Connect with us

আইন-বিচার

রোজিনা ইসলামের মামলা ডিবিতে স্থানান্তর

Published

on

সচিবালয়ে অনুমতি ছাড়া করোনা টিকার সরকারি নথির ছবি তোলার অভিযোগে দৈনিক প্রথম আলোর সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের করা অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট মামলা ডিবিতে স্থানান্তর করা হয়েছে।

বুধবার (১৯ মে) দুপুরে নিশ্চিত করেছেন রমনা বিভাগের উপ পুলিশ কমিশনার আজিমুল হক।

এদিকে সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে হেনস্তা ও গ্রেপ্তারের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। সংস্থাটি বলেছে, বিষয়টির দিকে তারা নজর রাখছে। এটি স্পষ্টতই উদ্বেগের বিষয়।

মঙ্গলবার (১৮ মে) জাতিসংঘের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের সাংবাদিককে হয়রানি ও গ্রেপ্তারসংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এ কথা বলেন। 

বুধবার (১৯ মে) সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে হেনস্তা ও মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিবাদে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মানববন্ধন করেছে বিভিন্ন সংগঠন। এ সময় প্রতিবাদকারীরা অনুসন্ধানী রিপোর্টার রোজিনা ইসলামকে হেনস্তা করার তীব্র নিন্দা জানান। একই সঙ্গে অবিলম্বে তার মুক্তির দাবি করেন সাংবাদিকরা। একই দাবিতে, গোপালগঞ্জ, ঝিনাইদহ, ফেনী ও ময়মনসিংহে মানববন্ধন এবং প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন গণমাধ্যমকর্মীরা।

Advertisement

এছাড়া মঙ্গলবার (১৮ মে) রাতে রোজিনা ইসলাম বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহার, নিঃশর্ত মুক্তি পাওয়ার বিষয়ে আইনমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করতে যান সাংবাদিকদের একটি প্রতিনিধি দল। এসময় রোজিনা ইসলামের প্রতি কোনো অবিচার করা হবে না, তিনি ন্যায়বিচার পাবেন বলে আশ্বাস দেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ রকম একটি ঘটনায় সরকার ও সাংবাদিকদের সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি হোক- সেটি সরকার চায় না। পরশুদিন জামিনের শুনানি আছে, সেটি আদালত দেখবেন, সবকিছু বিবেচনা করবেন। তবে এটুকু বলতে পারি অবশ্যই তিনি ন্যায়বিচার পাবেন।’

প্রসঙ্গত, সচিবালয়ে অনুমতি ছাড়া করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনের সরকারি নথির ছবি তোলার অভিযোগে রোজিনা ইসলামকে পাঁচ ঘণ্টা আটকে রাখার পর শাহবাগ থানা পুলিশে সোপর্দ করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

সোমবার (১৭ মে) রাত সাড়ে ৮টার পরে শাহবাগ থানা পুলিশের একটি টিম সচিবালয় থেকে সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে নিয়ে যায়। মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব সিব্বির আহমেদ ওসমানী লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

Advertisement
Advertisement

আইন-বিচার

নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান

Published

on

আইনজীবী-মো.-আসাদুজ্জামান

রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান।

বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাকে এ নিয়োগ দেন।

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয় আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামানকে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ প্রদান করলেন।’

উল্লেখ্য, আ.লীগ সরকারের পতনের পর পদত্যাগ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। বুধবার (০৭ আগস্ট) রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। তার স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মো. আসাদুজ্জামান।

Advertisement

২০২০ সালের ৮ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এ এম আমিন উদ্দিনকে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন। এর আগে তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর

Published

on

অতিরিক্ত-অ্যাটর্নি-জেনারেল-এস-এম-মুনীর

পদত্যাগ করেছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর। বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন।

পদত্যাগ করার বিষয়টি এস এম মুনীর নিজেই গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও আরেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মো. মোরসেদ পদত্যাগ করেন।

২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক এবং জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম মুনীরকে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।

প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার চূড়ান্ত আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেশত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। গেলো ৫ আগস্ট দুপুর আড়াইটায় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টার তাকে নিয়ে ভারতের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ সময় তার সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানা ছিলেন। ভারতে যাওয়ার আগে রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র দেন শেখ হাসিনা।

Advertisement

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বড় বড় পদে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। আবার অনেকেই স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করছেন।

 

এসি//

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণের সেই ভাস্কর্যটি উপড়ে ফেলা হয়েছে

Published

on

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে হাইকোর্ট এনেক্স ভবনের সামনে থাকা গ্রিক দেবী থেমিসের ভাস্কর্যটি ভাঙচুরের পর উপড়ে ফেলা হয়েছে।তবে কে বা কারা ভাস্কর্যটি ভেঙেছে তা জানা যায়নি।

বুধবার (৭ আগস্ট) দুপুরে ভাস্কর্যটি মাটিতে পরে থাকতে দেখা যায়। এর আগে,গেলো মঙ্গলবার সকালে ইস্পাতের তৈরি ভাস্কর্যটির হাত ও দাঁড়িপাল্লা ধরে থাকা হাত ভাঙা অবস্থায় দেখা গিয়েছিলো।

সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একাধিক কর্মকর্তা জানান, গ্রিক দেবী থেমিসের আদলে ন্যায়বিচারের প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। তবে কে বা কারা এটি করেছেন, তা তাদের জানা নেই।

এর আগে ২০১৬ সালের ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশের মূল ফটকের বরাবর থাকা লিলি ফোয়ারায় প্রথমে ভাস্কর্যটি বসানো হয়। হেফাজতসহ কয়েকটি ইসলামি সংগঠনের দাবির মুখে ২০১৭ সালের মে মাসে ভাস্কর্যটি সরিয়ে এনেক্স ভবনের সামনে স্থাপন করা হয়।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it