Connect with us

লাইফস্টাইল

রোজগার বাড়ানোর কিছু টিপস…

Avatar of author

Published

on

বর্তমান খরচের বাজারে শুধু মিতব্যয়ী হলেই হবে না বাড়াতে হবে আয়ের পরিমাণও। সব উপায় অবশ্য সবার জন্য বাস্তবসম্মতও হবে না। তবে সততা বজায় রেখে রোজগার বাড়ানোর কিছু উপায় ভেবে দেখা যেতেই পারে। চলুন জেনে নেয়া যাক তেমনই কিছু টিপস-

রাইড শেয়ারিং

বাড়তি আয়ের একটা ভালো উৎস হতে পারে রাইড শেয়ারিং। নিজস্ব যানবাহন থাকলে অবসর সময়ে, এমনকি অফিসের আগে বা পরেও খানিকটা বাড়তি সময় ব্যয় করে আপনি অন্য কাউকে পৌঁছে দিতে পারেন তার কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে। আর এই টাকা দিয়ে আপনার সংসারের টুকটাক দরকারি খরচগুলো সহজে করতে পারবেন।

কাজে লাগাতে পারেন ছাদ বা বারান্দা

বাড়ির ছাদে বা বারান্দায় করতে পারেন সবজি চাষ। মনে রাখবেন রোজগার সব সময় অর্থের পরিমাপে হয় না। ধরে নেয়া যাক, আপনি ছাদে বা বারান্দায় সবজি চাষ করছেন। কিন্তু তা বিক্রি করে অর্থ রোজগার করতে পারছেন না, বরং তা কেবল নিজের পরিবারের কাজে লাগছে। এটিও কিন্তু ‘রোজগার’। যে দামে আপনি ওই সবজি বাজার থেকে কিনতেন, সবজি চাষ করতে আপনার তার চেয়ে কম খরচ হয়েছে। এ ক্ষেত্রে এই চাষের খরচটা আপনার বিনিয়োগ; ফলন যা হলো, তাতেই আপনার রোজগার।

ছাদে-সবজি-চাষ

হতে পারেন ফ্রিল্যান্সার

ফ্রিল্যান্সার বা মুক্ত পেশাজীবী হিসেবে কাজ করে জীবন বদলের কত বাস্তব গল্পই তো আমরা দেখি পত্রিকার পাতায়। এর জন্য অবশ্য নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা অর্জনের বিকল্প নেই। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কোন ধরনের কাজ আপনি করতে পারবেন, তা ভেবে দেখুন। যুগোপযোগী কোনো বিষয়ে প্রশিক্ষণও নিতে পারেন। আপনার মূল পেশার পাশাপাশিই শুরু করতে পারেন এমন কাজ।

শেখাতে পারেন

ছাত্রজীবনে অনেকেই টিউশনি করান। কর্মজীবনে এসেও কিন্তু আপনার কর্মঘণ্টার আগে বা পরে কিংবা ছুটির দিনে আপনি কাউকে পড়াতে পারেন। যত্ন নিয়ে পড়ালে আপনি এভাবেও বেশ কিছুটা বাড়তি আয় করতে পারবেন। একইভাবে পড়ালেখার বাইরেও এমন কিছু শেখাতে পারেন, যাতে আপনি দক্ষ, যেমন ছবি আঁকা, হাতের লেখা বা আবৃত্তি।

নান্দনিকতার চর্চা

কেউ নকশা করতে পারেন ক্ষুদ্র বস্তুতে, কেউ গড়তে পারেন গয়না, কেউ জানেন পোশাক তৈরির কাজ, কেউ আবার মেহেদির নকশায় পটু। আবার কেউ চমৎকার কেক তৈরি করেন বা রান্না করেন। এমন কোনো কাজে যদি আপনি দক্ষ হয়ে থাকেন, ছোট পরিসরে তা নিয়েও এগোতে পারেন।

Advertisement

হাতে-মেহেদি-দেয়া

তবে খেয়াল রাখবেন, এমন কাজ করে ভালো রোজগার করতে গেলে প্রবল প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হতে হবে আপনাকে। মূল পেশার পাশাপাশি এমন কাজে নিজেকে নিয়োজিত করে দেখতে পারেন, কেমন সাড়া পাচ্ছেন। তবে একদিনেই কেউ সফল হয় না, সেটাও মনে রাখতে হবে।

