বলিউড
বিবাহবিচ্ছিন্ন পুরুষদের জীবনসঙ্গী করেছেন যে বলি অভিনেত্রীরা
বলিপাড়ায় তারকাদের পেশাগত জীবনের পাশাপাশি তাদের ব্যক্তিগত জীবনও আতশকাচের তলায় থাকে। তারকাদের প্রেম-বিবাহ-বিচ্ছেদ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনাও কম হয় না। বলিপাড়ায় এমন বহু অভিনেত্রী রয়েছেন যারা বিবাহবিচ্ছিন্ন পুরুষের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধায় কটাক্ষের শিকার হয়েছিলেন। অভিনেত্রীদের তালিকায় রয়েছেন শ্রীদেবী, শাবানা আজ়মি, জুহি চাওলা, কারিনা কাপূর খান, মহিমা চৌধুরী, বিদ্যা বালনের মতো আরও অনেকে।
হিন্দি ফিল্মজগতের পাশাপাশি তামিল, তেলুগু, মালয়ালম এবং কন্নড় ভাষার ছবিতে প্রথম সারির অভিনেত্রী হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন শ্রীদেবী। বলিপাড়ায় গুঞ্জন শোনা যায়, অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে গোপনে বিয়ে করেছিলেন শ্রীদেবী।
১৯৮৫ সালে মিঠুন এবং শ্রীদেবী গোপনে বিয়ে করেন বলে কানাঘুষো শোনা যায়। তিন বছরের দাম্পত্যের পর বিচ্ছেদ হয় দুই তারকার। তার পর বলিউডের ছবি নির্মাতা বনি কাপূরের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন শ্রীদেবী।
বলিপাড়া সূত্রে খবর, ১৯৮৩ সালে প্রযোজক মোনা শৌরীকে বিয়ে করেন বনি। কিন্তু ১৯৯৬ সালে বনি এবং মোনার বিচ্ছেদ হয়। তার পর শ্রীদেবীকে বিয়ে করেন বনি। ২০১৮ সালে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন অভিনেত্রী।
নব্বইয়ের দশকে বলিপাড়ায় রবিনা টন্ডনের নাম লোকের মুখে মুখে ঘুরত। কানাঘুষো শোনা যায়, বলি অভিনেতা অক্ষয় কুমারের সঙ্গে গোপনে আংটিবদল করেছিলেন রবিনা। কিন্তু বিয়ের পিঁড়ি পর্যন্ত সেই সম্পর্ক গড়ায়নি।
২০০৩ সালে রবিনা অভিনীত স্পোর্টস ড্রামা ঘরানার ‘স্টাম্পড’ ছবিটি মুক্তি পায়। এই ছবির ‘ডিস্ট্রিবিউশন’-এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন অনিল থাডানি। ছবির শুটিংয়ের সময় অনিলের সঙ্গে আলাপ হয় রবিনার। সেই সময় বিবাহিত ছিলেন অনিল।
নাতাশা সিপ্পির সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়েছিলেন অনিল। কানাঘুষো শোনা যায়, বিবাহিত জীবনে সুখী ছিলেন না অনিল। নাতাশার সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়ে যায় অনিলের। অন্য দিকে রবিনার সঙ্গে অনিলের বন্ধুত্ব প্রেমে পরিণত হয়। ২০০৪ সালে অনিলের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন রবিনা।
শাবানা আজ়মি এবং জাভেদ আখতারের জুটি বলিপাড়ায় বেশ জনপ্রিয়। ১৯৮৪ সালে শাবানাকে বিয়ে করেন জাভেদ। কিন্তু জাভেদের দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন শাবানা।
১৯৭২ সালে বলি অভিনেত্রী হানি ইরানিকে প্রথমে বিয়ে করেছিলেন জাভেদ। ফারহান আখতার এবং জোয়া আখতার তাঁদেরই সন্তান। বহু বছর সংসার করার পর বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন হানি এবং জাভেদ। তার পর শাবানাকে বিয়ে করেন জাভেদ।
১৯৯৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘পরদেশ’ ছবির নায়িকা মহিমা চৌধুরী শিল্পপতি ববি মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে ২০০৬ সালে গাঁটছড়া বাঁধেন। ববি ছিলেন বিবাহবিচ্ছিন্ন।
