Connect with us

লাইফস্টাইল

ডিস্ক ডিজেনারেশন কী? এর রোগ এড়াতে যে নিয়ম মানতে হবে

Avatar of author

Published

on

ডিস্ক ডিজেনারেশন

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চুলে পাক ধরে, ত্বক কুঁচকে যায়, চোখে ছানি পড়ে। শরীরের বাইরের এই পরিবর্তন অধিকাংশ মানুষ মেনে নেন, কারণ এইগুলো যন্ত্রণাহীন। শুধু বাইরে নয়, শরীরের ভিতরেও পরিবর্তন চলে নিরন্তর। যেমন ডিস্ক ডিজেনারেশন বা শিরদাঁড়ার বয়সজনিত পরিবর্তন। বয়স বাড়লে ডিস্ক ডিজেনারেশন হবেই, একে থামানো যায় না। কিন্তু জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাস ও শারীরচর্চার মধ্য দিয়ে বিলম্বিত করা যায়।

কী ভাবে সমস্যার উৎপত্তি

মেরুদণ্ডে প্রতি জোড়া ভার্টিব্রা বা কশেরুকা একটি ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্ক দিয়ে আলাদা করা থাকে। এটা অনেকটা ডিমের কুসুমের মতো, যার বাইরের খোলসটা সুতোর মতো দড়িদড়া দিয়ে তৈরি, যাকে বলে অ্যানিউলাস ফাইব্রোসাস। আর ডিমের কুসুমের মতো থলথলে অংশটি নিউক্লিয়াস পালপোসাস। এটাই শক অ্যাবজ়র্বার বা ঝাঁকুনি রোধক হিসেবে কাজ করে। নিউক্লিয়াস পালপোসাসে প্রধানত থাকে প্রোটিন জাতীয় পদার্থ— প্রোটিয়োগ্লাইকান এবং কোলাজেন। প্রোটিয়োগ্লাইকানের কাজ শরীর থেকে জল শুষে নিউক্লিয়াস পালপোসাসের জেলির জলীয়ভাব বজায় রাখা, যাতে ডিস্কের ঝাঁকুনি রোধ করার ক্ষমতা বজায় থাকে।

ফিজ়িক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন বিশেষজ্ঞ ডা. শঙ্করপ্রসাদ সিংহ এ প্রসঙ্গে বললেন, ‘‘বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই প্রোটিয়োগ্লাইকান এবং কোলাজেনের চরিত্র বদলাতে থাকে। ফলে ডিস্কের নিজস্ব চেহারা এবং বহনক্ষমতা কমে যায়। একেই ডিস্ক ডিজেনারেশন বলে। বহনক্ষমতা কমে যাওয়ার পাশাপাশি নমনীয়তাও কমে জড়তা তৈরি হয়। এরই সঙ্গে দু’পাশের ফ্যাসেট জয়েন্টগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে। এই দু’পাশের অসম বহনক্রিয়ার ফলে কশেরুকার মূল অংশে নতুন ছড়ানো–ছিটানো হাড় তৈরি হতে থাকে এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে। এই পরিবর্তনকেই স্পনডাইলোসিস বলে, যা সবচেয়ে বেশি হয় ঘাড় ও কোমরের শিরদাঁড়ার তলার অংশে। যত বয়স বাড়বে, তত অ্যানিউলাস ফাইব্রোসাসও দুর্বল হতে থাকে। হঠাৎ করে কোনও নড়াচড়া বা আঘাতের ফলে ডিস্কের টুকরো অ্যানিউলাসের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে আসে। একে বলে ডিস্ক প্রোল্যাপ্স।’’ আবার কশেরুকার দু’পাশে যে স্নায়ু বার হয় সুষুম্নাকাণ্ড থেকে, এই ডিস্কের টুকরো অনেক সময় সেইখানে গিয়ে চাপ দেয়। তখন হাত বা পা বরাবর যন্ত্রণা হয়। এই রকমই একটি যন্ত্রণাকে আমরা জানি সায়াটিকা নামে।

