Connect with us

আওয়ামী লীগ

চট্টগ্রামের জনসভায় ১০ লক্ষাধিক মানুষ আসবে : নানক

Avatar of author

Published

on

‘আগামীকালের জনসভাকে সামনে রেখে জনসভায় ১০ লক্ষাধিক মানুষ সমবেত হবে। তাই  আমরা সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করছি। পলোগ্রাউন্ড ময়দান ছাপিয়ে এই জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হবে। কাজেই আমরা সকলের সহযোগিতা চাই।’ বললেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক।

আজ শনিবার (৩ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে জনসভাস্থল নগরের পলোগ্রাউন্ড ময়দানের প্রবেশপথে গণমাধ্যামের কাছে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

নানক বলেন, ‘জনসভায় ১০ লক্ষাধিক মানুষ সমবেত হবে। তাই আগামীকালের জনসভাকে সামনে রেখে আমরা সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করছি। পলোগ্রাউন্ড ময়দান ছাপিয়ে এই জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হবে। কাজেই আমরা সকলের সহযোগিতা চাই’।

তিনি বলেন, ‘আগামীকাল রবিবার ঐতিহাসিক চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক পলোগ্রাউন্ড ময়দানে স্মরণকালের বৃহত্তম জনসভা। করোনা-উত্তর এই জনসভা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চট্টগ্রামের মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় রয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এই পলোগ্রাউন্ড ময়দানে চট্টগ্রামবাসীর উদ্দেশে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দেবেন। এই জনসভা স্মরণকালের ঐতিহাসিক জনসভা হবে’।

জনসভা উপলক্ষে পুরো চট্টগ্রাম শহর জনসমুদ্রে পরিণত হবে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘এই জনসভাকে ঘিরে চট্টগ্রাম উত্তর-দক্ষিণ ও মহানগরের সবখানে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে একটা আবেগ-উচ্ছ্বাস তৈরি হয়েছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ ১০ বছর পর চট্টগ্রামের এই জনসভায় বক্তব্য রাখবেন। সেটা দেখার জন্য, জানার জন্য, উনি যে দেশবাসীর জন্য দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেবেন, সেটার জন্য চট্টগ্রামবাসী অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। আমাদের বিশ্বাস, আগামীকালকের জনসভা শুধু এই পলোগ্রাউন্ডের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না; গোটা চট্টগ্রাম শহরেই সকল মানুষের উপস্থিততে এটা একটা জনসমুদ্রে রূপ নেবে’।

Advertisement

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, ‘সকাল আটটা থেকে সভাস্থলের দরজা খোলা থাকবে। আমাদের নেতা-কর্মীদেরও সকাল আটটা থেকে মাঠে প্রবেশের জন্য সকল প্রস্তুতি আছে। আমরা আশা করি দুপুর আড়াইটার মধ্যেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সভাস্থলে আসবেন এবং তিনটার মধ্যেই উনি উনার বক্তব্য শুরু করবেন’।

বিএনপির সমাবেশের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপি জনসভা করার অনুমতি চেয়েছে। সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অনুমতি দিয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের যেখানে অনুমতি দিয়েছে, সেখানেই জনসভা করতে হবে, সেটাই করা উচিত’।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আওয়ামী লীগ

শেখ হাসিনাকে নিয়ে যে নতুন বার্তা দিলেন জয়

Published

on

এবার  শেখ হাসিনার দেশের ফেরা নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন জয়। অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিলেই দেশে ফিরবেন শেখ হাসিনা। তবে ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সভাপতি অংশগ্রহণ করবেন কিনা সে সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো বার্তা দেননি সজিব ওয়াজেদ জয়।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়াকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্র থেকে এসব কথা বলেন তিনি।

জয় বলেন, রাজনীতি নিয়ে তার কখনওই উচ্চ আকাঙ্ক্ষা ছিল না। কিন্তু চলমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে নেতৃত্বের সংকট দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় দলের প্রয়োজনে তাকে সক্রিয় হতে হবে এবং সামনের সারিতে থেকেই কাজ করবেন।

এর আগে ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনের মুখে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন  শেখ হাসিনা। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে তার ছেলে জয় বিবিসিকে জানিয়েছিলেন “ মা আর দেশে ফিরবে না এবং রাজনীতি করবেন না”।