ববির প্রথম স্ত্রীর নাম ছিল অপর্ণা গান্ধী। অপর্ণার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর মহিমাকে বিয়ে করেন ববি। যদিও ২০১৩ সালে ববির সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায় মহিমার।
শিল্পপতি রাজ কুন্দ্রার সঙ্গে ২০০৯ সালে বিয়ে করেন শিল্পা শেঠী। তবে রাজ ছিলেন বিবাহবিচ্ছিন্ন।
কয়েক বছর সম্পর্কে থাকার পর ২০০৩ সালে কবিতা কুন্দ্রাকে বিয়ে করেন রাজ। কিন্তু তিন বছর এক ছাদের তলায় থাকার পর বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন কবিতা এবং রাজ। ২০০৯ সালে রাজকে বিয়ে করেন শিল্পা।
বলিপা়ড়ার প্রথম সারির প্রযোজনা সংস্থা যশরাজ ফিল্মসের সঙ্গে প্রচুর কাজ করেছেন রানি মুখোপাধ্যায়। কাজের সূত্রে রানির আলাপ হয় যশ চোপড়ার পুত্র আদিত্য চোপড়ার সঙ্গে। কয়েক বছর সম্পর্কেও থাকেন দুই তারকা। ২০১৪ সালে আদিত্যকে বিয়েও করেন রানি।
তবে আদিত্য ছিলেন বিবাহবিচ্ছিন্ন। ২০০১ সালে পায়েল খন্নাকে বিয়ে করেন আদিত্য। আট বছর সংসার করার পর ২০০৯ সালে বিচ্ছেদ হয়ে যায় আদিত্য এবং পায়েলের।
টেনিস তারকা মহেশ শ্রীনিবাস ভূপতিকে ২০১১ সালে বিয়ে করেন বলি অভিনেত্রী লারা দত্ত। বিবাহবিচ্ছিন্ন ছিলেন মহেশও।
২০০২ সালে শ্বেতা জয়শংকরকে বিয়ে করেন মহেশ। ২০০৯ সালে বিচ্ছেদও হয়ে যায় মহেশ এবং শ্বেতার। বিচ্ছেদের দু’বছর পর লারাকে বিয়ে করেন মহেশ।
১৯৯৫ সালে শিল্পপতি জয় মেহতাকে বিয়ে করেন বলি অভিনেত্রী জুহি চাওলা। জয়ের প্রথম স্ত্রী সুজাতা বিড়লা ১৯৯০ সালে মারা যান। স্ত্রীর মৃত্যুর পর জুহির সঙ্গে জয়ের বন্ধুত্ব দৃঢ় হয় এবং সেই বন্ধুত্ব প্রেমেও পরিণত নয়। ১৯৯৫ সালে জুহির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন জয়।
বিবাহবিচ্ছিন্ন ছিলেন অভিনেত্রী বিদ্যা বালনের স্বামী সিদ্ধার্থ রায় কাপূরও। শৈশবের বান্ধবী আরতি বজাজকে বিয়ে করেছিলেন সিদ্ধার্থ। কিন্তু তাদের সংসার বেশি দিন টেকেনি।
আরতির সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ছোট পর্দার প্রযোজক কবিতাকে বিয়ে করেন সিদ্ধার্থ। ২০১১ সালে কবিতার সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় সিদ্ধার্থের। বিচ্ছেদের এক বছর পর বিদ্যাকে বিয়ে করেন সিদ্ধার্থ।
২০০৯ সালে শিল্পপতি শাকিল লাদাককে বিয়ে করেন অমৃতা অরোরা। বিয়ের পর অভিনয়জগৎ থেকে বিরতি নেন অভিনেত্রী। শাকিলকে বিয়ের আগে থেকেই চিনতেন অমৃতা।
কলেজে পড়াকালীন অমৃতার প্রিয় বান্ধবী ছিলেন নিশা রানা। ২০০৬ সালে নিশাকে বিয়ে করেন শাকিল। সেই সময় ক্রিকেটার উসমান আফজালের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন অমৃতা।
তবে শাকিলের সঙ্গে অমৃতার সম্পর্ক আবার নতুন ভাবে গড়ে ওঠে। কয়েক বছর পর নিশার সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়ে যায় শাকিলের। অন্য দিকে উসমানের সঙ্গেও সম্পর্কের ইতি টানেন অমৃতা। অমৃতা এবং শাকিলের বন্ধুত্ব প্রেমে গড়ালে ২০০৯ সালে গাঁটছড়া বাঁধেন দু’জনে।
