Connect with us

অন্যান্য

হত্যাকাণ্ড ঘটনায় জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে তদন্তের দাবি গণতন্ত্র মঞ্চের

Avatar of author

Published

on

গণতন্ত্র-মঞ্চের-সংবাদ-সম্মেলন

শিক্ষার্থীদের ন্যায্য ও যৌক্তিক আন্দোলনকে সরকার নজিরবিহীন নৃশংসতায় দমনের চেষ্টা করেছে। জনসমর্থনহীন সরকার অস্ত্রের জোরে টিকে থাকার চেষ্টা করছে। এমনটাই অভিযোগ গণতন্ত্র মঞ্চের। দলটি বলেছে, শিক্ষার্থী ও জনতা হত্যার দায়ে এ সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে।

সোমবার (২৯ জুলাই) রাজধানীর পল্টনে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা এসব কথা বলেন। ‘শিক্ষার্থী-জনতা হত্যার বিচার, হামলা-মামলা-হয়রানি বন্ধ এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতি’ শীর্ষক এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে গণতন্ত্র মঞ্চ।

বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক বলেন, আমরা পরিস্কার করে বলতে চাই, শিক্ষার্থীদের একটি ন্যায্য আন্দোলনকে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের পথে না যেয়ে সরকার ছাত্র-জনতার হত্যাকাণ্ডসহ নাশকতার যে পরিস্থিতি তৈরি করেছে এর সমুদয় দায়-দায়িত্ব সরকার ও সরকারি দলের। আমরা সরকারকে জনগণের জানমালের এই বিপুল ক্ষয়ক্ষতির দায়-দায়িত্ব নিয়ে অবিলম্বে রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগ করার আহ্বান জানাই।

তিনি আরও বলেন, আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, সরকার হত্যা, গ্রেপ্তার, নির্যাতন-নিপীড়ন, মিথ্যা প্রচারের যে পথে হাঁটছে, এই পথে এই সংকটের সমাধান নেই। সংকট উত্তরণে সরকারকে রাজনৈতিক সমাধানের পথ বেছে নিতে হবে। তা না হলে দেশ ও দেশের মানুষকে রক্ষায় সরকারকে বিদায় দেওয়া ছাড়া দেশের মানুষের নিজেদের রক্ষার আর কোনো উপায় থাকবে না।

জাতিসংঘের তত্ত্বাবধায়নে ছাত্র-জনতার হত্যাকাণ্ডসহ সামগ্রিক ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তে দাবিসহ ছয় দফা দাবি অবিলম্বে বাস্তবায়নের আহ্বান জানায় গণতন্ত্র মঞ্চ।

Advertisement

অন্যান্য দাবিসমূহ হলো, দ্রুত কারফিউ প্রত্যাহার, সশ্বস্ত্র বাহিনী, বিজিবিসহ বিশেষ বাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নেয়া, ইন্টারনেট পুরোপুরি চালু, গণমাধ্যমের ওপর সরকারি হস্তক্ষেপ প্রত্যাহার, আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার ওপরে গুলি, হত্যার পরিকল্পনাকারি, নির্দেশদাতা ও বাস্তবায়কারিদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা, গ্রেফতারকৃত বিরোধী নেতাকর্মী ও শিক্ষার্থীদের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও তাদের মুক্তি, গোয়েন্দা বাহিনী কর্তৃক তুলে নেওয়া আন্দোলনকারী নেতাদের মুক্তি, সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু, ঢাকাসহ সারাদেশে ব্লক রেইড বন্ধ করাসহ শিক্ষার্থীদের দাবিসমূহ।

সাইফুল হক বলেন, সরকার ও সরকারি দলের যাবতীয় উসকানি ও নাশকতা সৃষ্টির পায়তারা এড়িয়ে গণতন্ত্র মঞ্চ ছয় দফার জনদাবি আদায়ে শান্তিপূর্ণভাবে গণআন্দোলন এগিয়ে নেবে। আমরা দেশের সকল গণতন্ত্রকামী ও দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও শ্রেণীপেশার সংগঠন এবং মুক্তিকামী দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধভাবে এই আন্দোলন এগিয়ে নিতে উদাত্ত আহ্বান জানাই।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে নজিরবিহীন নৃসংশতায় দমন করতে যেয়ে তারা (সরকার) বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করেছে। তাকে আড়াল করতে কথিত ইন্ধন ও নাশকতার অজুহাতে এখন সাধারণ শিক্ষার্থী ও বিরোধী দলকে দমনের অভিযান চলছে। সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের পথে না যেয়ে কারফিউ এর ছত্রছায়ায় বিরোধী দল ও সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে চিরুনি অভিযানের নামে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস অব্যাহত রয়েছে। এই পরিস্থিতি দেশকে ভয়াবহ বিপর্যয় ও গভীর অনিশ্চয়তায় নিক্ষেপ করেছে।