প্রসঙ্গত, শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর দেশের চলমান সংকট সমাধানে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করা হয়েছে।  বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

আওয়ামী লীগকে শেষ করা সম্ভব নয় : জয়

Published

on

আওয়ামী লীগ দেশের সবচেয়ে পুরোনো এবং বড় গণতান্ত্রিক দল। আওয়ামী লীগ কিন্তু মরে যায়নি। আওয়ামী লীগ এই দেশকে স্বাধীন করেছে। আওয়ামী লীগকে শেষ করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।

বুধবার (৭ আগস্ট) নিজের ফেসবুক আইডিতে এক ভিডিও বার্তায় তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশে এখন একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি চলছে উল্ল্যেখ করে জয় বলেন, সারা দেশে ভাঙচুর হচ্ছে, লুটপাট হচ্ছে। শহরের বাইরে আমাদের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর হামলা চলছে। অনেককে হত্যা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, “আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর যেভাবে হামলা হচ্ছে, এই পরিস্থিতিতে আমরা হাল ছেড়ে দিতে পারি না। বাংলাদেশে যদি গণতন্ত্রের নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হয়, আওয়ামী লীগ ছাড়া সম্ভব নয়। আওয়ামী লীগ হচ্ছে সবচেয়ে বড় দল। আওয়ামী লীগ কোথাও যাবে না।”

আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘আমি সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছি। আপনারা সবাই সাহস নিয়ে দাঁড়ান, আমরা আছি। বঙ্গবন্ধুর পরিবার কোথাও যায়নি। আমরা আপনাদের সঙ্গে আছি। দেশকে, আমাদের নেতা-কর্মীদের এবং আওয়ামী লীগকে রক্ষা করার জন্য যা প্রয়োজন আমরা করতে প্রস্তুত।’

Advertisement

বর্তমানে ক্ষমতাসীনদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এই যে আমাদের বর্তমানে যারাই আছেন ক্ষমতায় তাঁদের আমি বলব, আমরাও একটি গণতান্ত্রিক, সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ দেশ চাই, জঙ্গিবাদ মুক্ত। তার জন্য আমরা সবার সঙ্গে আলোচনা করতে প্রস্তুত। শুধু তারা যদি জঙ্গিবাদ, ভায়োলেন্স (সহিংসতা) বাদ দেন। শেখ হাসিনা মরে যাননি। আমরা কোথাও যাইনি। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ ছাড়া গণতন্ত্র, নির্বাচন সম্ভব না।’

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

ধৈর্য্য, সহনশীলতা মানে দুর্বলতা নয় : নানক

Published

on

সরকার পতনের নামে বিএনপি-জামায়াত দেশে হত্যা ও ধ্বংস চালাতে চায় এবং দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিতে চায়। আওয়ামী লীগ ধৈর্যের শেষ সীমা পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। বলেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ঢাকা-১৩ আসনের সংসদ সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক।

রোববার (৪ আগস্ট) বিকেল পৌনে ৫টায় ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, এই বিএনপি, জামায়াত-শিবির জঙ্গির উদ্দেশ্যে বলতে চাই, এই দেশমাতৃকাকে ভালোবেসে আমরা ধৈর্যের শেষ সীমা পর্যন্ত পৌঁছে গেছি। ধৈর্য, সহনশীলতা মানে দুর্বলতা নয়।

তিনি আরও বলেন, আমরা এই জঙ্গিগোষ্ঠীকে প্রতিরোধ করার জন্য দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি৷

নানক বলেন, রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিনষ্ট করবেন না। আমরা সংঘাত চাই না। শান্তি চাই। সকলকে দ্বায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে৷

Advertisement

তিনি বলেন, আমরা মোকাবিলা করব। এখন আর ঘরে বসে থাকার সময় নেই। যে যেখানে আছেন, দেশবিরোধী জামায়াত-শিবিরকে নির্মূল করতে হবে। আমাদের শরীরে শেষ রক্তবিন্দু থাকা পর্যন্ত এই আস্ফালন সহ্য করব না। গণতন্ত্র সংবিধান রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it