Connect with us

বাংলাদেশ

সে কি সত্যিই ভালোবাসে!

Published

on

যে প্রেম স্বর্গ থেকে এসে
জীবনে অমর হয়ে রয়…

প্রেম স্বর্গীয়, প্রেম শ্বাশত! প্রেম জীবনকে করে ঐশ্বর্যবান, হৃদয়কে করে বিশাল। সে প্রেমের স্বার্থকতা আসে তখনই যখন দুজন মানুষ বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। যদিও ভালোবাসার কোন পরিমাপক নেই। তবুও বিয়ের আগে মনে হতেই পারে যাকে বিয়ে করবেন তিনি কি আপনার প্রতি যত্নশীল,সে কি সত্যিই ভালোবাসে আপনাকে? কিন্তু এমন কিছু লক্ষণ রয়েছে, যা দেখে হয়তো আপনি অনেকটা আঁচ করতে পারবেন, সাথের মানুষটিই সত্যিই আপনাকে ভালোবাসে কি না। 

ভারতের জীবনধারা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের এক প্রতিবেদনে এমন কিছু লক্ষণের বিবরণ প্রকাশ করেছে যা ভালোবাসার মানুষকে বিয়ের সিদ্ধান্তে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।  সেই লক্ষণগুলো জেনে নিই এক ঝলকে —

সর্বদা হবে যত্নশীল

ভালোবাসার অপর নাম যত্ন। আর তাই সত্যিকারের ভালোবাসা বোঝার অন্যতম লক্ষণ হলো যে মানুষটি আপনায় সত্যিই ভালোবাসে তিনি হবে আপনার প্রতি যত্নশীল। কিভাবে বুঝবেন? হঠাৎ আপনি অসুস্থ হয়ে গেলেন সে সময় তিনি প্রতি নিয়ত আপনার শারীরিক অবস্থার খোঁজ খবর রাখবেন, নিয়মিত ওষুধ খাওয়ার এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট সময় অন্তর ফোন করবেন। শুধু খাওয়া-দাওয়া নয়, আপনার সব বিষয়েই সে সচেতন থাকবে। আর আপনার প্রেমিকা ,সে তো সবসময় খেয়াল রাখবে কি করলে আপনি সুস্থ থাকবেন শারীরিক এবং মানসিকভাবে ।

Advertisement

সব সময় আপনাকেই সমর্থন করবে

ভালোবাসার মানুষটি যদি সত্যিই আপনার প্রতি সিরিয়াস হয়, তবে সে আপনাকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেবে। কারণ, তার জীবনে আপনিই সেরা মানুষ। আপনার সম্পর্কিত যেকোনো বিষয় তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ।

পূর্ণ আস্থা আছে আপনার ওপর 

যে কোনো সম্পর্কেই আস্থা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এর ওপরই নির্ভর করে সম্পর্কটি কতটা মজবুত। যদি আপনার ভালোবাসার মানুষটি আপনার ওপর পূর্ণ আস্থা রাখে এবং বিশ্বাস করে যে আপনিই তার একমাত্র ভরসার স্থল, তাহলে এটা পরিষ্কার লক্ষণ যে  মানুষটি আপনাকে সত্যিই ভালোবাসে এবং আপনি তাকে বিয়ে করতে পারেন। লোকে কী বলল, তা গুরুত্বপূর্ণ নয় বরং ভালোবাসার মানুষের আস্থা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

হবে প্রেরণার উৎস

Advertisement

আপনি যদি খেয়াল করেন যে কোনো লক্ষ্য অর্জনে কঠোর পরিশ্রমের সময় ভালোবাসার মানুষটি সর্বদা আপনার পাশে থেকে উৎসাহ দিচ্ছে,বুঝবেন এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ। কারণ পাশের মানুষটি জানেন সম্পর্ক টিকাতে নিজেদের উজ্জ্বল ভবিষ্যত গড়তেই এটা করা হচ্ছে। এমনকি খারাপ সময়েও সে পাশে থেকে সাহস জোগাবে এবং আপনার সামর্থ্যের উপর আস্থা রাখবে চোখ বন্ধ করে।

চেষ্টা করবে সর্বদা হাসিখুশি রাখার 

প্রতিটি মানুষই এমন কাউকে জীবনসঙ্গী হিসেবে চান, যে তাকে সব সময় হাসি খুশি রাখার চেষ্টা করবে। আপনার প্রিয় বা অপ্রিয় সম্পর্কে জানবে। এবং মাঝেমধ্যে আপনাকে অবাক করে দিবে প্রিয় শখগুলো,ভালো লাগাগুলো পূরণ করে। ভালোবাসার মানুষগুলোর মধ্যে যদি এ লক্ষণগুলো থাকে তবে তাকেই বেছে নিন জীবনসঙ্গী হিসেবে। এতে দুজনেই হবেন সুখী ও চাপমুক্ত।

