বলা হয়েছে। আমাদের নোটিশ করা হয়েছে এই বিবৃতিতে সাক্ষ্য প্রদান করার জন্যে।

তিনি আরও বলেন, আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি এই বিবৃতিতে সাক্ষ্যগ্রহণ করবো না। ১৬০ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি বিবৃতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে যে বিবৃতি দিয়েছেন আমি তাদের সঙ্গে একমত। আমি মনে করি ড. ইউনূস একজন সম্মানী ব্যক্তি। ওনার সম্মান হানি করা হচ্ছে এবং এটি বিচারিক হয়রানি।

তবে এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেলে এ এম আমিন উদ্দিনের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ঢাকার বাইরে থাকায় তা সম্ভব হয়নি। তবে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের অন্য কর্মকর্তারা বলেন স্বাক্ষর করার কোনো নির্দেশনা দেয়া হয়নি।

Advertisement

এর আগে সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও ফার্স্ট লেডি হিলারি ক্লিনটন এক টুইট বার্তায় ইউনূসকে করা হয়রানি রুখে দিতে বিশ্বকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

ওই টুইটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাঠানো ১৬০টির বেশি বিশ্বনেতার বিবৃতিটি সংযুক্ত করেন তিনি। সেই বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, হিলারি ক্লিনটনসহ অনেক বিশ্বনেতা ও নোবেলজয়ীর নাম রয়েছে। বিবৃতিতে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে উদ্বেগ জানান তারা।

এছাড়া ড. ইউনূসকে নিয়ে টুইট করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট আইনজীবী, লেখক এবং মানবাধিকারকর্মী কেরি কেনেডি। তিনি বিশ্বখ্যাত মানবাধিকারবিষয়ক সংগঠন রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটসের প্রেসিডেন্ট। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সিনেটর রবার্ট এফ কেনেডির মেয়ে এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ভাতিজি।

গেলো ২৭ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়ে চিঠি লিখেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। তার এক দিন পরই ১৬০ জন বিশ্বনেতার চিঠি নিয়ে আবারও আলোচনায় এসেছে ড. ইউনূস ও আসন্ন নির্বাচন।

এর আগে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করা এবং বাংলাদেশের আগামী সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক করার জন্য শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি দেন ১৭৫ জন বৈশ্বিক নেতা।

Advertisement

চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন, জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন, পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস হোর্তা, ইরানের শিরিন এবাদি, আয়ারল্যান্ডের সাবেক প্রেসিডেন্ট মেরি রবিনসনও রয়েছেন।

সোমবার প্রকাশিত সেই চিঠিতে বলা হয়েছে, অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলাগুলোর বিষয়ে তারা শঙ্কিত এবং এর মাধ্যমে তাকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা হয়েছে বলে তারা মনে করেন। চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, অধ্যাপক ইউনূস ধারাবাহিক বিচারিক হয়রানির শিকার হয়েছেন।

২৮ অগাস্ট পৃথিবীর ১৬০ জন সুপরিচিত ব্যক্তি ও নেতা অধ্যাপক ইউনূসের পক্ষে খোলা চিঠি দিয়েছেন। এই চিঠি প্রকাশিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক সিজিয়ন পিআর নিউজওয়্যার-এর ওয়েবসাইটে। বিবৃতি-দাতাদের মধ্যে একশ’র বেশি নোবেল বিজয়ী রয়েছেন। অধ্যাপক ইউনূসের কারাদণ্ড হতে পারে এমন আশংকা ব্যক্ত করা হয়েছে সে চিঠিতে।

অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান মামলার কার্যক্রম অবিলম্বে স্থগিত করার আহবান জানানো হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মামলায় যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে সেগুলো বাংলাদেশের ভেতরে নিরপেক্ষ বিচারক ও দেশের বাইরের আইন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত প্যানেলের মাধ্যমে পর্যালোচনার আহবান জানানো হয়েছে।

“ আমরা এ ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী যে ওনার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে সেগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা করা হলে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হবেন,” বিবৃতিতে বলা হয়।

Advertisement

এর আগে গত মে মাসে বিশ্বের ৪০জন রাজনীতিবিদ, কূটনীতিক, ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে একই ধরনের খোলা চিঠি দিয়েছিলেন।

চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন, জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন, পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস হোর্তা, ইরানের শিরিন এবাদি, আয়ারল্যান্ডের সাবেক প্রেসিডেন্ট মেরি রবিনসনও রয়েছেন।

