বাংলাদেশ
ভারত সফরে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হতে পারে শেখ হাসিনার
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন ভারত সফরের এজেন্ডায় রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রত্যাবাসন ইস্যুটি যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে প্রতিবেশী এই দেশটিতে সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে শেখ হাসিনার।
আজ বুধবার (২৯ জুন) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় বার্তাসংস্থা এএনআই।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে দ্বিপাক্ষিক সফরে ভারতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের অবৈধ অভিবাসনের ফলে উদ্ভূত সমস্যাগুলো উত্থাপন করবেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে মৌলবাদ বৃদ্ধি, মাদক পাচার এবং নারী ও শিশু পাচার।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মোমেন বলেন, আমাদের কাছে একমাত্র সম্ভাব্য সমাধান হলো (রোহিঙ্গাদের) তাদের রাখাইন রাজ্যে (মিয়ানমার) প্রত্যাবাসন। আমি নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করবেন, তখন তিনি এই বিষয়টি উত্থাপন করবেন-কীভাবে এই প্রত্যাবাসন প্রচেষ্টায় ভারত আমাদের সাহায্য করতে পারে।
২০১৭ থেকে ২৫ আগস্ট মিয়ানমার থেকে ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে। এই রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট সাম্প্রতিক ইতিহাসে মানুষের সবচেয়ে বড়, দ্রুততম দেশান্তরের মধ্যে একটি।
মোমেন বলেন, আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে অনুরোধ করছি শুধু এই বিশাল রোহিঙ্গা জনসংখ্যাকে ভরণপোষণের জন্য প্রয়োজনীয় মানবিক প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে সহায়তা করার জন্য নয়, বরং একই সাথে আমাদের এই সমস্যার কিছু টেকসই সমাধানের দিকে তাকাতে হবে। আমাদের কাছে একমাত্র সম্ভাব্য সমাধান হলো রোহিঙ্গাদের রাখাইন রাজ্যে প্রত্যাবাসন, যেখান থেকে তারা (মিয়ানমার) এসেছে।
সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো মায়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলে প্রত্যন্ত পুলিশ ফাঁড়িতে হামলার পর ২০১৭ সালের আগস্টে এই জটিল রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট শুরু হয়। এরপর সংখ্যালঘু, প্রধানত মুসলিম রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে পদ্ধতিগত পাল্টা হামলা চালানো হয়, যা-কে জাতিগত নির্মূল বলে দাবি করেছে জাতিসংঘের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ মানবাধিকার সংস্থাগুলো।
প্রত্যাবাসন প্রচেষ্টায় ভারত যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, সে বিষয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব বলেন, আমরা মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলছি, তবে আমি মনে করি অন্য দেশগুলো কিছু সহযোগিতা করতে পারে যদি মিয়ানমার সম্মত হয়। যেহেতু ভারত মিয়ানমার ও বাংলাদেশ উভয়েরই অভিন্ন প্রতিবেশী, তাই আমরা অতীতেও অনুরোধ করেছি এবং ভারতকে প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে সক্রিয় ভূমিকা পালনের জন্য আরও অনুরোধ করব, বিশেষ করে এই রোহিঙ্গারা যেন মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ফিরে যায়।
মোমেন বলেন, যদি তারা (রোহিঙ্গারা) সঠিক উপযোগী পরিবেশ খুঁজে পায়, তাদের উন্নত বাস্থান, স্বাস্থ্যসেবা এবং টেকসই জীবিকার ক্ষেত্রে কিছু প্রাথমিক সাহায্যের প্রয়োজন হবে এবং এটি ভারতের মতো দেশ করতে পারে, যদি মিয়ানমার তাতে সম্মত হয়। এটি বাংলাদেশের জন্য গেম চেঞ্জার হবে।
বাংলাদেশের কূটনীতিক আরও বলেন, তিনি গত বছর সাবেক ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলার সঙ্গে প্রত্যাবাসনের বিষয়টি তুলে ধরেছিলেন।
মোমেন আরও জানান, বিষয়টি সম্প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গেও আলোচনা করা হয়েছে।
মোমেন বলেন, 'আমি নিশ্চিত-প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করবেন, তখন ভারত কীভাবে রোহিঙ্গাদের এই প্রত্যাবাসনে আমাদের সাহায্য করতে পারে তা-ও তুলে ধরবেন।'