ভবিষ্যত পরিকল্পনা হবে তুমিময়

যে মানুষটি আপনাকে সত্যিই ভালোবাসাবে তার ভবিষ্যত পরিকল্পনা থাকবে আপনাকে ঘিরেই। ধরা যাক, সে অর্থ সঞ্চয় করছে আপনাদের ভবিষ্যতের জন্য। সেই অর্থ দিয়ে একটি বাড়ির স্বপ্ন দেখে সে। অথবা নিজের ক্যারিয়ার এমনভাবে গড়তে চাইছে, যাতে আপনারা দুজনই সুখী থাকেন। এর মানে দাঁড়াচ্ছে, সে আপনাকে একটি সুন্দর ও সুখী জীবন দিতে চায়। এ মানুষটিই আপনার উপযুক্ত জীবনসঙ্গী। 

Advertisement

ক্ষমাশীল আচরণ

ধরা যাক, এমন কোনো পরিস্থিতির সৃষ্টি হলো, সাথের মানুষটির সঙ্গে রূঢ় আচরণ করলেন। কিন্তু এটা যদি সে দীর্ঘ সময় মনে না রেখে বরং ক্ষমা করে দেয় এবং নিজেকে শুধরানোর জন্য নানা পরামর্শ দেয়, বুঝবেন মানুষটি আপনাকে বাস্তবিকই অনেক ভালোবাসেন। ক্ষমাশীলতা সত্যিকারের ভালোবাসার আরেক গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ। 

সময়গুলো শুধুই তোমার

ঝুম বৃষ্টিতে দীর্ঘ পথ হেঁটেও চোখে মুখে নেই তার ক্লান্তির প্রকাশ। কারণ পাশে যে আছে তার ভালোবাসার প্রিয় মানুষ। সবসময় আপনার পাশে থাকতে নানা রকমের অজুহাত নিয়ে সে হাজির হয়ে যাবে। জীবনে বহুদূরে পথ পারি দিতে আপনার সান্নিধ্য চাইবে এবং সুখকর মুহূর্ত ভাগাভাগি করে নিতে চাইবে। আপনি পাশে থাকলেই সে সুখী হবে। আপনি যেখানে যাবেন, সেখানে যেতে চাইবে। আপনি যদি ক্লান্ত হয়ে পরেন, তবে আপনাকে জোর করবে না কোন কিছুতেই। এ লক্ষণগুলোই বলে দেয় মানুষটি আপনায় ভালবাসে মন থেকেই।

আপনাকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে চায়

Advertisement

যদি আপনার ভালোবাসার মানুষটি আপনাকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে চায়, তার মানে সে-ই আপনার খাঁটি সঙ্গী। বাজে অভ্যাস পরিত্যাগে সাহায্য করে আপনার জীবনযাপন সে বদলে দিতে চায় এবং আপনার সম্পর্কে সব সময় ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করে, তবে এ মানুষটিই আপনার উপযুক্ত জীবনসঙ্গী হওয়ার অধিকার রাখে। 

আপনার প্রিয়জন হবে তারও প্রিয়জন

যাকে ভালোবাসছেন তার প্রতি যত্নশীল হন, তাকে শ্রদ্ধা করুন। প্রেমের সম্পর্কে একে অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ থাকাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর ফলে সে আপনার পরিবারের প্রিয় মানুষগুলোকেও সবসময় সম্মান এবং শ্রদ্ধা করবে। তাদের হাসিমুখে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে। কারণ, সে জানে এ মানুষগুলো আপনার কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ।

অনন্যা চৈতী

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানালেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা

Published

on

শপথ নেয়ার পরের দিন ভাষা শহীদদের স্মরণে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা।

শুক্রবার (৯ আগস্ট) বেলা  ১১টার দিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৩ জন উপদেষ্টা নিয়ে  শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

এর আগে, সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ও অন্য উপদেষ্টারা।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি এক নতুন বাংলাদেশ উপহার দেওয়ার অঙ্গীকার করেন।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদকে অভিনন্দন জানালেন জাসদ

Published

on

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল—জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস এবং অন্য উপদেষ্টাদেরকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন

বৃহস্পতিবার ( ৮ আগস্ট ) রাতে দলের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ অভিনন্দন জানান তারা।

বিবৃতিতে জানানো হয়, “অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করার পর দেশে আর একটিও প্রাণহানি, হামলা ও সম্পদ ধ্বংসের ঘটনা যেন না ঘটে তা নিশ্চিত হবে।”

বিবৃতিতে আরও বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতিসহ সংবিধানকে সমুন্নত রেখে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সাথে আলোচনা করে সরকারের কর্ম পরিকল্পনার রূপরেখা দ্রুত প্রকাশ করে বিদ্যমান অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতা প্রশমিত করবেন।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রাথমিক ও প্রধান কাজ হিসেবে অনতিবিলম্বে দেশে আইনশৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার এবং  জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে জনজীবনে স্বাভাবিকতা ও শান্তি ফিরিয়ে আনতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।

Advertisement

জাসদ নেতৃবৃন্দ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শিক্ষার্থী, সাধারণ মানুষ, সাংবাদিক পুলিশ বাহিনীর সদস্যসহ প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।

জাসদ জোর দাবি জানান, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পূর্ববর্তী সরকারের পদত্যাগের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে চলমান বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যসহ পেশাজীবী ও হিন্দু ও আহমদীয়াসহ ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ও হত্যা করা, মন্দিরসহ ধর্মীয় স্থাপনায় হামলা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কার্যালয়ে ও নেতাকর্মীদের বাসাবাড়িতে হামলা-হত্যা-নির্যাতন, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও ঘরবাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ, সংসদ ভবন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও গণভবনসহ বিভিন্ন সরকারি স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন-বঙ্গবন্ধু জাদুঘরে হামলা, লুটপাট, জ্বালিয়ে ছারখার, দেশের বিভিন্ন স্থানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য, সাত বীরশ্রেষ্ঠর ভাস্কর্যসহ ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ও ম্যুরাল ভেঙে ফেলা এবং কুমিল্লার বীরচন্দ্র পাঠাগার, সুনামগঞ্জের ঐতিহ্য জাদুঘর, কুড়িগ্রামের উত্তরবঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, ময়মনসিংহের ঐতিহাসিক শশীলজের ভেনাস ভাস্কর্য ভেঙে ফেলাসহ অগনিত শিল্পকর্ম ভেঙে ফেলার সব অপরাধ কাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত দায়ী ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার।

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

তদবির থেকে বিরত থাকুন, দেশগঠনে পরামর্শ দিন : আসিফ মাহমুদ

Published

on

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয়েছে ১৭ সদস্যের অন্তবর্তীকালীন সরকার। এ উপদেষ্টা পরিষদে স্থান পেয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুইজন প্রতিনিধি। এদের একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আসিফ মাহমুদ। তিনি উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেয়ার পর ঘনিষ্ঠজনদের নিজেদের সুবিধার জন্য কোনো আবদার কিংবা তদবির করতে বারণ করেছেন। বরং দেশগঠনে কোনো পরামর্শ থাকলে দেয়ার অনুরোধ করেছেন।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্ট করে এ অনুরোধ করেন।

পোস্টে এই তরুণ উপদেষ্টা লিখেছেন, ব্যক্তিগত লাভের আশায় আবদার, তদবির করা থেকে বিরত থাকুন। এতে করে আমার সাথে আপনার সম্পর্ক নষ্ট হতে পারে। দেশগঠনে পরামর্শ থাকলে জানাবেন।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ১৭ জনকে নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। প্রধান উপদেষ্টা ও অন্য উপদেষ্টাদের শপথ পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ঢাকার বাইরে থাকায় তিন উপদেষ্টা ফারুক-ই-আযম, বিধান রঞ্জন রায় এবং সুপ্রদীপ চাকমা শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি।

Advertisement

সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়া অন্যান্য উপদেষ্টারা হলেন- ১. সালেহ উদ্দিন আহমেদ ২. ড. আসিফ নজরুল ৩. আদিলুর রহমান খান ৪. হাসান আরিফ ৫. তৌহিদ হোসেন ৬. সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান ৭. মো. নাহিদ ইসলাম ৮. আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ৯. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন ১০. সুপ্রদীপ চাকমা ১১. ফরিদা আখতার ১২. বিধান রঞ্জন রায় ১৩. আ.ফ.ম খালিদ হাসান ১৪. নুরজাহান বেগম ১৫. শারমিন মুরশিদ ১৬. ফারুক-ই-আযম।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it