সোমবার প্রকাশিত সেই চিঠিতে বলা হয়েছে, অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলাগুলোর বিষয়ে তারা শঙ্কিত এবং এর মাধ্যমে তাকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা হয়েছে বলে তারা মনে করেন। চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, অধ্যাপক ইউনূস ধারাবাহিক বিচারিক হয়রানির শিকার হয়েছেন।

২৮ আগস্ট পৃথিবীর ১৬০ জন সুপরিচিত ব্যক্তি ও নেতা অধ্যাপক ইউনূসের পক্ষে খোলা চিঠি দিয়েছেন। এই চিঠি প্রকাশিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক সিজিয়ন পিআর নিউজওয়্যার-এর ওয়েবসাইটে। বিবৃতি-দাতাদের মধ্যে একশ’র বেশি নোবেল বিজয়ী রয়েছেন। অধ্যাপক ইউনূসের কারাদণ্ড হতে পারে এমন আশংকা ব্যক্ত করা হয়েছে সে চিঠিতে।

অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান মামলার কার্যক্রম অবিলম্বে স্থগিত করার আহবান জানানো হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মামলায় যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে সেগুলো বাংলাদেশের ভেতরে নিরপেক্ষ বিচারক ও দেশের বাইরের আইন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত প্যানেলের মাধ্যমে পর্যালোচনার আহবান জানানো হয়েছে।

Advertisement

‘আমরা এ ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী যে ওনার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে সেগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা করা হলে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হবেন,’ বিবৃতিতে বলা হয়।

এর আগে গত মে মাসে বিশ্বের ৪০জন রাজনীতিবিদ, কূটনীতিক, ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে একই ধরনের খোলা চিঠি দিয়েছিলেন।

Advertisement

আইন-বিচার

নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান

Published

on

আইনজীবী-মো.-আসাদুজ্জামান

রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান।

বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাকে এ নিয়োগ দেন।

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয় আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামানকে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ প্রদান করলেন।’

উল্লেখ্য, আ.লীগ সরকারের পতনের পর পদত্যাগ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। বুধবার (০৭ আগস্ট) রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। তার স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মো. আসাদুজ্জামান।

Advertisement

২০২০ সালের ৮ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এ এম আমিন উদ্দিনকে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন। এর আগে তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর

Published

on

অতিরিক্ত-অ্যাটর্নি-জেনারেল-এস-এম-মুনীর

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর। বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন।

পদত্যাগ করার বিষয়টি এস এম মুনীর নিজেই গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও আরেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মো. মোরসেদ পদত্যাগ করেন।

২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক এবং জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম মুনীরকে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।

প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার চূড়ান্ত আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেশত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। গেলো ৫ আগস্ট দুপুর আড়াইটায় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টার তাকে নিয়ে ভারতের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ সময় তার সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানা ছিলেন। ভারতে যাওয়ার আগে রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র দেন শেখ হাসিনা।

Advertisement

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বড় বড় পদে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। আবার অনেকেই স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করছেন।

 

এসি//

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণের সেই ভাস্কর্যটি উপড়ে ফেলা হয়েছে

Published

on

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে হাইকোর্ট এনেক্স ভবনের সামনে থাকা গ্রিক দেবী থেমিসের ভাস্কর্যটি ভাঙচুরের পর উপড়ে ফেলা হয়েছে।তবে কে বা কারা ভাস্কর্যটি ভেঙেছে তা জানা যায়নি।

বুধবার (৭ আগস্ট) দুপুরে ভাস্কর্যটি মাটিতে পরে থাকতে দেখা যায়। এর আগে,গেলো মঙ্গলবার সকালে ইস্পাতের তৈরি ভাস্কর্যটির হাত ও দাঁড়িপাল্লা ধরে থাকা হাত ভাঙা অবস্থায় দেখা গিয়েছিলো।

সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একাধিক কর্মকর্তা জানান, গ্রিক দেবী থেমিসের আদলে ন্যায়বিচারের প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। তবে কে বা কারা এটি করেছেন, তা তাদের জানা নেই।

এর আগে ২০১৬ সালের ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশের মূল ফটকের বরাবর থাকা লিলি ফোয়ারায় প্রথমে ভাস্কর্যটি বসানো হয়। হেফাজতসহ কয়েকটি ইসলামি সংগঠনের দাবির মুখে ২০১৭ সালের মে মাসে ভাস্কর্যটি সরিয়ে এনেক্স ভবনের সামনে স্থাপন করা হয়।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it