তিনি বলেন, সরকার যেভাবে কেবলমাত্র বলপ্রয়োগের মাধ্যমে এই গণআন্দোলন দমন করতে চেয়েছে তাতে এটা স্পষ্ট প্রমাণিত হয়েছে যে, জনগণের ভেতরে তাদের গ্রহণযোগ্যতা বলতে আর কোনো কিছুই অবশিষ্ট নেই। সরকার ও সরকারি দল কার্যত জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। আমরা জানি ইতিহাস বারবার প্রমাণ করেছে জাগ্রত জনতার সামনে রাষ্ট্রীয় বলপ্রয়োগ চিরকালই পরাজিত হয়েছে, শেষ পর্যন্ত জনগণের বিজয় হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, সরকার, তার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেভাবে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনের নামে প্রাণঘাতি অস্ত্র ব্যবহার, হেলিকপ্টারে গুলিবর্ষণ করে নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে তার বেশির ভাগই আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।

Advertisement

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ সিনিয়র নেতাদের গ্রেপ্তার-নিপীড়ন, রিমান্ডে নিয়ে গণঅধিকার পরিষেদের সভাপতি নুরুল হক নূরকে নির্মমভাবে নির্যাতন, কোটা আন্দোলনেরর পাঁচ সমন্বয়কারীকে পুলিশি হেফাজতে নিয়ে নির্যাতন ও জোর করে আন্দোলন সমাপ্তি টানার ঘোষণা দেওয়াসহ সরকারের নির্মমতার নিন্দাও জানান সাইফুল হক।

তিনি জানান, গতকাল পর্যন্ত সাড়ে ১২ হাজার বিরোধী নেতাকর্মী-শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

গেলো ১৯ জুলাই গণতন্ত্র মঞ্চের মিছিলে পুলিশি হামলার ঘটনায় মঞ্চের প্রধান সমন্বয়কারী গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুসহ নেতৃবৃন্দ গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনাও তুলে ধরেন সাইফুল হক।

কর্মসূচি: শিক্ষার্থীদের দাবি বাস্তবায়ন ও চলমান আন্দোলনকে এগিয়ে নিতে আগামী ৩১ জুলাই রাজধানীর পল্টন এলাকায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে গণতন্ত্র মঞ্চ।

সংবাদ সম্মেলনের রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, ইমরান ইমন, নাগরিক ঐক্যের শহীদুল্লাহ কায়সার, মোফাখখারুল ইসলাম নবাব, জেএসডির শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, একেএম জামির, গণসংহতি আন্দোলনের আবুল হাসান রুবেল, ভাসানী অনুসারি পরিষদের আবু ইউসুফ সেলিম, বাবুল বিশ্বাস, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির বহ্নিশিখা জামালী, আকবর খান প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

 

এসি//

Advertisement

অন্যান্য

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে জামায়াত

Published

on

জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। দলটির আমীর ডা. শফিকুর রহমান বৃহস্পতিবার রাতে এক বিবৃতিতে বলেন, ‘শান্তিতে নোবেল বিজয়ী আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মাদ ইউনূসকে প্রধান করে ৮ আগস্ট বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে। এই সরকারের নিকট ছাত্র-জনতার অনেক প্রত্যাশা। আমরা আশা করি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ছাত্রসমাজ ও দেশবাসীর প্রত্যাশা পূরণে সক্ষম হবেন।’

জামায়াত আমীর বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনের মুখে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছেড়েছেন। ছাত্র-জনতার বহু ত্যাগ ও রক্তের বিনিময়ে দেশ স্বৈরশাসক মুক্ত হয়েছে।’

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মাদ ইউনূসসহ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সব উপদেষ্টাকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমরা প্রশাসন, বিচার বিভাগ ও নির্বাচন কমিশনসহ রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করার এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করার আহ্বান জানাচ্ছি।’