চিকিৎসা

Advertisement

বয়স্কদের ঘাড়, কোমর, শিরদাঁড়ায় প্রবল ব্যথা হলে যন্ত্রণার প্রকোপ নিরাময়ে ব্যথার ওষুধ না খেয়ে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। তারা এক্সরে, সিটিস্ক্যান বা প্রয়োজনে এমআরআই করে দেখে নিতে পারেন সমস্যা কেন হচ্ছে এবং কোথায় হচ্ছে। ডিস্ক ডিজেনারেশন জটিল হয় তখন, যখন বিশ্রামে থাকলেও ব্যথা হয়। ‘‘ডিস্ক ডিজেনারেশনের ফলে শরীরে যে পরিবর্তনগুলো হয়, তা সব সময়ে খুব বিপজ্জনক নয়। প্রথমে দেখা হয় ওষুধ, বিশ্রাম ও ফিজ়িয়োথেরাপি করে সারানো যায় কি না। কিছু ক্ষেত্রে ঘাড়ে ও কোমরের জন্য বেল্ট দেয়া হয়, যাতে ঘাড় ও কোমরে সাপোর্ট থাকে। যদি দেখা যায় তাতে উপকার হচ্ছে না, বরং পায়ে, হাতে নিউরোলজিক্যাল দুর্বলতা দেখা দিচ্ছে, তখন অস্ত্রোপচার বাধ্যতামূলক। একাধিক বার ডিস্ক সার্জারি হয়েছে এমন রোগীও আছেন। এখন এমআরআই করে এবং মাইক্রোস্কোপের ব্যবহারে উন্নতমানের সার্জারি হচ্ছে। ফলে অপারেশনের পরে রোগী দ্রুত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন,’’ বললেন ডা. সিংহ। মনে রাখা জরুরি, আমাদের শরীরে গঠনমূলক কাজ চলতে থাকে ৩০ বছর বয়স অবধি। ৩০ থেকে ৪৫ একই জায়গায় থেমে থাকে। ৪৫-এর পর থেকে ক্ষয় চলতে থাকে শেষ বয়স অবধি। ‘‘তিরিশের পর থেকে নিয়মিত কিছু ব্যায়াম ও সুষম আহার প্রয়োজন। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। কাজের জায়গায় চেয়ারে ঠিক ভঙ্গিমায় বসতে হবে। একটানা এক জায়গায় না বসে থেকে কিছুক্ষণ অন্তর চেয়ার ছেড়ে উঠে একটু হেঁটে আসবেন। কিছু নিয়ম মেনে চললে অবশ্যই ডিস্ক ডিজেনারেশন নিয়ন্ত্রণ করা যায়,’’ বললেন ডা. শঙ্করপ্রসাদ সিংহ।

ডিস্ক ডিজেনারেশন এড়াতে কিছু নিয়ম

  • সামনে ঝুঁকে কাজ করবেন না।
  • পানির বালতি, ভারী জিনিস তোলা বা ঠেলা এড়িয়ে চলতে হবে।
  • ঘর মোছার জন্য স্ট্যান্ড ব্যবহার করতে হবে।
  • দাঁড়িয়ে রান্না করলে মাঝে মাঝে চেয়ারে বসে বিশ্রাম নিতে হবে।
  • রাতের খাবার সাড়ে আটটার মধ্যে সেরে ফেলতে পারলে ভাল।
  • টেবিল-চেয়ারে বসে খেলেই ভাল।
  • মাটিতে বসা এড়িয়ে চলুন।
  • নিজের সুবিধে অনুযায়ী খাট বা চেয়ারের উচ্চতা স্থির করুন।
  • চেয়ারে বসার সময়ে খেয়াল করতে হবে যাতে বসার ভঙ্গি ঠিক থাকে।
  • শুয়ে থাকা অবস্থা থেকে ওঠার সময়ে একদিকে পাশ ফিরে উঠতে হবে।
  • মেঝেতে বা বিছানায় পা মুড়ে, হাঁটু গেড়ে বা উবু হয়ে বসা যাবে না।
  • গাড়ি চালানোর সময়ে লাম্বার কুশন ব্যবহার করা ভাল।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।

অনেকেই ৫০-৫২ বছর বয়সে জিমে যাওয়া শুরু করেন। তাদের অবশ্যই জিমে যাওয়ার আগে ডাক্তারের কাছে গিয়ে কী ধরনের এক্সারসাইজ় তাঁরা করতে পারবেন, তা জেনে নেয়া জরুরি। ওই বয়সে কিছু শারীরিক বাধ্যবাধকতা এসে যায়। বিশেষত কার্ডিয়াক সমস্যা। ডিস্ক ডিজেনারেশন পুরোপুরি এড়ানো যায় না। তাই সময় থাকতেই সচেতন ভাবে এর মোকাবিলা করতে হবে।