গত পাঁচ বছরে রাখাইন রাজ্য থেকে উদ্বাস্তুরা বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলায় পালিয়ে আসছে। ২০১৭ সালে সংকট শুরু হওয়ার কয়েক বছর আগে থেকে পালিয়ে আসা দুই লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে তারা।
বর্তমানে ১০ লাখেরও বেশি রাষ্ট্রহীন রোহিঙ্গা শরণার্থী বিশ্বের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ শরণার্থী শিবির বাংলাদেশের কুতুপালং-এ বাস করে।
মোমেন বলেন, এটি কক্সবাজারের একটি খুব ঘণবসতিপূর্ণ জায়গা, আমরা রোহিঙ্গা জনসংখ্যার একটি অংশকে ভাসানচর দ্বীপে সরিয়ে ঘনবসতি কমানোর চেষ্টা করছি, কিন্তু এটিও একটি অস্থায়ী সমাধান।
রোহিঙ্গা এবং তাদের অবৈধ কর্মকাণ্ড নিয়ে উদ্বিগ্ন বাংলাদেশ। বেশ কিছু রোহিঙ্গার বিরুদ্ধে মাদক চোরাচালান ও শিশু পাচারের মামলা হয়েছে। এই অঞ্চলে তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের মৌলবাদীকরণের আশঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব এএনআইকে বলেন, ৬০ শতাংশেরও বেশি রোহিঙ্গা (শরণার্থী) খুবই অল্পবয়সী… তাদের মৌলবাদী কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এটি স্পষ্টতই মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠতে পারে…শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এর (পার্শ্ববর্তী) অঞ্চলের জন্যও।
তিনি বলেন, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ড যাওয়ার পথে নারী ও শিশুসহ মাদক এবং মানব পাচার হচ্ছে। এছাড়া আন্দামান সাগরএর (ভারত) কাছেও আমরা কিছু (অবৈধ) কার্যকলাপের সন্ধান পেয়েছি।
বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের অভিবাসনের কারণে অপরাধের হার দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এটি উদ্বেগের বিষয়। ঢাকার পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে বাংলাদেশের কক্সবাজারে ব্যাপকভাবে অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটে।
কক্সবাজার জেলা পুলিশ জানায়, রোহিঙ্গারা খুন, মাদক ও মানব পাচার, অস্ত্র ও স্বর্ণ পাচার, ধর্ষণ, ডাকাতি, অপহরণ, মুক্তিপণ আদায় এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর হামলাসহ ১২ ধরনের অপরাধে জড়িত। ২০২১ সালের অক্টোবর পর্যন্ত স্থানীয় থানায় ৭১টি খুন, ৭৬২টি মাদক পাচার, ৮৭টি অস্ত্র মামলা, ২৮টি মানব পাচার, ৬৫টি ধর্ষণের ঘটনা, ১০টি ডাকাতি, ৩৪টি অপহরণ ও মুক্তিপণের ঘটনা এবং ৮৯টি বিবিধ অপরাধ সংঘটিত হয়েছে।
আসন্ন জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাষণ দেবেন এবং তিনি সম্ভবত বিশ্ব সম্প্রদায়ের সমর্থন চেয়ে রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসন নিয়ে কথা বলবেন।
সূত্র : এএনআই
জাতীয়
শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানালেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা
শপথ নেয়ার পরের দিন ভাষা শহীদদের স্মরণে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা।
শুক্রবার (৯ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৩ জন উপদেষ্টা নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এর আগে, সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ও অন্য উপদেষ্টারা।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি এক নতুন বাংলাদেশ উপহার দেওয়ার অঙ্গীকার করেন।
আই/এ
জাতীয়
উপদেষ্টা পরিষদকে অভিনন্দন জানালেন জাসদ
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল—জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস এবং অন্য উপদেষ্টাদেরকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন
বৃহস্পতিবার ( ৮ আগস্ট ) রাতে দলের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ অভিনন্দন জানান তারা।
বিবৃতিতে জানানো হয়, “অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করার পর দেশে আর একটিও প্রাণহানি, হামলা ও সম্পদ ধ্বংসের ঘটনা যেন না ঘটে তা নিশ্চিত হবে।”