কাপূর পরিবারের দুই কন্যা কারিশ্মা এবং কারিনাও রয়েছেন অভিনেত্রীদের তালিকায়। ১৯৯১ সালে বলি অভিনেত্রী অমৃতা সিংহকে বিয়ে করেন সাইফ আলি খান। ২০০৪ সালে বিচ্ছেদও হয়ে যায় দুই তারকার। ২০১২ সালে সাইফের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন করিনা।
বলিউডের ‘মাঙ্কি কাপল’ নামে পরিচিত বিপাশা বসু এবং কর্ণ সিংহ গ্রোভারের জুটি। ২০০৮ সালে টেলি অভিনেত্রী শ্রদ্ধা নিগমকে বিয়ে করেন কর্ণ। এক বছর পর শ্রদ্ধার সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় কর্ণের। ২০১২ সালে সহ-অভিনেত্রী জেনিফার উইঙ্গেটকে বিয়ে করেন কর্ণ। ২০১৪ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়। ২০১৬ সালে কর্ণের সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়েন বিপাশা।
১৯৯৭ সালে আরতি বজাজকে বিয়ে করেন বলি পরিচালক অনুরাগ কাশ্যপ। ২০০৯ সালে তাঁদের বিচ্ছেদও হয়ে যায়। বিচ্ছেদের পর অভিনেত্রী কল্কি কেঁকলার সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করেন অনুরাগ। ২০১১ সালে অনুরাগকে বিয়েও করেন কল্কি। চার বছর পর ২০১৫ সালে দুই তারকার বিবাহবিচ্ছেদ হয়। বর্তমানে ইজ়রায়েলি সঙ্গীতশিল্পী গাই হার্শবার্গের সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন কল্কি। এক কন্যাসন্তানও রয়েছে তাঁদের।
বলিউড
সামান্থা অতীত, শোভিতার সঙ্গে বাগদান সারলেন নাগা চৈতন্য
সামান্থার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নতুন জীবনে পা রাখলেন ভারতের দক্ষিণী সিনেমার অভিনেতা নাগা চৈতন্য। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) প্রেমিকা শোবিতা ঢুলিপালার সঙ্গে বাগদান সারলেন এই অভিনেতা।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) সকালে হায়দরাবাদের বাড়িতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাগদান সম্পন্ন করেন নাগা চৈতন্য ও শোবিতা ঢুলিপালার। বাগদান অনুষ্ঠানে ঐতিহ্যগত সাজে সাজেন তারা। এসময় দুই পরিবারের সদস্য ছাড়াও এ জুটির ঘনিষ্ঠ বন্ধু-বান্ধবরা উপস্থিত ছিলেন।
ডিজাইনার মনীষ মালহোত্রা তার ইনস্টাগ্রামে শোবিতা ও নাগার বাগদানের ছবি পোস্ট করেছেন। তাতে দেখা যায়, শোবিতার পরনে পিঙ্ক কালারের সিল্ক শাড়ি। এর সঙ্গে মিলিয়ে সোনার গহনাও পরেন এই অভিনেত্রী।
ভারতের দক্ষিণী সিনেমার জনপ্রিয় তারকা জুটির মধ্যে অন্যতম ছিলেন অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু ও অভিনেতা নাগা চৈতন্য। দীর্ঘদিন প্রেম করার পর বিয়ে করেছিলেন তারা। কিন্তু ২০২১ সালে এ সংসারের ইতি টানেন এই যুগল।
গেল বছর গুঞ্জন চাউর হয়— বিয়েবিচ্ছেদের পর অভিনেত্রী শোবিতা ঢুলিপালার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছেন নাগা চৈতন্য। যদিও এ সম্পর্কের কথা কখনো স্বীকার করেননি এই জুটি। তারপরও অনেকবার একসঙ্গে দেখা গেছে তাদের। সর্বশেষ বাগদানের মাধ্যমে গুঞ্জনকে বাস্তবে রূপ দিলেন এই জুটি।
এসআই/
ঢালিউড
সমালোচনা ভয় পেতেন শেখ হাসিনা: ভারতীয় নির্মাতা হংসল মেহতা