কেএস/

Advertisement

পরামর্শ

মুখে ঘা দূর করতে মেনে চলুন ৫ উপায়

Published

on

খাওয়া দাওয়ার সময় বা কথা বলার সময়ে মুখে ঘা হলে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। এই সমস্যা দীর্ঘদিন সহ্য না করাই উত্তম। এই সমস্যা কিন্তু একসময় মুখে আলসারেরও লক্ষণ হতে পারে। মুখের আলসারকে সামান্য ঘা ভেবে অবহেলা করলেই বিপদে পড়বেন। কোষ্ঠকাঠিন্য, হরমোন জনিত সমস্যার কারণে মুখের ভিতরে আলসার হতে পারে। অনেকে আবার ব্রেসেস পড়েন, তাঁদেরও মাঝেমাঝে এই সমস্যা হয়। শরীরে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি, আয়রন, জিঙ্ক, ফোলেটের ঘাটতির কারণেও মুখের ঘা থেকে আলসার হতে পারে।

মুখে ঘা হলে কিছুদিনের জন্য ঝাল, টক জাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। না হলে মুখে জ্বালা অনুভূত হবে। মুখে ঘা হলে মুক্তি পেতে পারেন ৫ উপায়ে ।

১) মুখের ঘা কমাতে হালকা গরম পানিতে সামান্য লবন মিশিয়ে কুলকুচি করুন। এতে আরাম পাবেন। দিনে তিন থেকে চার বার করলে ব্যথা ও ঘা দুটোই কমে আসবে।

২) ঘায়ের জায়গায় সামান্য মধু লাগিয়ে রাখতে পারেন, ভালো উপকার পাবেন। কয়েক ঘণ্টা অন্তর অন্তর মধু লাগালে সুফল পাবেন।

৩) ঘায়ের জায়গায় বিশুদ্ধ নারিকেল তেল লাগিয়ে রাখলেও বেশ আরাম পাবেন।

Advertisement

৪) যে কোনও ঘায়ের জন্য ভালো প্রাকৃতিক ঔষধ হতে পারে হলুদ। মুখে যে জায়গায় ঘা হয়েছে, সেই স্থানে হলুদ বাটা লাগিয়ে রাখতে পারেন। কিছু দিন ব্যবহার করলেই ঘায়ের তীব্র জ্বালা-যন্ত্রণা কমে আসবে।

৫) বেকিং সোডা ঘা সারাতে দারুণ উপকারী একটি জিনিস। এক কাপ পানিতে এক চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে কুলকুচি করলে ঘা কমে যাবে। এছাড়া বেকিং সোডার সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে একটা ঘন পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। সেই পেস্ট ক্ষতস্থানে লাগিয়ে রাখলেও বেশ উপকার পেতে পারেন।

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

জুতো-মোজার দুর্গন্ধ দূর হবে যেভাবে

Published

on

এসে গেছে বৃষ্টির দিন। দিনভর ঘ্যানঘ্যানে বৃষ্টিতে বাড়ি থেকে বের হওয়াই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ।  বাড়ি থেকে বেরিয়েই কাকভেজাহয়ে অফিসে যাচ্ছে মানুষ। জুতো থেকে মোজা, সব ভিজে একেবারে চুপচুপে। সেই জুতো-মোজা পরেই সারাদিন কাটিয়ে দেয়া।

সবশেষে ঘরে পৌছে জুতো খুলতেই বিকট গন্ধ! এই পরিস্থিতির সম্মুখীন অনেকেই হচ্ছেন নিশ্চয়ই?  এই সমস্যা দূর করতে ঘরোয়া কিছু টিপসে খুব সহজেই দূর করতে পারবেন জুতো, মোজার এই বাজে গন্ধ।

আসুন জেনে নেই তাহলে –

১. ছোট্ট একটি কাপড়ে অল্প পরিমাণ বেকিং সোডা নিয়ে ছোট পুটলি বানিয়ে মোজার মধ্যে রেখে দিন। দেখবেন মোজা থেকে দুর্গন্ধ দূর হবে।

২. ন্যাপথোলিন গুঁড়ো করে নিয়ে ট্যালকম পাউডারের সঙ্গে তা মিশিয়ে জুতোর মধ্যে ছড়িয়ে দিন। দেখবেন জুতোয় আর দুর্গন্ধ হচ্ছে না।

