Connect with us

ফুটবল

পুরনো শত্রুতার মোকাবেলা ইউরোর সেমিফাইনালে

Published

on

ইউরোর চার সেমিফাইনালিস্টের মধ্যে অবাক করা ব্যপার, ইংল্যান্ড এখনো শিরোপা জেতেনি। ইতালির চ্যাম্পিয়নশিপ অর্ধশতাব্দী আগে। ডেনমার্ক সেই ১৯৯২ সালে শূণ্যস্থান পূরণে গিয়ে ট্রফিটা নিজেদের করে নিয়েছিলো। স্পেনেরটাই সবচেয়ে কাছাকাছি ২০১২তে। সেই ফাইনালের পুনরাবৃত্তি এবার সেমিতে। কিন্তু ভেন্যু ওয়েম্বলিকে নিয়ে কম ঝামেলা হচ্ছে না। লন্ডনে করোনার সংক্রমন বৃদ্ধির পরও বাড়ছে দর্শক উপস্থিতি।

ছোট হয়ে আসছে ইউরো। সংক্ষিপ্ত ফেভারিটদের তালিকা। পর্তুগাল, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস, ক্রোয়েশিয়া, জার্মানির পর বিদায় নিয়েছে র‍্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর দল বেলজিয়ামও।

চার সেমিফাইনালিস্টের মাঝে চমক ডেনমার্ক। দেশটির সেরা তারকা ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনকে ছাড়াই প্রায় তিন দশক পর শেষ চারে ড্যানিশরা। গ্রুপে প্রথম দু ম্যাচ হারের পরও এমন পর্যায়ে আসার প্রথম কীর্তি এটি। টিকে থাকা চার দলের মধ্যেও একমাত্র পরাজয়ের স্বাদ তাদেরই আছে।

এরিকসেনের অনুপস্থিতির বেদনাকে শক্তিতে রূপ দিয়ে অসাধারণ দলগত ঐক্য গড়েছে ডেনমার্ক ফুটবলাররা।

ডেনমার্কেরতো তাও ইউরো জয়ের অভিজ্ঞতা আছে। কিন্তু ইংল্যান্ড। চার সেমিফাইনালিস্টিরে মধ্যে কেবল তারাই পায়নি এই স্বাদ। সেমিফাইনালই যে ২৫ বছর পর। যদিও এবারের ইংল্যান্ড আলাদা। যাদের আছে একঝাঁক ফুটবলার। শক্তিশালী রিজার্ভ বেঞ্চ আর গ্যারেথ সাউথগেটের কৌশল। ৫ ম্যাচে কোনো গোল হজম করেনি থ্রি লায়ন্স।

Advertisement

গোল্ডেন বুট জয়ের সেরা সুযোগ হ্যারি কেইনের। যদিও আসর থেকে বাদ পড়া রোনালদো, প্যাটট্রিক শিকদের ছুঁতে আরো দু গোল প্রয়োজন ইংলিশ গোল মেশিনের। তবে গ্রুপ পর্বে গোলশূণ্য থাকার পর, যেভাবে নক আউট পর্বে গোল করেই চলেছেন, তাতে সেই আশা পূরণ খুব বেশি কঠিন নয়।

রবার্তো মানচিনির ছোঁয়ায় পুরোপুরি উল্টে গেছে ইতালির ফুটবল। রক্ষণ ভেঙ্গে আক্রমনেই বেশি সময় কাটে আজ্জুরিদের। ষষ্ঠবার সেমিফাইনালে ওঠা ইতালি, দ্বিতীয় শিরোপার হাতছানি দেখতে পাচ্ছে। প্রথমটা এসেছিলো অর্ধশতাব্দিরও বেশি সময় আগে। না হারাদের মধ্যেও ইতালি এগিয়ে, সব ম্যাচ জিতে। অপরাজেয়ের রেকর্ডটা ৩২ ম্যাচ ধরে।

লড়াইটা তাদের সেই স্পেনের সঙ্গে, যারা প্রতিপক্ষের জালে সবচেয়ে বেশি ১২ গোল দিয়েছে। সর্বোচ্চ চতুর্থ শিরোপার পথে ভালভাবেই আছে লা রোহা ফিউরি। যদিও এত এত গোল করেও, গোল করাটাই হবে সেমিফাইনালে তাদের বড় চ্যালেঞ্জ।