বিবৃতিতে আরও বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতিসহ সংবিধানকে সমুন্নত রেখে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সাথে আলোচনা করে সরকারের কর্ম পরিকল্পনার রূপরেখা দ্রুত প্রকাশ করে বিদ্যমান অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতা প্রশমিত করবেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রাথমিক ও প্রধান কাজ হিসেবে অনতিবিলম্বে দেশে আইনশৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার এবং জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে জনজীবনে স্বাভাবিকতা ও শান্তি ফিরিয়ে আনতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।
জাসদ নেতৃবৃন্দ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শিক্ষার্থী, সাধারণ মানুষ, সাংবাদিক পুলিশ বাহিনীর সদস্যসহ প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
জাসদ জোর দাবি জানান, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পূর্ববর্তী সরকারের পদত্যাগের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে চলমান বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যসহ পেশাজীবী ও হিন্দু ও আহমদীয়াসহ ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ও হত্যা করা, মন্দিরসহ ধর্মীয় স্থাপনায় হামলা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কার্যালয়ে ও নেতাকর্মীদের বাসাবাড়িতে হামলা-হত্যা-নির্যাতন, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও ঘরবাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ, সংসদ ভবন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও গণভবনসহ বিভিন্ন সরকারি স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন-বঙ্গবন্ধু জাদুঘরে হামলা, লুটপাট, জ্বালিয়ে ছারখার, দেশের বিভিন্ন স্থানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য, সাত বীরশ্রেষ্ঠর ভাস্কর্যসহ ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ও ম্যুরাল ভেঙে ফেলা এবং কুমিল্লার বীরচন্দ্র পাঠাগার, সুনামগঞ্জের ঐতিহ্য জাদুঘর, কুড়িগ্রামের উত্তরবঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, ময়মনসিংহের ঐতিহাসিক শশীলজের ভেনাস ভাস্কর্য ভেঙে ফেলাসহ অগনিত শিল্পকর্ম ভেঙে ফেলার সব অপরাধ কাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত দায়ী ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার।
জেডএস/
জাতীয়
তদবির থেকে বিরত থাকুন, দেশগঠনে পরামর্শ দিন : আসিফ মাহমুদ
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয়েছে ১৭ সদস্যের অন্তবর্তীকালীন সরকার। এ উপদেষ্টা পরিষদে স্থান পেয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুইজন প্রতিনিধি। এদের একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আসিফ মাহমুদ। তিনি উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেয়ার পর ঘনিষ্ঠজনদের নিজেদের সুবিধার জন্য কোনো আবদার কিংবা তদবির করতে বারণ করেছেন। বরং দেশগঠনে কোনো পরামর্শ থাকলে দেয়ার অনুরোধ করেছেন।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্ট করে এ অনুরোধ করেন।
পোস্টে এই তরুণ উপদেষ্টা লিখেছেন, ব্যক্তিগত লাভের আশায় আবদার, তদবির করা থেকে বিরত থাকুন। এতে করে আমার সাথে আপনার সম্পর্ক নষ্ট হতে পারে। দেশগঠনে পরামর্শ থাকলে জানাবেন।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ১৭ জনকে নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। প্রধান উপদেষ্টা ও অন্য উপদেষ্টাদের শপথ পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ঢাকার বাইরে থাকায় তিন উপদেষ্টা ফারুক-ই-আযম, বিধান রঞ্জন রায় এবং সুপ্রদীপ চাকমা শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি।
সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়া অন্যান্য উপদেষ্টারা হলেন- ১. সালেহ উদ্দিন আহমেদ ২. ড. আসিফ নজরুল ৩. আদিলুর রহমান খান ৪. হাসান আরিফ ৫. তৌহিদ হোসেন ৬. সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান ৭. মো. নাহিদ ইসলাম ৮. আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ৯. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন ১০. সুপ্রদীপ চাকমা ১১. ফরিদা আখতার ১২. বিধান রঞ্জন রায় ১৩. আ.ফ.ম খালিদ হাসান ১৪. নুরজাহান বেগম ১৫. শারমিন মুরশিদ ১৬. ফারুক-ই-আযম।
জেএইচ