Advertisement

৩. বাড়িতে ফিরেই ভিজে জুতো ভালো করে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিন। তারপর জুতোর মধ্যে কিছু পরিমাণ বেকিং সোডা ছিটিয়ে দিন।

পরের দিন জুতোর ভিতর ভালো করে মুছে ফেলুন। দেখবেন গন্ধ দূর হয়েছে।

৪. জুতোর মধ্যে এক টুকরো ফেব্রিক সফটনার সিট রেখে দিন রাতে। পরদিন সেটি বের করে জুতো পরুন। বাজে গন্ধ একেবারে দূর হয়ে যাবে।

৫. বাড়িতে ফিরে জুতো ধুয়ে হেয়ার ড্রায়ার চালিয়ে হালকা শুকিয়ে নিন। এবার এক টুকরো কাপড় বা তুলো লবঙ্গ তেলে ভিজিয়ে জুতোর মধ্যে রেখে দিন সারারাত। জুতোর দুর্গন্ধ দূর হবে।

৬. ফুটন্ত জলে টি ব্যাগ ফেলে রাখুন ২ মিনিট। টি ব্যাগ ঠাণ্ডা হলে জুতোর মধ্যে রেখে দিন। এক ঘণ্টা পর তা সরিয়ে জুতোর ভেতরের অংশ ভাল করে মুছে নিন। দুর্গন্ধের পাশাপাশি দূর হবে তাতে থাকা ব্যাকটেরিয়াও।

Advertisement

জেডএস//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রেসিপি

ম্যাংগো পুডিং তৈরির রেসিপি

Published

on

প্রতিকী ছবি

আমের সিজনে অনেকেই আমের পাল্প ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করেন। সেই ম্যাংগো পাল্প দিয়েই ম্যাংগো পুডিং বানানো যাবে। আর আমের সিজনে তো ফ্রেশ আমই ব্যবহার করতে পারবেন। ছোট বাচ্চাদের জন্য এটি বেশ হেলদি একটি ডেজার্ট আইটেম। মাত্র ৪টি উপাদান দিয়েই ইয়াম্মি ইয়াম্মি ম্যাংগো পুডিং বানিয়ে নেয়া যায়। চলুন দেরি না করে রেসিপিটি জেনে নেই এখনই।

উপকরণ

ঘন দুধ- ১ কাপ

চিনি- স্বাদ অনুযায়ী ( আমি হাফ কাপ দেই )

আম- ২টি

Advertisement

ডিম- ২টি

ম্যাংগো পুডিং তৈরির পুরো প্রণালী

১. প্রথমে আম ছোট ছোট করে কেটে নিন। দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করুন এবং ঠাণ্ডা করে নিন।

২. এবার ব্লেন্ডার জগে আম, চিনি, দুধ ও ডিম সবকিছু দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন।

৩) মিশ্রণটি মোটামুটি ঘন ও থকথকে হবে। যদি বেশি ঘন হয়ে যায়, লিকুইড দুধ মিশিয়ে নিতে হবে।

Advertisement

৪. এবার একটি স্টিলের টিফিন বক্সে পুডিংয়ের মিশ্রণ ঢেলে নিতে হবে।

৫. বড় সসপ্যানে পানি ফুটতে দিন। এবার একটি স্ট্যান্ড প্যানে সেট করে তার উপর স্টিলের টিফিন বক্সটি রাখুন।

৬. বাটির ঢাকনা ভালোভাবে আটকাবেন এবং পানি যেন ভেতরে না যেতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

৭. চুলার আঁচ মিডিয়াম রাখুন, ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে চেক করুন পুডিং জমেছে কি না।

৮. পুডিং জমে গেলে চুলা নিভিয়ে দিন। এরপর রুম টেম্পারেচারে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে।

Advertisement

ব্যস, আমের পুডিং বানানো হয় গেলো! চাইলে ফ্রিজে রেখে ম্যাংগো পুডিং ভালোভাবে সেট করে নিতে পারেন। সেট হয়ে গেলে টিফিন বক্স থেকে পুডিংটি একটি প্লেটে সাবধানে উল্টিয়ে ঢেলে নিন। এবার ছুরি দিয়ে পিস পিস করে কেটে সার্ভ করুন। আর এটি ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা খেতে কিন্তু বেশি মজা লাগে। সব উপকরণগুলো বাসাতে থাকলে আজই বানিয়ে নিন দারুন মজাদার ডেজার্টটি।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it