পেদ্রিতো ঘোষণাই দিয়ে দিয়েছেন দল চ্যাম্পিয়ন হলে মাথা কামিয়ে ফেলবেন।

এএ

Advertisement
Advertisement

ফুটবল

ফুটবলকে বিদায় জানালেন পেপে

Published

on

সব ধরনের ফুটবল থেকে বিদায় নিলেন পর্তুগালের ডিফেন্ডার পেপে।  বৃহস্পতিবার এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন তিনি।

সর্বশেষ ইউরোর কোয়ার্টার ফাইনালে ফ্রান্সের বিপক্ষে পর্তুগালের ম্যাচটাই হয়ে রইল ৪১ বছর বয়সী এই ফুটবলারের ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ।

সে ম্যাচে টাইব্রেকারে হেরে বিদায় নিয়েছিল পর্তুগাল।  ইউরোর মূলপর্বে সবচেয়ে বয়স্ক খেলোয়াড় হিসেবে মাঠে নামার রেকর্ডও গড়েন তিনি।

পর্তুগালের হয়ে ১৪১ ম্যাচ খেলেছেন পেপে। জিতেছেন ২০১৬ ইউরো।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

বাফুফে থেকে পদত্যাগ করলেন সালাম মুর্শেদী

Published

on

পদত্যাগ করেছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সিনিয়র সহসভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদী।  তিনি ২০০৮ সাল থেকে পদটিতে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

এছাড়াও সালাম মুর্শেদী বাফুফের অর্থ কমিটি ও রেফারিজ কমিটির প্রধানও ছিলেন। এই দুটি পদ থেকেও তিনি পদত্যাগ করেছেন।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে সালাম মুর্শেদীর পদত্যাগের কথা জানায় বাফুফে। সালাম মুর্শেদী খুলনা–৪ আসন থেকে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ছিলেন।

 

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

চলে গেলেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের সংগঠক সাইদুর রহমান প্যাটেল

Published

on

স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অন্যতম সংগঠক ও উদ্যেক্তা সাইদুর রহমান প্যাটেল মারা গেছেন। বেশ কিছুদিন ধরেই তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ছিলেন। হাসপাতালে থাকাকালীন সেসব ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করতেন তিনি। অবশেষে ৭৩ বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেলেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের এই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসের একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন সাইদুর রহমান। তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) শোক জানিয়েছে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সাইদুর রহমানের অবদান ছিল অনস্বীকার্য। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল গঠনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বিভিন্ন স্থানে তহবিল তুলতেন সাইদুর রহমানরা। তারা ভারতে ঘুরে ঘুরে স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের হয়ে প্রীতি ম্যাচ খেলতেন। সেখান থেকেও তহবিল সংগ্রহ করতো এই দলটি।

একজন ফুটবল খেলোয়াড় হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা রাখার লক্ষ্য নিয়েই স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল গঠন করার উদ্যেগ নিয়েছিলেন সাইদুর রহমান প্যাটেলরা। এখানে খেলে যে অর্থ উত্তোলন হবে, তা মুক্তিযুদ্ধের জন্য গঠিত তহবিলে প্রদান করা হবে; এমনই ছিল স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের সেসময়ের ভাবনা।

স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ইচ্ছা ছিল সাইদুর রহমানের। সবশেষ সাধারণ নির্বাচনের আগেই অবশ্য চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমাতে হয় তাকে। সেখানে লম্বা সময় ধরে চিকিৎসা নেওয়ার পর আর দেশে ফিরতে পারলেন না তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতেই নিজের জীবনের শেষ সময়টুকু কাটালেন।

Advertisement

সাইদুর রহমানের জন্ম ১৯৫১ সালের ৭ অক্টোবর। তিনি ঢাকার কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদে জন্মগ্রহণ করেন। পরে অবশ্য গেন্ডারিয়ায় চলে যায় তার পরিবার। গেন্ডারিয়াতেই বেড়ে উঠেছেন, স্থানীয় পর্যায়ে ফুটবল খেলতে খেলতে শীর্ষ পর্যায়ের ফুটবলেও নিজের জায়গা করে নেন। তিনি ঢাকার ইস্টএন্ডের হয়ে ফুটবল খেলেছেন। দ্বিতীয় বিভাগে ফরাশগঞ্জের হয়ে, প্রথম বিভাগে পিডব্লুডি’র হয়ে খেলেছেন সাইদুর রহমান প্যাটেল।

এম এইচ//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায় Build it