খেয়াল রাখতে হবে যে সব বিষয়

সহজে বাড়তি রোজগারের আশায় অনেকে ভুল পথে পা বাড়ান। এমনটা করা যাবে না। সততা বজায় রাখুন এবং প্রলোভনের ফাঁদ এড়িয়ে চলুন। লটারি, জুয়া, কম বিনিয়োগে বেশি মুনাফা—এমন চটকদার বিজ্ঞাপন থেকে সাবধান। অনেকে রোজগার বাড়াতে বাড়ির ভেতর কোনো ঘর ভাড়া দেন (সাবলেট)। এভাবে ভাড়া দেয়ার আগে অবশ্যই সব দিক ভালোভাবে খোঁজ নিতে হবে।

Advertisement

পরামর্শ

মুখে ঘা দূর করতে মেনে চলুন ৫ উপায়

Published

on

খাওয়া দাওয়ার সময় বা কথা বলার সময়ে মুখে ঘা হলে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। এই সমস্যা দীর্ঘদিন সহ্য না করাই উত্তম। এই সমস্যা কিন্তু একসময় মুখে আলসারেরও লক্ষণ হতে পারে। মুখের আলসারকে সামান্য ঘা ভেবে অবহেলা করলেই বিপদে পড়বেন। কোষ্ঠকাঠিন্য, হরমোন জনিত সমস্যার কারণে মুখের ভিতরে আলসার হতে পারে। অনেকে আবার ব্রেসেস পড়েন, তাঁদেরও মাঝেমাঝে এই সমস্যা হয়। শরীরে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি, আয়রন, জিঙ্ক, ফোলেটের ঘাটতির কারণেও মুখের ঘা থেকে আলসার হতে পারে।

মুখে ঘা হলে কিছুদিনের জন্য ঝাল, টক জাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। না হলে মুখে জ্বালা অনুভূত হবে। মুখে ঘা হলে মুক্তি পেতে পারেন ৫ উপায়ে ।

১) মুখের ঘা কমাতে হালকা গরম পানিতে সামান্য লবন মিশিয়ে কুলকুচি করুন। এতে আরাম পাবেন। দিনে তিন থেকে চার বার করলে ব্যথা ও ঘা দুটোই কমে আসবে।

২) ঘায়ের জায়গায় সামান্য মধু লাগিয়ে রাখতে পারেন, ভালো উপকার পাবেন। কয়েক ঘণ্টা অন্তর অন্তর মধু লাগালে সুফল পাবেন।

৩) ঘায়ের জায়গায় বিশুদ্ধ নারিকেল তেল লাগিয়ে রাখলেও বেশ আরাম পাবেন।

Advertisement

৪) যে কোনও ঘায়ের জন্য ভালো প্রাকৃতিক ঔষধ হতে পারে হলুদ। মুখে যে জায়গায় ঘা হয়েছে, সেই স্থানে হলুদ বাটা লাগিয়ে রাখতে পারেন। কিছু দিন ব্যবহার করলেই ঘায়ের তীব্র জ্বালা-যন্ত্রণা কমে আসবে।

৫) বেকিং সোডা ঘা সারাতে দারুণ উপকারী একটি জিনিস। এক কাপ পানিতে এক চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে কুলকুচি করলে ঘা কমে যাবে। এছাড়া বেকিং সোডার সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে একটা ঘন পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। সেই পেস্ট ক্ষতস্থানে লাগিয়ে রাখলেও বেশ উপকার পেতে পারেন।

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

জুতো-মোজার দুর্গন্ধ দূর হবে যেভাবে

Published

on

এসে গেছে বৃষ্টির দিন। দিনভর ঘ্যানঘ্যানে বৃষ্টিতে বাড়ি থেকে বের হওয়াই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ।  বাড়ি থেকে বেরিয়েই কাকভেজাহয়ে অফিসে যাচ্ছে মানুষ। জুতো থেকে মোজা, সব ভিজে একেবারে চুপচুপে। সেই জুতো-মোজা পরেই সারাদিন কাটিয়ে দেয়া।

সবশেষে ঘরে পৌছে জুতো খুলতেই বিকট গন্ধ! এই পরিস্থিতির সম্মুখীন অনেকেই হচ্ছেন নিশ্চয়ই?  এই সমস্যা দূর করতে ঘরোয়া কিছু টিপসে খুব সহজেই দূর করতে পারবেন জুতো, মোজার এই বাজে গন্ধ।

আসুন জেনে নেই তাহলে –

১. ছোট্ট একটি কাপড়ে অল্প পরিমাণ বেকিং সোডা নিয়ে ছোট পুটলি বানিয়ে মোজার মধ্যে রেখে দিন। দেখবেন মোজা থেকে দুর্গন্ধ দূর হবে।