বঙ্গভবনে বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মাদ ইউনূস এবং অন্যান্য উপদেষ্টাগণ শপথ নিয়েছেন। শপথ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, তিন বাহিনীর প্রধানগণ, সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাবৃন্দ, ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকবৃন্দ, বিশিষ্ট সাংবাদিক, কলামিস্ট, বুদ্ধিজীবী, আইনজীবী, প্রকৌশলী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, কবি-সাহিত্যিক, লেখক, গবেষকসহ দেশের বিশিষ্ট নাগরিকগণ উপস্থিত ছিলেন।

শপথ অনুষ্ঠানে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান, নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান (সাবেক এমপি) ও ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোঃ তাহের (সাবেক এমপি), সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা’ছুম, মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, জনাব হামিদুর রহমান আযাদ (সাবেক এমপি), মাওলানা আবদুল হালিম ও এডভোকেট মোয়ায্যম হোসাইন হেলাল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য জনাব সাইফুল আলম খান মিলন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি জনাব মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর জনাব নূরুল ইসলাম বুলবুল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর জনাব সেলিম উদ্দিন প্রমুখ।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন শেষে যা বললেন জামায়াতের আমীর

Published

on

কোনো বাহবা বা রাজনৈতিক ফায়দার জন্য আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মন্দির পাহারা দিচ্ছি না, মানুষ হিসেবে মানুষের পাশে থাকার জন্য এ কাজে নেমেছি। আপনাদের প্রয়োজনে জাতির প্রয়োজনে যদি কখনো জামায়াতকে অনুভব করেন সেটাই হবে আমাদের শ্রেষ্ঠ উপহার। তখন যেন প্রত্যাশা অনুযায়ী সাড়া দিতে পারি। বলেছেন জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) সকালে রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন তিনি।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, দেশের কোনো জায়গায় জামায়াতে ইসলামী বা ছাত্র সংগঠনে যারা কাজ করেন তারা যদি দৃষ্টিভঙ্গির বাইরে গিয়ে কিছু করেন তাহলে তিনি হবেন দুর্বৃত্ত। আমাদের সুনির্দিষ্ট করে বলবেন। তখন দেখবেন আমরা কী করি, কী করব সেটাও জানবেন। আমরা সঠিক পথে থাকলে পরিবেশ ও মানুষ সাক্ষ্য দেবে।

তিনি আরও বলেন, বিশেষভাবে এই পরিস্থিতিতে একটা বিষয়ে সহযোগিতা চাইতে এসেছি, ঢাকাসহ সারাদেশে আমাদের নামে, আমাদের ব্যানারে, আমাদের স্লোগান ব্যবহার করে কোনো দুর্বৃত্ত অপকর্ম করছে কি না তা জানাবেন। যদি কেউ কিছু করে এমন তথ্য জানাবেন। কোনো দুর্বৃত্তকে প্রশ্রয় দেব না, বরং সেই দুর্বৃত্তকে সমুচিত জবাব দিয়ে দেব।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের। সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরার সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন, কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরার সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি মুহা. দেলাওয়ার হোসেন, মুহা. কামাল হোসাইন ও ড. আবদুল মান্নান প্রমুখ।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

১৩ বছর পর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জামায়াত নেতারা

Published

on

জামায়াত অফিস

প্রায় ১৩ বছর ধরে বন্ধ ছিল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়। মগবাজারের কার্যালয়ের পাশাপাশি পুরানা পল্টনে জামায়াতের ঢাকা মহানগরী কার্যালয়ের দশাও ছিল একই। টানা চার মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্র-জনতার আন্দোলনের চাপে পদত্যাগ করতে বাধ্য হওয়ার পর পাল্টে যায় রাজনৈতিক দৃশ্যপট। স্বস্তি নেমে আসে জামায়াত-বিএনপিসহ দীর্ঘদিন কোণঠাসা হয়ে থাকা রাজনৈতিক দলগুলোর শিবিরে। এরইঅংশ হিসেবে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজান ও মোনাজাতের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করেন জামায়াতের নেতাকর্মীরা।

সোমবার (৫ আগস্ট) রাতে তারা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যান। এ সময় গেটের সামনে দাঁড়িয়ে একজন উচ্চস্বরে আজান দেন। পরে মোনাজাত করা হয়।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it