কোটাবিরোধী আন্দোলন ঘিরে ক্ষমতা ছেড়ে প্রতিবেশী দেশ ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন শেখ হাসিনা। তার পদত্যাগের ঘটনা বিশ্বজুড়ে আলোচনায়। এই প্রসঙ্গে এবার পুরোনো স্মৃতি সামনে আনলেন বলিউড নির্মাতা হংসল মেহতা।
২০২২ সালে হংসল মেহেতার সিনেমা ‘ফারাজ’ মুক্তি পেয়েছিল। তবে ছবির শুটিং-এ লাগাতার হুমকির শিকার হয়েছিলেন পরিচালক। কারণ, ছবিটি ঢাকার হোলি আর্টিজানে সংগঠিত নৃশংস হামলা ওপর নির্মাণ করা হয়েছিল। তবে ছবিটি বাংলাদেশের ঘটনায় নির্মিত হলেও বাংলাদেশেই নিষিদ্ধ হয়েছিল।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ‘এক্স’-এ সেই স্মৃতি তুলে ধরে হংসল মেহতা লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের ঘটনাগুলো দেখে আমার ‘ফারাজ’-এর মুক্তির কথা মনে পড়ছে। এটি বাংলাদেশ ছাড়া নেটফ্লিক্সে বিশ্বব্যাপী স্ট্রিম হয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশে ছবিটি নিষিদ্ধ হয়েছিল।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমি উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্মকর্তাদের কাছ থেকে একাধিক কল পেয়েছি। কথিত সিক্রেট সার্ভিস এজেন্ট, সন্ত্রাসী সংগঠনের কাছ থেকে অনুভূত হুমকির কারণে আমাকে শেষ পর্যন্ত পুলিশ সুরক্ষা দেয়া হয়েছিল। ভারতীয় আদালতে দীর্ঘ মামলা দায়ের করা হয়েছিল। অনেক অভদ্র অভিযোগ করা হয়েছিল। আমি এখনও বাংলাদেশের আদালতের মিথ্যা মামলা লড়ছি। এসব একটি চলচ্চিত্রের মুক্তি ঠেকানোর জন্য। যা দৃশ্যত শেখ হাসিনার সরকারকে চিত্রিত করেছিল। সরকার চায়নি যে বাংলাদেশের বাইরে কেউ জানুক যে তারা অযোগ্য এবং স্বৈরাচারী নেতা দ্বারা চালিত, যিনি নিজের বিরুদ্ধে কোনো সমালোচককে ভয় পেতেন। তারা আমাদের কণ্ঠ চেপে ধরে নিজেদের রক্তাক্ত হাত ঢাকতে চেয়েছেন।’
২০১৬ সালের ১ জুলাই রাজধানীর গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে ঘটে নৃশংস সন্ত্রাসী হামলা। সেই ঘটনা নিয়ে তৈরি ‘ফারাজ’ প্রযোজনা করেছেন অনুভব সিনহা ও ভূষণ কুমার। ছবিটি দিয়ে কারিনা কাপুরের চাচাতো ভাই জাহান কাপুর ও পরেশ রাওয়ালের ছেলে আদিত্য রাওয়ালের অভিষেক হয়েছে।
এসআই/
বলিউড
‘বিগবস’ ওটিটি সিজন-৩ বিজয়ী সানা মকবুল
‘বিগবস’ ওটিটি সিজন-৩ বিজয়ীর মুকুট পরলেন সানা মকবুল। রিয়ালিটি শো জিতে তিনি ঘরে তুলেছেন ট্রফি আর ২৫ লাখ রুপি। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৪ লাখ টাকার বেশি।
চলতি বিগবস সিজন ৩-এর শুরু থেকেই নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন সানা। প্রতিবারই দর্শকদের কাছ থেকে পেয়েছেন বিপুল ভোট। তবে বিতর্কেও জড়িয়েছেন। আবার সেখান থেকে নিজেকে মুক্তও করেছেন।
বিগবসের ঘরে সবার সঙ্গেই সুসম্পর্ক রেখে চলতেন সানা। তার খেলা দেখে ভীষণ আনন্দ পেতেন দর্শকরা। তাই প্রত্যেকবারই বিপুলসংখ্যক ভোট পেয়েছেন তিনি। শোতে তাকে যখনই কোনো কাজ দেওয়া হয়েছে, তা সঠিকভাবে পালন করতেন সানা।
বিগবসের আসরে সানার বন্ধু ছিল নাজী। বিজয়ীর মুকুট পরে জয়ের কৃতিত্ব নাজীকেই দিতে চাইলেন তিনি। মজার ব্যাপার, বিগবসে দ্বিতীয় স্থান পেয়েছেন নাজী।
‘বিগ বস’-এর চলতি আসরের ফাইনালিস্ট হিসেবে ছিলেন সানা মকবুল ও নাজী, রণবীর শোরে, সাই কেতন রাও, কৃতি মালিক।
এসআই/