২. ন্যাপথোলিন গুঁড়ো করে নিয়ে ট্যালকম পাউডারের সঙ্গে তা মিশিয়ে জুতোর মধ্যে ছড়িয়ে দিন। দেখবেন জুতোয় আর দুর্গন্ধ হচ্ছে না।

Advertisement

৩. বাড়িতে ফিরেই ভিজে জুতো ভালো করে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিন। তারপর জুতোর মধ্যে কিছু পরিমাণ বেকিং সোডা ছিটিয়ে দিন।

পরের দিন জুতোর ভিতর ভালো করে মুছে ফেলুন। দেখবেন গন্ধ দূর হয়েছে।

৪. জুতোর মধ্যে এক টুকরো ফেব্রিক সফটনার সিট রেখে দিন রাতে। পরদিন সেটি বের করে জুতো পরুন। বাজে গন্ধ একেবারে দূর হয়ে যাবে।

৫. বাড়িতে ফিরে জুতো ধুয়ে হেয়ার ড্রায়ার চালিয়ে হালকা শুকিয়ে নিন। এবার এক টুকরো কাপড় বা তুলো লবঙ্গ তেলে ভিজিয়ে জুতোর মধ্যে রেখে দিন সারারাত। জুতোর দুর্গন্ধ দূর হবে।

৬. ফুটন্ত জলে টি ব্যাগ ফেলে রাখুন ২ মিনিট। টি ব্যাগ ঠাণ্ডা হলে জুতোর মধ্যে রেখে দিন। এক ঘণ্টা পর তা সরিয়ে জুতোর ভেতরের অংশ ভাল করে মুছে নিন। দুর্গন্ধের পাশাপাশি দূর হবে তাতে থাকা ব্যাকটেরিয়াও।

Advertisement

জেডএস//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রেসিপি

ম্যাংগো পুডিং তৈরির রেসিপি

Published

on

প্রতিকী ছবি

আমের সিজনে অনেকেই আমের পাল্প ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করেন। সেই ম্যাংগো পাল্প দিয়েই ম্যাংগো পুডিং বানানো যাবে। আর আমের সিজনে তো ফ্রেশ আমই ব্যবহার করতে পারবেন। ছোট বাচ্চাদের জন্য এটি বেশ হেলদি একটি ডেজার্ট আইটেম। মাত্র ৪টি উপাদান দিয়েই ইয়াম্মি ইয়াম্মি ম্যাংগো পুডিং বানিয়ে নেয়া যায়। চলুন দেরি না করে রেসিপিটি জেনে নেই এখনই।

উপকরণ

ঘন দুধ- ১ কাপ

চিনি- স্বাদ অনুযায়ী ( আমি হাফ কাপ দেই )

আম- ২টি

Advertisement

ডিম- ২টি

ম্যাংগো পুডিং তৈরির পুরো প্রণালী

১. প্রথমে আম ছোট ছোট করে কেটে নিন। দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করুন এবং ঠাণ্ডা করে নিন।

২. এবার ব্লেন্ডার জগে আম, চিনি, দুধ ও ডিম সবকিছু দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন।

৩) মিশ্রণটি মোটামুটি ঘন ও থকথকে হবে। যদি বেশি ঘন হয়ে যায়, লিকুইড দুধ মিশিয়ে নিতে হবে।

Advertisement

৪. এবার একটি স্টিলের টিফিন বক্সে পুডিংয়ের মিশ্রণ ঢেলে নিতে হবে।

৫. বড় সসপ্যানে পানি ফুটতে দিন। এবার একটি স্ট্যান্ড প্যানে সেট করে তার উপর স্টিলের টিফিন বক্সটি রাখুন।

৬. বাটির ঢাকনা ভালোভাবে আটকাবেন এবং পানি যেন ভেতরে না যেতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

৭. চুলার আঁচ মিডিয়াম রাখুন, ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে চেক করুন পুডিং জমেছে কি না।

৮. পুডিং জমে গেলে চুলা নিভিয়ে দিন। এরপর রুম টেম্পারেচারে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে।

Advertisement

ব্যস, আমের পুডিং বানানো হয় গেলো! চাইলে ফ্রিজে রেখে ম্যাংগো পুডিং ভালোভাবে সেট করে নিতে পারেন। সেট হয়ে গেলে টিফিন বক্স থেকে পুডিংটি একটি প্লেটে সাবধানে উল্টিয়ে ঢেলে নিন। এবার ছুরি দিয়ে পিস পিস করে কেটে সার্ভ করুন। আর এটি ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা খেতে কিন্তু বেশি মজা লাগে। সব উপকরণগুলো বাসাতে থাকলে আজই বানিয়ে নিন দারুন মজাদার ডেজার্টটি।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it